শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ড. কামালের গণফোরামের ভ‌বিষ্যত কী

রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের ৩০ বছর পার না হতেই ভাঙন ধরেছে গণফোরামে। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কামাল হোসেনকে বাদ দিয়ে নতুন কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে বিভক্তি প্রতিষ্ঠা পায় দলটিতে।

আওয়ামী লীগ থেকে বের হয়ে ১৯৯২ সালে নতুন দল গণফোরাম গঠন করেন সংবিধান প্রণেতা ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভার সদস্য ড. কামাল হোসেন।

গণফোরাম গঠনের পর বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক জোট করে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ। একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগেও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামে একটি রাজনৈতিক জোট করেন তিনি। ড. কামাল হোসেন নিজেই ছিলেন এ জোটের নেতৃত্বে।

বাইরে ঐক্যের ডাক দিলেও নিজ দলের ভেতর ঐক্য টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন ড. কামাল হোসেন। এই ব্যর্থতায় গণফোরামের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ আরও দুর্বল হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

সম্প্রতি ড. কামাল হোসেনকে বাদ দিয়ে মোস্তফা মোহসীন মন্টুকে সভাপতি করে নতুন কমিটি গঠন করা এই গণফোরামের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ও টিকে থাকার সম্ভবনা নিয়ে কথা হয় দুইজন বিশ্লেষকের সঙ্গে। বিশ্লেষকদের মতে, টিম টিম করে জ্বলতে থাকা দলটির সম্ভবনা আরও কমে গেল।

লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘তাদের বিভক্তি হয়েছে কি-না সেটা নিয়ে তো প্রশ্ন রয়েছে। পত্রিকায় দেখেছি নতুন কমিটি হয়েছে। এটাই বিভক্তি কি-না তাও তো বলতে পারছি না। আর রাজনীতির মাঠে গণফোরামের এমনিতেই তেমন কোনো অবস্থান ছিল না। ভাগ হলেই কী আর না হলেই কী? কাজেই গণফোরামের ভাগ হওয়া না হওয়া নিয়ে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না রাজনৈতিক অঙ্গনে। মূলত তাদের নেতৃত্বে দ্বন্দ্বের কারণেই হয়তো আলাদা হয়েছে। আবার এটাও মনে রাখতে হবে, বাইরের কারো প্ররোচনায় এমনটি হলো কি-না সেটাও ভেবে দেখতে হবে।’

উল্লেখ্য, ড. কামাল হোসেন নিজে ঐক্যের ডাক দেন অথচ নিজের ঘরের ঐক্য ধরে রাখতে পারেন না বলে সমালোচনা রয়েছে। তার দলের সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া দল থেকে বেরিয়ে গণ অধিকার পরিষদ নামে নতুন দলের আহ্বায়ক হয়েছেন। এবার মোস্তফা মোহসীন মন্টু সভাপতি সুব্রত চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে।

গণফোরামের বিভক্তি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক শান্তনু মজুমদার ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বাংলাদেশে তো মোটাদাগে উদার গণতান্ত্রিক মতাদর্শ, যেটাকে বলে মুক্তিযুদ্ধ, ধর্মনিরপেক্ষতা এগুলোকে যারা ধারণ করে এরকম দলের সংখ্যা কিন্তু কম। বরং সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্মকে হাইলাইট করা দলের সংখ্যা বেশি। গণফোরাম মধ্যপন্থী একটি দল। তাদের গঠনতন্ত্র পড়ার সুযোগ আমার হয়েছে। উদার গণতান্ত্রিক দল বলতে যা বুঝায়, অন্তত কাগজপত্রে সেটা আছে। এ ধরনের দল বিকশিত হতে পারাটা বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য ভালো। কারণ বাংলাদেশে এমন অনেকে আছে–যারা গণতান্ত্রিক মূল্যেবোধে বিশ্বাস করে না; কিন্তু জনপ্রিয়। তারা গণহত্যায় বিশ্বাস করে, তারা উগ্রবাদে বিশ্বাস করে, তারা সংখ্যালঘুদের বিতারণ বা নির্যাতনে বিশ্বাস করে, যা তাদের কর্মকাণ্ডে দেখা যায়; কিন্তু তারা অনেক জায়গায় ভোটে জেতে। গণফোরাম এ থেকে আলাদা একটা দল। উদার গণতান্ত্রিক দলের যে বৈশিষ্ট্য কাগজেপত্রে তা আছে বা ছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘পরবর্তী সময়ে যেটা দেখেছি, নেতৃত্বের সংকট বা নেতৃত্বের কোন্দল। এটা কোনোভাবেই শেষ পর্যন্ত টিকে থাকল না। দেখা গেল আর একত্রিত করা গেল না। একত্রিত করা গেলে অন্তত ভালো হতো। এটা ডানপন্থী না, ধর্মপন্থীও না, গণতান্ত্রিক গঠনতন্ত্রে যা থাকে, তাদের মধ্যে সেটা আছে। সেদিক থেকে ভেঙে যাওয়াটা তো ভালো খবর নয়। ড. কামাল হোসেন সাহেব কেন ধরে রাখতে পারলেন না, সেটা তারাই বলতে পারবেন। বাইরে থেকে যেটা মনে হচ্ছে, অতি উচ্চ মহাশিক্ষিত বনাম সাধারণ পলিটিশিয়ান–এরকম একটা বিভেদ মনে হয় তৈরি হয়ে গেছে কি-না? এলিট, নন-এলিট ব্যাপার আছে কি-না? যা-ই হোক, আসলে টিম টিম করে জ্বলতে থাকা উদার গণতান্ত্রিক দলগুলো তাদের টিকে থাকা আরও এক দফা দুর্বল হয়ে গেল।’

শান্তনু মজুমদার বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে নেতৃত্বের দুর্বলতার কারণেই এ পরিস্থিতি হয়েছে। ড. কামাল হোসেনকে মাথায় রেখেই বলছি, এই যে তার অনুসারী যারা, কেন এক জায়গায় একত্রিত করতে পারছেন না? কি সমস্যা? এক দল বলছে, উড়ে এসে জুড়ে বসছে। আরেক দল হয়তো বলছে, আমি তো অনেক জানি-বুঝি, এরকমই চলছে দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের মেরুকরণের চেয়ে আমার কাছে মনে হয়েছে যে, কে কোথায় নিজেকে ফিট করাবেন দলের মধ্যে, সেই জায়গাতে বেশি মনোযোগী।

বিভক্তি হওয়ার পর গণফোরামের ভবিষ্যৎ কী? এমন প্রশ্নের জবাবে দলটির বর্তমান এডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আ ও ম শফিকুল্লাহ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ভবিষৎ তো আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। তারা (মন্টু-সুব্রত) চলে যাওয়াতে দলের কোনো ক্ষতি হয়নি।’ গণফোরাম কি দুই ভাগ হলো, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, আমি তা মনে করি না।’

তিনি আরও বলেন, ‘তাদের তো রেজিস্ট্রেশন নাই। হয়তো তারা নতুন করে রেজিস্ট্রেশন নেবেন। তবে গণফোরাম নামে রেজিস্ট্রেশন দেবে বলে আমার মনে হয় না; অন্তত আইনে তা-ই বলে।’ নেতৃত্বের দুর্বলতার কারণে গণফোরামের ভাঙন হয়েছে কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি সেটা মনে করি না। গত ২৮ বছর পার হয়েছে এই দলের। নেতৃত্বের দুর্বলতা পেছনে ছিল, ভবিষ্যতের কথা ভবিষ্যতে বলবে। পেছনে নেতৃত্বের দুর্বলতা ছিল বলেই তো দলটার অগ্রগতি হয়নি। ড. কামাল হোসেনের মতো যোগ্যতম নেতৃত্ব থাকার পরেও তার আশপাশে যারা ছিলাম, তাদের অযোগ্যতার কারণেই হয়নি।’

ড. কামাল হোসেন তাদের স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, তার মানে কি তিনি মেনে নিয়েছেন? আ ও ম শফিকুল্লাহ বলেন, ‘তিনি ওটার প্রতিনিধিত্ব করেন না। তিনি তো আওয়ামী লীগ-বিএনপিকেও শুভেচ্ছা জানান। তিনি সবাইকে চান। ড. কামাল হোসেন বলেন, সবাই ঐক্যবদ্ধ হন। ঐক্য হলেই সৃষ্টি হয়। ঐক্য না থাকলে সৃষ্টি চলে যায়, এইটা তার বক্তব্য। এটা তিনি বিশ্বাসও করেন। জানি না, কি থেকে শুভেচ্ছা জানালেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘গণফোরাম একটি স্বচ্ছ রাজনৈতিক দল। দেশে-বিদেশে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র অনেক কিছুই গেছে ড. কামাল হোসেনের উপর দিয়ে। তাকে অনেকেই ব্যবহার করেছেন। আওয়ামী লীগও ব্যবহার করেছে তাদের প্রয়োজনে, বিএনপিও ব্যবহার করেছে। আমি আশা করব, আমরা আর ব্যবহৃত হব না।’

দলটির নির্বাহী সদস্য মোশতাক আহমাদ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘পার্টির অধিকাংশ লোক আমাদের দিকে। যদিও তারা অনেক লোকের জমায়েত করেছে। আমি দপ্তরে থাকার কারণে সবাইকে চিনতাম। কারা গেছে সবাইকে চিনি। নির্বাচন কমিশনে গণফোরামের যে রেজিস্ট্রেশন আছে, সেখানে আমাদের নতুন অফিসের ঠিকানা এবং কমিটির তালিকা আছে। নিবন্ধন তো আমাদের সাথে, আমরা টিকে থাকব না এটা ঠিক না। আমরা কাউন্সিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। তারা যখন দেখল জেলাগুলোতে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি, তখন তারা হুলুস্থুল করে কমিটি করল।’

তিনি আরও জানান, গণফোরামের ৫০-৫৫টি জেলায় যোগাযোগ আছে। বলেন, ‘কাউন্সিলের আগে ২৫টি জেলায় সম্মেলন করার তালিকা করেছিলাম। এর মধ্যে দুটি জেলায় হয়ে গেছে। ময়মনসিংহ আর নেত্রকোনায় কাউন্সিল হয়েছে। জানুয়ারিতে আমরা জাতীয় কাউন্সিলল করব। আমরা লোক দেখানো কাউন্সিল করব না। একটা দলের যে আঙ্গিকে কাউন্সিল হয়, সেভাবেই করব।’

এসএম/এসএ/

Header Ad

ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২

ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি সাবমেরিনের সঙ্গে দেশটির একটি মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় মাছ ধরা নৌকার দুই জেলে নিখোঁজ রয়েছেন।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দেশটির গোয়া উপকূলে এ ঘটনা ঘটে এবং সাবমেরিনে ১৩ জন ক্রু ছিল। তাদের মধ্যে ১১ জন ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনার পরই ভারতীয় নৌবাহিনী ব্যাপক আকারে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। উদ্ধার অভিযানে ছয়টি জাহাজ এবং বিমান মোতায়েন করা হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় মাছ ধরা নৌকার দুই জেলে নিখোঁজ রয়েছে। অন্যদিকে সাবমেরিন থেকে ১১ জন ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, গোয়া উপকূল থেকে ৭০ নটিক্যার মাইল দূরে মাছ ধরা নৌকা মারথমার সঙ্গে সাবমেরিনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিখোঁজ দুই জেলের সন্ধানে মেরিটাইম রেসকিউ কোঅর্ডিনেশন সেন্টার মুম্বাইয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে। এছাড়া ওই এলাকায় কোস্টাগার্ডও মোতায়েন করা হয়েছে। তবে কীভাবে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে তার কারণ উদঘাটনে তদন্তের কথা জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

Header Ad

সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান

এ আর রহমান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী সায়রা। ছবি: সংগৃহীত

এ আর রহমান বিচ্ছেদের ঘোষণা করার পর থেকে তাকে নিয়ে নানা খবর ছড়িয়েছে। একদিকে যেমন রহমান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী সায়রার সম্পর্ক নিয়ে নানা আলোচনা। অন্যদিকে সুরকারের সহশিল্পী মোহিনীর সঙ্গে পরকীয়া নিয়ে গুঞ্জন রটেছে। তবে এই নিয়ে মোহিনী বা রহমানের তরফ থেকে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। ঠিক এরই মাঝে নতুন পোস্ট করে এ আর রহমান ভক্তদের দিলেন সুখবর।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) রহমান তার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট দিয়েছেন রহমান। এতে তিনি জানান, দক্ষিণী সিনেমা ‘দ্য গোট লাইফ’র আবহসংগীতের জন্য হলিউড মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসে সেরার পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। এ সিনেমার পুরো টিমকে এ ভিডিওর মাধ্যমে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এ সংগীতজ্ঞ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় এ আর রহমানের বিচ্ছেদ ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই তার সহশিল্পী মোহিনীও স্বামী ম্যাকের সঙ্গে ডিভোর্সের ঘোষণা দেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ দুই ঘটনার মধ্য়েই মিল খুঁজে পেয়েছেন নেটিজেনরা। এমনকী মোহিনীর সঙ্গে পরকীয়ার কারণেই রহমান এ ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- এমনটাও বলছেন কেউ কেউ।

 মোহিনী-এ আর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

এ আর রহমান ও মোহিনীকে জড়িয়ে বিতর্ক শুরু হতেই মুখ খুলেছে রহমানের সবেক স্ত্রী সায়রা বানুর আইনজীবী বন্দনা শাহ। তিনি গণমাধ্যমকে জানালেন, ‘এসব বিতর্কের কোনো অর্থ নেই। মোহিনীর ডিভোর্সের সঙ্গে রহমানে ও সায়রার ডিভোর্সের কোনো সূত্র নেই। এটা তাদের একেবারে নিজস্ব সিদ্ধান্ত। তাই অযথা বিতর্ক না করাই ভালো’।

তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্য়েকটি দীর্ঘ বিবাহিত জীবনই ভালো-মন্দের মধ্য়ে দিয়ে এগিয়ে যায়। আমি খুবই খুশি তারা খুব সচেতনভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ বিচ্ছেদ একেবারেই খারাপ বৈবাহিক জীবনের ফল নয়। সায়রা ও রহমান দুজনেই দুজনকে সম্মান করেন’।

১৯৯৫ সালে রহমান ও সায়রা বানুর বিয়ে হয়েছিল। দেখাশোনা করেই নাকি এই বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ২৯ বছর তারা একসঙ্গে কাটিয়েছেন। তাদের ঘরে তিন সন্তানের জন্ম হয়েছে।

Header Ad

ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি

কেলি এম ফে রজরিগেজ (বামে) এবং থিয়া লি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে টেকসই অর্থনীতি, স্থিতিশীলতা, প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থবহ ও মানসম্পন্ন চাকরির ক্ষেত্রে সহযোগিতার লক্ষে ৪ দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন আন্তর্জাতিক শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি এম ফে রজরিগেজ এবং শ্রম বিভাগের পক্ষে ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি থিয়া লি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকালে ঢাকায় পৌঁছে শ্রমিকের কাজের পরিবেশ এবং বিস্তারিত নিয়ে শ্রমিক সংগঠন সলিডারিটি সেন্টারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তারা। এদিন দুপুরে বৈঠক করবে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলওর সঙ্গে। এছাড়াও সরকারি প্রতিটি পক্ষের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে।

জানা গেছে, প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকর্তা, বেসরকারি খাতের গার্মেন্টস উৎপাদক এবং শ্রমিক ইউনিয়ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে দেখা করবে। প্রতিনিধি দলটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করা আমেরিকান কোম্পানির প্রতিনিধি এবং বৈশ্বিক শ্রম বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনীতি, গণতন্ত্র এবং শ্রমিকদের সর্বোত্তমভাবে কীভাবে সহায়তা করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করবে।

এই সফর অর্থনৈতিক উন্নয়ন, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রমের মান, সেইসঙ্গে টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং ব্যাপকভাবে ভাগ করা সমৃদ্ধির উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতির উপর জোর দেয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না