শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অবসরপ্রাপ্ত অসহায় শিক্ষকদের আস্থার নাম অধ্যক্ষ সাজু

শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষক জাতির কারিগর। পিতা-মাতা সন্তান জন্ম দেন আর সেই সন্তানকে মানুষ ও মানবিকবোধ সম্পন্ন করে গড়ে তোলেন শিক্ষকমণ্ডলী। শিক্ষকদের অবদানের উপর ভিত্তি করে একটা জাতি তার শীর্ষ আসন চিনিয়ে আনে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল রাষ্ট্র থেকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে। বাঙ্গালী জাতি আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। অথচ এই জাতি গড়ার কারিগর শিক্ষকদের আমরা সে হিসেবে যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারিনি। যেখানে শিক্ষকদের মাথায় তুলে রাখার কথা ছিলো সেখানে আমরা দেখেছি অবসরপ্রাপ্ত বয়োবৃদ্ধ শিক্ষক কল্যাণট্রাস্ট্র ভাতা ও অবসরকালীন ভাতার জন্য জনে-জনে, অফিসে-অফিসে, হাঁটতে-হাঁটতে জুতা ক্ষয় করে ক্লান্তশ্রান্ত হয়ে খালি হাতে বাড়ি ফিরছেন। বছরে পর বছর গেলেও শিক্ষক জীবনের কাঙ্খিত টাকার দেখা পাননি। বহু শিক্ষক চিকিৎসাভাবে ও অন্নাভাবে নাজেহাল জীবন যাপন করে মনোক্ষুন্ন ও মনোকষ্ট নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন কিন্তু শেষ জীবনের জমানত নামক অবসর ভাতা ভোগ করতে পারেননি।

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা আইন-২০০২ অনুযায়ী, অবসর সুবিধা বোর্ড পরিচালনা বিষয়ে প্রবিধানমালা-২০০৫ প্রণীত হয়। এ প্রবিধানমালার ধারা ১০(১) অনুযায়ী, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসর সুবিধা ২০০২ সালের পহেলা ডিসেম্বর থেকে চালু হয়। ১৯৮০ সালের পহেলা জানুয়ারি থেকে প্রতি বছর চাকরির জন্য ২ মাস এবং ২০০৫ সাল থেকে প্রতি বছরের জন্য ৩ মাসের সরকার প্রদত্ত বেতন, সর্বোচ্চ ২৫ ধরে চাকরিকাল গণনা করে সেই পরিমাণ টাকা দেওয়া হচ্ছে। বেসরকারি (এমপিওভুক্ত) শিক্ষক-কর্মচারীরা তাদের বয়স ৬০ বছর অথবা চাকরিকাল ২৫ বছর পূর্ণ হলে পূর্ণ অবসরপ্রাপ্তির যোগ্যতা অর্জন করেন। বেসরকারি শিক্ষকদের তাদের প্রাপ্য অবসর ভাতা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য সরকার নানা উদ্যোগ গ্রহণ করলেও সময়মতো টাকা দেয়া সম্ভব হয়নি।

২০১০ সাল পর্যন্ত ১৮ বছরে কল্যাণ সুবিধা দেওয়া হয়েছে ২৭৯ কোটি টাকা মাত্র। কিন্তু অধ্যক্ষ শাহাজান আলম সাজু কল্যাণট্রাস্ট্রের দায়িত্ব পাবার পর গত ১২ বছরে অবসরপ্রাপ্ত ১ লাখ ৩৪ হাজার ৭০২ জন শিক্ষক কর্মচারীদের মধ্যে প্রায় ৩ হাজার ৩৫২ কোটি টাকার কল্যাণ সুবিধার অর্থ দেওয়া হয়েছে। অধ্যক্ষ সাজু কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর কল্যাণ ট্রাস্টকে ব্যাপক সংস্কার করেন। অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মচারীদের কল্যাণ সুবিধার টাকা সহজে পাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতায় এক্সেস টু ইনফরমেশন (A2I) প্রজেক্টের মাধ্যমে কল্যাণ ট্রাস্টকে ডিজিটালাইজড করা হয়েছে । এর ফলে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মচারীরা দেশের প্রত্যন্ত- অঞ্চল থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে অতি অল্প সময়ের মধ্যে তাদের নিজ নিজ ব্যাংক হিসাব নম্বরে তাদের প্রাপ্য টাকা পাচ্ছেন।

কল্যাণ ট্রাস্টে অতীতে অনিয়ম, ঘুষ, দুর্নীতির অসংখ্য অভিযোগ ছিল। যেমন একজনের টাকা অন্যজন নিয়ে যাওয়া, একই ব্যক্তি একাধিকবার চেক গ্রহণ, আবেদনপত্রের সিরিয়াল অনুসরণ না করা প্রভৃতি। বর্তমানে অধ্যক্ষ সাজু দায়িত্ব গ্রহণের পর এইসব অনিয়ম, ঘুষ, দূর্নীতি কঠোর হস্তে- দমন করেন। এখন “আগে আসলে আগে পাবেন” ভিত্তিতে আবেদনের ক্রমানুসারে কল্যাণ সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে। অধ্যক্ষ সাজুর অবিস্মরণীয় সাফল্যে মুগ্ধ হয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় তাকে টানা পাঁচবার শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব নিযুক্ত করে। সারা দেশের অসহায় শিক্ষকদের কাছে অধ্যক্ষ সাজু ভালোবাসার ও আস্থার নাম হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি ছাত্রজীবন থেকেই পরোপকারী ছিলেন। বর্তমানেও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সারা দেশের শিক্ষকদের অধিকার আদায়ে লড়ে যাচ্ছেন। যেখানেই শিক্ষকদের সাথে অসঙ্গতি করা হয় সেখানেই তিনি সোচ্চার থাকেন। ‌‘একজন মানুষ আনতে পারেন জাতির জাগরণ’ এই স্লোগানটি যেন অধ্যক্ষ সাজু নিজের মধ্যে পুরোপুরি ধারণ করেছেন। অধ্যক্ষ সাজুর ন্যায় প্রত্যেকে অসহায় মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিতে সোচ্চার হলে দেশটা শান্তিতে সোনায় সোহাগায় পরিণত হবে।

 

 

লেখক,
মুহাম্মদ ইয়াসিন আরাফাত ত্বোহা
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।
ইমেইল-tohaarafat1998@gmail.com
মোবাইল-01781704368

Header Ad

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত তিন শিক্ষার্থী হলেন- মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৪), মোস্তাকিম রহমান মাহিন (২২) ও জোবায়ের আলম সাকিব (২২)।

জানা গেছে, শনিবার সকালে গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রায় ৪৬০ জন শিক্ষার্থী বিআরটিসির ৬টি ডাবল ডেকার বাস ও ৩টি মাইক্রোবাসে করে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামীণ আঞ্চলিক সড়ক ধরে রিসোর্টের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় উত্তর পেলাইদ গ্রামের উদয়খালী বাজারে পৌঁছালে বিআরটিসির ডাবল ডেকার একটি বাস পল্লী বিদ্যুতের তারের স্পর্শে আসে। এ সময় বাসটি বিদ্যুতায়িত হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক জাকিউল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তিনজনকেই মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত সংখ্যা এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা জরুরি বিভাগে যাচ্ছি।

Header Ad

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মিল্ক বিউটিখ্যাত দক্ষিনি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া নতুন বছরে তার জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়ে পা রাখতে যাচ্ছেন। খলচরিত্র করে আলোড়ন তোলা অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চলছিল অনেক দিন ধরেই। তবে এ নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। এবার তাদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তামান্না। এমনকি ২০২৫ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়ার সম্ভাবনা আছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রোমোশনাল ইন্টারভিউতে তামান্না তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানান, প্রেমের সম্পর্কের জন্য জীবনে দুবার হৃদয় ভেঙেছে তার। সেই সময়টা তামান্নার জন্য খুবই ভয়াবহ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনি খুব কম বয়সে একজন ছেলের সঙ্গে প্রথম ভালোবাসায় জড়িয়েছিলেন এবং তার দ্বিতীয় সম্পর্কটি ছিল তার অভিনয় ক্যারিয়ারের শিখরে থাকা অবস্থায়। তবে সে সময় তিনি অনুভব করেন যে, সেই ছেলে তার সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

তবে এত কিছুর পরও বাহুবলিখ্যাত তামান্না প্রেমিকের নাম প্রকাশ করেননি। এর আগে গুঞ্জন ছিল যে, তিনি ভারতীয় অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে ডেট করছেন। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বহুবার ফ্রেমবন্দি হয়েছেন তারা। যদিও নিজেদের এ সম্পর্ক আড়ালে রাখতে বদ্ধপরিকর দুজনই। এখন দেখার অপেক্ষা তামান্না জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে বেছে নেন।

সবশেষ তামান্না ভাটিয়াকে আইটেম গার্ল হিসেবে দেখা যায় অমর কৌশিক পরিচালিত ‘স্ত্রী ২’ সিনেমায়। এ সিনেমায় আরও অভিনয় করেন রাজকুমার রাও, শ্রদ্ধা কাপুর, পঙ্ক ত্রিপাঠিসহ আরও অনেকে।

Header Ad

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকার বিনিময়ে নয় মাসের শিশু সন্তানকে দত্তক দেন শরীফা খাতুন নামে মানসিক ভারস্যমহীন এক মা। বিষয়টি জানতে পেরে গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নবজাতককে উদ্ধার করে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়েছেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুটিকে তার মায়ের কোলে ফেরত দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী শরীফা খাতুন বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জেমজুট মুসলিমবাগ এলাকায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান।

প্রতিবেশী ও পরিবারের সদস্যরা জানান, গত এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় শরীফা খাতুনের। এর পর সন্তানদের নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলত তার পরিবার।

গত মঙ্গলবার নিজের ৯ মাসের কন্যা সন্তানকে পঞ্চগড় পৌরসভার দক্ষিণ তেলিপাড়া এলাকায় একটি হলুদ খেতে রেখে ভিক্ষা করতে যান শরীফা খাতুন। এ সময় শিশুটিকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে স্থানীয় রুনা আক্তার নামে এক নারী; একইসঙ্গে শরীফাকেও নিজ বাড়িতে নেন তিনি। রুনা নামে ওই নারীর নিজ সন্তান না থাকায় শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে রেখে চলে যান শরীফা।

এরপর চার দিন পর অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় নিজ পরিবারের কাছে ফিরেছে শিশুটি। বর্তমানে শিশুটিকে দেখভাল করছেন মানসিক ভারসামহীন শরীফার ১৬ বছরের বড় ছেলে নয়ন।

এ বিষয়ে শরীফার ছেলে নয়ন ইসলাম বলেন, গত চার দিন আগে মা বোনকে নিয়ে হঠাৎ পঞ্চগড়ে যান। পরে একসময় বাড়িতে একাই এসে ঘরে তালা লাগিয়ে বন্দি অবস্থায় থাকতে শুরু করেন। বোন কোথায় তা জানতে চাইলে কোনো কিছুই জানাচ্ছিলেন না।

পরে অনেক কৈশলে বোনের অবস্থান জানতে পারি। এরপর সেই বাড়িতে গিয়ে বোনকে ফেরত চাইলে তারা দিতে অস্বীকার করেন। আরও জানতে পারি মা বোনকে নেবেন না বললে তারা ৫০০ টাকা মাকে খেতে দিয়ে একটা কাগজে স্বাক্ষর করে নেন। শুক্রবার সাংবাদিক ও পুলিশ এসে তদন্ত করে আমার বোনকে আনতে নির্দেশ দিলে মাকে সঙ্গে নিয়ে বোনকে বাড়িতে নিয়ে আসি।

স্থানীয় মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক আগে থেকে ওই নারীকে দেখছি। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে পরিবার চালান। তবে কয়েকদিন আগে নিজের সন্তানকে মানুষের কাছে দিয়ে প্রায় পাগল হয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

কাজলা নামে স্থানীয় এক নারী বলেন, সকালে শরিফা আমার কাছে এসে আমার পা জড়িয়ে ধরেছেন আর বলেছেন আপু যেভাবেই পারো আমার মেয়েকে এনে দাও।

প্রতিবেশীরা বলেন, স্বামী না থাকায় পরিবারটা চালাতে শরীফা খাতুন ভিক্ষা করতেন। এর মাঝে এমন কাণ্ড ঘটে তিনি পাগল হয়ে গেছেন। তার তিনটা সন্তান। একটা ছেলে ও দুটি মেয়ে। এদের কি হবে আমরা জানি না। তবে সরকারি সহায়তা পেলে তাদের গতি হতো।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, আগের বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। খবর পাওয়ার পর পঞ্চগড় সদর থানার ওসিকে জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের হস্তক্ষেপে সুষ্ঠু সমাধান করে ভারসাম্যহীন নারীর কাছে তার বাচ্চা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ওই নারীর বাড়ি বোদা উপজেলায়, সেখানকার ইউএনওকে জানিয়ে সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ