শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শবে বরাতের ফজিলত ও আমল

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘লাইলাতুন মিন নিসফি শাবান’ বলা হয়। মুসলিম উম্মাহর কাছে এ রাত শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত হিসেবে পরিচিত। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। শব মানে রাত, বরাত মানে মুক্তি; শবে বরাত অর্থ মুক্তির যামিনী। ‘শবে বরাত’-এর আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারকাত’।

হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানান ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।

মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের জন্য যেসব দিবস ও রজনী বিখ্যাত, তারমধ্যে পাঁচটি রাত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশেষ পাঁচটি রাত হলো: দুই ঈদের রাত্রি, শবে মেরাজ, শবে বরাত ও শবে কদর।

মুফাসসিরগণ বলেন, এখানে ‘লাইলাতুল মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখানের দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত্রি বলে শবে বরাত বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাআরিফুল কোরআন)।

শবে বরাতের ফজিলত-

হজরত আয়িশা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সেজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো, তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন; আমি তখন উঠে তার পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তার বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, হে আয়িশা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে? আমি উত্তরে বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.)! আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না? নবীজি (সা.) বললেন, তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন। তখন নবীজি (সা.) বললেন, এটা হলো অর্ধশাবানের রাত; এ রাতে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন; ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহ প্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন। (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩৮২)।

হজরত আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুণাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি শরিফ, হাদিস: ৭৩৯)।

এই রাতে মহান আল্লাহ মুক্তি ও মাগফিরাতের দুয়ার খুলে দেন। হাদিসে আলি ইবনে আবু তালিব রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, 'যখন মধ্য শাবানের রাত আসে, তখন তোমরা এ রাতে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ো এবং দিনে রোজা রাখো।

কেননা এদিন সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর নিকটতম আসমানে নেমে আসেন এবং বলেন, কে আছো আমার নিকট ক্ষমাপ্রার্থী? আমি তাকে ক্ষমা করবো। কে আছো রিজিক প্রার্থী? আমি তাকে রিজিক দেব। কে আছো রোগমুক্তি চাও? আমি তাকে সুস্থতা দেব। কে আছো এই এই চাও?' এভাবে ফজরের সময় হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত। (সুনানে ইবনে মাজাহ, ১৬২)

শবে বরাতের আমল-

নফল ইবাদত: নামাজ আদায়, কোরআন তিলাওয়াত, তওবা, ইস্তিগফার ও ক্ষমাপ্রার্থনা ইত্যাদির মধ্য দিয়ে রাত কাটানো। শবে বরাতের সব আমলই নফল। আর নফল আমল নিজ নিজ ঘরে একাগ্রচিত্তে আদায় করাই উত্তম।

রোজা আদায় করা: আলি ইবনে আবি তালিব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন অর্ধ শাবানের রাত তোমাদের সম্মুখে আসে, তখন তোমরা তাতে কিয়াম তথা নামাজ আদায় করো এবং পরবর্তী দিনটিতে রোজা রাখো।’ (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৮)

জিকির ও হাদিস শরীফ পাঠ: শবে বরাতে মুসলিম বৃদ্ধিরা আল্লাহর নাম ও গুণগান, প্রস্তাবনা করার মাধ্যমে হাদিস শরীফ পড়তে এবং ইসলামের আদর্শ আচরণ করতে প্রয়োজনীয় অনুপ্রেরণা প্রাপ্ত করে।

মৃতদের জন্য মাগফিরাত করা: আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি এক রাতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কাছে না পেয়ে খোঁজ করতে বের হলাম। হঠাৎ দেখলাম, তিনি বাকি কবরস্থানে আছেন। তিনি বললেন, ‘(হে আয়েশা) তোমার কি এ আশঙ্কা হয় যে আল্লাহ ও তার রাসুল তোমার ওপর জুলুম করতে পারেন?’ আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার ধারণা হলো, আপনি অন্য কোনো স্ত্রীর কাছে গিয়েছেন।’ তিনি বললেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা অর্ধ শাবানের রাতে দুনিয়ার আকাশে আসেন এবং কালব গোত্রের ছাগল-ভেড়ার পশমের চেয়েও অধিকসংখ্যক লোককে ক্ষমা করে দেন।’ (তিরমিজি: ৭৩৯; ইবনে মাজাহ: ১৩৮৯)।

Header Ad
Header Ad

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত এক কনসার্টে মার্কিন পপ তারকা জেনিফার লোপেজের পারফরম্যান্স ঘিরে তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মক্কা থেকে মাত্র ৮০ কিলোমিটার দূরে জেদ্দায় এই কনসার্ট আয়োজন করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মুসল্লিরা।

গত সপ্তাহে ‘সৌদি অ্যারাবিয়ান গ্র্যান্ড প্রিক্স’ উপলক্ষে এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এটি সৌদি সরকারের ভিশন ২০৩০ প্রকল্পের অংশ হিসেবে বিনোদন শিল্পে বৈচিত্র্য আনার প্রয়াসেরই অংশ বলে জানানো হয়েছে। তবে পবিত্র নগরী মক্কার এত কাছে পশ্চিমা স্টাইলের কনসার্ট হওয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

দ্য নিউ আরব-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কনসার্টের ভিডিও সামনে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। অনেকেই একে ‘ইসলামের অবমাননা’ বলে মন্তব্য করেছেন।

এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “মক্কার এত কাছে খোলামেলা পোশাকে পপ কনসার্ট করা চরম অসম্মানজনক। সৌদির উচিত মনে রাখা, তারা ইসলামের পবিত্রতম স্থানগুলোর রক্ষক।”

এর আগেও ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, রিয়াদে একটি ফ্যাশন শোর অংশ হিসেবে গান পরিবেশন করেছিলেন জেনিফার লোপেজ, যা নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি আরব এখন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলচ্চিত্র উৎসব, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট এবং বিদেশি শিল্পীদের আমন্ত্রণ—সবই দেশটির সামাজিক কাঠামোতে এক বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত। যদিও এর ফলে একদল তরুণ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, ধার্মিক মুসলিম সম্প্রদায় এই ঘটনাগুলোকে ইসলামবিরোধী বলেই দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ভারত-শাসিত কাশ্মিরের পেহেলগামে প্রাণঘাতী হামলার পর পাকিস্তান ও ভারতকে “সর্বোচ্চ সংযম” দেখাতে বলেছে জাতিসংঘ। মূলত হামলার পর দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কূটনৈতিক পদক্ষেপের প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই আহ্বান জানিয়েছেন।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

হামলার ঘটনাটি ঘটেছে ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মিরের পেহেলগামে- যা গ্রীষ্মকালে হাজার হাজার পর্যটকের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্র। বন্দুকধারীদের গুলিতে সেখানে কমপক্ষে ২৬ জন নিহত হন, যাদের প্রায় সবাই ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের বাসিন্দা এবং একজন নেপালের নাগরিক। আহত হন আরও অন্তত ১৭ জন।

এই ঘটনায় পাকিস্তানের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে ভারত। তবে ভারতের দাবি প্রত্যাখ্যান করে কাশ্মিরের এই হামলাকে সাজানো ঘটনা বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। দেশটি বলেছে, এটি ছিল একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন—অর্থাৎ নিজেরাই ঘটিয়ে অন্যের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা।

হামলার এই ঘটনার পর উভয় দেশই উভয়ের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছে এবং এতে করে উভয় দেশের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।

এমন অবস্থায় নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টেফান ডুজারিক বলেন, “মহাসচিব এই পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং এতে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা ভারত ও পাকিস্তান – উভয় দেশের সরকারকে সংযম বজায় রাখার জন্য জোরালোভাবে আহ্বান জানাচ্ছি, যেন পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে না যায়।”

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, মহাসচিব এখন পর্যন্ত পাকিস্তান বা ভারতের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করেননি। ডুজারিক আরও বলেন, “আমাদের বিশ্বাস, পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যকার যেকোনও সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে এবং পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হওয়া উচিত।”

ভারতের একতরফাভাবে ১৯৬০ সালের সিন্ধু নদের পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মুখপাত্র বলেন, “আমরা এমন কোনও পদক্ষেপ সমর্থন করি না যা পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করতে পারে। তাই আমরা সংযম বজায় রাখার আহ্বানই পুনর্ব্যক্ত করছি।”

তবে জাতিসংঘের এই আহ্বানের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি)-এ ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। আজাদ কাশ্মির সরকারের কর্মকর্তা সৈয়দ আশফাক গিলানি এএফপি-কে বলেন, “সীমান্তে সেনারা গুলি বিনিময় করেছে। তবে বেসামরিক জনগণের ওপর কোনও হামলা হয়নি।”

Header Ad
Header Ad

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ। ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িয়েছে দুই পক্ষ। এতে অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত উপজেলার জলসুখা ইউনিয়নের নোয়াগড় গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

সংঘর্ষে আহতদের পার্শ্ববর্তী বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুতর পাঁচজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিক আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ওই গ্রামের বিএনপি নেতা আক্তার মিয়ার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা শাজাহান মিয়া ওরফে শাজাহান মেম্বারের লোকজনের বিরোধ চলে আসছিল।

মঙ্গলবার শাজাহান মেম্বারের পক্ষের একজনের পারিবারিক ঝগড়া থামাতে যান আক্তার মিয়ার পক্ষের একজন। এ সময় শাজাহান মেম্বারের লোকজন আক্তার মিয়ার পক্ষের ওই ব্যক্তিকে মারধর করেন। এ নিয়ে দুইদিন ধরে উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

এরই জেরে শুক্রবার সকালে উভয়পক্ষের লোকজন দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ।

আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি এ বি এম মাঈদুল হাছান বলেন, বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত
ঝিনাইদহে ট্রেন থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ
অপরাধী আ.লীগ নেতাদের জামাই আদরে আদালতে হাজির করা হচ্ছে
জুমার নামাজের ফজিলত, গুরুত্ব ও হাদিস
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি (ভিডিও)
এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের জামাতাকে অবসরে পাঠালো সরকার
পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার
আমাদের মধ্যে হিংসা নেই, আমরা আওয়ামী লীগ নই: রুমিন ফারহানা
পাকিস্তানে ঢুকে আটক বিএসএফ জওয়ান, দু’দেশের সীমান্তে ফের উত্তেজনা