মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্বেচ্ছাসেবক দলে স্থবিরতা-১

৫ বছর পর পূর্ণাঙ্গ কমিটির তদবির!

নতুন কমিটি নয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি চেয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে ১৯৩ জনের নামের তালিকা পাঠিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক দল। এ তালিকার সবাই নেতা। তাদের প্রত্যেককে দেওয়া হচ্ছে পদ-পদবি। নির্বাহী কমিটির সদস্য বলতে কিছু নেই। এর মধ্যে পেরিয়ে গেছে পাঁচ বছর। দলের ভেতরে দাবি উঠেছে নতুন কমিটি গঠনের।

দলীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে, কমিটিতে আরও কয়েকজনকে যুক্ত করা প্রয়োজন। কিছু ত্যাগী ও নিবেদিতরা কমিটিতে জায়গা পায়নি। যেকোনো সময় এটা সংগঠনের জন্য বুমেরাং হয়ে উঠতে পারে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রস্তাব পাঠাতে বলেছেন। এরপর ১৯৩ জনের নামে তালিকা পাঠানো হয়েছে।

স্বেচ্ছাসেবক দলের বর্তমান কমিটি গঠিত হয় ২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর। সংগঠনটির সাত সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আংশিক কমিটিও গঠন করা হয়। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী মেয়াদ দুই বছর। কিন্তু এখনও পূর্ণাঙ্গ বা নতুন কমিটি সম্ভব হয়নি। ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ১৪৯ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি গঠন করা হয়। উপদেষ্টাসহ ১৮৬ জন। এর মধ্যে সংগঠনের সভাপতি শফিউল বারী বাবু করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

গত ফেব্রুয়ারি মাসে সংগঠনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ছয় নেতা ১৯৩ জনের নামের তালিকা তৈরি করেছেন।

গতিহীন অবস্থা বিরাজ করছে সংগঠনটিতে। সংগঠনকে গতিশীল করতে ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ১২টি সাংগঠনিক টিম গঠন করেছিলেন বিএনপির হাইকমান্ড। কিন্তু সংগঠন গোছানোর কাজ শেষ করতে পারেনি। এর জন্য করোনা পরিস্থিতিকে দায়ি করা হচ্ছে। তবে সংগঠনের নেতাদের দাবি তারা ৯৮ শতাংশ সফলতার সঙ্গে সাংগঠনিকভাবে কাজ করতে সক্ষম হয়েছে। এদিকে, সংগঠনটির শীর্ষ দুই নেতা ও সাংগঠনিক টিমের বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে দলটির তৃণমূল পর্যায়ে।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহসভাপতি গোলাম সারওয়ার ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, বর্তমান কমিটি বর্ধিত করতে তালিকা পাঠানো হয়েছে। কমিটি পূর্ণাঙ্গ নাকি অন্য কিছু হবে তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র এখতিয়ার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বেচ্ছাসেবক দলের এক সহসভাপতি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, নিষ্ক্রিয় কমিটিতে থাকার চেয়ে সাবেক নেতা হিসেবে থাকাটা সম্মানের। কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত সব নেতা অর্থ লেনদেনের বিনিময়ে দলকে সংগঠিতভাবে দুর্বল করে দিচ্ছে। বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের নেতাদের বিরুদ্ধে কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে অর্থ কেলেঙ্কারি, এমনকি নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগও উঠে এসেছে। এরপরও তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, কারণ অর্থ ও বাণিজ্যের মূল হোতা হচ্ছে কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিজেরাই।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমান কমিটির মেয়াদ বাড়াতে ধীরে চলো নীতি গ্রহণ করেছেন সংগঠনটির শীর্ষ নেতৃত্ব। ইচ্ছে করেই সংগঠন গোছানোর কাজ অসমাপ্তই রাখা হচ্ছে। ফলে সাংগঠনিক টিমের নেতারা কমিটির খসড়া তৃণমূল থেকে দপ্তরে জমা দিলেও ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিজের মতো কমিটি অনুমোদন দেন। এ নিয়ে অনেকেই ক্ষুব্ধ, এমনকি একাধিক জেলা ও উপজেলার কমিটি ঘোষণার পরও কমিটি স্থগিত করার ঘটনাও ঘটেছে। ফলে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি ভেঙে দিয়ে অবিলম্বে স্বেচ্ছসেবক দলের নতুন কমিটি গঠনের দাবি সংগঠনের তৃণমূল ও পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীদের।

স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আমরা চেষ্টা করছি স্বেচ্ছাসেবক দলের যে কমিটি দেওয়া আছে সেটাতেই আরও কিছু নাম কীভাবে সংযুক্ত করা যায়। সেইজন্য আমরা একটি খসড়া তালিকা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে পাঠিয়েছি। তিনি যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত দেবেন। আমরা সেই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।

ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের একজন দায়িত্বশীল নেতা ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, কথা বলতে গেলে অনেক দূরে যেতে হয়। কিন্তু যেহেতু সংগঠনের যেকোনো সিদ্ধান্তের জন্য আমাদের লন্ডনের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়, সেক্ষেত্রে কমিটি থাকা না থাকা একই কথা। এখন নতুন কমিটি প্রয়োজন। সংগঠনের সভাপতি শফিউল বারী বাবুর মৃত্যুর পর থেকে দলে চেইন অব কমান্ড নেই। সমন্বয়হীনতা ও দায়সারা অবস্থায় চলছে সংগঠন। নেতৃত্বে গতিশীল পরিবর্তন না হলে সংগঠন স্থবির হতে বাধ্য। যার বড় প্রমাণ, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলোর ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ৯ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের তুলনামূলক কম উপস্থিতি।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, নতুন কমিটি নয়, আমরা বর্তমান কমিটিকে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে রূপদানের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে একটি তালিকা পাঠিয়েছি। এখন উনার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের