সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইসিকে পদত্যাগপত্র পকেটে রাখতে বললেন গয়েশ্বর

নতুন নির্বাচন কমিশনকে সব সময় একটি পদত্যাগপত্র পকেটে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

তিনি বলেন, ‘সাংবাদিক ভাইয়েরা নির্বাচন কমিশন নিয়ে জানতে চেয়েছেন। আমাদের ইস্যু হলো, গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার, জিনিসপত্রের দাম কমানোর। আমাদের ইস্যু হল নিরাপত্তা। নির্বাচন কমিশন নিয়ে কিসের কথা। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকতে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করবে-এই কথা যে বিশ্বাস করে তার পাগলা গারোদে চিকিৎসা করা দরকার। পাঁচটা ফেরেস্তা নির্বাচন কমিশন হয়েও কোনো লাভ নেই। শেখ হাসিনার মতো একটা সরকার ক্ষমতায় থাকলে। আমাকেও যদি প্রধান নির্বাচন কমিশনার বানায়, আমার ভোট আমি দিতে পারব না। সুতরাং নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো কথা নেই।’

মঙ্গলবার (১ মার্চ) বরিশালে ‘তেল, গ্যাস, পানিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে মহানগর বিএনপির সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘আগে সরকার যাবে, তারপর এই নির্বাচন কমিশনকে বিদায় নিতে হবে। নির্বাচনকালীন সময়ের জন্য যে সরকার আসবে-যেটা জনগন চায়। তারপর নির্বাচন কমিশন হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন-তারা যদি সৎ ও সম্মানিত লোক হন, প্রস্তুত থাকতে বলব, একটা পদত্যাগপত্র লিখে পকেটে রাখবেন, যথা সময়ে বঙ্গভবনে পৌঁছে দিবেন। আপনাদের অধীনে নির্বাচন হবে না, কেউ বলে না আপনারা অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারবেন।’

সরকার বিরোধী সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমার মনে হয় নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বন্ধ করা দরকার। সকল শক্তিকে একসঙ্গে করে জনগণের পক্ষে দাঁড়ান। জনগণের বিপক্ষে যারা আছে তাদের নামাতে হবে। তারপর জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কাকে ভোট দেবে, কাকে ভোট দেবে না। কাকে সরকারে আনবে, কাকে আনবে না। এর বাইরে আর কোনো শব্দ নেই।’

দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে গয়েশ্বর বলেন, ‘দলের নেতাকর্মীরা আপনাদের সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে। সরকার যখন বিপদে পড়ে তখন বড় বড় লোভ দেখায়, আবার কাউকে কাউকে ভয় দেখায়। আমরা যেন লোভেও না পড়ি, ভয়েও মাথা নত না করি। জনগনের দল বিএনপি, জনগনের পাশে বিএনপি থাকবে। স্বাধীনতার যুদ্ধে জনগনের পাশে থেকে যুদ্ধ করেছেন জিয়াউর রহমান। ওরা (আওয়ামী লীগ) মুক্তিযুদ্ধের দল দাবি করে, আমি অস্বীকার করি না তারা মুক্তিযোদ্ধা না। ওরা অধিকাংশ প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা। রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা হারিকেন দিয়ে খুঁজে পাওয়াও কষ্টের। এখন হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম। যাদের মা-বাবার বিয়ে হয়নি, তারাও মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট নিয়েছে।’

এই সরকারের পালাবার জায়গা নেই বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ‘সরকারকে বলব, আপনাদের পালাবার জায়গা নেই, কোনো দেশ আপনাদের গ্রহন করবে না। দেশেই যেহেতু থাকতে হবে, তাহলে চুরির মাল ফেরত দেন। যেসব টাকা বিদেশে আছে, তা আনার ব্যবস্থা করেন। আমেরিকার সরকার যদি সাড়ে ছয় লক্ষ কোটি টাকা বাতিল করে, তাহলে কার টাকা বাতিল করবে? বাংলাদেশের টাকা। তাতে শেখ হাসিনার আসে যায় কী। কিন্তু আমাদের তো আসে যায়।’

তিনি বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম কমানোর দাবি কার কাছে করব? যিনি বাড়ায় তার কাছে? তিনিই তো সরকারের লোকজনদের মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ায়, মুদ্রা পাচার করে। খোঁজ নিয়ে দেখবেন, যেসব ব্যবসায়ীদের পুঁজি ও আয় কম তাদের ওপর এনবিআরের চাপ কত। বিক্রি করেন বা না করেন টাকা আমার চাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের টাকা যদি বিদেশে পাচার না হত, তাহলে তা দেশে বিনিয়োগ হত। আমাদের দেশে কর্মসংস্থান হত, তাহলে আমাদের যুবক ভাইদের বিদেশে যেতে হতো না। ভূমধ্যসাগরে ডুবে মরতে হতো না। জিনিসপত্রের দাম ও বেকাত্ববৃদ্ধির কারণে আজ ঘরে দুর্ভীক্ষ চলছে।’

প্রশাসনের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আজকে আমাদের বিরুদ্ধে যাদের কাজে লাগাচ্ছে, ডিসি, এসপি, পুলিশ র‌্যাব তাদের জিজ্ঞাস করব, বাজারে গেলে আপনাদের কাছ থেকে দাম কম নেয়? দাম রাখে না? সব পুলিশ তো ঘুষ খাওয়ার সুযোগ পান না। পুলিশ ডিপার্টমেন্টের সবাই ঘুষ খান না, ঘুষ পান না। হয়তো শতকরা পাঁচজন খান। বাকি ৯৫ ভাগ কষ্ট করে চলতে হয়।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নাম উল্লেখ না করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘কেউ কেউ নতুন নির্বাচন কমিশনকে সার্টিফিকেট দিতে পারেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ভালো-এই সার্টিফিকেট যিনি দিলেন তিনি তো নির্বাচনও করেন না, কোনো নির্বাচনে দাঁড়ানও না। অতীতেও দাঁড়াননি। সেই নির্বাচন কমিশন ভালো মন্দে উনার কী যায় আসে। সুতরাং উনি যদি এই কথা বলে থাকেন, এই নির্বাচন কমিশনকে বিশ্বাস করেন, আমি বলব তারও মনে হয় চিকিৎসার দরকার আছে। কাঁঠাল দিয়ে কখনো আমসত্ব হয় না।’

সমাবেশে বরিশাল মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুকের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মীর জাহিদুল ইসলাম জাহিদের পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা বিলকিস জাহান শিরীন, আকন কুদ্দুসুর রহমান, মাহবুবুল হক নান্নু, মেজবাদ উদ্দিন ফরহাদ, এবাদুল হক চাঁন, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সোবাহানসহ স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাবৃন্দ।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশ যদি ভারতের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়, তবে তাদের বারবার অভ্যন্তরীণ সমস্যার জন্য নয়াদিল্লিকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

রোববার নয়াদিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে সাহিত্য উৎসবে বক্তব্যে এ কথাগুলো বলেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ একজন ওঠে এবং সবকিছুর জন্য ভারতকে দায়ী করে, এমন সব বিষয়ের জন্য এই দোষারোপ করে যদি আপনি খবরগুলো দেখেন তাহলে দেখবেন সেগুলো খুবই হাস্যকর। আপনি এক পক্ষ থেকে বলতে পারেন না, আমি এখন আপনার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাই। কিন্তু আমি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠি এবং সবকিছুর জন্য আপনাকে দায়ী করি, তাহলে তা ভুল হয়। এটা একটা সিদ্ধান্তের ব্যাপার, যা তাদের নিতে হবে।’

জয়শঙ্কর বলেন, ভারত ঢাকাকে খুবই স্পষ্ট একটি ইঙ্গিত দিয়েছে। সেটি হলো ভারত দেখতে চায় ‘এসব বন্ধ’ হয়েছে এবং স্বাভাবিক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পুনরায় চালু হয়েছে। কিন্তু সীমান্তের ওপার থেকে ক্রমাগত আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি।

বক্তব্যে ভারতের জন্য ‘খুব সমস্যাজনক’ দুটি বিষয় তুলে ধরেছেন জয়শঙ্কর। প্রথম বিষয়টি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বেড়েই চলেছে। অবশ্যই এটি এমন একটি বিষয়, যা আমাদের চিন্তাভাবনার ওপর প্রভাব ফেলে এবং এটা নিয়ে আমাদের সোচ্চার হতে হবে, যেটা আমরা হয়েছি।’

জয়শঙ্কর আরও বলেন, দ্বিতীয় বিষয়টি হলো, বাংলাদেশের নিজস্ব রাজনীতি রয়েছে। তবে দিন শেষে দুই দেশই প্রতিবেশী। তিনি আরও বলেন, ‘তাদের (বাংলাদেশ) মনস্থির করতে হবে, তারা আমাদের সঙ্গে কোন ধরনের সম্পর্ক চায়। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের খুবই বিশেষ একটি সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের শিকড় ১৯৭১ সালে।’

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নিজেদের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো নিয়ে নয়াদিল্লিকে অব্যাহতভাবে দোষারোপের পাশাপাশি ভারতের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের দাবি করতে পারে না ঢাকা। ভারতের জন্য প্রতিকূল এমন বার্তা বা সংকেত অবশ্যই দেখতে চায় না নয়াদিল্লি।

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১

ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আইএসপিআর-এর সহকারী পরিচালক আয়েশা সিদ্দিকা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, "প্রতিক্রিয়ায়, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।"

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় একজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সংঘর্ষের কারণ খতিয়ে দেখা হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের পুলিশ বক্সের ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম জানান, দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের সময় শিহাব কবির (৩০) নামে এক স্থানীয় ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হন। তিনি ১নং ওয়ার্ডের সমিতি পাড়ার নাসির উদ্দিনের ছেলে।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘটনাস্থলে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।

Header Ad
Header Ad

আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, আমাদের ব্যর্থতা আছে, এটা অস্বীকার করার কোনো কারণ নাই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন যে আমাদের আত্মতুষ্টির সুযোগ নাই।

তবে আমাদের চেষ্টা আছে এবং আত্ম-জিজ্ঞাসা আছে। ব্যর্থতা উত্তরণের জন্য আমাদের প্রচণ্ড চেষ্টা আছে, তাড়না আছে। প্রত্যেকটা ব্যর্থতার ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চেষ্টা আছে।

‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ’ বিষয়ক কর্মশালায় যোগদানের পূর্বে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহীর পিটিআই মিলনায়তনে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

এ সময় আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটা ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করছি; বিশেষ করে পুলিশ প্রশাসন ও বিচার বিভাগ। সেখান থেকে দাঁড়াতে আমাদের সময় লাগছে।

তিনি আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির হাতে হাজার হাজার কোটি টাকা আছে, টাকা থাকলে এবং বদ মতলব থাকলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করা সম্ভব। সে বিষয়টিও দেখা হচ্ছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ করছেন এবং আমাদের কো-অর্ডিনেশন মিটিংয়েও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

চলমান বিচার পদ্ধতি নিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শক্ত প্রমাণ আছে তাদের বিরুদ্ধে যেন যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আর যারা নির্দোষ তাদের যেন অযথা হয়রানি করা না হয় সে বিষয়টিও সমন্বয় করে দেখার নির্দেশনা দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক