সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

গণমিছিলে বিএনপি নেতারা কে কোথায় থাকবেন

আগামীকাল শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) বিএনপির পূর্বঘোষিত গণমিছিলে দলটির সিনিয়র নেতাদের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের জন্য স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।

দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশনায় এ তালিকা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গণমিছিল বাস্তবায়নের প্রধান সমন্বয়কারী ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের দুপুর আড়াইটার মধ্যে স্ব স্ব স্থানে থেকে সার্বিক সহযোগিতা করার অনুরোধ জানান তিনি।

গণমিছিলের মূল ট্রাকে যারা থাকবেন

গণমিছিলের মূল ট্রাকে থাকবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান,আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত।

সার্বিক সহযোগিতা ও সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকবেন ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, আমান উল্লাহ আমান, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বেনজীর আহমেদ টিটো, তাইফুল ইসলাম টিপু, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, নবী উল্লাহ নবী, রফিকুল আলম মজনু, আমিনুল হক, হাবিবুর রশীদ হাবিব, বেলাল আহমেদ, আমিরুজ্জামান খান শিমুল, হায়দার আলী লেলিন, খান রবিউল ইসলাম রবি, অ্যাডভোকেট শামসুজ্জামান সুরুজ, অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-আহ্বায়ক, সাধারণ সম্পাদক-সদস্য সচিব।

নাইটিঙ্গেল মোড়ে থাকবে মহিলা দল

মহিলা দলের সঙ্গে নাইটিঙ্গেল মোড়ে থাকবেন বিলকিস জাহান শিরিন, শিরিন সুলতানা, শামা ওবায়েদ, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, রেহেনা আক্তার রানু, রাশেদা বেগম হীরা, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, নেওয়াজ হালিমা আরলী, শাম্মি আক্তার, নিলুফার চৌধুরী মনি, মিসেস রাবেয়া সিরাজ, মিসেস জাহানারা বেগম, অর্পনা রায় দাসসহ সাবেক মহিলা সংসদ সদস্যরা। তাদের সমন্বয় করবেন আহমেদ আজম খান এবং হাবিবুর রশিদ হাবিব।

নাইটিঙ্গেল মোড়ে যারা থাকবে

নাইটিঙ্গেল মোড়ে আরও থাকবেন ঢাকা মহানগর (উত্তর) বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মিজানুর রহমান মিনু, জয়নাল আবেদীন ফারুক, গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, আমিনুল হক, নাজিম উদ্দিন আলম, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, তাবিথ আউয়াল, রফিক সিকদার, কাজী রফিক, বজলুল বাসিত আঞ্জু। সমন্বয় করবেন- আমিনুল হক, হায়দার আলী লেলিন।

ঢাকা ব্যাংকের সামনে থাকবে ছাত্রদল

এখানে থাকবেন- ড. আসাদুজ্জামান রিপন, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, আজিজুল বারী হেলাল, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, আমিরুজ্জামান খান শিমুল, আকরামুল হাসান, আবু সাঈদ, বালুল করিম চৌধুরী আবেদ, ফজলুর রহমান খোকন। সমন্বয় করবেন ইকবাল হোসেন শ্যামল।

আনন্দ ভবনের সামনে থাকবে কৃষকদল

আনন্দ ভবনের সামনে কৃষকদলের নেতৃত্বে থাকবেন শামসুজ্জামান দুদু, হাবিবুর রহমান হাবিব, জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, ওয়ারেস আলী মামুন, একরামুল হক বিপ্লব, হায়দার আলী লেলিন, আব্দুল মতিন, ওবায়দুল হক নাসির, শেখ শামীম, দুলাল হোসেন, মোশাররফ হোসেন। আর সমন্বয় করবেন দুলাল হোসেন।

হকস বে'র সামনে স্বেচ্ছাসেবক দল

হকস বে'র সামনে থাকবে স্বেচ্ছাসেবক দল। তাদের নেতৃত্ব দেবেন হাবিব উন-নবী খান সোহেল, মীর শরফত আলী সপু, মোস্তাফিজুর রহমান, আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল। সমন্বয় করবেন ওমর ফারুক শাফিন।

ভিক্টোরি হোটেলের সামনে পেশাজীবী ও মুক্তিযোদ্ধা দল

পেশাজীবী ও মুক্তিযোদ্ধা দল নেতৃত্বে ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, অ্যাডভোকেট জায়নাল আবেদীন, অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ডা. আবদুল কুদ্দুস, অধ্যাপক সুকমল বড়ুয়া, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, ডা. রফিকুল ইসলাম, অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন মেজবা, কাদের গনি চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান থাকবেন। সমন্বয় করবেন রবিউল ইসলাম রবি।

নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থাকবেন আফরোজা খান রীতা, মনিরুল হক চৌধুরী। সমন্বয় করবেন- অ্যাড. আব্দুস সালাম আজাদ, বেনজীর আহমেদ।

কড়াই গোস্তের সামনে থাকবে যুবদল

যুবদলের নেতৃত্বে থাকবেন বরকত উল্লাহ বুলু, অ্যাড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাইফুল আলম নিরব, মীর নেওয়াজ আলী। সমন্বয় করবেন বেলাল আহমেদ।

চায়না মার্কেটের সামনে থাকবে ঢাকা জেলা বিএনপির আব্দুল আউয়াল মিন্টু, বেনজির আহমেদ টিটো, খন্দকার মাশুকুর রহমান, ডা. দেওয়ান সালাউদ্দিন। সমন্বয় করবেন মশিউর রহমান বিপ্লব।

জোনাকী হলের সামনে শ্রমিক দল

তাদের নেতৃত্বে থাকবেন মোহাম্মদ শাহজাহান, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, শরিফুল আলম, মাহাবুবুল হক নান্নু, হুমায়ুন কবির খান, ফিরোজ আহমেদ মামুন মোল্লা। সমন্বয় করবেন সালাউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির।

পল্টন থানার উল্টো দিকে মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল এবং জাসাস

পল্টন থানার উল্টো দিকে থাকবে মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল এবং জাসাস। তাদের নেতৃত্বে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, আব্দুল বারী ড্যানী, আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল, আব্দুল মালেক, সালাউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, মশিউর রহমান বিপ্লব, দেবাশীষ রায় মধু। সমন্বয় করবেন আমিরুজ্জামান খান শিমুল।

ফকিরাপুল দৈনিক বাংলা সড়কে ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ)

নেতৃত্বে থাকবেন অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার, হারুন অর রশীদ, আলহাজ্ব সালাউদ্দিন আহমেদ, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, নবী উল্লাহ নবী, রফিকুল আলম মজনু, কাজী আবুল বাশার, কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু, ইঞ্জিনিয়ার ইসরাক হোসেন, আ ক ম মোজাম্মেল হক। সমন্বয় করবেন কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  

সিলেট নগরীর সোবাহানীঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালের বোর্ড রুমে তালামীযে ইসলামিয়া ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে বৈঠক হয়। ছবিঃ সংগৃহীত

সিলেটের এমসি কলেজে ছাত্রাবাসে তালামীযে ইসলামিয়ার এক কর্মীকে মারধরের ঘটনায় ছাত্রশিবিরের কিছু কর্মী জড়িত বলে জানিয়েছে জামায়াত ইসলামী।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর সোবাহানীঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালের বোর্ড রুমে তালামীযে ইসলামিয়া ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন জামায়াতের সিলেট মহানগরের আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, “ফেইসবুকে একটি পোস্টকে কেন্দ্র করে সেখানে (এমসি কলেজে) যে বাড়াবাড়িটুকু হয়েছে, আমাদের দৃষ্টিতে সেখানে ছাত্রশিবিরের কিছুসংখ্যক কর্মী এটার সঙ্গে জড়িত এবং যেটা করেছে সেটা অন্যায়ভাবে করেছে এবং সেটা দুঃখজনক। আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই। দুঃখপ্রকাশ করছি।”

শিবির ও তালামীযকে একই আদর্শের সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “দুটি সংগঠনই আমাদের হৃদয়ের ভালোবাসার সংগঠন। আমরা পরস্পরই ইসলামী সংগঠন, আমরা দেশ ও জাতির ভালো চাই। নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হলে বিরোধীপক্ষ উপকৃত হবে। ভবিষ্যতে আর কোনো এ ধরণের ভুলবুঝাবুঝি তৈরি হলে আমরা পরস্পর বসে এ ব্যাপারে মীমাংসার দিকে যাব। কোন কর্মীও যেনো বাড়াবাড়ি না করে।”

এর আগে বুধবার রাতে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ইংরেজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান রিয়াদকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ ওঠে ছাত্র শিবিরের বিরুদ্ধে।

আহত রিয়াদ আনজুমানে তালামীযে ইসলামীয়া নামের একটি রাজনৈতিক সংগঠনের এমসি কলেজ শাখার সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন।

এদিকে, রোববার রাতে সিলেট মহানগর জামায়াতের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, "এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে সৃষ্ট অনাকাঙ্খিত ঘটনার আপোষ নিষ্পত্তি হয়েছে। কয়েকজন ছাত্রের মধ্যে সংঘটিত অনাকাঙ্খিত ঘটনাটি নিয়ে তৃতীয় পক্ষের অবৈধ ফায়দা হাসিল ও ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে এক মতবিনিময় সভা করেন সিলেট জামায়াত ও আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নেতৃবৃন্দ।"

“সভায় সংঘটিত অনাকাঙ্খিত ঘটনার ব্যাপারে নিন্দা জানানো হয় ও দুঃখ প্রকাশ করা হয়। এছাড়া ইসলামী সংগঠনগুলোর মধ্যে ঐক্য সুদৃঢ় করা, পরস্পর উস্কানী ও উত্তেজনামূলক বক্তব্য পরিহারের আহ্বান জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে সৃষ্ট ঘটনায় ৩য় পক্ষ যাতে অবৈধ ফায়দা হাসিল করতে না পারে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে বলা হয়। ”

মতবিনিময় সভায় জামায়াত নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিলেট মহানগর জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা হাবিবুর রহমান এবং জেলা জামায়াত নেতা ও সাবেক দক্ষিণ সুরমা উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা লোকমান আহমদ।

আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নেতৃবৃন্দের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- মাওলানা রেদওয়ান আহমদ চৌধুরী ফুলতলী, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, এডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকীব, হাফিজ নাজমুল হুদা, মাওলানা জৈন উদ্দিন ও কাজী বুরহান উদ্দিন।

এদিকে, সিলেট মহানগর জামায়াতের আমির মো. ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে রাতে ছাত্রশিবির সিলেট মহানগর শাখা সভাপতি শাহীন আহমদ ও সেক্রেটারি শহিদুল ইসলাম সাজু যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন।

ছাত্রশিবির মহানগর শাখার প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক নাঈম হোসাইন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, “সিলেটের এমসি কলেজে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাতে শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দ্বন্দ্বে হাতাহাতির ঘটনায় কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু স্থানীয় রাজনৈতিক মহল ফায়দা হাসিল করতে ছাত্রশিবিরের ওপর দায় চাপিয়ে আসছে। রোববার সন্ধ্যায় মহানগর জামায়াতের আমির ফখরুল ইসলামের প্রদত্ত বক্তব্য আমাদের নজরে আসে। আমরা তার এই বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ”

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, “শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দ্বন্দ্বকে সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের মাধ্যমে ছাত্রশিবিরে ওপর দায় দিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা ইতোমধ্যে দেশবাসীর দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সিলেট মহানগর জামায়াতের আমিরও এ অপপ্রচার দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েছেন বলে মনে করছেন তারা। তারা অবিলম্বে এ বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য আহ্বান জানান।”

Header Ad
Header Ad

লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা

ছবিঃ সংগৃহীত

লালমনিরহাটের হাতিবান্দা মডেল কলেজ দখলের অপচেষ্টা চালিয়েছে জামাত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। তবে স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের দ্রুত হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে একদল জামাত-শিবির কর্মী কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। তারা লাঠিসোটা নিয়ে কলেজ প্রশাসনের ওপর হামলার চেষ্টা চালায় এবং কলেজের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে।

এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে। তবে প্রশাসনের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব হয়েছে।

কলেজের এক কর্মচারী জানান, জামাত-শিবিরের কর্মীরা তাকে বেধড়ক মারধর করেছে।

এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন, "যাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে, তাদের অবশ্যই গ্রেপ্তার করা হবে। এখানে একটি সংঘবদ্ধ মব তৈরির চেষ্টা চলছিল, যা আমরা প্রতিহত করেছি।"

তিনি আরও জানান, "অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলছে। তবে নিরপরাধ কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয়, সেটিও নিশ্চিত করা হবে।"

এ ঘটনায় কয়েকজন শিবির কর্মীকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে এবং দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  

ছবিঃ সংগৃহীত

গাইবান্ধায় পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে গাইবান্ধা শহরে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের ১নং রেলগেট এলাকা থেকে মাসুদ রানাকে এবং হাসপাতাল রোড এলাকা থেকে তানভীর আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে রয়েছেন, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানা (৫০)। তিনি শহরের খানকা শরীফের মৃত মোখলেছার রহমানের ছেলে। গ্রেপ্তার অপরজন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের জেলা শাখার সহ-সভাপতি খন্দকার তানভীর আহমেদ (৩০)। তিনি শহরের সদর হাসপাতাল রোডের খোকা মিয়ার ছেলে।

পুলিশ জানায়, রোববার রাতে শহরের ১নং রেলগেট এলাকা থেকে মাসুদ রানাকে এবং হাসপাতাল রোড এলাকা থেকে তানভীর আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার দুজনই এজাহারভুক্ত আসামি। আজ সোমবার তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা