রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

যেসব আমলে জান্নাতের দরজা উন্মুক্ত হবে

ছবি সংগৃহিত

জান্নাত শব্দটি আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীনের নিজস্ব একটি পরিভাষা। পারিভাষিক অর্থে জান্নাত বলতে এমন স্থানকে বোঝায়, যা আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীন তাঁর অনুগত বান্দাদের জন্য নির্দিষ্ট করে রেখেছেন। যা দিগন্ত বিস্তৃত নানা রকম ফুলে ফলে সুশোভিত সুরম্য অট্টালিকা সম্বলিত মনোমুগ্ধকর বাগান; যার পাশ দিয়ে প্রবাহমান বিভিন্ন ধরনের নদী-নালা ও ঝর্ণাধারা। যেখানে চির বসন্ত বিরাজমান।

আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করে জান্নাতে যাওয়ার অনেক পন্থা রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে যাওয়ার পথটি আমাদের জন্য সহজ করে দিয়েছেন। কিন্তু দুনিয়াবি ব্যস্ততার মধ্যে ডুবে থেকে মাঝে মাঝে আমরা এই সহজ পথটিও ভুলে যাই।

ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করে আর বলে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) তার বান্দা ও রাসুল তার জন্য বেহেশতের আটটি দরজাই খুলে দেয়া হবে। সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা করে প্রবেশ করবে।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ১৪৮)

কোরআন ও হাদিসের ভাষ্য অনুসারে জান্নাতের দরজা আটটি। অন্যদিকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কয়েকটি আমলকে জান্নাতের দরজা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

জান্নাতের দরজাতুল্য হওয়ার অর্থ-
আল্লাহ তাআলা মুমিনের আমল অনুসারে তাকে জান্নাত দান করবেন। আবার বিশেষ বিশেষ আমলের জন্য আল্লাহ বিশেষ বিশেষ জান্নাত দান করবেন।
আল্লাহ যে আমলের জন্য যে জান্নাত দান করবেন, সে আমলটা সেই জান্নাতের জন্য দরজাস্বরূপ। কেননা সেই আমলের মাধ্যমেই জান্নাতের দ্বার উন্মুক্ত হবে। যেমন নামাজের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নামাজ জান্নাতের চাবি আর নামাজের চাবি অজু।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৪)

হাদিসে আটটি আমলকে জান্নাতের দরজা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তা হলো, মা-বাবার আনুগত্য, আল্লাহর জিকির ও তাওবা।

১. ঈমান : আল্লাহ ও তাঁর নবীর প্রতি ঈমান আনবে এবং দ্বিন ইসলামের অনুসরণ করবে, আল্লাহ তাদের সাধারণভাবেই জান্নাত দান করবেন। ঈমানহারা ব্যক্তি কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হে মুহাম্মদ, আপনার উম্মতের মধ্যে যাদের কোনো হিসাব-নিকাশ হবে না, তাদের জান্নাতের দরজাগুলোর ডান পাশের দরজা দিয়ে প্রবেশ করিয়ে দিন। এ দরজা ছাড়া অন্যদের সঙ্গে অন্য দরজায়ও তাদের প্রবেশাধিকার থাকবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৭১২)

২. নামাজ : ঈমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল নামাজ। জান্নাতে নামাজ নামে একটি দরজা থাকবে। যে ব্যক্তি যথাযথভাবে নামাজ পড়বে তাকে সে দরজা দিয়ে প্রবেশের আহ্বান করা হবে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘(জান্নাতের একাধিক দরজা রয়েছে) যে ব্যক্তি নামাজ আদায় করবে তাকে নামাজের দরজা দিয়ে প্রবেশের জন্য আহ্বান করা হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৬৬)

৩. আল্লাহর পথে সংগ্রাম : আল্লাহর পথে সংগ্রাম ইসলামী রাষ্ট্র ও মুসলিম জাতির নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এই সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব ইসলামী রাষ্ট্রের। জান্নাতের একটি দরজার নাম হবে ‘বাবুল জিহাদ’। যারা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করবে তাদের এই দরজা দিয়ে আহ্বান জানানো হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যারা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করবে তাদের বাবুল জিহাদ দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের আহ্বান জানানো হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৬৬)

৪. রোজা : সিয়াম বা রোজা ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ এবং আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয় আমল। আল্লাহ রোজা পালনকারীকে জান্নাতের বিশেষ দরজা দিয়ে প্রবেশ করাবেন। সে দরজার নাম হবে রাইয়ান। মহানবী (সা.) বলেন, যারা রোজা পালন করবে তাদের রাইয়ান দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের আহ্বান জানানো হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৬৬)

৫. সদকা : দান-সদকার মাধ্যমে অসহায় মানুষের বিপদ দূর হয়। এ জন্য আল্লাহ দানকারীর বিপদ দূর করে দেন। জান্নাতে ‘সদকা’ নামে একটি বিশেষ দরজা থাকবে। নিয়মিত দান-সদকাকারীরা সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে। রাসুলুল্লাহ বলেন, ‘দানকারীদের সদকা নামক দরজা দিয়ে প্রবেশের আহ্বান জানানো হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৬৬)

৬. মা-বাবার আনুগত্য : মা-বাবা সন্তানের জন্য জান্নাত লাভের মাধ্যম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বাবাকে জান্নাতের মধ্যবর্তী তথা সর্বোত্তম দরজা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘জান্নাতের সর্বোত্তম দরজা হচ্ছে বাবা। তুমি ইচ্ছা করলে এটা ভেঙে ফেলতে পারো অথবা এর রক্ষণাবেক্ষণও করতে পারো।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১৯০০)

৭. জিকির : আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে। কায়েস বিন সাদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নামাজ পড়ছিলাম এমন অবস্থায় নবী (সা.) আমার কাছ দিয়ে গমন করলেন। তিনি নিজের পা দিয়ে আমাকে আঘাত (ইশারা) করে বললেন, আমি তোমাকে কি জান্নাতের দরজাগুলোর একটি দরজা সম্পর্কে জানাব না? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেন, ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’ (আল্লাহ ছাড়া অনিষ্ট দূর করার এবং কল্যাণ লাভের কোনো শক্তি কারো নেই)। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৮১)

৮. তাওবা : তাওবা বা অনুপাতের সঙ্গে গুনাহ ত্যাগ বান্দার জন্য জান্নাতের দরজা খুলে দেয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতের দরজা আটটি। সাতটি বন্ধ আছে। একটি দরজা তাওবাকারীর জন্য খোলা রয়েছে যত দিন সূর্য পূর্বদিক থেকে উদিত হবে।’ (মুস্তাদরিকে হাকিম, হাদিস : ৭৭৪৫)।

জান্নাতের ব্যাপক পরিচিতি সম্পর্কে সংক্ষেপে এক বর্ণনায় মহান আল্লাহ বলেছেন, কেউ জানে না তার জন্য কৃতকর্মের কি কি নয়নাভিরাম বিনিময় লুকায়িত আছে। (সূরা সাজদাহ: ১৭)

আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ রাববুল আলামীন এরশাদ করেন, আমি আমার নেক বান্দাদের জন্য এমন নেয়ামত তৈরি করে রেখেছি, যা কোনো চক্ষু দেখে নি, কোনো কান শোনে নি এবং এমনকি কোনো মানুষ তা কল্পনাও করতে পারে না। এরপর তিনি বলেন, যদি তোমরা চাও, তাহলে নিম্নোক্ত আয়াতটি পড়ো। যার অর্থ হলো: “কেউ জানে না, তার জন্য কি কি নয়নাভিরাম বিনিময় লুকায়িত আছে।” (বুখারী, ৩২৪৪; মুসলিম, ২৮২৪)

আল্লাহ তাআলা সবাইকে নেক আমল করার তাওফিক দিন করুন। আমিন

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি