বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আ.লীগের তৈরি জঞ্জাল সরিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ব: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে আওয়ামী লীগ যে জঞ্জালগুলো তৈরি করে গেছে, তা সরিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ব। সেজন্য নির্বাচিত পার্লামেন্টের মাধ্যমে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে।

শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট ভবনে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ইয়ুথ পার্লামেন্ট ২০২৪’-এ তিনি এ কথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, এবার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, সেটি যেন আমরা হাতছাড়া না করি। এই সুযোগ হারিয়ে গেলে জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে যাবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, এখন যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে আছেন, তাদের আমরাই সমর্থন দিয়েছি, সকলে একসাথে, ছাত্ররা, রাজনীতিবিদরা আমরা সবাই। এই প্রত্যাশায় দিয়েছি, ১৫ বছর আওয়ামী লীগ যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে তারা সেগুলো সরিয়ে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই তরুণ-যুবকের যে চাওয়া নতুন বাংলাদেশ, সে বাংলাদেশ যেন আমরা তৈরি করতে পারি।’

অনেকে জিজ্ঞাসা করেন ‘আপনারা এত নির্বাচন-নির্বাচন করেন কেন’ মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘আমি বরাবরই গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি, জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কার বা উদ্যোগ কখনো সম্ভব হতে পারে না। নির্বাচিত প্রতিনিধি জনগণের অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে সম্ভব। সমস্যা ওই জায়গায়, দেশে গণতন্ত্র চর্চা না হওয়ায় যে সংস্কৃতি, সেটি গড়ে উঠেছে। প্রত্যেকের মধ্যে একটা স্বৈরাচারী ও কর্তৃত্ববাদী চিন্তা-ভাবনা একবারে বাসা বেঁধে আছে। আমরা দ্রুত অসহনশীল হয়ে যাই। গণতন্ত্র মানেই সহনশীলতা।

কিছু মিডিয়ার সমালোচনা করে তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদ কিছু কিছু জায়গায় মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। দুর্ভাগ্য, কিছু মিডিয়া তাদের প্রমোট করছে। এটি জনগণের জন্য শুভময়ী মঙ্গল বয়ে আনবে না। এ ধরনের প্রচারণা চালানো থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছি।

তরুণ-যুবকরাই দেশের ভবিষ্যৎ উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, বয়স্কদের অভিজ্ঞতার সাথে যুবকদের শক্তি, সাহসকে এক করে দেশের কাজে লাগাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছেন প্রেমিকা। তবে লম্পট প্রেমিক উধাও। এদিকে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করবেন বলে জানিয়েছেন প্রেমিকা সিমলা।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিরামপুর পৌরশহরের দেবীপুর বনখঞ্জা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, শ্রী নয়নের মেয়ে শ্রীমতী সিমলার সাথে একই গ্রামের শ্রী ব্রজেন চক্রবর্তী এর ছেলে শ্রী মেঘনাথ চক্রবর্তী (২৫) বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে সিমলার সাথে অবৈধ মেলামেশা করে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গত রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় শ্রী মেঘনাথ চক্রবর্তী সিমলাকে ফুসলিয়ে মেঘনাথের মামা আপন (৪৫) এর ফাঁকা বাড়িতে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।

এসময় সিমলা চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে লম্পট প্রেমিক মেঘনাথ পালিয়ে যায়। এলাকাবাসী সিমলাকে উদ্ধার করে তার বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। সেই থেকে লম্পট মেঘনাথ পালিয়ে আছে। তার কোন খোঁজ পাচ্ছে না এই মর্মে গত মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) প্রেমিকা সিমলা প্রেমিক মেঘনাথের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন কর্মসূচি পালন করে । সিমলার বাবা বাদী হয়ে বিরামপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছে।

প্রেমিকা সিমলা জানান, মেঘনাথ আমাকে বিয়ে করবে বলে ৬/৭ বছর ধরে আমার সাথে অবৈধ সম্পর্ক ও মেলামেশা করে আসছে। এরই মাঝে আমার পরিবার ছেলের পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব দিলে, তারা সে প্রস্তাব না করে দেয় এবং আমাকে আমার পরিবার অন্য ছেলে দেখে বিয়ে দেয়। কিন্তু মেঘনাথের কারণে আমার ওই বিয়েও ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। আর এখন সেও আমাকে ফাঁকি দিচ্ছে। তাই আমি তার বাড়িতে এসেছি, সে আমাকে বিয়ে না করলে আমি এখানেই আত্মহত্যা করবো।

মেঘনাথের বড় ভাই শ্রী শান্ত জানান, রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) তারা দুইজনেই আমার মামার বাড়িতে সময় কাটায়। এরপর থেকেই আমার ছোট ভাই মেঘনাথ বাড়িতে নাই। তার কোনো খোঁজ-খবর পাচ্ছি না।

এ বিষয়ে বিরামপুর থানার উপপরিদর্শক এসআই দুলু জানান,অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমি ঘটনার তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়েছি। কিন্তু, ছেলে বাড়িতে নাই। ছেলেকে হাজির করে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে তার পরিবারকে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাকার আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

পটুয়াখালীর আওয়ামী লীগ নেতা আল আমিন সিকদার। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর একটি আবাসিক হোটেলে লুকিয়ে ছিলেন পটুয়াখালীর এক আওয়ামী লীগ নেতা আল আমিন সিকদার (৫০)। পরে অপারেশন ডেভিল হান্ট -এর অভিযানে হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতাসহ দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) তাদের উভয়কে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাত ২টায় রাজধানীর গ্রিন রোডস্থ নাস আবাসিক হোটেল থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে তাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলাবাগান থানার এসআই মো. বেলাল উদ্দিন।

গ্রেপ্তার আল আমিন সিকদার পটুয়াখালী পৌর আ.লীগের সিনিয়র সহসভাপতি। পেশায় ঠিকাদার বলে জানান তিনি নিজেই। এছাড়াও তিনি হুন্ডি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানা যায়। অপর গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম সুব্রত সেন। তিনিও আ.লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা যায়।

জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে রাজধানীর গ্রিনরোডে অবস্থিত আবাসিক নাস হোটেলে আ.লীগ নেতা আল আমিন লুকিয়ে অবস্থান করছেন। এ খবরে কলাবাগান থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টাকালে আল আমিনকে আটক করা হয়। এসময় তার সঙ্গে থাকা সুব্রত সেনকেও আটক করে পুলিশ। এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতারাও উপস্থিত ছিলেন।

পরে আটককৃতদের থানায় নিয়ে ঢাকার কলাবাগান বাসস্ট্যান্ড ও এর আশপাশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় তাদের উভয়কে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বুধবার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

আরো জানা যায়, আ.লীগ নেতা আল আমিনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। কিন্তু গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। বিভিন্ন সময় বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেও পালাতে পারেননি তিনি।

এ বিষয়ে কলাবাগান থানার ওসি মোক্তারুজ্জামান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নাস আবাসিক হোটেল অভিযান চালিয়ে দুজনকে আটক করা হয়েছে। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ বুধবার তাদের উভয়কে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাণিজ্যিকভাবে ‘যমুনা রেল সেতুতে’ ট্রেন চলাচল শুরু, স্বপ্নপূরণ উত্তরাঞ্চলবাসীর!

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর উপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নব-নির্মিত যমুনা রেলওয়ে সেতু দিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল যাত্রা শুরু হয়েছে। এতে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও উত্তরাঞ্চলবাসীর ট্রেনপথে যাতায়াতের নতুন এক স্বপ্নের দুয়ার খুলল। নতুন রেলপথে ট্রেন চালু হওয়ার ফলে রেল সেতুর দুই প্রান্তে ক্রসিংয়ের ভোগান্তি পোঁহাতে হবে যাত্রীদের।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টা ১৮ মিনিটে রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী সিল্কসিটি ট্রেন নব-নির্মিত যমুনা রেল সেতু পারাপারের মধ্য দিয়ে এই নতুন দিগন্তের যাত্রা শুরু হয়। মাত্র ৬ মিনিটে ট্রেনটি সেতুটি পার হয়। এ সময় ট্রেনটির ঘণ্টায় গতিবেগ ছিল প্রায় ৭০ কিলোমিটার। অপরদিকে, সকাল ১০টায় বনলতা এক্সপ্রেস শেষবারের মতো পুরানো বঙ্গবন্ধু সেতু ব্যবহার করে যাত্রা করে, যা সেই সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচলের সমাপ্তি টেনে দেয়।

এরআগে সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে টাঙ্গাইলের ইব্রাহীমাবাদ রেল স্টেশন পূর্ব প্রান্ত থেকে সিরাজগঞ্জ সায়দাবাদ রেল স্টেশনের উদ্দ্যোশে ট্রেনের একটি ইঞ্জিল পরীক্ষামূলকভাবে যমুনা রেল সেতু চালানো হয়। যার ঘণ্টায় গতিবেগ ছিল ৫০ কিলোমিটার। পুনরায় সায়দাবাদ রেল স্টেশন থেকে সেতু পূর্বের উদ্দ্যোশে রওনা হয়।

যমুনা রেল সেতু প্রকল্পের পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান জানান, যমুনা নদীর উপর নব-নির্মিত ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ যমুনা রেল সেতুতে ২টি (ডাবল) রেল লাইন থাকলেও প্রথমে একটি লাইন দিয়েই উভয়দিকে ট্রেন চলাচল করবে। এ জন্য সেতুটির দুই পাড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। ওই দিন থেকে ২ লাইনেই ট্রেন চলাচল শুরু হবে।

মাসউদুর রহমান জানান আরও জানান, উদ্বোধনের দিন যোগাযোগ উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ওই অনুষ্ঠানে থাকবেন। ওই দিন থেকে দুই লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হবে এবং বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে আর কোনো ট্রেন চলাচল করবে না। জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে প্রায় ১৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে জাপানি সংস্থা জায়কা। নতুন সেতুর ফলে ট্রেন পারাপারে সময় বাঁচবে ৩০-৩৫ মিনিট।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের নকশা প্রণয়নসহ সেতুর নির্মাণ ব্যয় প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা ধরা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে এর মেয়াদ কয়েক দফায় ২ বছর বাড়ানোর ফলে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা দাঁড়ায়। এর মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ দেশীয় অর্থায়ন এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ দিয়েছেন। যৌথ অর্থায়নে সেতুটির কাজ সম্পন্ন করা হয়।

১৯৯৮ সালে ২৩ জুন টাঙ্গাইলের যমুনা সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। পরে সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি এই সেতুর নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন। ২০২১ সালের মার্চে পিলার নির্মাণের জন্য পাইলিং কাজ শুরু হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন
ঢাকার আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বাণিজ্যিকভাবে ‘যমুনা রেল সেতুতে’ ট্রেন চলাচল শুরু, স্বপ্নপূরণ উত্তরাঞ্চলবাসীর!
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষন অধিকার অভিযানে ব্যবসায়ীকে জরিমানা
গাজীপুরে মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলায় আহত কাশেমের মৃত্যু
এস আলম পরিবারের ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
চাকরিচ্যুত বিডিআরদের আইন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাস দিলেন হাসনাত
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, মোদিকে আল্টিমেটাম
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে যাচ্ছি: শান্ত
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘স্থিতিশীল’
লিবিয়া উপকূলে নৌকা ডুবে ১৬ পাকিস্তানির মৃত্যু
আয়নাঘর পরিদর্শন শেষে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা চায় ইসি
শেখ হাসিনা ও আ.লীগের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিলেছে: জাতিসংঘ
গণ-অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছেন ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তা: জাতিসংঘ
আদমদীঘিতে ৯৮ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
বিশ্বনেতাদের সামনে মোদিকে পাত্তা দিলেন না ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট!
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ
আমি বিপ্লব করে হাসিনাকে লড়াইছি, ৭ দিনের মধ্যে বিপ্লবী সরকারের ডাক দিমু: কাফি
ভালোবাসা দিবসে ‘তামাশা’ নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট, ব্যাখ্যা দিলেন উপদেষ্টা ফরিদা