সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ফজলে রাব্বী মিয়ার প্রতিশ্রুতির ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’

সর্বশেষ চলতি একাদশ ও দশম জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ছিলেন সদ্যপ্রয়াত আইনজীবী মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শেষ দুই বার তিনি ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার।

জাতীয় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ডেপুটি স্পিকারের পদে থেকে একসঙ্গে সামলেছেন নিজ সংসদীয় এলাকার দায়িত্বও। সংসদীয় আসনের দায়িত্ব তিনি কতখালি সামলেছেন তা উল্লেখ করেছেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেয়া তার হলফনামাগুলোতে।

হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন নির্বাচনের আগে দেওয়া তার প্রতিশ্রুতিগুলোর ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’ হয়েছে।

সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচন করেন তিনি। নির্বাচনের আগে গাইবান্ধায় স্থানীয় নির্বাচন অফিসে হলফনামা জমা দেন মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। ওই বছর ২৭ নভেম্বর হলফনানামায় স্বাক্ষর করেন তিনি।

হলফনামায় তিনি জানান, ‘আমি ইতিপূর্বে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হইয়াছিলাম। নির্বাচনের পূর্বে আমার দ্বারা ভোটারদেরকে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি এবং উহার কি পরিমাণ অর্জন সম্ভব হইয়াছিল তাহার বিবরণ’ এ তিনি পাঁচটি বিষয় উল্লেখ করেন। এতে ‘রাস্তাঘাট নির্মাণ (পাকা ও কাচা), মেরামত ও প্রশস্থকরণ’ প্রতিশ্রুতির অর্জনের ঘরে তিনি লেখেন ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’।

‘স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ, ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ, মেরামত ও সংস্কারকরণসহ ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন এবং মসজিদ ও মন্দিরে ভবন নির্মাণসহ মেরামত ও সংস্কারকরণ’ প্রতিশ্রুতির অর্জনেও উল্লেখ করেন ’অধিকাংশ বাস্তবায়ন’। ‘ব্রীজ ও কালভার্ট নির্মাণসহ নদী ভাঙনরোধ কল্পে বাঁধ নির্মাণ’ প্রতিশ্রুতিতেও অর্জনের ঘরে লেখেন ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’।

হলফনামায় ‘বিদ্যুতায়ন’ প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করে এর অর্জনের ঘরে তিনি লেখেন ‘সাঘাটা উপজেলায় শতভাগ এবং ফুলছড়ি উপজেলার অধিকাংশ এলাকা।’ আর ‘সৌরবিদ্যুৎ সংযোগ/স্থাপন’ প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করে অর্জনের ঘরে তিনি লেখেন ‘সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, বাড়ী ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় স্থানে।’

এর আগে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গাইবান্ধায় নির্বাচন অফিসে হলফনামা জমা দেন তিনি। ২০১৩ সালের পয়লা ডিসেম্বর জমা দেওয়া ওই হলফনামায় তিনটি প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করেন মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। সেগুলো হলো- ১. রাস্তাঘাট মেরামত, নির্মাণ ও পাকা করা, ২. স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান এবং ৩. ব্রিজ, কালভার্ট নির্মাণ। তিনটি প্রতিশ্রুতিরই অর্জনের আলাদা আলাদা ঘরে তিনি লেখেন ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’।

আর ২০০৮ সালের অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ওই বছর ১৯ নভেম্বর হলফনামা জমা দেন তিনি। গাইবান্ধা নির্বাচন অফিসে জমা দেয়া ওই হলফনামায় তিনি হাতে লেখা তিনটি প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করেন। সেগুলো হলো- ১. রাস্তাঘাট মেরামত ও পাকাকরণ, ২. স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা এবং ৩. ব্রীজ কালভার্ট নির্মাণ। তিনটি প্রতিশ্রুতির অর্জনের আলাদা আলাদা ঘরেই হাতে লেখা হয়েছে ‘অধিকাংশই বাস্তবায়ন’।

এমএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা হিসেবে ফারুকী ঠিক আছেন: প্রিন্স মাহমুদ

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং সুরকার প্রিন্স মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকের পদ থেকে সৈয়দ জামিল আহমেদের সরে দাঁড়ানোর পর থেকেই আলোচনায় উঠে আসে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর নাম।

অভিযোগ উঠেছিল তার বিরুদ্ধে, তবে ফারুকী সেসব অভিযোগের পাল্টা উত্তর দিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, জামিল আহমেদের অভিযোগের বেশ কিছু অংশ সত্য নয় এবং কিছু বিষয় তার ব্যক্তিগত হতাশা থেকে এসেছে।

এই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন জনপ্রিয় সুরকার প্রিন্স মাহমুদ। তার মতে, ফারুকী উপদেষ্টা হিসেবে সঠিক জায়গায় আছেন এবং তার আচরণ পুরোপুরি যথাযথ।

সোমবার (৩ মার্চ) তিনি নিজের ফেসবুক পেজে লেখেন, “উপদেষ্টা হিসেবে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ঠিক আছেন। বালখিল্য আচরণ করছেন না। সংবেদনশীল। অদূর ভবিষ্যতে নিজেকে নতুন একজন মানুষ হিসেবে দেখার প্রচেষ্টায় থাকেন। কোথায় কি বলতে হবে করতে হবে বোঝেন। সময় তাঁকে চায়।”

এরপর ফেসবুক পোস্টের কমেন্টবক্সে তিনি একটি বিশদ মন্তব্য করেন, “মধ্যপন্থী বা মধ্যপন্থা হলো একটি দৃষ্টিভঙ্গি বা অবস্থান, যা সামাজিক সাম্যের ভারসাম্য এবং সামাজিক স্তরবিন্যাসের একটি নির্দিষ্ট মাত্রাকে গ্রহণযোগ্যতা বা সমর্থন দেয়। এবং এমন রাজনৈতিক পরিবর্তন, যার ফলে সমাজে একটি উল্লেখযোগ্য ডানপন্থী বা বামপন্থী অভিমুখী শক্তিশালী রাজনৈতিক স্থানান্তর হবে, তার বিরোধিতা করে।”

উল্লেখ্য, ফারুকী ও প্রিন্স মাহমুদ উভয়েই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছিলেন। একদিকে যেমন ফারুকী সোশ্যাল মিডিয়ায় কথা বলেছেন শিক্ষার্থীদের পক্ষে, অন্যদিকে প্রিন্স মাহমুদও ছিলেন এই আন্দোলনে সোচ্চার।

Header Ad
Header Ad

খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, এবারের রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। সরকার রমজানের পুরো মাস নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবে।

শনিবার রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ডেপুটি প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদারও উপস্থিত ছিলেন।

শফিকুল আলম বলেন, রমজানে সাধারণত ভোজ্যতেল, ছোলা ও খেজুরের মতো কিছু পণ্যের চাহিদা বাড়ে। এসব পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও পরিকল্পনা কমিশন একযোগে কাজ করছে। তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখা সম্ভব হয়েছে। বিশেষ করে ভোজ্যতেলের সরবরাহ বৃদ্ধিতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এবং বাজার পরিস্থিতি প্রতিদিন মনিটরিং করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গত ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশ একাধিক বন্যার সম্মুখীন হয়, যার কারণে সরকারের মনোযোগ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার দিকে ছিল। তবে প্রধানমন্ত্রী ড. মুহাম্মদ ইউনূস রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে অক্টোবর মাসেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। তার নির্দেশনা অনুসারে উপদেষ্টামণ্ডলী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে, যার ফলে বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে সাড়ে ৬ হাজার প্রার্থীর নিয়োগ বাতিল করে হাই কোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ফলে ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা থাকলো না।

সোমবার (৩ মার্চ) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আবেদনের প্রেক্ষিতে চেম্বার বিচারপতি মো.রেজাউল হক ২ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানির জন্য দিন রেখেছিলেন।

ওইদিন আদালতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মুনতাসীর উদ্দিন আহমেদ। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া।

গত ৬ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই রায় দেন। রায়ের দিন আবেদনকারীদের আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছয় হাজার ৫৩১ জনের তৃতীয় পর্যায়ের যে নিয়োগ ছিল সেটা ২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশনের পরিপন্থী। এ কারণে যারা বঞ্চিত হয়েছেন তাদের মধ্য থেকে ১৫৩ জন রিট করেছিলেন। হাইকোর্ট বিভাগ সেই রিট পিটিশনে জারি করা রুল শুনানি শেষে রায় ঘোষণা করেছেন। রায়ে উত্তীর্ণদের যে ফল ঘোষণা করেছে সেটাকে ২৩ জুলাইয়ের পরিপন্থি এবং আপিল বিভাগের ২১ জুলাইয়ের রায়ের পরিপন্থি বলেছেন।

রায়ের উপসংহার হিসেবে হাইকোর্ট বলেছেন, ৩১ অক্টোবরের যে ফলাফল সেটা বাতিল হবে। নতুন করে মেধার ভিত্তিতে ২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশন ফলো করে ফলাফল প্রকাশ করতে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশনে মেধার যে ৯৩ শতাংশ নির্ধারণ করা ছিল সেটা ফলো করতে বলা হয়েছে। সেখানে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছিল ৫ শতাংশ। এছাড়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জন্য ১ শতাংশ এবং প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটা ছিল।

২০২৩ সালের ১৪ জুন ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে গত ৩১ অক্টোবর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৩১ অক্টোবরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসরণ করে উপজেলাভিত্তিক মেধাক্রম অনুযায়ী নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে প্রার্থী নির্বাচন করে তালিকা প্রণয়ন করা হয়।

১১ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়োগ আদেশ সংবলিত নির্দেশনা জারি করে। এ সংক্রান্ত আদেশ অনুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের অনুকূলে ২০ নভেম্বর নিয়োগপত্র ইস্যু করার কথা ছিল। ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিতরা হাইকোর্টে রিটটি করেন।

রুলে ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ বিষয়ে ১১ নভেম্বরের নির্দেশনা সংবলিত স্মারক কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

এ রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন। আদেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। ফলে ছয় হাজার ৫৩১ জন উত্তীর্ণ প্রার্থীর নিয়োগ আটকে যায়। গত ৬ ফেব্রুয়ারি সেই রুলের ওপর রায় দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উপদেষ্টা হিসেবে ফারুকী ঠিক আছেন: প্রিন্স মাহমুদ
খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে: প্রেস সচিব
প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ
ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম
বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে না পারলে কী করবেন?
শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতির ঘটনায় আরও ২ জন গ্রেফতার, লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার
মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস
সাদিক এগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার  
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন
মিঠাপুকুরে স্কুলের লিজকৃত জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  
ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস