বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুনের তদন্ত আন্তর্জাতিকভাবে করার দাবি রিজভীর
ছবি: সংগৃহীত
রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনের ঘটনায় জাতিসংঘের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
শনিবার ৪৮ ঘণ্টা হরতালের সমর্থনে ১ম দিনে রাজধানীতে বিএনপির মিছিল শেষে একথা বলেন তিনি ।
রিজভী বলেন, বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনের ঘটনা দুরভিসন্ধিমূলক। এই ঘটনায় জাতিসংঘের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক তদন্ত করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘একতরফা নির্বাচন আয়োজনের পুরানো খেলায় মেতে উঠেছে সরকার। অতীতে অগ্নিসন্ত্রাসের তাণ্ডব চালিয়ে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। গতকাল বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিকাণ্ড এবং হতাহতের ঘটনা সরকারি সে পুরানো খেলারই অংশ বলে জনগণ বিশ্বাস করে। গণতন্ত্রের জন্য বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনে জনগণ যখন ব্যাপক সাড়া দিয়েছে তখন আবারও ক্ষমতাসীন মহল সন্ত্রাসের ওপর নির্ভর করে মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। কর্তৃত্ববাদী দেশের মতো নির্বাচন আয়োজন করতে সরকার একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে। আর দায় চাপাচ্ছে বিরোধী দলের ওপর।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে বিএনপির ডাকা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের প্রথম দিনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল ও পিকেটিং করেছে নেতাকর্মীরা। শনিবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে রাজধানীর শাহবাগ মোড় থেকে মিছিল শুরু হয়। বাংলামোটরে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। এ সময় টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও পিকেটিং করে নেতাকর্মীরা।
মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকূল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু, খান রবিউল ইসলাম রবি, তাঁতি দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, কেন্দ্রীয় ড্যাব নেতা শরিফুল ইসলাম ও সালাউদ্দিন মোল্লা, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি তারিক উজ জামান, শোয়াইব খন্দকার, আশরাফুর রহমান বাবু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক মাসুদ খান পারভেজ, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত, সহসাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, রামপুরা থানা বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক নীলুফার ইয়াসমীন নীলু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রশিক্ষণ সম্পাদক এম আর গণি (মোস্তফা), মহিলা দল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসম্পাদক ফাতেমা তুজ জোহরা মিতু, কৃষকদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-পাঠাগার সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন লিপি, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি আরিফুল হক আরিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান আউয়াল, এইচ এম আবু জাফর, সহসাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক জিয়ন, রুহুল আমিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক জাকারিয়া হোসেন ইমন, সাদেক মিয়া, আকতার আহসান দুলাল, সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক জান্নাতুল নওরিন উর্মি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা সুলতান মাহমুদ, যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সদস্য এ. এস. এম জাহিদ সাগর, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহধর্ম সম্পাদক জিল্লুর রহমান কাজল, সহক্রীড়া সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম মাসুম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা এবাদুল হক পারভেজ, আমিনুল হক খন্দকার, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা এমদাদুল হক ইমরান, ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সহ সভাপতি শাহাবুদ্দিন ইমন, ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দা সুমাইয়া পারভীন, জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক পাটোয়ারী, রামপুরা থানা বিএনপি নেতা মুনির হোসেন, রামপুরা থানা ছাত্রদল সভাপতি ফয়সাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক রোমান আহমেদ, রামপুরা থানা যুবনেতা সবুজ, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক যোবায়ের হোসেন, চবি সাবেক সহ-সভাপতি শাহাদাত হোসেন, আব্দুল মমিন, সাভার পৌর বিএনপি যুগ্ম সম্পাদক তানিয়া ইয়াসমীন, মৎস্যজীবী দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক শাহ আলম ও সদস্য সচিব কেএম সোহেল রানা, তাঁতি দল মুগদা থানার সাধারণ সম্পাদক জুলহাস, সামসুদ্দিন, জসীমউদ্দিন, মৎস্যজীবী দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব রাকিব বিল্লাহ, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ইব্রাহিম চৌধুরী, ফজলে কাদের সোহেল, হাজী আবু বক্কর সিদ্দিক, এইচ এম আবু সাঈদ এবং মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক গিয়াস উদ্দিন ও আনোয়ার হোসেন, রিপন হোসেন, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা কাজী মনজুর রহমান, ঢাকা উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব সজীব রায়হান, শফিকুল ইসলাম ইমন (সাবেক সহ সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল), আইনুল হক রেজা (সাবেক সহ সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল), প্যাব সাংগাঠনিক সম্পাদক মহসিন, দপ্তর সম্পাদক হাসান, যুবদল নেতা সুলতান, আসাদুল ইসলাম সোহেল, খলিল মৃধা, মৎস্যজীবী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক পাটোয়ারি, মিরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল প্রধান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা মিরাজ হোসেন, ডা. প্রিন্স, ডা. মুশফিক, আশরাফুল আসাদ, ফরহাদ, সাইদুল, ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল রানা, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আল আমিন আহমেদ, যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন, ইব্রাহিম, সদস্য হাসান, সদস্য সচিব আজাদ খান, নাসির, সাকিবুল হুসাইন বাবু (সাবেক আহ্বায়ক ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল), সদস্য মাসুদ, ইব্রাহিম খাঁন, হাসান শিকদার (সদস্য সচিব, আদাবর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল), মোহাম্মদ রিজভী আহমেদ শাওন (সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, ১০০ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল), মো. শাহিন (সদস্য সচিব, ১০০ নম্বর ওয়ার্ড, আদাবর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল), আদাবর থানা ছাত্রদল সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মমিন খান, ১০০ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল সাবেক সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান জসিম, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল যুগ্ম আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন, মিজানুর রহমান (মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদল), রিয়াজ উদ্দিন রনি যুগ্ম আহ্বায়ক ১৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল), রাকিব হাসান রুবেল (সহসাধারণ সম্পাদক, মোহাম্মদ পুর থানা ছাত্রদল), মাজহারুল ইসলাম রাসেল প্রমুখ।