বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৩০ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্বাধীনতার পর প্রথমবার গোপালগঞ্জে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

স্বাধীনতার পর প্রথমবার গোপালগঞ্জে জামায়াতের নেতাকর্মীদের ঢল। ছবি: সংগৃহীত

গোপালগঞ্জে স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা বিশাল শোডাউন করেছে। দীর্ঘ সাড়ে পনেরো বছর ধরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে কোণঠাসা থাকা এই দলটি এবার শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জের রাজপথে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছে।

শোভাযাত্রাটি গোপালগঞ্জ শহরের লঞ্চঘাট এলাকার মডেল মসজিদ থেকে শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ঘোনাপাড়া এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।

এর আগে স্থানীয় কোর্ট মসজিদ এলাকায় এক পথসভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে জামায়াত নেতারা এই শোভাযাত্রাকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে উল্লেখ করেন। পথসভায় গোপালগঞ্জ-১ আসনে সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল হামিদ এবং গোপালগঞ্জ-২ আসনে অ্যাডভোকেট আজমল হোসাইন সরদারকে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়।

জামায়াত নেতাদের মতে, তাদের লক্ষ্য হচ্ছে গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে কোরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়া এবং ইসলামী আদর্শ প্রতিষ্ঠা করা।
গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সেক্রেটারি আল মাহমুদ খান বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ দেশের ঘরে ঘরে কোরআনের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমরা নির্বাচনী জিহাদে অংশ নিচ্ছি।’

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে দলটির শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি কার্যকর করা হয় এবং ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবিরের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে দলটি রাজনৈতিকভাবে নিষ্ক্রিয় থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে আবারও সক্রিয় হয়ে উঠছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, গোপালগঞ্জের মতো আওয়ামী লীগের দুর্গে জামায়াতের এই ধরনের শোডাউন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার থাকা অবস্থায় যেখানে জামায়াত নেতাকর্মীদের প্রকাশ্যে কোনো কার্যক্রম চালাতে দেখা যেত না, সেখানে এবার তারা প্রকাশ্যে মিছিল ও পথসভা করছে।

এই শোভাযাত্রা রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে এবং প্রশ্ন তুলেছে, এতদিন কোথায় ছিলেন এই নেতাকর্মীরা এবং কীভাবে এত বড় সমর্থন অর্জন করল জামায়াত? সামনের দিনগুলোতে গোপালগঞ্জের রাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসে, তা দেখার বিষয়।

 

 

 

Header Ad
Header Ad

ডোনাল্ড লু’র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন ভারতপন্থি পল কাপুর

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পল কাপুরকে এই পদে মনোনয়ন দিয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন পল কাপুর। ভারতপন্থি ও পাকিস্তান বিদ্বেষী পল ডোনাল্ড লুর স্থলাভিষিক্ত হবেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পল কাপুরকে এই পদে মনোনয়ন দিয়েছেন। যা আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সিনেট অনুমোদন দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, পল কাপুরকে দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ট্রাম্পের মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি ইঙ্গিত করছে, যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে তাদের অবস্থানে কৌশলগত পরিবর্তন আনছে। বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের ওপর নজর দিতে চায় তারা।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত পল কাপুর বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুলের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ের প্রফেসর হিসেবে কাজ করছেন।

পল কাপুর শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। অপরদিকে অ্যামহার্সট কলেজ থেকে বিএ সম্পন্ন করেছেন। এরআগে ক্লারমোন্ট মেকেনিয়া কলেজ এবং স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন তিনি।

 এছাড়া পল কাপুর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতি পরিকল্পনার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত আছেন। ২০২০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি পরিকল্পনার স্টাফের দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময় তিনি দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়, ইন্দো-প্যাসিফিক নিরাপত্তা ও যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেছেন। এছাড়া ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক বিষয়ক একাধিক বিষয় নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তার।

পল কাপুর ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ার ব্যাপারে জোর দিয়ে থাকেন। আলবানি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী প্রফেসর ক্রিস্টোফার ক্ল্যারি জানিয়েছেন, কাপুর ভারতকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির কৌশলগত মিত্র হিসেবে মনে করেন। তিনি বলেছেন, “ভারতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র যেসব আপত্তি তুলেছে, সেগুলো নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন পল কাপুর। তার মতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে ভারতকে নিয়ে আলোচনা করলে পাল্টা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে।”

অপরদিকে পাকিস্তানের কড়া সমালোচক তিনি। প্রফেসর ক্ল্যারি বলেছেন, পাকিস্তানকে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ মনে করেন পল কাপুর । এই প্রফেসরের মতে, কাপুর ডোনাল্ড লুর স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পর পাকিস্তানের প্রতি কঠোর অবস্থান নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও আগের প্রশাসনগুলো ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষা করে চলার চেষ্টা করেছে।

Header Ad
Header Ad

মনোবাসনা পূরণে ‘ডুবের মেলায়’ পুণ্যস্নান!

বংশাই নদীতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ডুবের মেলা। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সৈয়দামপুর গ্রাম। গ্রামের বুক চিরে বয়ে যাওয়া বংশাই নদীতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল “ডুবের মেলা”। এ মেলার রয়েছে সুদীর্ঘ ইতিহাস।

গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী ডুবের মেলা যুগ যুগ ধরে পালিত হচ্ছে। প্রতি বছর মাঘী পূর্ণিমায় অনুষ্ঠিত এ মেলার সময় বংশাইয়ে পূণ্যস্নান করলে পাপমোচন হয় বলে বিশ্বাস করেন স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।

মেলায় জেলার দূর দূরান্ত থেকে আগত জনগণ পূজা ও স্নান পর্বে অংশগ্রহণ করে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে স্নান উৎসব। নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরী ম্নান উৎসবে অংশ নেন। তারা জমির আইল ধরে ডুবের মেলায় আসেন।

স্নান উৎসবে অংশ নেওয়া পূণ্যার্থীরা বলেন, গঙ্গাস্নান করলে সারা বছরের পাপ মোচন হয়। মনের আশা ও বাসনা পূরণ হয়। এই স্নানে অংশ নিলে পুণ্য মিলে। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন এসে গঙ্গাস্নানে অংশ নিয়ে তাদের মনের বাসনা পূরণ করে।

এই মেলা ব্রিটিশ শাসনামলে ভক্ত সাধু নামে খ্যাত এই সন্যাসীর (মাদব ঠাকুর) মূর্তি প্রতিস্থাপন করে পূজা অর্চনা শুরু করেন। এই পূজা উপলক্ষে তখন থেকে গঙ্গাস্নান ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তখন থেকে এটা ডুবের মেলা নামে পরিচিত। ডুবের মেলায় সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ম্নান উৎসব চলে। নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরী ম্নান উৎসবে অংশ নেন।

স্নানে অংশ গ্রহণ করতে আসা আরতি রায় বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মনে করে যে আজকে এই মাঘীপূর্ণিমার তিথিতে উত্তর বাহিত জলে স্নান করলে সাড়া বছরের পাপ মোচন হয়। অনেকের মনে আশা থাকে যে স্নান করলে তাদের মনের আশা পূরণ হয়। যাদের ছেলে-মেয়ে হয় না তারা এখানে এসে স্নান করে। একেক জনে একক রকমের বাসনা নিয়ে এসে স্নান করে।

পুরোহিত রবিন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, পূর্ব পুরুষ থেকে এই গঙ্গাস্নান শুরু হয়েছে। এই গঙ্গাস্নানকে বলে মাঘীপূর্ণিমার গঙ্গাস্নান। ১৫-২০ জন পুরোহিত এই গঙ্গাস্নানে এসেছে। দূর-দুরান্ত থেকে লোকজন এসেছেন গঙ্গাস্নানে অংশ গ্রহণ করে। পূণ্যার্থীরা তাদের মনের বাসনা নিয়ে এখানে আসেন। তারা ডুব দিলে তাদের মনের বাসনা পূর্ণ হয়।

কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শামীম আল মামুন বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মাঘী পূর্ণিমায় ডুবের মেলা পালন করে থাকেন। পূর্বপুরুষ থেকেই এই মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মেলা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসেন।

 

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন, দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম চালুর দাবি

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। বৃহষ্পতিবার (১৩ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফেষ্টুন উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারি অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলাম। পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ উপলক্ষে সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সুধী সমাবেশে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ হাছানাত আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মাছুমা হাবিব, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুল-আওয়াল, নওগাঁর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ  আব্দুল আওয়াল, পুলিশ সুপার সাফিউল সারোয়ারসহ প্রমুখ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর বিশেষ সহকারি প্রফেসর ড. এম আমিনুল ইসলাম বলেন, 'দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কর্যক্রম শুরু না হওযায় নওগাঁবাসীর কিছুটা খারাপ লাগছে। তবে চিন্তার কোনো কারন নেই কৃষি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এই জেলায় দ্রুতই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম চালু হবে।'

তিনি আরও বলেন, নওগাঁর মানুষ অনেক ধৈর্য ধারন করেছেন। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হবে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেই আশা করছি। শিক্ষা ক্ষেত্রে এগিয়ে যাক বরেন্দ্রভূমি নওগাঁ।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল আক্ষেপ করে বলেন, অষ্টম শতাব্দীতে নওগাঁর পাহাড়পুড়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো। নওগাঁর ইতিহাস ও ঐতিহ্যের কথা বিবেচনা করলে আজ থেকে এক হাজার বছর আগে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা উচিত ছিলো। তিনি অতি সত্বর নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমি কার্যক্রম চালু করার দাবি জানান এবং ভবিষ্যতে যে বিষয়গুলো বিশ্ব বাজারে চাহিদা রয়েছে সে বিষয়গুলোতে বিভাগ খোলার সুপারিশ করেন তিনি।

সভাপতির বক্তব্যে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য অধ্যাপক মোহা. হাছানাত আলী বলেন, 'আজকে আমরা দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করছি কিন্তু অনুষ্ঠানে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী নেই যা খুবই দুঃখজনক। আগামী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিজ কাম্পাসে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে উদ্যাপন করতে চাই।'

২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নওগাঁয় বঙ্গবন্ধুর নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের খসড়া অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা। এরপর ওই বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, নওগাঁ বিল-২০২৩ সংসদে পাস হয়। ওই বছরের ৯ জুন বলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রথম উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে নিয়োগ পান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ। এরপর ২০২৪ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের (আইবিএ) অধ্যাপক মোহা. হাছানাত আলী। চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়-এর পরিবর্তন করে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে বর্তমান সরকার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডোনাল্ড লু’র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন ভারতপন্থি পল কাপুর
মনোবাসনা পূরণে ‘ডুবের মেলায়’ পুণ্যস্নান!
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন, দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম চালুর দাবি
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে দিল্লিকে কাগজপত্র পাঠিয়েছে ঢাকা
যমুনা সেতু মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর ৫ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
মিয়ানমারে খাদ্যশস্যের চোরাচালান প্রতিরোধে কঠোর থাকার নির্দেশ খাদ্য উপদেষ্টার
পবিত্র শবে বরাতে তারেক রহমানের বাণী
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক হলেন ডা. নাসির উদ্দীন
ছাত্রফ্রন্টের শ্রোতাশূন্য সমাবেশে উচ্চ শব্দ, তোপের মুখে বন্ধ ২৬ মাইক
শবে বরাতে আতশবাজি-পটকা ফোটানো নিষিদ্ধ, জানিয়েছে ডিএমপি
স্বাধীনতার পর প্রথমবার গোপালগঞ্জে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
শাবিপ্রবিতে আবরার ফাহাদের জন্মদিনে প্রদর্শিত হলো শর্টফিল্ম ‘রুম নম্বর ২০১১’
মরা গরুর মাংস বিক্রি করতে গিয়ে ধরা খেলেন ব্যবসায়ী, ঠাঁই হলো জেলে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৪৫ বাংলাদেশি
কাফনের কাপড় পরে আন্দোলনে নিয়োগ স্থগিত হওয়া প্রাথমিকের শিক্ষকরা
১৭ বছরের সব গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনা দায়ী: মির্জা ফখরুল
র‍্যাবের বিলুপ্তির বিষয়ে জাতিসংঘের প্রস্তাবে ‘সবাই বসে’ সিদ্ধান্ত নেব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক