শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন

নতুন চ্যালেঞ্জে পড়তে পারেন আইভী

মিছিল আর পথসভা চলছে। প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটারের কাছে। দিচ্ছেন প্রতিশ্রুতি, নানা আশ্বাস। আশ্বস্ত হতে চান ভোটাররা। কিন্তু ভরসা কোথায়? নির্বাচনের চিরায়িত রূপ নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে। হেবিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী এবং বিএনপি নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার আছেন এগিয়ে। জনসংযোগে তৈমুর আলম খন্দকার সিটি করপোরেশনকে ঢেলে সাজানোর কথা বলছেন। আর সেলিনা হায়াত আইভী বলছেন, চলমান কাজ এগিয়ে নিতে।

নির্বাচনের বাকি আর ১০ দিন। তাই ভোটারদের নিজেদের দিকে টানতে চলছে প্রচারণা। তবে ভোটের সমিকরণ এবার ভিন্ন।

সাবেক মেয়র আইভীর ওপর সমর্থন নেই দলের একাংশের। তৈমুর আলম দল থেকে দূরে। ফলে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে মেয়রের সিংহাসনে যাওয়া দুই প্রার্থীর জন্য কষ্টকরও বটে।

সাধারণের ভাষ্যমতে, তৈমুর আলম তো দল থেকে দূরে। তার সঙ্গে নেই জেলা বিএনপির অনেক নেতা। তিনি প্রচারণা শুরু করার সময় দলের বেশ কিছু নেতা তার পাশে ছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবি, যুগ্ম আহ্বায়ক জাহিদ হোসেন রোজেল ও আবদুল হাই রাজু। কিন্তু দলের নির্দেশ অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপি সম্প্রতি তৈমুরকে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থকে অব্যাহতি দিয়েছে। এর আগে তাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ কারণে এখন মাত্র অল্প কয়েকজন তার পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে। যাদের মধ্যে জেলা বিএনপির মহাসচিব এটিএম কামাল অন্যতম। এছাড়া সাবেক বিএনপি সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিনের হাতে শহরের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় একটি শক্তিশালী ভোটব্যাংক রয়েছে। তিনিও তৈমুরের প্রচারণার সঙ্গে যুক্ত নন।

তারপরও তৈমুর আলম খন্দকার মনে করেন, নারায়ণগঞ্জবাসীর ১৮ বছরের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে এবারের নির্বাচনে। তার মতে, ‘সরকারি দলের বড় নেতারা, এমপিরা আমার বিরুদ্ধে অনেক কথা বলছে। তারা ঢাকা থেকে এসে এসব কথা বলে। কিন্তু নারায়ণগঞ্জের মানুষ আমাকে চেনে। আওয়ামী লীগের যিনি প্রধান তিনিই বলেছেন, তৈমুর আলম উইনেবল ক্যান্ডিডেট।’
নির্বাচনী জনসভায় তিনি বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জবাসী দীর্ঘদিন যাবৎ একটা প্রার্থী খুঁজছিল। আমি কয়েকবার দাঁড়াইনি। একবার আমার দল নিজেই বসে গেছে। তখন আমার কিছু করার ছিল না। যেহেতু আমি দলের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছি। আমি জনগণের ফুলের মালা পাচ্ছি এখন। জনগণ চারিদিক থেকে এসে ফুলের মালা দিচ্ছে, ফুল ছিটিয়ে স্বাগত জানাচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের মানুষ আমাকে চেনে। নারায়ণগঞ্জের মানুষের মন থেকে আমাকে সরাতে পারবে না। আমি মানুষের প্রয়োজনে দলের বাইরে এসে নির্বাচন করছি। দলের লোকজনও আমার সঙ্গে আছে। নেতাকর্মীরা জানে কতবার আমি কারাগারে গিয়েছি কিন্তু আপোষ করিনি। ভয়ে মরে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর নীতিতে আজ পর্যন্ত অবিচল আছি।’

অন্যদিকে ডা. সেলিনা হায়াত আইভীভি মনে করেন, পরিবর্তন নয়, উন্নয়নের জন্য ধারাবাহিকতাই চায় জনগণ। নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি বিশাল দল। বিএনপি তার সঙ্গে আছে কি নেই সেটা খোঁজ নেওয়া আওয়ামী লীগের মাথাব্যথা নয়। আমার নেতাকর্মীরা মাঠে ব্যস্ত ভোট চাইতে। কারণ আমরা ভোটে বিশ্বাসী। আমার লক্ষ্য ভোটার। কে কী প্রচার করলো সেটা আমার দেখার বিষয় না। আওয়ামী লীগের তৃণমূল সবসময় আমার সঙ্গে ছিল, এবারও আছে। নেতৃস্থানীয় সকল নেতারা আছেন আমার সঙ্গে।’

আইভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা আছে। সেটি দ্বন্দ্ব নয়। শামীম ওসমানের সঙ্গে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা আছে। আমি আওয়ামী লীগ করি, তিনিও আওয়ামী লীগ করেন। স্থানীয় অনেক কিছু নিয়ে দ্বি-মত থাকলেও আদর্শের দ্বি-মত নেই। তিনি একজন সংসদ সদস্য, তিনি এমনিতে ভোট চাইতে আসতে পারবেন না। যারা আসল আওয়ামী লীগ তারা সবাই মাঠে। তারা কারও বলার অপেক্ষায় থাকে না।’

যদিও আইভী বলছেন শামীম ওসমানের সঙ্গে তার দ্বন্দ্ব নেই। প্রকৃতপক্ষে আইভীর জন্য ভোট চাইতে শামীম ওসমানকে দেখা যায়নি। এ কারণে আইভী ইস্যুতে শামীম ওসমানের অবস্থান এখনও স্পষ্ট না। স্থানীয়দের মধ্যেও এ বিষয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অনেকে মনে করছেন, আইভী দলীয় মেন্ডেট পাওয়ায় শামীম ওসমান প্রকাশ্যে এখনও আইভীর বিরোধিতা করছেন না। ভোটাররা মনে করেন শামীম ওসমানের সমর্থন না পেলে আইভীর জন্য নির্বাচন কঠিন হয়ে যাবে।

সাধারণের ভাষ্য মতে, পরিবেশ এখন পর্যন্ত খুব ভালো। তৈমুরকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি না দিলে খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতো। আইভী যদি বন্দরের মতো শহরেও কিছু উন্নয়ন করতো, তাহলে আইভীর মাঠ আরও ভালো থাকতো। তবে নির্বাচন হবে শান্তিপূর্ণ। জয়-পরাজয়ের হিসেব নিকেশ পরিষ্কার হতে আরও কিছুটা সময় লাগবে।

 

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত