শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জাহান্নামের কঠিন শাস্তি থেকে বাঁচার সাত আমল

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

জাহান্নাম ভয়ঙ্কর স্থান। এটা পাপিষ্ঠ ও অবিশ্বাসীদের ঠিকানা। যেখানে গুনাহগারদের শাস্তি দেওয়া হবে। কিছু পাপিষ্ঠ সেখানে শাস্তি পেয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর অবিশ্বাসীরা চিরকাল জাহান্নামে থাকবে। চিরস্থায়ী শাস্তি ভোগ করবে।

জাহান্নাম হলো আখিরাতে এমন একটি বিশাল এলাকা, যেখানে বিভিন্ন ধরনের শাস্তির জন্য ভিন্ন ভিন্ন এলাকা নির্ধারিত আছে। সেগুলোকে প্রধানত সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলোকে জাহান্নামের নামও বলা হয়ে থাকে। সেগুলো হলো- ১. নার তথা আগুন। ২. জাহান্নাম তথা আগুনের গর্ত। ৩. জাহিম তথা প্রচণ্ড উত্তপ্ত আগুন। ৪. সায়ির তথা প্রজ্বলিত শিখা। ৫. সাকার তথা ঝলসানো আগুন। ৬. হুতামাহ তথা পিষ্টকারী। ৭. হাবিয়া তথা অতল গহ্বর।

জাহান্নামের শাস্তি যেমন হবে:

পবিত্র কোরআন ও হাদিসে জাহান্নামের আগুনের উত্তাপের কিছু বিবরণ দেওয়া হয়েছে। এক আয়াতে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এটা তো লেলিহান অগ্নি, যা গায়ের চামড়া খসিয়ে দেবে।’ (সুরা মাআরিজ, আয়াত : ১৫-১৬)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘তাদের মাথার ওপর ঢেলে দেওয়া হবে ফুটন্ত পানি, যা দিয়ে তাদের চামড়া ও পেটের ভেতর যা আছে তা বিগলিত করা হবে।’ (সুরা হজ, আয়াত : ১৯-২০)

আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘এক হাজার বছর জাহান্নামকে উত্তপ্ত করা হয়েছে। ফলে তার আগুন রক্তিম বর্ণ ধারণ করেছে। অতঃপর পুনরায় এক হাজার বছর উত্তাপ দেওয়ার ফলে এটি সাদা রং গ্রহণ করেছে। তারপর আরও এক হাজার বছর উত্তাপ দেওয়ার ফলে এর আগুন কৃষ্ণবর্ণ হয়ে গেছে। সুতরাং জাহান্নাম এখন সম্পূণরূপে গাঢ় কালো তমসাচ্ছন্ন।’ (তিরমিজি শরিফ)

জাহান্নামের আগুনের উত্তাপ কখনো প্রশমিত হবে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতঃপর তোমরা (আজাব) আস্বাদন করো, আমি তো তোমাদের শাস্তি কেবল বৃদ্ধিই করব।’ (সুরা নাবা, আয়াত : ৩০)।

জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেতে যে সাত আমল করবেন:

১. আল্লাহ ও রাসুলের ওপর বিশ্বাস: জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার প্রধান উপায় হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ওপর যথাযথ ঈমান আনা এবং জীবন ও সম্পদ আল্লাহর পথে বেশি ব্যয় করা। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনরা, আমি কি তোমাদের এমন বাণিজ্যের সন্ধান দেব, যা তোমাদের রক্ষা করবে বেদনাদায়ক শাস্তি থেকে? তা এই যে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ওপর ঈমান আনবে এবং তোমাদের জীবন ও সম্পদ দিয়ে আল্লাহর পথে লড়াই করবে। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে!’ (সুরা : সাফফ, আয়াত : ১০-১১)

২. আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য: আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকা জাহান্নাম থেকে মুক্তির অন্যতম উপায়। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আর কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্য হলে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করলে তিনি তাকে (জাহান্নামের) আগুনে নিক্ষেপ করবেন; সেখানে সে স্থায়ী হবে। আর তার জন্য আছে অপমানজনক শাস্তি। (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪)

৩. যাবতীয় পাপ মুক্ত হওয়া: ইসলামের দৃষ্টিতে জাহান্নামে যাওয়ার মতো পাপ আছে, সেসব পাপ থেকে বেঁচে থাকলে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। ওই পাপগুলো হলো—শিরক করা, নবী-রাসুলদের মিথ্যা প্রতিপন্ন করা, কুফরি করা, হিংসা করা, জুলুম করা, খিয়ানত করা, আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা, কৃপণতা করা, লোক-দেখানো কিংবা জাগতিক ফায়দা হাসিল করার জন্য ভালো কাজ করা, মুনাফেকি করা, আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ে যাওয়া এবং কোরআন-হাদিসে বর্ণিত কবিরা গুনাহ করা। এসব পাপ থেকে বেঁচে থাকলে জাহান্নাম থেকে মুক্তি মিলবে। (আল-জান্নাতু ওয়ান্নারু মিনাল কিতাবি ওয়াস-সুন্নাতিল মুতাহহারাহ—আবদুর রহমান বিন ওহাফ আল-কাহতানি, পৃষ্ঠা : ১২৩-১২৪)

৪. শিরক থেকে বেঁচে থাকা: শিরক একটি জঘন্য অপরাধ, যা বিশুদ্ধ তাওবা ছাড়া ক্ষমা হয় না। এর মাধ্যমে জান্নাত হারাম হয়ে যায় এবং চিরস্থায়ী জাহান্নামের আগুনে দগ্ধীভূত হতে হয়। সুতরাং শিরক থেকে বেঁচে থাকতে হবে। এ মর্মে মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি আল্লাহর শরিক স্থাপন করবে, তার ওপর জান্নাত হারাম এবং জাহান্নাম হবে তার চূড়ান্ত ঠিকানা। আর সেদিন জালিমদের কোনো সাহায্যকারী থাকবে না।’ (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ৭২)

৫. বেশি পরিমাণ দান করা: দান-সদকার মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা সুদৃঢ় হয় এবং জান্নাতের পথ সুগম হয়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যদি তোমরা প্রকাশ্যে দান করো তবে তা উত্কৃষ্ট এবং যদি গোপনে দান করো এবং দরিদ্রদের প্রদান করো, তাহলে তোমাদের জন্য তা কল্যাণকর। আর এর দ্বারা তিনি তোমাদের পাপ মোচন করে দেন। বস্তুত তোমাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে আল্লাহ যথাযথভাবে খবর রাখেন।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৭১)

৬. ফরজ ইবাদত আদায় করা: মহান আল্লাহ কর্তৃক বান্দার ওপর যেসব ইবাদত ফরজ করা হয়েছে সেগুলো যথাযথভাবে আদায় করা জাহান্নাম থেকে মুক্তির অন্যতম উপায়। সালাত, সিয়াম, জাকাত, হজ প্রভৃতি। সালাদ আদায় করা সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অবশ্যই মুমিনরা সফলকাম হয়েছে। যারা তাদের সালাত বিনয় ও নম্রতা সহকারে আদায় করে।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১-২)

৭. দোয়া করা: পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ জাহান্নাম থেকে বাঁচার দোয়া শিখিয়েছেন। ওই দোয়াগুলো নিয়মিত পাঠ করলে জাহান্নাম থেকে মুক্তি মিলবে। পবিত্র কোরআনের ভাষায়—‘হে আমাদের রব! আমাদের ইহকালে কল্যাণ দান করো এবং পরকালেও কল্যাণ দান করো। আর আমাদের দোজখ-যন্ত্রণা থেকে রক্ষা করো।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২০১)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘হে আমাদের রব! আমাদের থেকে জাহান্নামের শাস্তি নিবৃত্ত করো; জাহান্নামের শাস্তি তো নিশ্চিতভাবে ধ্বংসাত্মক; নিশ্চয়ই তা আশ্রয়স্থল ও বসতি হিসাবে অতীব নিকৃষ্ট!’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৫-৬৬)

মহান আল্লাহ আমাদের জাহান্নামের আজাব থেকে হেফাজত করুন।

Header Ad
Header Ad

শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের কারখানাগুলোতে স্বচ্ছন্দে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দোহায় সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, গ্যাসের অভাবে তারা কারখানা স্থাপন করতে পারছেন না। তাই, আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করতে চাই যাতে পর্যাপ্ত গ্যাস (বিদেশ থেকে) আনা যায়।’

তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দোহা সফরের সময় কাতার এনার্জির সঙ্গে একটি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনালটি স্থাপন করা হবে।

প্রধান উপদেষ্টার দোহা সফর সম্পর্কে তিনি বলেছেন, এই সফর অত্যন্ত সফল এবং ফলপ্রসূ হয়েছে। আমি বলব এটি সবচেয়ে সফল এবং অত্যন্ত আকর্ষণীয় সফরগুলোর মধ্যে একটি।

শফিকুল আলম আশা প্রকাশ করেছেন, এই সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশের সুনাম বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়বে এবং অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে আসবেন।

দেশের অর্থনীতির উত্থান-পতনের কথা তুলে ধরে তিনি বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সময় ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ছিল, কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তা কমিয়ে ৬০ কোটি মার্কিন ডলারে নিয়ে এসেছে।

প্রেস সচিব বলেছেন, অবশিষ্ট ঋণ কয়েক মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে। তিনি আরও বলেছেন, এটি বিশ্বের বাইরে ইতিবাচক সংকেতের অনুভূতি যে আমরা ব্যবসার জন্য প্রস্তুত।

চার দিনের সফর শেষে প্রফেসর ইউনূস আজ শুক্রবার পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যে যোগদানের জন্য দোহা থেকে ইতালির রোমের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সাইফুল আলম (৫০) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী খুন হয়েছেন। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ভোরে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের উপজেলার ডুবাইল বাসস্ট্যান্ড নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

সাইফুল আলম টাঙ্গাইল পৌর শহরের সাকরাইল পশ্চিমপাড়া এলাকার মৃত একে সাব্বির আহমেদের ছেলে।

পুলিশ ও স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে সাইফুল আলম এক জেলেকে সাথে নিয়ে অটোরিকশাযোগে মির্জাপুরের একটি হ্যাচারিতে মাছের রেনু (পোনা মাছ) কিনতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে মহাসড়কের ডুবাইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছলে তিন ছিনতাইকারী মোটরসাইকেল নিয়ে তাদের অটোরিকশার গতিরোধ করে।

এ সময় পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র ঠেকিয়ে নগদ টাকা ও মুঠোফোন ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করলে সাইফুল আলম তাদের বাধা দিলে তাকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়।

এ ঘটনায় দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেব খান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ছিনতাইকারীরা সাইফুলের কাছে থাকা ২০-৩০ হাজার ও একটি স্মার্টফোন নিয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয়।

তিনি আরও জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত এক কনসার্টে মার্কিন পপ তারকা জেনিফার লোপেজের পারফরম্যান্স ঘিরে তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মক্কা থেকে মাত্র ৮০ কিলোমিটার দূরে জেদ্দায় এই কনসার্ট আয়োজন করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মুসল্লিরা।

গত সপ্তাহে ‘সৌদি অ্যারাবিয়ান গ্র্যান্ড প্রিক্স’ উপলক্ষে এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এটি সৌদি সরকারের ভিশন ২০৩০ প্রকল্পের অংশ হিসেবে বিনোদন শিল্পে বৈচিত্র্য আনার প্রয়াসেরই অংশ বলে জানানো হয়েছে। তবে পবিত্র নগরী মক্কার এত কাছে পশ্চিমা স্টাইলের কনসার্ট হওয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

দ্য নিউ আরব-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কনসার্টের ভিডিও সামনে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। অনেকেই একে ‘ইসলামের অবমাননা’ বলে মন্তব্য করেছেন।

এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “মক্কার এত কাছে খোলামেলা পোশাকে পপ কনসার্ট করা চরম অসম্মানজনক। সৌদির উচিত মনে রাখা, তারা ইসলামের পবিত্রতম স্থানগুলোর রক্ষক।”

এর আগেও ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, রিয়াদে একটি ফ্যাশন শোর অংশ হিসেবে গান পরিবেশন করেছিলেন জেনিফার লোপেজ, যা নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি আরব এখন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলচ্চিত্র উৎসব, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট এবং বিদেশি শিল্পীদের আমন্ত্রণ—সবই দেশটির সামাজিক কাঠামোতে এক বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত। যদিও এর ফলে একদল তরুণ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, ধার্মিক মুসলিম সম্প্রদায় এই ঘটনাগুলোকে ইসলামবিরোধী বলেই দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত
ঝিনাইদহে ট্রেন থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ
অপরাধী আ.লীগ নেতাদের জামাই আদরে আদালতে হাজির করা হচ্ছে
জুমার নামাজের ফজিলত, গুরুত্ব ও হাদিস
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি (ভিডিও)
এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের জামাতাকে অবসরে পাঠালো সরকার
পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার