মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘সরকার পতনের খেলা সময়মতো হবে’

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ক্ষমতাসীনরা দেশের জনগণের সব সাংবিধানিক এবং মৌলিক অধিকার, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, ভোট দেওয়ার অধিকার এমনকি নিরাপদে বেঁচে থাকার অধিকারও হরণ করেছে। অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দেশকে মহাবিপদের দিকে ঠেলে দিয়েছে তারা। জনগণের রাজনৈতিক সব অধিকার খর্ব করে আওয়ামী সরকার দেশে কর্তৃত্ববাদী স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। এই চেষ্টা সফল হবে না। সরকার পতনের খেলাটি সময়মতো খেলা হবে। তখন আর সরকার ক্ষমতায় টিকতে পারবে না।

বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন মান্না।

তিনি বলেন, এখন নতুন করে উপাত্ত সুরক্ষা আইন নামে আরেকটি নিবর্তনমূলক আইন পাসের পাঁয়তারা করছে। এর মাধ্যমে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে জনগণের কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রণ করবে সরকার। ব্যক্তিগত যন্ত্রে আড়িপাতার মাধ্যমে তারা জনগণের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার সাংবিধানিক অধিকার হরণ করবে। ইতোমধ্যে ১৯১টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এই ব্যবস্থায় জনগণের পাশাপাশি গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরতে চায় ক্ষমতাসীনরা। এই আইন মৌলিক মানবাধিকার এবং বাক স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণভাবে হরণ করবে।

সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, ২০২১ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র সম্মেলনে এবারও আমন্ত্রণ পায়নি বাংলাদেশ। এই সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার ৪ দেশ ভারত, পাকিস্তান, নেপাল ও মালদ্বীপসহ বিশ্বের ১১১টি দেশ আমন্ত্রণ পেয়েছে। দুর্নীতির ধারণা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান আরও একধাপ অবনমন হয়েছে। বর্তমান ক্ষমতাসীনদের গত ১৪ বছরের শাসনামলে দেশে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। মেগা প্রকল্পের নামে মেগা লুটের মাধ্যমে তারা দেশকে দেউলিয়াত্বের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান বলেন, আমরা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা থেকে অনেক দূরে সরে এসেছি। শক্তিশালী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া জনগণের মৌলিক, সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা যাবে না, আয় বৈষম্য কমানো যাবে না, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সরকার জনগণের গণতান্ত্রিক সব অধিকার হরণ করছে। বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিও এর বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে দাবি আদায় করতে পারছে না। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সংঘাত নয়, রাজনৈতিকভাবেই সরকার এবং সরকারি দলকে মোকাবিলা করে জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। মানবাধিকার এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক এবং মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বলেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির আশঙ্কাজনক অবনমন হয়েছে। দেশের মানুষের সব মৌলিক এবং সাংবিধানিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরও গুম এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা কমেনি। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। নানান কালাকানুনে জনগণকে বেঁধে ফেলা হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মী, মানবাধিকারকর্মী, অ্যাক্টিভিস্ট এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। দেশে এখন কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে। এভাবে একটা দেশ চলতে পারে না। গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটানো ছাড়া জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে না।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে নির্ধারিত ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বাতিল করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত প্রতিটি শ্রেণিতে একজন করে আসন সংরক্ষিত থাকবে।

সোমবার (৩ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (মাধ্যমিক-১) মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত এক আদেশে আগের নিয়ম বাতিল করে নতুন নির্দেশনা জারি করা হয়। এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির বিষয়ে পূর্বের ৫ শতাংশ কোটার আদেশ পরিবর্তন করে নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে।

নতুন নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত প্রতিটি শ্রেণিতে একজন আসন সংরক্ষিত থাকবে। ভর্তির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা সরকারি গেজেটের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।

এছাড়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যুকৃত গেজেট যাচাই করেই ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। যদি নির্ধারিত কোটা অনুযায়ী উপযুক্ত আবেদনকারী পাওয়া না যায়, তাহলে ওই আসন মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করিয়ে পূরণ করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই আসন শূন্য রাখা যাবে না।

উল্লেখ্য, এর আগে ২ মার্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, যা নতুন নির্দেশনার মাধ্যমে বাতিল করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সংসদ নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় নির্বাচন!

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ নির্বাচন নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন, কোনটি আগে অনুষ্ঠিত হবে? এমন প্রশ্ন এখন রাজনৈতিক অঙ্গন থেমে শুরু করে চায়ের আড্ডা সব জায়গায়। তবে, শেষ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করা হয়েছে যে, স্থানীয় নির্বাচন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হবে না। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা এবং সংসদ নির্বাচনের দ্রুততার প্রেক্ষাপটে সরকার এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে মনোনিবেশ করছে।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনও জানিয়েছে, তাদের মূল লক্ষ্য এখন সংসদ নির্বাচন। কমিশন স্পষ্টভাবে বলেছে, তারা বর্তমানে স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো উদ্যোগ নেবে না।

গত কয়েক মাসে সরকার স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়েছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস প্রথমে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা বললেও পরে তিনি জানিয়ে দেন, সংসদ নির্বাচনই সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য।

এদিকে, দেশে স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অভাব, জনগণের সেবা থেকে বঞ্চিত হওয়া এবং প্রশাসনের উপর চাপ বাড়ার কারণে সরকারের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের চিন্তা তৈরি হয়েছিল। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং বিভিন্ন অংশীজনের পরামর্শে সরকার এখন তা থেকে সরে এসেছে।

এর আগে, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের একটি জনমত জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৬৫ শতাংশ নাগরিক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের পক্ষে মত দিয়েছে। তবে এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি দেখা গেছে।

বিএনপি, জামায়াত এবং বাম গণতান্ত্রিক জোট স্থানীয় নির্বাচন ঘিরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা মনে করে, স্থানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দিতে পারে এবং এতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে।

অপরদিকে, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এবং ছাত্র অধিকার পরিষদসহ কয়েকটি দল সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে মত দিয়েছে। তাদের মতে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ গুরুত্বপূর্ণ সেবা পেতে পারে, যা জাতীয় নির্বাচনের সুষ্ঠু আয়োজনেও সহায়ক হবে।

তবে নির্বাচন কমিশন এবং সরকারের নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর পরামর্শে, স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের চিন্তা থেকে সরে এসেছে সরকার। এ পরিবর্তিত অবস্থায়, সরকার এখন প্রশাসক নিয়োগের চিন্তা করছে। ইতিমধ্যে, সিটি করপোরেশনগুলোর নতুন প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং অন্যান্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানেও প্রশাসক নিয়োগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার সচিব নিজাম উদ্দিন বলেন, "এখন পর্যন্ত স্থানীয় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি। আমরা সিটি করপোরেশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে প্রশাসক নিয়োগের কাজ করছি।"

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়ে সরকার এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি দ্রুত এগিয়ে চলছে এবং সরকারের মনোযোগ এখন সংসদ নির্বাচনে।

Header Ad
Header Ad

নামাজ শেষে ৬৭ কোটি টাকার লটারি জয়ের খবর পেলেন বাংলাদেশি প্রবাসী

সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিক জাহাঙ্গীর। ছবিঃ সংগৃহীত

এক ফোন কল, একটিমাত্র সংখ্যা আর তাতেই বদলে গেল সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবাসী এক বাংলাদেশি শ্রমিকের ভাগ্য।

দেশটির শেখ জায়েদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিচালিত শুল্কমুক্ত ‘বিগ টিকেট’ লটারিতে ২০ মিলিয়ন দিরহাম (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৬৭ কোটি) জিতেছেন জাহাঙ্গীর আলম (৪৪), পেশায় একজন জাহাজ নির্মাণ শ্রমিক।

কঠোর পরিশ্রমে কাটছিল প্রবাসজীবন, ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তাও কম ছিল না। তবে সোমবারের সেই ক্ষণে তার জীবনে এল এক অলৌকিক মোড়। নামাজের মাঝেই এল ভাগ্য বদলের ডাক।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি, আশা নিয়ে ‘বিগ টিকেট’ লটারির কুপন ১৩৪৪৬৯ কিনেছিলেন তিনি। তিন বছর ধরে টিকিট কিনছিলেন, কিন্তু একবারও জেতেননি। তবুও আশা ছাড়েননি।

সোমবার আবুধাবিতে বিগ টিকেটের ড্র অনুষ্ঠিত হয়। জাহাঙ্গীরের নম্বরটি বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হয়, কিন্তু তখন তিনি ছিলেন নামাজে। বারবার ফোন বেজে উঠছিল, কিন্তু তিনি কিছুই জানতেন না।

নামাজ শেষে ফোন হাতে নিতেই চমকে যান এক বন্ধু উচ্ছ্বাস নিয়ে জানালেন, “তুমি ২০ মিলিয়ন দিরহাম জিতেছ!”

প্রথমে বিশ্বাস হয়নি। পরে বিগ টিকেট কর্তৃপক্ষের কল পেয়ে নিশ্চিত হলেন এ স্বপ্ন নয়, সত্যি!

জাহাঙ্গীর একা এই টিকেট কেনেননি, তার সঙ্গে ছিলেন আরও ১৪ বন্ধু। সবাই মিলে ভাগ করে কিনেছিলেন টিকেটটি।

তিনি বলেন, “নামাজের সময় সুসংবাদ এল। আমি বিশ্বাস করি, এটা শুধু আমার জন্য নয়, আমাদের ১৪ জনের জন্য এক বিশেষ রহমত।”

জাহাঙ্গীর জানান, এ অর্থ দিয়ে তিনি বন্ধুদের সঙ্গে দুবাইতে ব্যবসা শুরু করতে চান। দীর্ঘদিন শ্রমিকের জীবন কাটানো এই মানুষগুলো এখন উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।

এদিকে, বাংলাদেশে থাকা তার পরিবারও যেন অবিশ্বাসের ঘোরে! প্রবাসজীবনের প্রতিটি কঠিন মুহূর্ত পেছনে ফেলে জাহাঙ্গীর ও তার বন্ধুরা এখন নতুন ভবিষ্যতের অপেক্ষায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় নির্বাচন!
নামাজ শেষে ৬৭ কোটি টাকার লটারি জয়ের খবর পেলেন বাংলাদেশি প্রবাসী
মব নিয়ে কড়া বার্তা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
নিজের তৈরি হেলিকপ্টারে আকাশে উড়লেন মানিকগঞ্জের তরুণ উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লা
শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক সি আর আবরার
যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন
ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন
জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: আমিনুল হক
মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান ও শেখ হাসিনার বৈঠক, যা জানা গেল
৯১ দিনে কোরআনের হাফেজ ৬ বছরের আব্দুর রহমান
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট
উপদেষ্টা হচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম
নতুন দলের বেশিরভাগ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে: এম এ আজিজ
রোজাদারকে ইফতার করানোর বিশেষ পুরস্কার
প্রধান উপদেষ্টার আপত্তিতেই ‘ডেভিল হান্ট’ নাম বদলের সিদ্ধান্ত
ভারতের প্রতিশোধ নাকি আবার অস্ট্রেলিয়া?
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই চা শ্রমিক নিহত, আহত ১৮
নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
মার্কিন অনুদান বন্ধে ভারতে ট্রান্সজেন্ডার হাসপাতালগুলোর কার্যক্রম স্থগিত