শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানব জীবনে সময়ই মূলধন

জীবন সময়ের সমষ্টি। সময়ই জীবন। অমূল্য মানব জীবনে সময়ই মূলধন বা পুঁজি। মানব জীবন এক অনন্ত সফর। জন্ম ও মৃত্যু এরই একটি পর্বের সূচনা ও সমাপন। সময়ের আবর্তনে প্রতি নিয়ত বয়স বাড়ে ও আয়ু কমে। সময় আল্লাহর দান। আল্লাহ তাআলা কোরআন কারীমে ইরশাদ করেন: “মহামহিমান্বিত তিনি, সর্বময় কর্তৃত্ব যাঁর করায়ত্ব, তিনি সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। যিনি সৃজন করেছেন মৃত্যু ও জীবন, তোমাদিগকে পরীক্ষা করার জন্য- কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল। (সূরা-৬৭ মুলক, আয়াত: ১-২)। “মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত, কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যেও উপদেশ দেয় ও ধৈর্যেও উপদেশ দেয়।” (সূরা-১০৩ আছর, আয়াত: ১-৩)।

মহাকালের পরিক্রমায় একটি অংশ সৌর ও চান্দ্র বর্ষ, যা বারোটি মাসে বিভাজিত। কুরআনের ভাষায়- ‌‌‌‘নিশ্চয়ই আকাশমন্ডলী পৃথিবী সৃষ্টির দিন হতেই আল্লাহর বিধানে আল্লাহর নিকট মাস গণনায় মাস বারোটি।” (সূরা-৯ তাওবা, আয়াত: ৩৬)। কোরআন মাজীদে আরও রয়েছে: “তিনিই সূর্যকে তেজস্কর ও চন্দ্রকে জ্যোতির্ময় করেছেন এবং উহাদের মনজিল নির্দিষ্ট করেছেন, যাতে তোমরা বৎসর গণনা ও সময়ের হিসাব জানতে পারো। আল্লাহ এসব নিরর্থক সৃষ্টি করেননি। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য তিনি এ সমস্ত নিদর্শন বিশদভাবে বিবৃত করেন।” (সুরা-১০ ইউনুস, আয়াত: ৫)। আল্লাহ আরও বলেন: “আর সূর্য ভ্রমণ করে উহার নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে, ইহা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ। এবং চন্দ্রের জন্য অমি নির্দিষ্ট করেছি বিভিন্ন মনজিল; অবশেষে উহা শুষ্ক বক্র পুরাতন খর্জুর শাখার আকার ধারণ করে।” (সূরা-৩৬ ইয়াসীন, আয়াত: ৩৮-৩৯)।

কালচক্রে বছর যায়, বছর আসে। বছর যাওয়া মানে তওবার মাধ্যমে পুরাতন ত্রুটিগুলো মুছে ফেলার সুযোগ। নতুন বছর আসা মানে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হওয়া। বিগত সময়ের ব্যর্থতা গ্লানি ভুলে নব উদ্যমে নতুনের কেতন উড়ানোর আনন্দ উপভোগ করা। অকল্যাণের বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে অবারিত কল্যাণের পথে ধাবিত হওয়ার শুভ যাত্রা শুরু করা। তাই নতুন বছর এলে পড়া হয়- ‘ইয়া মুকাল্লিবাল-কুলূবি ওয়াল-আবছার, ইয়া মুদাব্বিরাল-লাইলি ওয়ান-নাহার; ইয়া মুহাওয়িলাল-হাওলি ওয়াল-আহওয়াল, হাওয়িল হালানা ইলা আহ্ছানিল হাল।’ অর্থাৎ ‘হে অন্তরসমূহ ও দৃষ্টিসমূহ পরিবর্তনকারী! হে রাত ও দিনের আবর্তনকারী! হে সময় ও অবস্থা বিবর্তনকারী! আমাদের অবস্থা ভালোর দিকে উন্নীত করুন।’ (দিওয়ানে আলী রা., আন নাহজুল বালাগা)। নতুন মাস দিয়ে শুরু হয় নতুন বছর। নতুন মাসে মহান প্রভুর কাছে এই আবেদন: “আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমান, ওয়াছ-ছালামাতি ওয়াল-ইসলাম; রব্বী ওয়া রব্বুকাল্লাহ; হিলালু রুশদিন ওয়া খায়র।” অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ! আপনি এই মাসকে আমাদের জন্য নিরাপত্তা, ঈমান, প্রশান্তি ও ইসলাম সহযোগে আনয়ন করুন; আমার ও তোমার প্রভূ আল্লাহ। এই মাস সুপথ ও কল্যাণের।’ (তিরমিযী: ৩৪৫১)।
আল্লাহ সময়ের স্রষ্টা, তিনিই সময়ের মালিক ও নিয়ন্ত্রক। সময়ের সঙ্গে কোনো অমঙ্গল বা অকল্যাণের সংযোগ নেই। কল্যাণ অকল্যাণ ও মঙ্গল অমঙ্গল মানুষের কর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত। হাদীস শরীফে আছে, আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘তোমরা সময়কে দোষারোপ করো না, কালকে গাল মন্দ করো না; কারণ আমিই মহাকাল, আমিই সময়ের নিয়ন্তা। (হাদীসে কুদসী)।

যেহেতু নববর্ষ হলো সময়ের একটি অংশ থেকে অন্য অংশে পদার্পন, তাই এটি হলো নিজেকে পরিবর্তন ও উন্নয়নের একটি সুযোগ। সুতরাং এই সময় আমাদের যা করা উচিৎ তা হলো জীবনকে নবায়ন করা। জীবনের জন্য আল্লাহ’র শোকরিয়া করা। নেক হায়াত ও সুস্বাস্থ্যের জন্য দোয়া করা। অতীতের গুনাহ হতে তাওবা করে, কৃতভুলের জন্য ইস্তিগফার তথা ক্ষমা প্রার্থনা করা। কারো জান, মাল ও ইজ্জতের ক্ষতি করে থাকলে তার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া ও সম্ভাব্য ক্ষতিপূরণ করা। ভবিষ্যতে নেক আমলের সংকল্প করা। বিগত সময়ে কেউ বিরূপ আচরণ করে থাকলে মন থেকে তা ক্ষমা করে দেওয়া। কারও কাছে বৈধ দেনা পাওনা বা লেনদেন থাকলে, তা আদায়ে বিধিসম্মত সামাজিক পন্থা অবলম্বন করা।

মানুষের সকল কর্মই আমল নামায় সংরক্ষিত হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে, তার জন্য করিৎকর্মা প্রহরী রয়েছে তার নিকটেই।’ (সূরা-৫০ কাফ, আয়াত: ১৮)। পরকালে রোজ হাশরে বিচারের দিনে মানুষ তার নিজের আমলনামা দেখে বলবে: ‘উপস্থিত করা হবে আমলনামা, তাতে যা লিপিবদ্ধ আছে তার কারণে তুমি অপরাধীদেরকে দেখবে আতঙ্কগ্রস্ত, তারা বলবে- হায়! দুর্ভাগ্য আমাদের! এটি কেমন গ্রন্থ! তা তো ছোটো বড়ো কিছুই বাদ দেয়নি বরং তা সমস্ত হিসাবই রেখেছে। তারা তাদের কৃতকর্ম সম্মুখে উপস্থিত পাবে, তোমার প্রতিপালক কারও প্রতি জুলুম করেন না।’ (সূরা-১৮ কাহাফ, আয়াত: ৪৯)।
পরিণতি চিন্তা করেই কর্ম করা বাঞ্ছনীয়। সম্পাদনের পূর্বে যে আমলটি নির্দোষ বা মুবাহ তাও কার্যকরী করার পর নেকী বা বদীতে পরিণত হয়। মানব কল্যাণ ও সৎকর্মের মাধ্যমে জীবনের অমূল্য সময়কে মূল্যায়িত করাই বুদ্ধিমানের পরিচয়।

লেখক: প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক: শেখ ছাদী (র.) ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ 

 

Header Ad
Header Ad

আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে বিমানের সিটের নিচ থেকে ২০টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। ছবি: সংগৃহীত

একের পর এক বিমানের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে মিলছে অবৈধ সোনা। বিমানে এসব সোনা চোরাচালান প্রতিরোধে দেড় মাস আগেই এয়ারলাইন্সগুলোকে সতর্ক করেছিল শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। গত ১১ নভেম্বর সংস্থাটির মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমানের স্বাক্ষরে দেওয়া চিঠিতে দেশি-বিদেশি বিমানে চোরাচালান রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়।

তবে, এ সতর্কতার পরও বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর বাংলাদেশ বিমানের একটি সিটের নিচে বিশেষ কায়দায় লুকানো ২০টি সোনার বার উদ্ধার করে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, চোরাচালানের উদ্দেশ্যে উড়োজাহাজের বিভিন্ন অংশে সোনা লুকিয়ে আনা হয়। ধরা পড়লে স্বর্ণ আটক করা হলেও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ হওয়ায় সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

তবে, সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের কর্মী বা কর্মকর্তারা জড়িত না থাকলে চোরাচালানের এই পদ্ধতি কার্যকর হওয়া অসম্ভব। তাই এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনায় কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল।

উড়োজাহাজে সোনা লুকানোর জন্য সিটের নিচ, বাথরুম, পাইপের ভেতর, কেটারিং এরিয়া বা লাগেজ সংরক্ষণস্থল ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে এয়ারলাইনসের কর্মীদের সহযোগিতা থাকার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করে শুল্ক গোয়েন্দা।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. মিনহাজ উদ্দিন বলেন, আমরা এয়ারলাইনসগুলোকে আগেই সতর্ক করেছিলাম। কিন্তু এরপরও চোরাচালানের ঘটনা ঘটায় বিমান জব্দ করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ চলছে।

এই ঘটনায় দুবাইফেরত একটি উড়োজাহাজ জব্দ করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। চোরাচালান প্রতিরোধে গোয়েন্দা নজরদারি আরও জোরদার করা হবে বলে তিনি জানান।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সচিবালয়ের ৭ নং ভবনে ভয়াবহ ও নজিরবিহীন অগ্নিকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ নথি ও অবকাঠামো পুড়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার ঘটনায় জাতীয় নাগরিক কমিটি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এটিকে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বলে মনে করছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিনের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে অগ্নি নির্বাপণকর্মী সোহানুর জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, সচিবালয়ের মতো একটি নিরাপত্তাবেষ্টিত স্থানে এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড ফ্যাসিবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র বলে আমরা মনে করি। এ ঘটনায় দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতির চিত্র ফুটে উঠেছে। আমরা মনে করি, এই ঘটনার পরে দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা উচিত।

বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, সংস্কার কমিশনগুলোর সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রতিবেদনের জন্য জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি সংস্কার প্রস্তাবনা ও সংস্কার কার্যক্রমকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে নানাবিধ তৎপরতা চলছে। সংস্কার কমিশনগুলো সরকারের কাছে নিজেদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনগুলো দাখিল করার আগে এ ধরনের অস্থিরতা এবং কমিশনের কাজে প্রতিবন্ধকতা রাষ্ট্রের সংস্কার কার্যক্রমকে ব্যহত করার একটা অপচেষ্টা বলে মনে হচ্ছে।

এতে আরো বলা হয়, আমরা চরম উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট নানা মহল থেকে জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র পুনর্গঠন ও সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল হয়নি। এর আগে পদোন্নতিতে কোটা সংক্রান্ত সুপারিশ গণমাধ্যমে প্রকাশের ফলে ক্যাডারদের মাঝে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।

এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু ও বস্তুনিষ্ঠ তদন্ত করে বিচারের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবি জানায় জাতীয় নাগরিক কমিটি।

Header Ad
Header Ad

মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ছবি: সংগৃহীত

৯২ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশটির প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা মনমোহন সিং। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৫১মিনিটে নয়াদিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেসে (এআইআইএমএস) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি।

বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। তাকে হাসপাতালে ভর্তির কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। তবে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়।

এর আগে ২০০৯ সালে দিল্লির এআইআইএমএসে মনমোহন সিংয়ের সফল করোনারি বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন হয়। ২০২১ সালে মহামারির সময় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কয়েকদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি।

মনমোহন সিং ১৯৭১ সালে ভারত সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে প্রথম যোগদান করেন। পরে তিনি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ সালে তিনি ভারতের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

চলতি বছরের শুরুর দিক পর্যন্ত রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। গত এপ্রিলে রাজ্যসভা থেকে অবসরে যান তিনি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ