রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নবী-রাসুলদের স্মৃতিধন্য মসজিদুল আকসা

মধ্যপ্রাচ্যের দক্ষিণাংশের একটি ভূখণ্ড ফিলিস্তিন, যা ভূমধ্যসাগর ও জর্ডান নদীর মধ্যে অবস্থিত। এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা এই তিন মহাদেশের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থানে রয়েছে ফিলিস্তিন। আলকুদুস, নাবলুস, গাজা, আসকালান ফিলিস্তিনের অন্যতম শহর। ফিলিস্তিনের ভূমি অসংখ্য নবী-রাসুলের স্মৃতিবিজড়িত, এর আশপাশে অনেক নবী-রাসুলের কবর রয়েছে।

এটি দীর্ঘকালের ওহি অবতরণস্থল, ইসলামের কেন্দ্র এবং ইসলামি সংস্কৃতির চারণভূমি। ফিলিস্তিন একটি আরব ভূমি এবং মুসলমানদের আবেগের ভূমি। ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে মসজিদে আকসা এবং সমগ্র ফিলিস্তিনের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য অনেক। পবিত্র কুরআন-হাদিসে ফিলিস্তিনের অসংখ্য ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। এই ভূমিকে আল্লাহ তায়ালা বরকতময় ভূমি বলে ঘোষণা দিয়েছেন। কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘পবিত্র ও মহিমাময় সেই সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতের বেলা মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা ভ্রমণ করিয়েছেন, যার আশপাশ আমি বরকতময় করেছি। তাকে আমার নিদর্শন দেখানোর জন্য, তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১)

মক্কা ও মদিনার পর মুসলমানদের কাছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ও পবিত্রতম শহর ফিলিস্তিনের কুদুস। এর পবিত্রতা, শ্রেষ্ঠত্ব ও আবেগের মূলে রয়েছে মসজিদে আকসা। ইসলামের দৃষ্টিতে মসজিদুল আকসা তৃতীয় শ্রেষ্ঠ বরকতপূর্ণ মসজিদ। এই মসজিদের সঙ্গে মিশে আছে আমাদের নবীজির মেরাজের স্মৃতি। মেরাজের রাতে এই মসজিদে পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগণ মহানবী (সা.)-এর ইমামতিতে নামাজ আদায় করেন।

নবীজি (সা.)-এর গম্বুজ

 

পবিত্র কাবা শরিফের পর পৃথিবীতে নির্মিত দ্বিতীয় মসজিদ এটি। হজরত আবু জর গিফারি (রা.) বলেন, ‘আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! দুনিয়াতে প্রথম কোন মসজিদটি নির্মিত হয়েছে? তিনি বললেন, মসজিদুল হারাম। আমি পুনরায় জিজ্ঞেস করলাম, তারপর কোনটি? প্রতিউত্তরে তিনি বললেন, তারপর হলো মসজিদুল আকসা। অতঃপর আমি জানতে চাইলাম যে, উভয়ের মধ্যে ব্যবধান কত বছরের? তিনি বললেন চল্লিশ বছরের ব্যবধান। (বুখারি, হাদিস : ৩১১৫)

এই মসজিদটি ইসলামের প্রথম কেবলা। রাসুল (সা.) মদিনায় হিজরতের পর ১৬-১৭ মাস মসজিদে আকসার দিকে মুখ করে নামাজ আদায় করেছেন। এরপর আল্লাহ পাকের আদেশে কাবা পরিবর্তন হয়ে বায়তুল্লার দিকে কেবলা নির্ধারণ হয়েছে। সে হিসেবে বাইতুল মুকাদ্দাস মুসলমানদের প্রথম কেবলা। এখনও এই মসজিদে নামাজ পড়ার অসংখ্য সওয়াব রয়েছে। হজরত আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মসজিদুল হারামে এক রাকাত নামাজ এক লাখ নামাজের সমান। আমার মসজিদে (মসজিদে নববী) এক রাকাত নামাজ এক হাজার নামাজের সমান এবং বায়তুল মাকদিসে এক নামাজ পাঁচশ নামাজের সমান। (মাজমাউজ জাওয়াইদ : ৪/১১) 

তা ছাড়া মুকাদ্দাসে যারা নামাজ আদায় করবে তাদের জন্য এই মসজিদের নির্মাতা হজরত সুলাইমান (আ.) বিশেষ দোয়া করে গেছেন। বর্ণিত হয়েছে, ‘হে আল্লাহ! যে ব্যক্তি এই মসজিদে নামাজের উদ্দেশে আগমন করবে, আপনি তাকে সেদিনের মতো নিষ্পাপ করে দিন, যেদিন সে দুনিয়াতে এসেছিল (ইবনে মাজাহ : ১৪৭৯)। অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা মসজিদুল আকসায় যাও, সেখানে গিয়ে সালাত আদায় করো। কেননা, তাতে এক ওয়াক্ত সালাত আদায় করা অন্যান্য মসজিদে এক হাজার সালাত আদায়ের সওয়ার পাওয়া যায়। আর যে ব্যক্তি মসজিদুল আকসায় যাওয়ার শক্তি-সামর্থ্য রাখে না, সে যেন তাতে দীপ জ্বালানোর জন্য তেল হাদিয়া হিসেবে প্রেরণ করে। কেননা যে বায়তুল মাকদিসের জন্য হাদিয়া প্রেরণ করে, সে তাতে নামাজ আদায়কারী ব্যক্তির মতো সওয়ার লাভ করবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৫৭)

বিশ্বনবী (সা.)-এর বোরাক বাঁধার জায়গা

 

ফিলিস্তিন মহান আল্লাহর কাছেও পছন্দনীয় ভূমি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইসলামি বাহিনী শিগগিরই কয়েকটি দলে দলবদ্ধ হবে। একটি দল শামে, একটি ইয়েমেনে ও অন্য একটি ইরাকে। ইবনে হাওয়ালা (রা.) জিজ্ঞেস করেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমি যদি সে যুগ পাই, তখন আমি কোন দলটিতে যোগদান করব, তা বলে দিন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তুমি শামের বাহিনীতে থাকবে, কেননা তা আল্লাহর পছন্দনীয় ভূমির একটি, সেখানে তিনি তাঁর সর্বোৎকৃষ্ট বান্দাদের একত্র করবেন। আর যদি তুমি তাতে যোগদান না করো, তা হলে তুমি ইয়েমেনের বাহিনীকে গ্রহণ করো, আর তোমরা শামের কূপ থেকে পানি গ্রহণ করো। কেননা আল্লাহ আমার জন্য, অর্থাৎ আমার উম্মতের জন্য শাম ভূখণ্ড ও তার বাসিন্দাদের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২৪৮৩) 

তবে দুঃখজনকভাবে মুসলমানদের হাজার বছরের ঐতিহ্য সমৃদ্ধ এ পুণ্যভূমি এখন অভিশপ্ত ইহুদিদের করালগ্রাসে আক্রান্ত। সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ সরকার অন্যায়ভাবে মুসলমানদের পুণ্যভূমিকে মুসলমান ও ইহুদিদের মধ্যে ভাগ করে দেয়। ফলে ১৯৪৮ সালের ১৫ মে বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে জায়নবাদী ইহুদিদের অবৈধ ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬৭ সালে অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল মুসলমানদের প্রাণকেন্দ্র ‘মসজিদুল আকসা’ দখল করে। এরপর থেকে মুসলমানদের প্রতি ইহুদিদের জুলুম-নির্যাতন ও অত্যাচারের মাত্রা ক্রমশ বাড়তে থাকে, যা আজও চলছে। মনে রাখতে হবে; ফিলিস্তিন একটি আরব ভূমি এবং মুসলমানদের প্রাচীন ভূমি। এখানে ইহুদিদের যে অধিকারের কথা বলা হয়, তার ঐতিহাসিক কোনো ভিত্তি নেই। কারণ ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দেড় হাজার বছর আগেই আরব মুসলমানগণ এই অঞ্চল আবাদ করেছিল। ইহুদিবাদীদের দাবির ভিত্তি শুধু এতটুকুই যে, কয়েক হাজার বছর আগে খুবই স্বল্প কিছু কাল ফিলিস্তিনের ছোট্ট একটা অংশে তারা রাজত্ব করেছিল। সেটা এখন কেবলই ইতিহাসের গল্প, গত দুই হাজার বছরের ইতিহাসের সঙ্গে এ গল্পের কোনো যোগসূত্র নেই। সেই প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে ১৮০০ সাল পর্যন্ত ইহুদিদের এই ভূখণ্ডের সঙ্গে রাজনৈতিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক কোনো ধরনের নেতৃত্ব সম্পর্ক ছিল না। ঐতিহাসিক দলিল প্রমাণের আলোকে আল-আকসা ও জেরুজালেম সব ধরনের আইনের ভিত্তিতেই শুধু মুসলমানদের; অন্য কারও নয়।

প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সময় উড়ে এসে জুড়ে বসা দখলদার ইহুদি গোষ্ঠী এখন পুরো ফিলিস্তিন নিজেদের দাবি করে দখল করতে চাচ্ছে। ১৯৪৮ থেকে জায়নবাদী ইহুদিরা ফিলিস্তিন দখলের নামে অবিরাম মানুষ হত্যা করে চলছে। নারী, শিশু, সামরিক-বেসামরিক জনগণকে পাখির মতো বোমা ফেলে মারছে। সকাল-সন্ধ্যা বুলডোজার নিয়ে এসে ধ্বংস করে দিচ্ছে পূর্বপুরুষের ভিটেমাটি।

ঈসা (আ.)-এর প্রত্যাবর্তনস্থল

 

খোদ ধার্মিক ইহুদি শ্রেণির কাছেও বর্তমান ইসরাইল রাষ্ট্র বৈধ নয়। তাওরাত ও তালমুদ অনুযায়ী তারা বিশ্বাস করে, পৃথিবীর শেষ সময় মাসিহ (দাজ্জাল) এসে তাদের জন্য শান্তির রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবেন। এ কারণেই ধার্মিক ইহুদি সম্প্রদায় এখনও মূল মসজিদুল আকসা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে না, তারা শান্তির বাদশা আগমনের আগে সেখানে প্রবেশ করাকে পাপ মনে করে এবং এ কারণে তারা দেয়ালের বাইরের একাংশে উপাসনা করে। অতএব জায়নবাদী ইহুদিদের জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং নিজ নিজ অবস্থান থেকে সোচ্চার হতে হবে।

আমরা আশায় বুক বেঁধে আছি দখলদার জালেম ইসরাইলের এ জুলুমের অবসান একদিন হবে। পবিত্র আল-আকসাকে ঘিরে আবার জেগে উঠবে নিরাপদ প্রাণের স্পন্দন। অসংখ্য নবী-রাসুলের পদধন্য এ ভূমি আবার আনন্দে হাসবে। মহান আল্লাহ কাছে আমরা এ দোয়া করি।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে ভটভটির ধাক্কায় জায়েদা বিবি (৬৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (২৩ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের বিজয়পুর মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত জায়েদা বিবি উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের হাজীগোবিন্দপুর গ্রামের মৃত মনসুর রহমানের স্ত্রী।

নিহতের ছেলে আল মামুন বলেন, তাঁর বড় ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য রহিদুল ইসলাম রোববার সকালে উপজেলা সদরের প্রসাদপুর বাজার থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ভাইয়ের দুর্ঘটনার খবর জানতে পেরে তাঁর মা জায়েদা বিবি ভটভটিতে চড়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে বিজয়পুর মোড় এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় একটি ভটভটি ধাক্কায় তিনি পাকা রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান জানান, অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত জায়েদা বিবির মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন