সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সার্বভৌমত্ব বিনষ্টের ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না: হানিফ

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিনষ্টের ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।

তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনেই হবে এবং সেই নির্বাচনে বিএনপিকে আসতে হবে। কিন্তু বিএনপি যদি নির্বাচনে না এসে দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করার চেষ্টা করে তাহলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তা শক্ত হাতে দমন করবে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না।

সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকালে রাজধানীর সোনারগাঁও রোডের ফিকামলি সেন্টারে শহীদ সেলিম-দেলোয়ার স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তেব্যে হানিফ এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। মির্জা ফখরুল কোন নিরপেক্ষ নির্বাচন সরকার খুঁজছেন? আপনার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অতীতে বহুবার বলেছেন- বাংলাদেশে পাগল এবং শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয়। আপনারা কি সেই পাগল-শিশু খুঁজে বেড়াচ্ছেন। নিরপেক্ষ সরকারের নাম দিয়ে যদি মনে করেন দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটবেন তাহলে ভুল করবেন। যদি চিন্তা করেন দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে সরকারের পতন ঘটিয়ে ক্ষমতায় আসবেন এটাও ভুল। আপনাদের এমন স্বপ্ন দুঃস্বপ্নই থাকবে।

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করার চক্রান্ত শুরু হয়েছিল। ক্ষমতায় আসার পর জিয়াউর রহমানের প্রথম লক্ষ্য ছিল, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করা।

হানিফ বলেন, শেখ সেলিম এবং দেলোয়ার হত্যাকাণ্ড ছিলো একটি নির্মম হত্যাকাণ্ড। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর থেকে আওয়ামী লীগকে খন্ড-বিখন্ড করা চেষ্টা করেছেন জিয়াউর রহমান। তিনি জানতেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি একমাত্র আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে। তাই তিনি আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার চেষ্টা করেছেন।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের অনুসারীরা যখন এই দেশে গণতন্ত্রের কথা বলে, গণতন্ত্রের জন্য মায়াকান্না করে তখন আমার ইচ্ছে করে তাদেরকে ডেকে বলি- আপনারা পেছনে ফিরে থাকিয়ে দেখেন, দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান গণতন্ত্রের জন্য কি করেছিলেন?

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল বাংলাদেশের ইতিহাসে অভিশপ্ত কাল ছিল উল্লেখ করে হানিফ বলেন, বেগম খালেদা জিয়া-নিজামীর নেতৃত্বে সরকার যখন ক্ষমতায় ছিল সেসময়ে তারেক রহমান একদিকে দেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে অন্যদিকে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য দেশে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। পাঁচ বছরে বিএনপি সন্ত্রাসীদের হাতে ২৬ হাজার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী নিহত হয়েছে। আজকে মির্জা ফখরুল গণতন্ত্রের জন্য মায়াকান্না করেন। তারা বলেন, মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। তখন আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, জাতির পিতা একটি অসাম্প্রদায়িক দেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন। ক্ষুধামুক্ত, উন্নত ও আত্মমর্যাদাশীল দেশ হবে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে সাড়ে তিন বছরের মাথায় সোনার বাংলা গড়ার দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন বঙ্গবন্ধু। তাকে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা ব্যাহত করা হয়েছে। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে সংগ্রাম করে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ উন্নয়নের ধারায় ফিরেছে। যে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত ছিল আজকে সেই বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।

আওয়ামী লীগের সিনিয়র এই নেতা বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি এ উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করার জন্য বারবার নানান সময়ে, বিনা কারণে, বিনা ইস্যুতে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র করার চেষ্টা করেছে। তারা এখনো সুযোগ পেলে এই দেশকে পিছিয়ে দেবে। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের জন্য এই বিএনপি-জামায়াত যৌথভাবে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে তাণ্ডব চালিয়েছিল। ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম করেছিল। তারা সরকারে থাকা অবস্থায় জনকল্যাণমূলক কাজ করেনি। তারা তাদের কর্মকান্ডের জন্য জনগণ থেকে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে। এই ৫০ বছরে নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন ছিল না। বিএনপি, জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় থেকেও কেউ আইন করেনি। আমরা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন কমিশন করেছি। আমাদের আইনমন্ত্রী সংসদে বিল উত্থাপন করলেন। বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জাসদসহ সকল সংসদ সদস্যের সম্মতিতে গৃহীত হলো। এরপর বিএনপি বলে তড়িঘড়ি করে আইন তৈরি করা হয়েছে। এসব ডাবল স্ট্যান্ডার্ড কথাবার্তা। সকালে ডান, বিকেলে বাম এই তাদের অবস্থা!

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বলছেন- নির্বাচন কমিশন নিয়ে আমাদের মাথা ব্যাথা নেই। আপনারা যদি গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিশ্বাস করেন তাহলে নির্বাচনের বিকল্প নেই। এ ব্যবস্থাকে মানতে হবে। যারা বলেন নির্বাচন কমিশন নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই তারা এদেশের গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না। তারা আসলে নির্বাচন ব্যবস্থায় বিশ্বাস করে না। আজকে ভালো নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে কিন্তু ইতিবাচক কথা বলার মানসিকতা তাদের নেই।

স্মরণসভার সভাপতিত্ব করেন শহীদ সেলিম-দেলোয়ার স্মৃতি পরিষদ সভাপতি ড. আব্দুল ওয়াদুদ। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আর নাহিয়ান খান জয়। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মনিরুজ্জামান মনির।

এসএম/এএস

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশ যদি ভারতের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়, তবে তাদের বারবার অভ্যন্তরীণ সমস্যার জন্য নয়াদিল্লিকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

রোববার নয়াদিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে সাহিত্য উৎসবে বক্তব্যে এ কথাগুলো বলেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ একজন ওঠে এবং সবকিছুর জন্য ভারতকে দায়ী করে, এমন সব বিষয়ের জন্য এই দোষারোপ করে যদি আপনি খবরগুলো দেখেন তাহলে দেখবেন সেগুলো খুবই হাস্যকর। আপনি এক পক্ষ থেকে বলতে পারেন না, আমি এখন আপনার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাই। কিন্তু আমি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠি এবং সবকিছুর জন্য আপনাকে দায়ী করি, তাহলে তা ভুল হয়। এটা একটা সিদ্ধান্তের ব্যাপার, যা তাদের নিতে হবে।’

জয়শঙ্কর বলেন, ভারত ঢাকাকে খুবই স্পষ্ট একটি ইঙ্গিত দিয়েছে। সেটি হলো ভারত দেখতে চায় ‘এসব বন্ধ’ হয়েছে এবং স্বাভাবিক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পুনরায় চালু হয়েছে। কিন্তু সীমান্তের ওপার থেকে ক্রমাগত আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি।

বক্তব্যে ভারতের জন্য ‘খুব সমস্যাজনক’ দুটি বিষয় তুলে ধরেছেন জয়শঙ্কর। প্রথম বিষয়টি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বেড়েই চলেছে। অবশ্যই এটি এমন একটি বিষয়, যা আমাদের চিন্তাভাবনার ওপর প্রভাব ফেলে এবং এটা নিয়ে আমাদের সোচ্চার হতে হবে, যেটা আমরা হয়েছি।’

জয়শঙ্কর আরও বলেন, দ্বিতীয় বিষয়টি হলো, বাংলাদেশের নিজস্ব রাজনীতি রয়েছে। তবে দিন শেষে দুই দেশই প্রতিবেশী। তিনি আরও বলেন, ‘তাদের (বাংলাদেশ) মনস্থির করতে হবে, তারা আমাদের সঙ্গে কোন ধরনের সম্পর্ক চায়। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের খুবই বিশেষ একটি সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের শিকড় ১৯৭১ সালে।’

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নিজেদের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো নিয়ে নয়াদিল্লিকে অব্যাহতভাবে দোষারোপের পাশাপাশি ভারতের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের দাবি করতে পারে না ঢাকা। ভারতের জন্য প্রতিকূল এমন বার্তা বা সংকেত অবশ্যই দেখতে চায় না নয়াদিল্লি।

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বিমান ঘাঁটির পাশের সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত অতর্কিত হামলা চালায়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।

বিস্তারিত আসছে...

Header Ad
Header Ad

আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, আমাদের ব্যর্থতা আছে, এটা অস্বীকার করার কোনো কারণ নাই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন যে আমাদের আত্মতুষ্টির সুযোগ নাই।

তবে আমাদের চেষ্টা আছে এবং আত্ম-জিজ্ঞাসা আছে। ব্যর্থতা উত্তরণের জন্য আমাদের প্রচণ্ড চেষ্টা আছে, তাড়না আছে। প্রত্যেকটা ব্যর্থতার ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চেষ্টা আছে।

‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ’ বিষয়ক কর্মশালায় যোগদানের পূর্বে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহীর পিটিআই মিলনায়তনে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

এ সময় আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটা ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করছি; বিশেষ করে পুলিশ প্রশাসন ও বিচার বিভাগ। সেখান থেকে দাঁড়াতে আমাদের সময় লাগছে।

তিনি আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির হাতে হাজার হাজার কোটি টাকা আছে, টাকা থাকলে এবং বদ মতলব থাকলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করা সম্ভব। সে বিষয়টিও দেখা হচ্ছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ করছেন এবং আমাদের কো-অর্ডিনেশন মিটিংয়েও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

চলমান বিচার পদ্ধতি নিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শক্ত প্রমাণ আছে তাদের বিরুদ্ধে যেন যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আর যারা নির্দোষ তাদের যেন অযথা হয়রানি করা না হয় সে বিষয়টিও সমন্বয় করে দেখার নির্দেশনা দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক