শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুনের তদন্ত আন্তর্জাতিকভাবে করার দাবি রিজভীর

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনের ঘটনায় জাতিসংঘের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার ৪৮ ঘণ্টা হরতালের সমর্থনে ১ম দিনে রাজধানীতে বিএনপির মিছিল শেষে একথা বলেন তিনি ।

রিজভী বলেন, বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনের ঘটনা দুরভিসন্ধিমূলক। এই ঘটনায় জাতিসংঘের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক তদন্ত করতে হবে।

তিনি বলেন, ‘একতরফা নির্বাচন আয়োজনের পুরানো খেলায় মেতে উঠেছে সরকার। অতীতে অগ্নিসন্ত্রাসের তাণ্ডব চালিয়ে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। গতকাল বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিকাণ্ড এবং হতাহতের ঘটনা সরকারি সে পুরানো খেলারই অংশ বলে জনগণ বিশ্বাস করে। গণতন্ত্রের জন্য বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনে জনগণ যখন ব্যাপক সাড়া দিয়েছে তখন আবারও ক্ষমতাসীন মহল সন্ত্রাসের ওপর নির্ভর করে মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। কর্তৃত্ববাদী দেশের মতো নির্বাচন আয়োজন করতে সরকার একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে। আর দায় চাপাচ্ছে বিরোধী দলের ওপর।’

রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় শনিবার সকালে মিছিল করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে বিএনপির ডাকা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের প্রথম দিনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল ও পিকেটিং করেছে নেতাকর্মীরা। শনিবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে রাজধানীর শাহবাগ মোড় থেকে মিছিল শুরু হয়। বাংলামোটরে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। এ সময় টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও পিকেটিং করে নেতাকর্মীরা।

মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকূল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু, খান রবিউল ইসলাম রবি, তাঁতি দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, কেন্দ্রীয় ড্যাব নেতা শরিফুল ইসলাম ও সালাউদ্দিন মোল্লা, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি তারিক উজ জামান, শোয়াইব খন্দকার, আশরাফুর রহমান বাবু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক মাসুদ খান পারভেজ, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত, সহসাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, রামপুরা থানা বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক নীলুফার ইয়াসমীন নীলু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রশিক্ষণ সম্পাদক এম আর গণি (মোস্তফা), মহিলা দল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসম্পাদক ফাতেমা তুজ জোহরা মিতু, কৃষকদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-পাঠাগার সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন লিপি, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি আরিফুল হক আরিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান আউয়াল, এইচ এম আবু জাফর, সহসাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক জিয়ন, রুহুল আমিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক জাকারিয়া হোসেন ইমন, সাদেক মিয়া, আকতার আহসান দুলাল, সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক জান্নাতুল নওরিন উর্মি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা সুলতান মাহমুদ, যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সদস্য এ. এস. এম জাহিদ সাগর, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহধর্ম সম্পাদক জিল্লুর রহমান কাজল, সহক্রীড়া সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম মাসুম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা এবাদুল হক পারভেজ, আমিনুল হক খন্দকার, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা এমদাদুল হক ইমরান, ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সহ সভাপতি শাহাবুদ্দিন ইমন, ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দা সুমাইয়া পারভীন, জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক পাটোয়ারী, রামপুরা থানা বিএনপি নেতা মুনির হোসেন, রামপুরা থানা ছাত্রদল সভাপতি ফয়সাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক রোমান আহমেদ, রামপুরা থানা যুবনেতা সবুজ, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক যোবায়ের হোসেন, চবি সাবেক সহ-সভাপতি শাহাদাত হোসেন, আব্দুল মমিন, সাভার পৌর বিএনপি যুগ্ম সম্পাদক তানিয়া ইয়াসমীন, মৎস্যজীবী দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক শাহ আলম ও সদস্য সচিব কেএম সোহেল রানা, তাঁতি দল মুগদা থানার সাধারণ সম্পাদক জুলহাস, সামসুদ্দিন, জসীমউদ্দিন, মৎস্যজীবী দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব রাকিব বিল্লাহ, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ইব্রাহিম চৌধুরী, ফজলে কাদের সোহেল, হাজী আবু বক্কর সিদ্দিক, এইচ এম আবু সাঈদ এবং মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক গিয়াস উদ্দিন ও আনোয়ার হোসেন, রিপন হোসেন, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা কাজী মনজুর রহমান, ঢাকা উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব সজীব রায়হান, শফিকুল ইসলাম ইমন (সাবেক সহ সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল), আইনুল হক রেজা (সাবেক সহ সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল), প্যাব সাংগাঠনিক সম্পাদক মহসিন, দপ্তর সম্পাদক হাসান, যুবদল নেতা সুলতান, আসাদুল ইসলাম সোহেল, খলিল মৃধা, মৎস্যজীবী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক পাটোয়ারি, মিরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল প্রধান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা মিরাজ হোসেন, ডা. প্রিন্স, ডা. মুশফিক, আশরাফুল আসাদ, ফরহাদ, সাইদুল, ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল রানা, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আল আমিন আহমেদ, যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন, ইব্রাহিম, সদস্য হাসান, সদস্য সচিব আজাদ খান, নাসির, সাকিবুল হুসাইন বাবু (সাবেক আহ্বায়ক ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল), সদস্য মাসুদ, ইব্রাহিম খাঁন, হাসান শিকদার (সদস্য সচিব, আদাবর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল), মোহাম্মদ রিজভী আহমেদ শাওন (সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, ১০০ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল), মো. শাহিন (সদস্য সচিব, ১০০ নম্বর ওয়ার্ড, আদাবর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল), আদাবর থানা ছাত্রদল সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মমিন খান, ১০০ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল সাবেক সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান জসিম, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল যুগ্ম আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন, মিজানুর রহমান (মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদল), রিয়াজ উদ্দিন রনি যুগ্ম আহ্বায়ক ১৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল), রাকিব হাসান রুবেল (সহসাধারণ সম্পাদক, মোহাম্মদ পুর থানা ছাত্রদল), মাজহারুল ইসলাম রাসেল প্রমুখ।

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত