বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে ভোলার ৯৫% জেলেরা

শুনশান নিরবতা বিরাজ করছে ভোলার মাছঘাটগুলোতে। ভোলার ৯৫% জেলেরাই চলমান নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে বলে জানায় জেলা মৎস্য অধিদপ্তর। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও ১লা মার্চ থেকে বেকারত্ব দিন কাটছে উপকূলীয় জেলে ও মৎস্য ঘাটে।

নদীতে মাছ শিকারে চলছে নিষেধাজ্ঞা। এতে করে কর্মহীন হয়ে পড়েছে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর জেলেরা ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। যার জন্য সংসার চালানো নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় আছেন জেলার এক লাখ ৫৮ হাজার জেলের মধ্যে ৫-১০% জেলেরা।

জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে ইলিশের অভয়াশ্রমগুলোতে ১লা মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা চলছে।

জেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ শিকার করা বন্ধের আওতায় ১৯০ কিলোমিটার নদী পথ।

জেলা মৎস্য অফিসার মোল্লা এমদাদুল্লা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, জেলায় নিবন্ধিত জেলেদের জন্য প্রতি মাসে ৪০ কেজি করে চাল বরাদ্ধ রয়েছে।

জেলার হাকিমুদ্ধি,দৌলতখা, তুলাতলি, ইলিশাসহ বড় বড় মৎস্য ঘাট ঘুরে দেখা যায়, কেবল মাছ শিকারের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় এবং বর্তমানে নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকায় বেকার সময় পার করছেন জেলেরা। এতে করে সংসার চালাতে চরম হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। মহাজনদের দাদন ও এনজিওর ঋণের চাপও রয়েছে জেলেদের উপর। তবে এনজিওর ঋণের কিস্তি পরিশোধের চিন্তায় জেলেদের হিমসিম খেতে হচ্ছে বলে জানান জেলে জাহিরুল ইসলাম।

জেলে সাদেক বলেন, আমরা মৎস্য অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছি। সরকার আমাদের চাউলের ব্যবস্থা করে দিয়েছে আমরা চাউল পেয়েছি। এখন আমরা মাছ শিকারে যাই না। তাই বেকার সময়ে মাছ ধরার জাল সেলাইয়ের কাজ করি।

জেলে হারেছ মাঝি বলেন, আমি এবং আমার জেলেরা এখন আমাদের মাছ ধরার ট্রলার মেরামত করছি।

তুলাতলি ঘাটের জেলে দুলাল বলেন, আমরা এখন বেকার না থেকে তরকারি ক্ষেতে কাজ করছি। নিষেধাজ্ঞা শেষ হলে মাছ ধরার কাজে ফিরে যাব।

ইলিশা ঘাটের জেলে হেজু বলেন, আমার ছোট সংসারে স্ত্রীসহ দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তারা অন্য মাজির সাথে মাছ শিকার করত। নিষেধাজ্ঞার কারণে এখন তরকারি ক্ষেতে কাজ করেন । তরকারি ক্ষেতে দিন মজুরের কাজ করে আমাদের যা আয় হয় তা দিয়েই ভালোভাবে চলে সংসার। তবে গত কয়েকদিন আগ থেকে নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যার ফলে অনেক জেলেরা কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

এই নিষেধাজ্ঞার সময়ে জেলেদের জন্য সরকারিভাবে যে চাল বরাদ্দ রয়েছে তা কিছু কিছু জেলেরা এখনো পাননি বলেও জানা গেছে । খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে যেন ওই চাল বিতরণ করা হয় এমন দাবি করেছেন সাধারণ জেলেরা। অপরদিকে জেলেদের দাবি, এনজিওর কিস্তি পরিশোধ এই দুই মাস বন্ধ থাকলে ভালো হতো।

এদিকে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এনজিও জেলা প্রতিনিধিদের সাথে ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সঙ্গে একটি মিটিং হয়েছে । মিটিংয়ে নিষেধাজ্ঞা চলমান সময়ে জেলেদের থেকে চাপ দিয়ে কিস্তি আদায় না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তারপরও কোনো এনজিওকে যদি কিস্তির টাকা জেলেরা স্বেচ্ছায় প্রদান করে তা গ্রহণ করবে এনজিওকর্মী ।

জেলা মৎস্য অফিসের তথ্যমতে, নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে ভোলার ইলিশা থেকে মনপুরার চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার ও ভেদুরিয়া থেকে পটুয়াখালী জেলার চর রুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর অন্তত ১০০ কিলোমিটার এলাকা। নিষেধাজ্ঞা আওতাধীন নদী এলাকায় ভোলার ৭টি উপজেলায় ১৫৮০০০ নিবন্ধিত জেলে থাকলেও ৮৯৪১০ জন জেলের মধ্যে চাউল বিতরণ করা হবে বলে জানায় ভোলা জেলা মৎস্য অধিদপ্তর।

ইতিমধ্যে চাল বিতরণ শুরু করে চরফ্যাশন উপজেলা। প্রথম ধাপে চাল বিতরণ সম্পূর্ণ করেছে এই উপজেলাটি । দৌলতখান উপজেলায় চাউলের রিজার্ভ না থাকায় একটু বিলম্ব হলেও বাকী সকল উপজেলায় চাল বিতরণের কাজ দ্রুততার সাথে চলছে বলে জানা গেছে।

মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন ৮ মার্চ পর্যন্ত ৩৭ জন জেলেকে বিভিন্ন হারে জরিমানা করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা মৎস কর্মকর্তা মোল্লা এমদাদুল্লা। তবে এই বছর ৯৫% জেলে স্বেচ্ছায় মৎস্য অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে বলেও জানান তিনি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব