বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএনপির রাজনীতিতে নি‌ষ্ক্রিয় কেন খোকন?

বিগত দিনে আন্দোলন সংগ্রামে সষ্ক্রিয় থাকলেও সম্প্রতি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবির আন্দোলনে দলটির যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনকে দেখা যাচ্ছে না। দলের অন্য সব যুগ্ম-মহাসচিব ঘোষিত সমাবেশ কর্মসূচি পালন টিমের নেতৃত্বে থাকলেও কোথাও নেই ৯০ দশকের ছাত্রনেতা, ডাকসুর সা‌বেক নির্বা‌চিত জিএস খোকন।

গুঞ্জন উঠেছে-তাহলে কী এবার দায়িত্ব হারানোর তালিকায় তিনিও যুক্ত হচ্ছেন ।

বিএনপির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়-চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান ও যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনের মধ্যে রয়েছে গভীর সুসম্পর্ক। একই প্যানেল থেকে ডাকসু’র ভিপি-জিএস নির্বাচিত হয়েছিলেন তারা। দুজনের মধ্যে বোঝাপড়াটা এখনো বেশ ভালো। দুই নেতার এই সুসম্পর্কই সাবেক ছাত্রনেতা খোকনের ভবিষ্যত রাজনীতিকে অনেকটা শঙ্কার মধ্যে ফেলেছে। কারণ, নেতৃ‌ত্বের প্র‌তি‌যো‌গিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আমান উল্লাহ আমান ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) ভিপি ও দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর মধ্যে রয়েছে বৈরিতার সম্পর্ক ও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব। সেই দ্বন্দ্বে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির।

আমান দীর্ঘদিন দলের চেয়ারপারসনেরর উপদেষ্টা পদে ছিলেন। দলে তেমন গুরুত্ব পাচ্ছিলেন না। কিন্তু গত বছরের ২ আগস্ট ঢাকা মহানগর উত্তর বিএন‌পির আহবায়ক হিসেবে দা‌য়িত্বে আসার পর থে‌কে তিনি আবার দলীয় রাজনীতির সামনে চলে এসেছেন। এখন তিনি রাজধানীর কর্মসূচি সফল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখাছেন। কিন্তু এই অবস্থায়ও তার রাজনীতির অন্যতম সহযোগী খায়রুল কবির খোকনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। যদিও সক্রিয় দেখা যাচ্ছে ডাকসুর আমান-খোকন প্যানেলের এজিএস নাজিম উদ্দিন আলমকে। এ ছাড়া আরও অনেক নেতা আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছেন, যারা দলের অনেক দিন থেকে কোণঠাসা অবস্থায় ছিলেন।

খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে বিএনপি সারা দেশের বিভাগীয় ও জেলা সদরে প্রথম দফায় যে ৩২টি সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করে সেখানে কেন্দ্রীয় নেতাদের দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়। সেই দায়িত্বপ্রাপ্তদের তালিকায় ছিলেন না খায়রুল কবির খোকন। তার ধারাবাহিকতায় ৩৯টি সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হলেও সেখানেও দায়িত্বপ্রাপ্তদের তালিকায় তার নাম নেই। এমনকি গত ২৬ ডিসেম্বর নরসিংদীর সমাবেশেও সাংগঠ‌নিক দা‌য়ি‌ত্বে ছি‌লেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান ও যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। অথচ গত নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে কর্মসূচি করতে গিয়ে সরকার দল ও প্রশাসনের বাধার মুখে নরসিংদীর সদর চিনিশপুর উপজেলার দলীয় অস্থায়ী কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হয়েছিলেন। পরবর্তীতে মামলার আসামিও হয়েছেন।

দলীয় সিদ্ধান্ত অনুসারে ‘এক নেতার এক পদ’ নীতি অনুসরণ করে এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় নেতাদের আঞ্চলিক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এরইমধ্যে যুগ্ম মহাসচিবদের মধ্যে অনেকেই জেলার দায়িত্বের পদ ছেড়েছেন। কেবল খোকন নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতির পদ আঁকড়ে রেখেছেন। এ নিয়ে রিজভীর সঙ্গে তার সম্পর্কের টানাপোড়েন রয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, আমান উল্লাহ আমানের রাজনীতিতে প্রভাবশালী হয়ে ওঠাকে সহজভাবে নিতে পারছেন না দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি দলের কেন্দ্রীয় দপ্তরের দায়িত্ব পালন করায় সহজেই হাইকমান্ডকে নিজের মতো করে বোঝাতে সক্ষম হচ্ছেন। ফলে তিনি যাদের পছন্দ করেন না তারা রিজভীর আক্রোশের শিকার হচ্ছেন। তিনি নিজের ইচ্ছা পূরণ ও প্রতিপক্ষকে দমনের জন্য ‘নির্দেশিত বার্তা’ হিসেবে কখনো অব্যাহতি, কখনো বহিষ্কার, আবার কখনো প্রত্যাহার করছেন।

এ বিষয়ে জানাতে চাইলে শনিবার (৮ জানুয়ারি) রাতে খায়রুল কবির খোকন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন ‘আমান উল্লাহ আমান ও আমি এক প্যানেলে ডাকসু’র ভিপি-জিএস ছিলাম। দুইজনই স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রনেতা হিসেবে রাজপথে অধিকার আদায়ে লড়াই করেছি। এখনও কর‌ছি। দুজনেই ছাত্রদল থেকে উঠে আসা। কাজেই দুজনের মধ্যে মিল থাকবে এটাই স্বাভাবিক।’

এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, ‘আমি এই মুহূর্তে আঞ্চলিক রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত আছি, কিছুটা ঝামেলায় আছি। তবে শারীরিকভাবে সুস্থ আছি। দলের অন্যান্য যুগ্ম-মহাসচিবরা চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবির চলমান সমাবেশ কর্মসূচিতে সাংগঠনিক টিমে দায়িত্ব পালন করছেন। কী কারণে নেই জানি না। তবে আমার সঙ্গে দলের কারও কোনো বৈরি সম্পর্ক নেই।’

এ‌ বিষ‌য়ে যোগা‌যোগ করা হ‌লে বিএন‌পির সি‌নিয়র যুগ্ম মহাস‌চিব ঢাকাপ্রকাশ‌কে ব‌লেন, ‘এসব কথাবার্তা মুখ‌রোচক‌দের। যুগ্ম মহাস‌চিব খায়রুল ক‌বির খোকন অত্যন্ত ভদ্র ছে‌লে। সে ৯০ দশ‌কের ছাত্র‌নেতা। গণতা‌ন্ত্রিক আ‌ন্দোলন সংগ্রা‌মে তার অ‌নেক ভূ‌মিকা র‌য়ে‌ছে। আমার স‌ঙ্গে তার সম্পর্ক অত্যন্ত ভা‌লো।’

এক প্র‌শ্নের জবা‌বে তি‌নি ব‌লেন, ‘সে (খায়রুল ক‌বির) যে‌হেতু এক‌টি জেলার সভাপ‌তির দা‌য়ি‌ত্বে আ‌ছে তাই হয়‌তো সমা‌বেশ কর্মসূ‌চির সাংগঠ‌নিক টি‌মে সেভা‌বে রাখা হয়‌নি। তা ছাড়া আ‌মিই তো দ‌লের নী‌তি‌নির্ধারণী কেউ নই, এরজন্য দ‌লের নী‌তি‌নির্ধারণী ফোরাম আ‌ছে। ত‌বে সে তো কাজ ক‌রে যা‌চ্ছে।’

এপি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  

ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তি (আবু সালেহ) এনআইডি কার্ড থেকে নেওয়া।ছবিঃ সংগৃহীত

অবশেষে পরিচয় মিলেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি মেহগনি গাছে ফাঁস নেওয়া ব্যাক্তির। তার নাম আবু সালাহ (৪৫) বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার নগরকসবা গ্রামে। থাকতেন ঢাকার কেরানীগঞ্জে। তার ছোটভাই আবু রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে তার ছোটভাই আবু রায়হান ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মরদেহ শনাক্ত করেন।

তিনি বলেন, গত ২০ বছর যাবৎ নেশায় আসক্ত তার বড় ভাই আবু সালেহ, তবে বাড়িতেই থাকতেন। তিন বছর যাবৎ বাড়ি ছাড়া। একেক সময় একেক জায়গায় থাকতেন। তবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ নয়বাড়ি এলাকায় তাদের নিজেদের বাড়ি আছে। চার ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল সবার বড়। এলাকায় একটি টেইলার্সে কাজ করতেন আবু সালেহ। সেখান থেকেই বাজে বন্ধুদের পাল্লায় পরে নেশা করা শুরু করেন। গাজা,ইয়াবার পাশাপাশি শেষ পর্যন্ত প্যাথেডিনও নেওয়া শুরু করেন তিনি।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাদিউজ্জামান জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে তারা খবর পান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিপরীত পাশে ফুটপাতে একটি মেহগনি গাছের চূড়ায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন এক ব্যক্তি। সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস আসলে তাদের সহায়তায় গাছ থেকে মরদেহটি নিচে নামানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেকের মর্গে পাঠানো হয়।

এসআই আরও জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে, ওই ব্যক্তি ভবঘুরে। থাকতেন ওই এলাকার ফুটপাতে। মানসিক সমস্যাও ছিল তার।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যেকোনো সময় সে ওই মেহগনি গাছের চূড়ায় উঠে গলায় রশি পেচিয়ে ফাঁস দিয়েছেন তিনি।

এসআই বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সিআইডির ক্রাইম সিন হাতের আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করে। পরে তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়।

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি মাদকাশক্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাঁচ বছর যাবৎ তিনি বাড়ির বাইরে থাকতেন। ঢামেকের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক ঢাকা পোস্টের লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড প্রচার করা হয়েছে। তবে এটি সম্পূর্ণ ভুয়া এবং এমন কোনো ঘোষণা দেওয়া হয়নি বলে নিশ্চিত করেছে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফটোকার্ডটি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে এবং এটি ঢাকা পোস্টের কোনো প্রকৃত প্রকাশনা নয়। ফটোকার্ডে ঢাকা পোস্টের লোগো এবং প্রকাশের তারিখ হিসেবে ‘১৯ জানুয়ারি ২০২৫’ উল্লেখ থাকলেও, ঢাকাপোস্টের ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে এমন কোনো সংবাদ বা ফটোকার্ড খুঁজে পাওয়া যায়নি।

 

ছবি: সংগৃহীত

এছাড়া ফটোকার্ডটির ফন্ট ডিজাইন এবং শিরোনামের শেষে দাঁড়ি দেওয়ার মতো বৈশিষ্ট্যগুলোও ঢাকা পোস্টের প্রচলিত ফটোকার্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। উপরন্তু, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বা সাধারণ সম্পাদক শেখ ইনানের পক্ষ থেকে এমন কোনো ঘোষণা বা মন্তব্যের নির্ভরযোগ্য সূত্র পাওয়া যায়নি।

তথ্য যাচাইয়ের ভিত্তিতে বলা যায়, ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক শিরোনামে প্রচারিত ফটোকার্ডটি ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর।

Header Ad
Header Ad

ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার

বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক জিল্লুর রহমান হৃদয় (২৮) ও মাসুদ রানা (২৬)। ছবিঃ সংগৃহীত

ভারত থেকে চিনি ও জিরা এনে মজুত করার অভিযোগে ময়মনসিংহের ফুলপুরে বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ককে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) বিকেলে পৌর শহরের আমুয়াকান্দা বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভারতীয় মালামালসহ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার দুজন হলেন বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফুলপুর উপজেলার সমন্বয়ক জিল্লুর রহমান হৃদয় (২৮) ও মাসুদ রানা (২৬)।

ফুলপুর থানার ওসি সৈয়দ আব্দুল হাদি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর মেজর ইব্রাহীমের নেতৃত্বে যৌথবাহিনী অভিযান চালায়। এসময় ভারতীয় পণ্য গুদামজাত করার বৈধ কোনো কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। একই সঙ্গে ১২০ বস্তা চিনি এবং ১৫ বস্তা জিরা জব্দ করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় মালামাল চোরাচালানের অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ফুলপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি