সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বরিশালে ছবি তোলায় সাংবাদিকদের পেটাল পুলিশ

বরিশালে ছবি তোলায় সাংবাদিকদের পেটাল পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচিতে লাঠিচার্জের ছবি তুলতে গিয়ে পুলিশের হামলার শিকার হয়েছেন বরিশালের সাংবাদিকরা। আহতদের মধ্যে তিনজন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। আরও ৪-৫ জন স্থানীয় ফার্মাসিতে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

আহত সাংবাদিকরা দাবি করেছেন, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলকভাবে সাংবাদিকদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সাংবাদিক সংগঠনগুলো।

হামলায় আহত বার্তা টোয়েন্টিফোরের ডটকমের জেলা প্রতিনিধি এসএলটি তুহিন বলেন, আমরা অনেক সাংবাদিক একসঙ্গেই ছিলাম। শিক্ষার্থীদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করার সময় আমাদেরও পেটানো শুরু করে। আমি পায়ে আঘাত পেয়েছি। শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি।

আহত সাংবাদিকরা দাবি করেছেন, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলকভাবে সাংবাদিকদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সাংবাদিক সংগঠনগুলো।

হামলায় আহত বার্তা টোয়েন্টিফোরের ডটকমের জেলা প্রতিনিধি এসএলটি তুহিন বলেন, আমরা অনেক সাংবাদিক একসঙ্গেই ছিলাম। শিক্ষার্থীদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করার সময় আমাদেরও পেটানো শুরু করে। আমি পায়ে আঘাত পেয়েছি। শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি।

আহত দৈনিক যুগান্তরের ফটো সাংবাদিক শামীম আহম্মেদ বলেন, লাঠিচার্জের সময়ে আমি মাটিতে পড়ে যাই। আমার হাতে ক্যামেরা। তখনো আমাকে লাঠিপেটা করে। আজকের ঘটনায় পুলিশ মোটেও পেশাদার আচরণ করেনি। অপেশাদার ও উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমাদের ওপর হামলা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া অন্য দুজন হলেন এনটিভির ক্যামেরাপার্সন গোবিন্দ সাহা ও যমুনা টেলিভিশনের ক্যামেরাপার্সন হৃদয় চন্দ্র শীল।

স্থানীয় একটি দৈনিকের সাংবাদিক পাভেল বলেন, পুলিশ গণহারে সাংবাদিকদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে। আমার গায়েও লাঠির আঘাত পড়েছে। তবে গুরুতর না হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছি।

আহত ও প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকরা বলেন, লাঠিচার্জকারী টিমের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (ট্রাফিক) তানভীর আরাফাত। সাংবাদিকদের ওপর লাঠিচার্জকারী পুলিশ সদস্যের কাছেই ছিলেন তিনি। এই পুলিশ কর্মকর্তা সাংবাদিকদের লাঠিচার্জ করতে নিবৃত্ত করেননি। এ সময় পুলিশ সদস্যরা সাংবাদিকদের গালিগালাজ করেছেন বলেও জানান তারা।

সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তার প্রত্যাহার চেয়েছে বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি। সংগঠনটির সভাপতি নজরুল বিশ্বাস বলেন, দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জের নিন্দা জানাচ্ছি। ঘটনার ভিডিও আমি দেখিছি। আমার মনে হয়েছে বিনা কারণে এবং সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলকভাবে সাংবাদিকদের পিটিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা ও তার ইউনিট। এভাবে পুলিশ লাঠিচার্জ করার এখতিয়ার রাখে না। যে পুলিশ কর্মকর্তার ইউনিট সাংবাদিকদের পিটিয়েছে সেই কর্মকর্তাসহ লাঠিচার্জকারী পুলিশ সদস্যদের প্রত্যাহার দাবি করছি।

বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি স্বপন খন্দকার বলেন, সাংবাদিকদের ওপর লাঠিচার্জ করে পুলিশ নিন্দনীয় কাজ করেছে। সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের নিরাপত্তা পুলিশকেই নিশ্চিত করতে হবে। তাদের দ্বারা এমন আচরণ আমরা প্রত্যাশা করি না।

প্রসঙ্গত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচিতে বুধবার বেলা ১১টার দিকে প্রথমে নগরীর রোডের অশ্বিনীকুমার হলের সামনে ও পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে ফজলুল হক এভিনিউতে শিক্ষার্থীদের ওপর বেধড়ক লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এ সময়ে সাংবাদিকদেরও মারধর করা হয়। এছাড়া আন্দোলনকারী অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ।

কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিচুল হক বলেন, কিছু লোক জড়ো হয়েছিল। আমরা কয়েকজনকে সেখান থেকে নিয়ে এসেছি। পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো হবে।

এদিকে সাংবাদিকদের ওপর লাঠিচার্জের খবর পেয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার জিহাদুল কবির আহত সাংবাদিকদের দেখতে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। তিনি এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।

এর আগে গত ২৫ জুলাই, কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে সংবাদ সংগ্রহ ও প্রকাশ করতে গিয়ে সাংবাদিকদের হেনস্তা ও মারধরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বরিশালের সাংবাদিকরা।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হতাহতের ঘটনায় বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি (বিআরইউ) উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেয়।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওই বিবৃতিতে বিআরইউ’র নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আন্দোলন কর্মসূচির সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গত কয়েক দিনে বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকেরা হামলার শিকার হয়েছেন। গণমাধ্যমের ক্যামেরা, গাড়ি ভাঙচুর করা হচ্ছে। পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের ওপর হামলা অগ্রহণযোগ্য। অনতিবিলম্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলাকারীদের শনাক্ত করে বিচারের দাবি জানায় বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি (বিআরইউ)।

উল্লেখ্য, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ নগরের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংবাদ যথাযথভাবে প্রকাশ করে আসছিলেন বরিশালের গণমাধ্যমকর্মীরা। কিন্তু জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে বিপাকে পড়েন গণমাধ্যমকর্মীরা।

বিশেষ করে বিভিন্ন টেলিভিশনে কর্মরত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে অপ্রীতিকর মন্তব্য, লাইভ চলাকালীন সময়ে অশ্রাব্য ভাষা ব্যবহার করে প্রতিবেদককে উদ্দেশ্য করে কথাবার্তা বলা, লাইভ শুরুর আগে প্রতিবেদককে নিউজ প্রকাশের বিষয় নিয়ে সতর্ক করে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে।

তবে ১৬ জুলাই থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমের নাম উল্লেখ করে তার প্রতিবেদককে খোঁজা এবং খুঁজে পেতে পুরস্কার ঘোষণা করা, ধরে নিয়ে আপ্যায়নের ব্যবস্থা করতে বলার মতো ঘটনা ঘটে। সেইসাথে এদিন যমুনা টেলিভিশনের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে।

আর ১৭ জুলাই তো পুলিশ সদস্যদের সাথে সাথে দৈনিক যুগান্তরের ফটো সাংবাদিক শামীম আহম্মেদসহ বেশ কয়েকজন সংবাদকর্মী আহত হয়। যেখানে ক্যামেরা ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটে।

পাশাপাশি ১৭ জুলাই বরিশাল নগরের নথুল্লাবাদ এলাকায় বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যে টানা ১০ ঘণ্টা ধরে যারা ছিলেন, সেই সকল গণমাধ্যমকর্মীরা জানিয়েছেন, তারা যে কোন কাজে ইট-পাটকেল নিক্ষেপকারীদের পাশ দিয়ে যেতে ভয় পাচ্ছিলেন।

রাতে পুলিশ চলে যাওয়ার পর অনেকেই তাদের মোটরসাইকেলে থাকা গণমাধ্যমের স্টিকার খুলে, গলায় থাকা আইডিকার্ড খুলে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন। কারণ তখন যারা নথুল্লাবাদে ছিলেন তাদের মধ্যে কোন ছাত্রের দেখা তো পাওয়াই যায়নি এবং নগরের পরিচিত কাউকে দেখতেও পাননি, বিপদে পড়লে যাদের সহায়তা নেওয়া যায়।

Header Ad
Header Ad

২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  

ছবি: সংগৃহীত

 

সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছ থেকে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে এ প্রক্রিয়ায় থাকতে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের দফায় দফায় চিঠি ও নির্দেশনা দিচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এমনকি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সই করা একটি আধা সরকারি পত্রও পাঠানো হয়েছে। সবশেষ সোমবার মন্ত্রণালয় থেকে গুচ্ছ ভর্তি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের উদ্দেশে বলা হয়, উচ্চশিক্ষার উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীবান্ধব একটি কার্যক্রম হিসেবে গুচ্ছ পদ্ধতি ইতোমধ্যে জনমনে আস্থা অর্জন করেছে। এ পদ্ধতিতে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পৃথকভাবে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত, আবাসন এবং অন্যান্য খরচ বহুলাংশে কমেছে। গুচ্ছ পদ্ধতির মাধ্যমে একটি মানসম্মত প্রশ্নপত্রের ভিত্তিতে মেধাভিত্তিক ভর্তি নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি অভিভাবকরা একাধিক ভর্তি পরীক্ষার দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

গত ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় এ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করে। তবে সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে পৃথকভাবে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার পরিকল্পনা করছে। এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে শিক্ষার্থীদের এবং অভিভাবকদের জন্য তা বাড়তি আর্থিক ও মানসিক চাপ সৃষ্টি করবে এবং জনমনে শিক্ষা প্রশাসনের প্রতি নেতিবাচক ধারণা তৈরি করবে।

সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের গুচ্ছ পদ্ধতির সুফল বিবেচনা করে তা বজায় রাখার জন্য অনুরোধ জানিয়ে বলা হয়, ইতোমধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সভা করার পাশাপাশি গুচ্ছ পদ্ধতি বহাল রাখার বিষয়ে একটি পত্র জারি করেছে। এ ছাড়া শিক্ষা উপদেষ্টা স্বাক্ষরিত একটি আধা সরকারি পত্র পাঠানো হয়েছে। এ অবস্থায় উপাচার্যের নেতৃত্বে তার বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রাখে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

গত ১ ডিসেম্বর শিক্ষা উপদেষ্টা একটি চিঠিতে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যবস্থা অনুসরণ করতে অনুরোধ জানান। এরপর ১০ ডিসেম্বর মন্ত্রণালয় থেকে গুচ্ছ ভর্তি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে আরেকটি চিঠি দেওয়া হয়।

এর আগে ২৭ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তিতে গুচ্ছ পদ্ধতির বিষয়ে জরুরি বৈঠক করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী বেশি এমন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এবং তুলনামূলক নতুন প্রতিষ্ঠিত ও জনবল কম থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গুচ্ছ পদ্ধতি রাখার পক্ষে অবস্থান নেন। এতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৈঠক শেষ হয়।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি

শেখ হাসিনা ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া কূটনৈতিক পত্র গ্রহণ করেছে দিল্লি। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ওই মুখপাত্র জানান, সোমবার বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে একটি ভারবাল নোট পেয়েছি। তবে এই মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে আমাদের কোনও মন্তব্য নেই।

এর আগে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে দিল্লিকে কূটনৈতিক পত্র পাঠায় ঢাকা। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতকে আমরা পরিষ্কারভাবে জানিয়েছি। বিচারকাজের জন্য যে তাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে, সেটা জানানো হয়েছে। কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ভারত সরকারকে নোট ভারবালের (কূটনৈতিক পত্র) মাধ্যমে জানানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মুখের দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এরপর থেকে দেশটিতেই অবস্থান করছেন তিনি। এদিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতের ঘটনার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে শতাধিক হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। তাছাড়া আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন

বিখ্যাত পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে নক্ষত্র পতন। পরপারে পাড়ি জমালেন বলিউড ইন্ডাস্ট্রির বিখ্যাত পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। পরিচালকের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন মেয়ে পিয়া বেনেগাল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, অনেক দিন ধরেই বা বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন শ্যাম বেনেগাল। এছাড়া, কিডনি সংক্রান্ত সমস্যাও ছিল তার।

বাংলাদেশের দর্শক আগে তাকে যতোটা না চিনতো তারচেয়ে বহুগুণ বেশি চিনেছে বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ ছবিটি করার সময়।

গত ১৪ ডিসেম্বর ছিল শ্যাম বেনেগালের জন্মদিন। ৯০ বছর পূর্ণ করেছিলেন তিনি। এই দিনটি পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে কাটিয়েছিলেন পরিচালক।

জন্মদিনের অনুষ্ঠানে এ দিন উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা কুলভূষণ খরবন্দা, নাসিরুদ্দিন শাহ, দিব্যা দত্ত, শাবানা আজমি, রজিত কাপুর ও অতুল তিওয়ারি। ছিলেন শশী কপূরের পুত্র কুণাল কপূরও।

 

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি
‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন
হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস