শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দৌলতখান জেলেদের চালের রিজার্ভ সংকট

শুনশান নিরবতা বিরাজ করছে ভোলার মাছঘাট গুলোতে। ভোলার ৯০- ৯৫% জেলেরাই চলমান নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে বলে জানান জেলা মৎস অধিদপ্তর। তবে চরফ্যাশন উপজেলায় জেলের চাল বিতরণ সম্পর্ন হলেও দৌলত খাঁন উপজেলায় চাল না থাকার কারণে চাল বিতরন করা আড়ম্ব করতে পারছেন না বলে জানান জেলা মৎস অধিদপ্তর। তবে রিজার্ভ সংকটের জানতে ভারপ্রাপ্ত ভোলা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সন্দীপ কুমার কর রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পেশ করা যায়নি। তবে ভোলা জেলা কারিগরি খাদ্য পরিদর্শক শাহিদা আক্তার বলেন দৌলত খানে জেলেদের চালের রিজার্ভ সংকট আছে কিনা আমার জানা নেই। তিনি বর্তমানে অফিসের বাহিরে রয়েছেন বলেও জানান।

এদিকে প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও ১লা মার্চ থেকে বেকারত্ব দিন কাটছে উপকুলীয় জেলে ও মৎস ঘাটে। নদীতে মাছ শিকারে চলছে নিষেধাজ্ঞা। এতে করে কর্মহীন হয়ে পড়েছে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর জেলেরা ও মৎস ব্যাবসায়ীরা। যার জন্য জেলার একলক্ষ আটান্ন হাজার জেলের ৫ থেকে ১০% জেলেরা এখন সংসার চালানো নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায়। জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে ইলিশের অভয়াশ্রমগুলোতে ১লা মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাসের জন্য সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা চলছে।

এ নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে গত ১লা মার্চ (বুধবার) থেকে, ৩০ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) রাত ১২ টা পর্যন্ত চলবে নিষেধাজ্ঞা। জেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ শিকার করা বন্ধের আওতায় ১৯০ কিলোমিটার নদী পথ। জেলা মৎস অফিসার মোল্লা এমদাদুল্লা ঢাকা প্রকাশকে বলেন জেলায় নিবন্ধিত জেলেদের জন্য প্রতি মাসে ৪০ কেজি করে চাল বরাদ্ধ রয়েছে।

জেলার হাকিমুদ্ধি, দৌলতখা, তুলাতলি, ইলিশা সহ বড়বড় মৎস্যঘাট ঘুরে দেখা যায়, কেবল মাছ শিকারের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় এবং বর্তমানে নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকায় বেকার সময় পার করছেন জেলেরা। এতে করে সংসার চালাতে চরম হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। মহাজনদের দাদন ও এনজিওর ঋণের চাপও রয়েছে জেলেদের উপর। তবে এনজিওর ঋনের কিস্তি পরিশোধের চিন্তায় জেলেদের হিমসিম খেতে হচ্ছে বলে জানান জেলে জাহিরুল ইসলাম।

জেলে সাদেক বলেন, আমরা মৎস অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছি সরকার আমাদের চাউলের ব্যাবস্থা করে দিয়েছে আমরা চাউল পেয়েছি এখন আমরা মাছ শিকারে যাইনা, তাই বেকার সময়ে মাছ ধরার জাল সেলাইয়ের কাজ করি। জেলে হারেছ মাঝি বলেন আমি এবং আমার জেলেরা এখন আমাদের মাছ ধরার ট্রলার মেরামত করছি। তুলাতলি ঘাটের জেলে দুলাল বলেন আমরা এখন বেকার না থেকে তরকারি খেতে কাজ করছি,নিষেধাজ্ঞা শেষ হলে মাছ ধরার কাজে ফিরে যাবো।

ইলিশা ঘাটের জেলে হেজু বলেন, আমার ছোট সংসারে স্ত্রীসহ দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে, তারা অন্য মাজির সঙ্গে মাছ শিকার করতো নিষেধাজ্ঞার কারনে এখন তরকারি খেতে কাজ করেন। তরকারি খেতে দিন মজুরের কাজ করে আমাদের যা আয় হয় তা দিয়েই ভালোভাবে চলে সংসার। তবে গত কয়েকদিন আগ থেকে নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। যার ফলে অনেক জেলেরা কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

এই নিষেধাজ্ঞার সময়ে জেলেদের জন্য সরকারিভাবে যে চাল বরাদ্দ রয়েছে তা কিছুকিছু জেলেরা এখনো পাননি বলেও জানা গেছে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে যেন ওই চাল বিতরণ করা হয়, এমন দাবি করেছেন সাধারণ জেলেরা। অপরদিকে জেলেদের দাবি এনজিওর কিস্তি পরিশোধ এ দুই মাস বন্ধ থাকলে ভালো হতো।

এদিকে জেলা মৎস অধিদপ্তর জানিয়েছে, এনজিও জেলা প্রতিনিধিদের সঙ্গে ইতিমধ্যে মাননীয় জেলা প্রশাসক মহদয়ের সঙ্গে একটি মিটিং হয়েছে। মিটিংএ নিষেধাজ্ঞা চলমান সময়ে জেলেদের থেকে চাপ দিয়ে কিস্তি আদায় না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তারপরও কোনো এনজিওকে যদি কিস্তির টাকা জেলেরা স্বেচ্ছায় প্রদান করে তা গ্রহণ করবে এনজিওকর্মী।

জেলা মৎস্য অফিসের তথ্য মতে নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে, ভোলার ইলিশা থেকে মনপুরার চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার ও ভেদুরিয়া থেকে পটুয়াখালী জেলার চর রুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর অন্তত ১০০ কিলোমিটার এলাকা। নিষেধাজ্ঞা আওতাধীন নদী এলাকায় ভোলার সাতটি উপজেলায় ১৫৮০০০ নিবন্ধিত জেলে থাকলেও ৮৯৪১০ জন জেলের মধ্যে চাউল বিতরন করা হবে বলে জানান ভোলা জেলা মৎস অধিদপ্তর।

ইতিমধ্যে চাল বিতরন শুরু করে চরফ্যাশন উপজেলা চাল প্রথম ধাপে বিতরন সম্পন্ন করেছে। দৌলতখান উপজেলা চাউলের রিজার্ভ না থাকায় একটু বিলম্ব হলেও বাকী সকল উপজেলায় চাল বিতরনের কাজ দ্রুততার সঙ্গে চলছে। মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞায় ৮ই মার্চ পর্যন্ত ৩৭ জেলে বিভিন্ন হারে জরিমানা করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা মৎস কর্মকর্তা মোল্লা এমদাদুল্লা। তবে এবছর ৯৫% জেলে স্বেচ্ছায় মৎস অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে বলেও জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।
এএজেড

Header Ad

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ স্কলারশিপে ১০০ বাংলাদেশিকে পাকিস্তানে পড়ার সুযোগ দেওয়ার বিষয়টির অনুমোদন দিয়েছেন।

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম সামা টিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের পড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর- সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ১০০ বাংলাদেশিকে শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। এতে করে বাংলাদেশিদের পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার পথ সুগম হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ও পাাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে।

একটি সূত্র সামা নিউজকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনার এই বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করছেন। স্কলারশিপ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিজস্ব পোর্টালে যুক্ত করবে।

এর আগে গত ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক এক্সচেঞ্জ বা সমঝোতা স্মারক নতুন করে সই হবে না। যেগুলো আছে, সেগুলোও স্থগিত থাকবে।’ ২০১৫ সালে নেওয়া ঢাবির তৎকালীন উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক প্রশাসনের এমন নিষেধাজ্ঞা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামে এসব সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয়েছিল।

এর ফলে পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে যেতে পারবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শিক্ষা ও সংস্কৃতিসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময় করতে পারবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ ২০১৫ সালের আগের সেই স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরেছে ঢাবি ও পাকিস্তান।

২০১৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় পাকিস্তানের সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক ছিন্নের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৫ পাকিস্তানির বিচার করার জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। আর পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে সিন্ডিকেট সভা থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করায় এবং যুদ্ধাপরাধী রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের সদস্যপদ বাতিল করতে সিন্ডিকেট সার্ক ও জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ করে।

Header Ad

বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে ৮৯৫ বোতল ভারতের তৈরি ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। এসময় কোনো মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের পুটখালী গ্রামের পশ্চিমপাড়া থেকে ফেনসিডিলের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ খুরশীদ আনোয়ার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পুটখালী সীমান্তের পশ্চিমপাড়া নামক স্থান দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ভারত হতে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলের চালান বাংলাদেশ সীমান্তে এনে মজুদ করছে। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সেখানে অভিযান চালালে ফেনসিডিল ব্যবসায়ীরা তাদের সাথে থাকা কয়েকটি বস্তা ফেলে ইছামতি নদী পার হয়ে ভারতের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহল দলের বিজিবি সদস্যরা বস্তাগুলি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ৮৯৫ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার করে।

তিনি আরও জানান, দেশের সীমান্ত এলাকায় মাদক পাচারকারীসহ যে কোনো প্রকার চোরাচালান বন্ধে বিজিবি’র অভিযান অব্যাহত থাকবে।মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা হবে।

Header Ad

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।

কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানান, জুরান এলাকায় ব্যাটারি চালিত রিকশা চালকরা বেলা ১১টা থেকে রেললাইন দখল করে অবরোধ শুরু করেছেন। ফলে ১১টা থেকে আমরা ওই লাইনে কোনো ট্রেন চলাচল করতে পারছে না। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ও ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জের রেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবুজ সংকেত না দেওয়া পর্যন্ত পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল করবে না বলেও জানান আনোয়ার হোসেন।

ঢাকা থেকে ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনাগামী অনেক যাত্রী এখন কমলাপুর শহরতলি স্টেশনে অপেক্ষা করছেন বলে জানা গেছে৷

শ্যামপুর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুন নাহার বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা জুরাইন এলাকায় রেললাইন দখল করে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়