সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে রাষ্ট্র পরিচলানায় আসবে বিএনপি’

ফাইল ফটো

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, এদেশে নির্দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি ৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মতো রাষ্ট্র পরিচলায় আসবে, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। তাই আওয়ামী লীগ নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে চায় না।

রবিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে ‘২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ সালে তত্ত্বাবধায়কের অধীনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন একটি রোলমডেল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। সভাটির আয়োজন করে বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটি।

খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমরা বিশ্বাস করি শেখ হাসিনা ও ফ্যাসিবাদের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হতে পারে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের তো প্রশ্নই উঠে না।

তিনি বলেন, ‘দেশে এরশাদ সরকার যেমন ৯ বছর স্বৈরাচার হিসেবে সরকার পরিচালনা করেছিল। সেই স্বৈরাচারী সরকারকে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে পতন ঘটানো হয়েছিল। একই রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেশে বিরাজমান। আজকে বিনাভোটের নির্বাচন বয়কটের সরকার ও ভোট ডাকাতির সরকার হয়ে আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনা করছে। যাদের আন্তর্জাতিকভাবে এখন গণতান্ত্রিক সরকার বলা হয় না। গণতান্ত্রিক দেশ বলা হয় না, এটাকে হাইব্রিড দেশ বলা হচ্ছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক, লজ্জাজনক। তাই আজকে আবারো ৯০ সালের ছাত্র আন্দোলনের সেই প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে।’

সভাপতির বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘স্বৈরাচার এরশাদকে বিদায় করার যে আন্দোলন এখন সেই আন্দোলনের বিকল্প নেই। এর জন্য দলের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কারণ বার বার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। ৭৪ সালে দুর্ভিক্ষ হয়েছে আজকেও বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির যে অবস্থা আবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে পারে। সে জন্য বিএনপির পবিত্র দায়িত্ব অনির্বাচিত সরকারের হাত থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করা। তাই আসুন আন্দোলন সংগ্রামে অবতীর্ণ হই, স্বৈরাচার সরকারকে হঠাই, দেশে একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করে তার অধীনে নির্বাচন করে একটি জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করি।’

আলোচনা সভায় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগ মানুক আর না মানুক দেশে আগামী দিনে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না, নির্বাচন হতে পারবে না।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন কোনো সরকার নেই। যারা সরকারে আছে তারা অনির্বাচিত তাই তাদের ইচ্ছে মতো দেশ চলছে। ক্ষমতা ধরে রাখতে তারা দেশে তাদের বিরোধী কোনো রাজনৈতিক দল থাকুক সেটাও বিশ্বাস করতে চায় না।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা হোসেন বলেন, ‘বেঁচে থাকার নিরাপত্তা নাই কারণ রক্তচোষা দানবীয় সরকার প্রতিনিয়ত দেশের জনগণের রক্ত চুষে খাচ্ছে। দেশের মানুষের সব অধিকার কেড়ে নিয়েছে।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘হতাশ হবেন না, হতাশার কিছু নেই। বিএনপি রাজপথে আছে রাজপথেই থাকবে। নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা আদায় করার আগে ঘরে ফিরবে না। তাই এইসব চুলকানি দেওয়া নির্বাচন কমিশন দিয়ে কিছু হবে না।’

ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আযম বলেন, ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশন থাকবে না। এদের অধীনে দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। দলীয় সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। নির্দলীয় সরকারের অধীনে দেশে নির্বাচন হবে, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।’

ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ভালো হোক কিংবা মন্দ হোক, তাতে কিছু যায় আসে না। নির্বাচনের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে। সে জন্য নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা ছাড়া নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।’

আলোচনা সভায় বক্তব্যে রাখেন—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রমুখ।

এমএইচ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলায় নিহত যুবক নাহিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিমান ঘাঁটি সংলগ্ন সমিতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম শিহাব কবির নাহিদ। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। নাহিদ কক্সবাজার পিটিআই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট নাসির উদ্দীন ও কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুনের একমাত্র সন্তান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নিহত শিহাবের মা আমেনা খাতুন হাসপাতালে আহাজারি করছিলেন। সেখানে তিনি বলছিলেন, বিমান বাহিনী আমার ছেলের মাথায় গুলি করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মুজাহিদুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ে বৈঠকে অংশ নিতে এলাকাবাসীর কয়েকজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।পথে বিমান বাহিনীর চেকপোস্টে তাদের বহনকারী ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা আটকে দেওয়া হয়। এ সময় অটোরিকশায় থাকা জাহেদকে জোর করে তুলে নেওয়া চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে বিমান বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

সংঘর্ষের সময় বিমান বাহিনীর সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। এতে কয়েকজন অন্তত হন। স্থানীয়রা আহতদের হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বিমানবাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতিপাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত এ হামলা চালিয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে শাহাদাৎ নামে ৪ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের বলরামপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শাহাদাৎ একই গ্রামের জুয়েলের ছেলে।

পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, যমুনার দুর্গম চরাঞ্চল থেকে বলরামপুর এলাকায় জুয়েল মিয়া নতুন বাড়ি নির্মাণের কাজ করছে। বাড়ি করার জন্য বাড়ির পাশে ডোবা তৈরি করে মাটি উত্তোলন করেছিল। সেই ডোবায় সেচপাম্পের পানি জমে ভরাট হয়।

সোমবার সকালে শাহাদাৎ সেই ডোবার পানিতে পড়ে যায়। বিষয়টি পরিবারের কেউ জানতো না। একপর্যায়ে শাহাদাৎকে খুঁজে না পেয়ে ডোবায় খুঁজে পান। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক শাহাদাৎ কে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, পানিতে পড়ে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় কেউ জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে রাজনৈতিক রেষারেষি দৃশ্যমান হয়েছে। তবে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে রাজনৈতিক রেষারেষি কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

সোমবার দুপুরে পল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী রিকশাভ্যান অটোচালক দল।

ছাত্রশিবিরের করা মধুর ক্যান্টিনের সংবাদ সম্মেলন নিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবির বলে, ছাত্রদলের মধ্যে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের প্রতিচ্ছবি দেখছি। কে কখন নিষিদ্ধ হয় আমরা জানি না। এখন ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ কি না আমরা জানি না। ছাত্রশিবিরকেও আমরা নিষিদ্ধ হতে দেখেছি একসময়। আমরা এটাও জানি, ছাত্রশিবিরের এখনকার অনেক নেতা ছাত্রলীগের মধ্যে অবস্থান করে অনেক পদ-পদবিও পেয়েছেন। অনেকেই ছাত্র শিবিরকে বলে গুপ্ত ছাত্রলীগ এর উত্তর তারা কি করে দিবেন? এগুলোর তো অনেক প্রমাণ অনেক তালিকা অনেক নাম আমাদের কাছে আছে। অবান্তর কথা কেন আপনারা বলছেন? কিসের জন্য এ সমস্ত কথা বলে আজকে গণতান্ত্রিক শক্তির মধ্যে এই বিভাজন তৈরি করছেন? আপনারা এই কারণে করছেন যে নিজেরা কিছু করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা করা যায় কিনা। কিন্তু এটা হবে না।

জিয়াউর রহমান কিংস পার্টি গঠন করেছেন- কেউ এমন কথা বলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনভাবে সংবাদপত্র পাঠ করা যদি গণতন্ত্রের অপরিহার্য শর্ত হয়ে থাকে তাহলে সেটির মহানায়ক জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমানের প্রতি সিপাহী এবং জনগণের সমর্থন ছিল। যিনি রাজনৈতিক দল গঠন করেছিলেন গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য।গণতন্ত্রের মহানায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান। যারা একাত্তরের পরবর্তী সময়ে নিষিদ্ধ ছিলেন, তার উদারতার কারণে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছেন। এই রাজনৈতিক দলটি যখনই সুযোগ পেয়েছে বিএনপিকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করেছে। এটা আমরা প্রতিনিয়ত দেখেছি।

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, সরকার প্রধান বললেন ছাত্ররা দল করতেই পারে। হ্যাঁ, আমরা যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাস করি তাহলে করতে পারে। কিন্তু যাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে কথাগুলো বলা হচ্ছে তাদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করা উচিত। তিনি আরও বলেন, এই দেশে যেমন ইসলামী সংস্কৃতি কালচার আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস এটাকে যেমন মুছে দেয়া যাবেনা যেটার চেষ্টা শেখ হাসিনা বার বার করেছেন। ইসলামী সংস্কৃতি, ইসলামের প্রতি বিশ্বাস আল্লাহর উপর বিশ্বাস এটাতো জিয়াউর রহমান নিয়ে এসেছিলেন সংবিধানে। শেখ হাসিনা নানাভাবে চেষ্টা করেছেন এটা মুছে ফেলার। আবার এটাও মনে রাখতে হবে আমাদের দেশের জাতীয় সংস্কৃতির নানা অঙ্গ আছে নানা বৈচিত্র আছে এটাকেও মুছে ফেলা যাবে না।কেন চট্টগ্রামে বসন্ত বরণ বন্ধ করা হয়েছে কার নির্দেশে হয়েছে? নাটক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে চট্টগ্রামে।আমাদের পার্টি হচ্ছে প্রত্যেকটি ধর্মের সবাই তার মত প্রকাশ করবেন প্রত্যেকটি ধর্ম সম্প্রদায় তার ধর্মের মত চর্চা করবেন।

আগামীতে সংস্কৃতিচর্চায় কোনো বাঁধা আসবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের যতো সাংস্কৃতিক কর্মসূচি রয়েছে, সবই পালিত হবে। কোনটাই বন্ধ হবে না। পরিকল্পিতভাবে আমাদের সংস্কৃতি বন্ধ করা যাবে না৷

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আব্দুস সালাম।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার