সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

চেয়ারম্যানকে ফাঁসাতে ইউএনও’র তদন্ত নাটক

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান মামুন খাঁনকে ফাঁসাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তদন্ত নাটক সাজিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে এ রিপোর্ট অসত্য এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর বিষয়টির অধিকতর তদন্ত চেয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদন করেন চেয়ারম্যান মামুন খান।

জানা গেছে,নিজের অপরাধ ধামাচাপা দেওয়া ও স্থানীয় রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে পুঁজি করে মনগড়া তদন্ত রিপোর্ট দেন রাঙ্গাবালীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাশফাকুর রহমান। তবে তার সঙ্গে চেয়ারম্যানের কোনও দ্বন্দ্ব নেই বলে দাবি করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।

জেলা প্রশাসন, রাঙ্গাবালী উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় একাধিক সূত্র আরও জানায়, নিজ কার্যালয়ের কর্মচারীকে গুলি ও মারধর করা, হাট-বাজারের ইজারার টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে নিজের কাছে রাখা, চেক কেলেঙ্কারি ও প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর নির্মাণ না করে বরাদ্দ আত্মসাৎ করাসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাশফাকুর রহমানের রিরুদ্ধে। এসব বিষয় তদন্ত চলমান রয়েছে। এসব অভিযোগের রেষ না কাটতেই মনগড়া একটি তদন্ত রিপোর্ট জমা দেন তিনি। এতে নানা মহলে ব্যাপকভাবে সমালোচনার জন্ম দিলেন এই কর্মকর্তা।

অনুসন্ধানে জানা যায়, চেয়ারম্যান মামুন খাঁনকে হেনস্থা করতে ২০২০ সালে জেলা প্রশাসনে মৃত ১২ জন এবং ৫১ জনের নাম দুইবার অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং তাদের বরাদ্দ আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে একটি অভিযোগ দেন স্থানীয় কয়েকজন। পরে এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর পটুয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হেমায়েত উদ্দিন সরেজমিনে তদন্ত করে জেলা প্রশাসকের কাছে তদন্ত প্রতিবেন দাখিল করেন। তদন্ত রিপোর্টে তিনি এ অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি এবং চেয়ারম্যানকে হেনস্থার জন্য করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

রাঙ্গাবালী উপজেলার একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার জানান, ইউএনও মাশফাকুর রহমান চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে পূঁজি করে নিস্পত্তি হওয়া অভিযোগটিকে পুনর্জীবিত করেছেন। এরপর তিনি চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্ট দাখিল করেন। গত ১ সেপ্টেম্বর ইউএনও’র দাখিল করা ওই রিপোর্টে চেয়ারম্যানকে অভিযুক্ত করা হয়। অথচ তদন্তে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ইউএনও’র মতামতের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হুমায়ুন কবির জানান, চেয়ারম্যান এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে আলাদা আলাদা তদন্ত চলমান আছে। রিপোর্ট পেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

তিনি আরও জানান,কেউ দোষী হলে তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা মৎস্য অফিসার আনোয়ার হোসেন বাবুল জানান, যে চাল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে আসলে সেই চাল আত্মসাৎ হয়নি। এ বিষয়ে বেশী কিছু বলা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, আর যদি অনিয়ম হয়েও থাকে ভিজিএফ সংশ্লিষ্টরা সবারই এর কম-বেশি দায়ভার আছে।

এদিকে ভিজিএফ সংশ্লিষ্টরা বলেন, প্রতি ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যরা খসড়া ভিজিএফ তালিকা প্রণয়ন করে ইউএনও মনোনীত ট্যাগ অফিসারের কাছে জমা দিলে ট্যাগ অফিসার ওই তালিকা যাচাই-বাছাই করে ইউনিয়ন পরিষদে পাঠায়। পরে ইউনিয়ন পরিষদ উপজেলা মৎস্য অফিসে পাঠায়। মৎস্য অফিস যাচাই করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যাচাই-বাছাই করে তালিকা অনুমোদন করে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) দপ্তরে পাঠায়। পরে অনুমোদিত ভিজিএফ তালিকা উপজেলা খাদ্য অফিস ও ইউনিয়ন পরিষদে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে ভিজিএফ তালিকা অনুযায়ী চেয়ারম্যান চাল বরাদ্দ পেলে লিখিতভাবে প্রতি ইউপি সদস্যদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়। ইউপি সদস্যরা ইউএনও মনোনীত ট্যাগ অফিসারের উপস্থিতিতে ওই চাল বিতরণ করেন। যেখানে শুধুমাত্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায় ভিত্তিহীন। ভিজিএফ সংশ্লিষ্ট সবাইকেই এর দায়ভার নিতে হবে।

এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন