বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেশে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের ভোটার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি: জি এম কাদের  

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন,‘দেশে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের ভোটার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এ দুটি দলের একটি দল নির্বাচনের বাইরে থাকলে তা অন্তর্ভূক্তিমূলক নির্বাচন হবে না। সেই নির্বাচনে জনগণের মতামতের সঠিক প্রতিফলন আসবে না। আওয়ামী লীগ সেজন্য বড় ধরনের আঘাত পেয়েছে। ভবিষ্যতে কেউ এটি করতে চাইলে তারাও এ ধরনের আঘাতপ্রাপ্ত হবে। আমাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।’

সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ায় স্কাইভিউ বাসভবনে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

জি এম কাদের বলেন, ‘কাউকে বাদ দিয়ে সহজে জয়লাভ করা নির্বাচন জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না। আমাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।’

তিনি বলেন, অবাধ নির্বাচন তাকেই বলা যাবে, যেটিতে ভোটাররা অবাধে ভোট দিতে পারবেন এবং প্রার্থীরা বাধাহীনভাবে নির্বাচনে দাঁড়াতে পারবেন। বাধার সৃষ্টি করে প্রতিযোগী কমিয়ে আমি কিছু হয়ে গেলাম, এটি অবাধ নির্বাচন হতে পারে না। আওয়ামী লীগের আমলে যা হয়েছে সেটির যদি পুনরাবৃত্তি ঘটে তবে সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচন আমরাও চাচ্ছি। কিন্তু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকতে হবে। বর্তমানে বিভিন্নভাবে আমাদের সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। সাংবিধানিক অধিকার অনেক ক্ষেত্রে আমরা পাচ্ছি না। আমাদের স্বাধীনভাবে চলাচল করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছাড়া যে উদ্দেশ্যে নির্বাচন দেওয়া হচ্ছে সে লক্ষ্য পূরণ হবে না।’

জিএম কাদের বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রচলন করা হয়েছিল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে। সরকারে থেকে দল হবে, সেই দল নির্বাচন করলে তখন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকে না। এজন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার হয়েছিল, যেন নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন করা সম্ভব হয়। এখন যদি রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দল করা হয়, তবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের বেসিক কনসেপ্ট ব্যাহত হবে। সেই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি কোনো দলের লোক হয় এবং আওয়ামী লীগের আমলে যা হয়েছে সেটির যদি পুনরাবৃত্তি ঘটে তবে সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।’

তিনি বলেন, ‘আমরা চাই অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার আসুক। বর্তমান সরকারের পক্ষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে সংস্কার করা সম্ভব হবে না। পরবর্তীতে রাজনৈতিক দল দেশের স্বার্থে সবকিছু ঠিক করবে। এভাবে গেলে সকলের জন্য ভালো হবে।’

এ সময় জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ইয়াসির, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহ-সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, জেলা যুবসংহতির সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিনসহ জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার জয়ের, বললেন ‘একদম ভুয়া’

সজীব ওয়াজেদ জয়। ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে পাঁচ বিলিয়ন ডলারের ‘দুর্নীতিতে’ জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, এটি ‘একদম ভুয়া’ ও ‘উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা’।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) অভিযোগের বিষয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, ”সরকারি কোনো প্রকল্প থেকে আমি কিংবা আমার পরিবার, কেউই কোনো দেশের থেকে অর্থ নেইনি। এ ধরনের কোনো ঘটনার সঙ্গে আমাদের সম্পৃক্ততাও নেই।”

সপ্তাহ খানেক আগে আনুষ্ঠানিকভাবে জয় ও তার মা শেখ হাসিনা, খালা শেখ রেহানা ও খালাত বোন টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পে ৫৯ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়ার তথ্য দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।

সেদিন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের বিশেষ অগ্রাধিকারের আট প্রকল্পে শেখ হাসিনাসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে ওঠা ২১ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করার কথাও বলে দুদক।

গত ১৭ ডিসেম্বর দুদক এ দুই সিদ্ধান্ত জানানোর পরদিন এ নিয়ে অনুসন্ধান চালাতে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করে। এছাড়া শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে ৩০ কোটি ডলার পাচারের আরেকটি অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার পালিয়ে ভারতে যাওয়ার পর ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার এসব ‘দুর্নীতির’ তদন্তকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের তালিকায় রাখার কথা বলেছে। এরইমধ্যে এ নিয়ে কাজ শুরুর তথ্য তুলে ধরে মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, “শেখ হাসিনার দুর্নীতির বিষয়টি নিয়ে আমাদের কাজগুলো শুরু হয়েছে। আরও বিস্তারিত কার্যক্রম জানতে পারবেন। এটা আমাদের টপ প্রায়োরিটি।”

এ খবর প্রকাশের কয়েক ঘণ্টা পর মঙ্গলবার রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পে ওঠা দুর্নীতির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বসবাসরত জয়ের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে রয়টার্স।

জয় দাবি করেন, “এক হাজার কোটি ডলারের কোনো প্রকল্প থেকে কোটি কোটি ডলার আত্মসাৎ করা সম্ভব নয়। আমাদের অফশোর কোনো ব্যাংক হিসাবও নেই। আমি ৩০ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে থাকি। আমার খালা (শেখ রেহানা) ও খালাতো বোনেরাও প্রায় একই সময় ধরে যুক্তরাজ্যে থাকেন। এসব দেশে আমাদের ব্যাংক হিসাব আছে ঠিকই, কিন্তু আমাদের কেউই কখনো এত অর্থ দেখিনি।”

দুদকের অভিযোগ, রূপপুরে দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের ‘আর্থিক অনিয়ম’ হয়েছে। এ প্রকল্পের জন্য অতিরিক্ত ব্যয় দেখিয়ে ১২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলারের চুক্তির মাধ্যমে শেখ হাসিনা, তার ছেলে জয় ও ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক ওই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, যা ‘পাচার করা হয়েছে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন অফশোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে’।

রয়টার্স লিখেছে, বিট্রিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক এবং রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকারী রাশিয়ান কোম্পানি রোসাটমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও সাড়া মেলেনি। তবে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের একজন মুখপাত্র ‘দুর্নীতিতে’ টিউলিপের যুক্ত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তার (টিউলিপ) প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আস্থা রয়েছে। টিউলিপ তার দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন।

শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের নেতৃত্বাধীন সরকারে আর্থিক সেবাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর (সিটি মিনিস্টার) দায়িত্বে আছেন।

এর আগে বাংলাদেশে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কিও রূপপুর প্রকল্পের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের ৫০০ কোটি ডলার ঘুষ দেওয়ার অভিযোগকে ‘গুজব’ ও ‘মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দেন। বর্তমানে ভারতে থাকা শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কয়েকদিন ধরে সংবাদমাধ্যমে এসব খবর প্রকাশ হলেও সজীব ওয়াজেদ জয় এতদিন কোনো বক্তব্য দেননি; যিনি বিভিন্ন বিষয়ে মাঝেমধ্যেই ফেইসবুকে পোস্ট দেন।

তবে মঙ্গলবার রাতে তিনি দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করে ফেইসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। এদিকে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত আনতে সম্প্রতি ভারত সরকারকে চিঠি দেওয়ার তথ্য দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

এ বিষয়ে রয়টার্সকে জয় বলেন, শেখ হাসিনার দেশে ফেরার বিষয়ে তাদের পরিবার কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি এবং নয়া দিল্লিও তাকে অন্য কোথাও আশ্রয় নেওয়ার কথা বলেনি।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আসামে নারী-শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

ভারতের আসামে নারী-শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসাম থেকে ১৬ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানিয়েছেন।

আসামের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সেন্টিনেল আসাম জানিয়েছে, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ১৬ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে সাতজন পুরুষ, চারজন নারী ও পাঁচজন শিশু রয়েছে।

আসামের পুলিশ বলছে, এই ব্যক্তিরা ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে আসামের গুয়াহাটি হয়ে দক্ষিণ সালমারার মানকাচরে গিয়েছিলেন। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে তারা নিজেদের বাংলাদেশি নাগরিক বলে দাবি করেছেন।

এদিকে এক্সে দেওয়া পোস্টে হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানান, আসামের সালমারা পুলিশ অভিযান চালিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী ১৬ জন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে। তারা বেঙ্গালুরু থেকে গুয়াহাটি রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাত্রা করে দক্ষিণ সালমারার মানকাচার জেলায় পৌঁছান। পরে সালমারা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।

তিনি বলেন, তদন্তে গ্রেপ্তার ব্যক্তিারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠনোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে আসাম পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদ হলরুমে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ এসে এ কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা আসিফ বলেন, এত দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি। দেশের সংস্কার শেষে সরকার নির্বাচনের দিকে যাবে।

তিনি উল্লেখ করেন, অতীতে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলো উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত ছিল। বর্তমান সরকার এসব এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলাকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দেন। সেই সঙ্গে উপজেলায় একটি লাইব্রেরি স্থাপনের জন্য তিনি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দেন।

গণঅভ্যুত্থানে আহতদের প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, আমরা আহতদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছি।

সরকারি কর্মকর্তাদের ঠিকাদারি কাজে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে তিনি জানান, দেশের বিভিন্ন জায়গায় সরকারি কর্মকর্তাদের ঠিকাদারিতে যুক্ত হওয়ার ঘটনা নিয়ে সরকার কাজ করবে। এসব অনিয়ম রোধে আমরা পদক্ষেপ নেব।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তফা সরদার শাহীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লিজা বেগম, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন বিশ্বাস, এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার জয়ের, বললেন ‘একদম ভুয়া’
ভারতের আসামে নারী-শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ
আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫
ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক
ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা
চাঁদপুরে জাহাজে ৭ খুনের ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
আবারও চিরকুটে ভাঙন, ব্যান্ড ছাড়লেন জাহিদ নিরব
আজ শুভ বড়দিন
আন্দোলনে নামলেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা
যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত
গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল
কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান