শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নানা রোগে আক্রান্ত হবার শঙ্কায় নগরবাসী

ধুলায় ধূসর সবুজ সিলেট

পর্যটন নগরী সিলেটের রাস্তাঘাট থেকে অলিগলি সবখানে ধুলার রাজত্ব। ধুলার আস্তরণ পড়েছে আশপাশের বাসাবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও। গাছগাছালির রঙও মরে গেছে অনেক জায়গায়। এ যেন ধুলায় ধুসর এক শহর।

সরেজমিনে আম্বরখানা, শাহী ঈদগাহ, বালুচর, পাঠানটুলা, মদিনা মার্কেট, লামাবাজার, নাইওরপুল, টিলাগড়, সোবহানীঘাট, শাহজালাল উপশহর, কদমতলী এলাকায় সড়কে সমানে উড়ছে ধুলাবালু।

নগরের অভ্যন্তরে নালা, সড়ক সংস্কার, বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ ও বিদ্যুতের ঝুলন্ত তার মাটির নিচে স্থানান্তরের কাজ চলমান। ফলে ধুলাবালুতে ধূসর হয়ে পড়েছে সবুজ প্রকৃতির সিলেট নগর। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শহুরে মানুষ এবং সিলেটে ঘুরতে আসা পর্যটকরা।

এক সময় পরিচ্ছন্ন ও পরিবেশবান্ধব নগর হিসেবে খ্যাত ছিল পূণ্যভূমি সিলেট। নগরীর শীতল বাতাস মন জুড়াতো। সবুজ প্রকৃতির প্রেমে পড়তো সবাই। কিন্তু সিলেটের সে সবুজ প্রকৃতি এখন ধূসর হয়ে উঠছে।

সামি চৌধুরী নামে নগরের সুবিদবাজার এলাকার এক বাসিন্দা জানান, ‘বর্ষা মৌসুমে বড় বড় গর্ত থেকে গাড়ির চাকার চাপে পানি ছিটকে এসে পড়ে শরীরে। এখন পানি নেই তবে ধুলার কারণে রাস্তায় চলাচল মুশকিল হয়ে পড়েছে। অবস্থা এমন পর্যায়ে যে, যখন বাসা থেকে বের হই, তখনই মাথায় আসে কোন পথে গন্তব্যে গেলে অন্তত ধুলাবালি থেকে মুক্তি মিলবে।’

নগরের আম্বরখানা এলাকায় মোটরসাইকেল আহোরী আনিসুল হক চৌধুরী মুন বলেন, ‘সিলেট শহরের সবখানে এখন এক অবস্থা। হেলমেট ব্যবহার করেও রেহাই পাওয়া যায় না। শরীরে ও কাপড়ে সড়কের ধুলায় কাহিল হতে হয়।’

নগরের জিন্দাবাজার এলাকার মা ইলেকট্রনিক্সের ব্যবসায়ী আব্দুল আলীম বলেন, ‘গেল প্রায় দুই বছর ধরে সড়ক ভাঙাচোরার কারণে ধুলাবালুর ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ধুলার কারণে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ক্রেতার সংখ্যা কমে গেছে। ধুলাবালু কমাতে সড়কে নিজ উদ্যোগে প্রায় সময় পানি ছিটিয়ে দিই। তাতেও তেমন কোনো কাজ হচ্ছে না।’

ধুলাবালু স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে ফুসফুস ও শ্বাসতন্ত্রের নানা রোগ-বালাই হওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে জানান সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন জন্মেজয় দত্ত। তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ধুলা শ্বাসপ্রশ্বাসের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে। ফলে ফুসফুসের ও শ্বাসতন্ত্রের অনেক রোগে আক্রান্ত হবার শঙ্কা তৈরি হয়। যাদের অ্যালার্জি ও অ্যাজমা আছে, তাদেরও সমস্যা হবে ধুলায়। ধুলাবালু থেকে রক্ষার জন্য ঘর থেকে বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যাবে।’

এ ব্যাপারে সিলেট সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রুহুল আলম বলেন, ‘সিলেট শহরের প্রায় সাড়ে ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে দুইটি প্রকল্পের কাজ চলমান আছে। নতুন বছরের শুরুতে এ কাজ সম্পন্ন হবে। এতে নগরের মানুষরা যে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সেটি কমবে। রাস্তায় ধুলাবালু যেন না উড়ে সেজন্য প্রতিদিন পানি ছিটানো হয়। বিভিন্ন জায়গায় এক সঙ্গে কাজ হওয়াতে একদিনে হয়তো সব জায়গায় পানি ছিটানো সম্ভব হয় না।’

একে/এএন

Header Ad
Header Ad

গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের উত্তর গাজা উপত্যকায় কামাল আদওয়ান হাসপাতালের সদর দফতরের বিপরীতে একটি ভবনে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে তিনজন চিকিৎসা কর্মীসহ প্রায় ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) এই বর্বর বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

হাসপাতালের পরিচালক হুসাম আবু সাফিয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান থেকে বোমা হামলার পর বেইট লাহিয়া প্রজেক্ট এলাকায় কামাল আদওয়ান হাসপাতালের বিপরীতে একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আমাদের তিনজন মেডিকেল স্টাফসহ প্রায় ৫০ জন শহীদ হয়েছেন।

আবু সাফিয়া বলেন, চিকিৎসা কর্মীরা তাদের পরিবার নিয়ে ওই ভবনে বসবাস করতেন। তিনি নিহত কর্মীদের শনাক্ত করেছেন। যাদের একজন আহমেদ সামুর, তিনি একজন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ। এছাড়া হামলায় নিহত ইসরা একজন ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান এবং ফারেস নামে এক ব্যক্তিও রয়েছেন যিনি হাসপাতালের রক্ষণাবেক্ষণ প্রযুক্তিবিদ।

ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসকে পুনরায় সংগঠিত হতে বাধা দিতে ইসরাইল ৫ অক্টোবর উত্তর গাজায় একটি বড় আকারের স্থল আক্রমণ শুরু করে। তবে ফিলিস্তিনিরা এলাকাটি দখল করতে এবং সেখানকার বাসিন্দাদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার জন্য ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করেছে।

বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানায়, ইসরায়েলের সেই স্থল অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে খাদ্য, ওষুধ এবং জ্বালানী সহ পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তা এই অঞ্চলে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এতে এই অঞ্চলে অবশিষ্ট মানুষেরা দুর্ভিক্ষের মুখে পড়তে যাচ্ছেন।

গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজায় ৪৫ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে। বারবার হামলায় ছিটমহলকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে।

গত মাসে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে।

ছিটমহল নিয়ে যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যা মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ থেকে

ছবি: সংগৃহীত

‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ স্লোগানে জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে বেসরকারি উদ্যোগে শুরু হচ্ছে দুই দিনব্যাপী জাতীয় সংলাপ। ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজের (এফবিএস) উদ্যোগে শুক্রবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে শুরু হচ্ছে এ সংলাপ।

জানা গেছে, এ সংলাপে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের সাতজন উপদেষ্টা, ২০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার শীর্ষ ব্যক্তিরা এতে অংশগ্রহণ করবেন। তবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় জোটের কোনো শরিক দলকে এই সংলাপে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

সংলাপের উদ্বোধন করবেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক ও অর্থনীতিবিদ ড. মুশতাক হুসাইন খান।

সংলাপের শেষ দিনে সমাপনী বক্তব্য দেবেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ। দুই দিনের এ আয়োজনের ছয়টি অধিবেশনে বিচার, সংস্কার, নিরাপত্তা ও নির্বাচনসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আলোচনা হবে।

সংলাপের প্রথম দিন দুটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। ‘ঐক্য কোন পথে’ শিরোনামের প্রথম অধিবেশনে রাজনীতিবিদদের মধ্যে থাকবেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মাহমুদুর রহমান মান্না, মিয়া মো. গোলাম পরওয়ার, সৈয়দ মহাম্মদ রেজাউল করিমসহ অনেকে।

উপদেষ্টাদের মধ্যে থাকবেন আদিলুর রহমান খান, শারমীন মুরশিদ ও মাহফুজ আলম। আরও থাকবেন ফরহাদ মজহার, সলিমুল্লাহ খান, বদিউল আলম মজুমদার, হোসেন জিল্লুর রহমান, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী প্রমুখ।

‘রক্তের ঋণ ও ঐক্যের আকাঙ্ক্ষা’ শিরোনামে দ্বিতীয় অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহসহ আরও অনেকে।

সংলাপের দ্বিতীয় দিনে ‘গুম–খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’, ‘সংস্কারের দায় ও নির্বাচনের পথরেখা’ এবং ‘ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশের স্বার্থ ও নিরাপত্তা’ শিরোনামে তিনটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এসব অধিবেশনে উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও তৌহিদ হোসেন। রাজনীতিকদের মধ্যে থাকবেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, আব্দুলাহ মোহাম্মদ তাহের, জোনায়েদ সাকি প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে এফবিএস-এর আহ্বায়ক সাংবাদিক মনির হায়দার জানান, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশ একটি রূপান্তরপর্বে প্রবেশ করেছে। এই প্রেক্ষাপটে জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে এ সংলাপের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের সহযোগীদের ১৫ বছরের শাসনকালে দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, তাই তাদের সংলাপে ডাকার সুযোগ নেই।

Header Ad
Header Ad

দাঁড়িয়ে থাকা করমিনে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের

ছবি: সংগৃহীত

পাবনার সাঁথিয়া উপজেলায় মালবাহী ট্রাকের চাপায় ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহতদের কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে পাবনা-সাঁথিয়া সড়কের নন্দধপুরের রাঙামাটিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ধনি (৫৫), খাইরুল ইসলাম খোকন (৩৫) ও রাসেল (২৮)। নিহত ও আহতদের বিস্তারিত নাম-ঠিকানা পাওয়া যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সাঁথিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি-তদন্ত) আব্দুল লতিফ জানান, ভোর সাড়ে ৪টার ট্রাকটি পাবনার দিকে যাচ্ছিল এবং নসিমন সাঁথিয়ার দিকে যাচ্ছিল। পথে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তাদের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যান এবং ৫ কয়েকজন আহত হন। আর তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং নিহতদের মরদেহ মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।

এ ঘটনায় পাকচালক পালিয়ে গেলেও ট্টাকটি জব্দ করা হয়েছে। এবিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ থেকে
দাঁড়িয়ে থাকা করমিনে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের
জাহাজে ৭ খুন: অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকেরা  
জেসিও আমিনুল ইসলামের বক্তব্য তার একান্ত ব্যক্তিগত: আইএসপিআর
৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!
আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা