বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪ | ৩১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

খুনিদের বিচার করতে ড. ইউনূসকে সরকারে বসানো হয়েছে: ফারুক

বক্তব্য রাখছেন বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

খুনিদের বিচারের আওতায় আনার জন্য ড. ইউনূসকে সরকারে বসানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। তিনি বলেন, আপনাকে সরকারে বসানো হয়েছে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের মতো যারা ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হরণ করেছে। যারা বাংলাদেশের সাংবিধানিক প্রতিনিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করেছে। যারা মায়ের বুক খালি করেছে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনার জন্য।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) উদ্যোগে আয়োজিত গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মরহুম সাইফুদ্দীন আহমেদ মনির ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জয়নুল আবদীন ফারুক অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সবাই বলে শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেবে না। মুগ্ধের রক্ত বৃথা যেতে দেবে না। তাদের মনের আশা পূরণ করার জন্যই আজকের এই অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু সেই আশা কি পূরণ হচ্ছে? জনগণ কেন প্রশ্ন করবে, এখন চিনির দাম বাড়লো কেন। পেঁয়াজের দাম বাড়লো কেন। কাগজ যাওয়ার আগেই পুলিশ বাড়িতে গিয়ে গ্রেফতার করে আসামি। এগুলো জনগণ জানতে চায়। এগুলো শোনার জন্য ড. ইউনূসকে গদিতে বসায়নি। এ জন্য মুগ্ধ রক্ত দেয়নি।

তিনি বলেন, জনগণ এখন বলা শুরু করেছে সংস্কারের নামে কেন দেরি হচ্ছে। সংস্কারও চলবে, গ্রেফতারও চলবে এবং হাসিনাকে আনার ব্যবস্থাও করতে হবে। এখন মামলা হয়, আর আপনারা (অন্তর্বর্তীকালিন সরকার) বলেন তদন্ত করে দেখবো মামলা সঠিক কিনা। কোথায় হারুন, কোথায় বিপ্লব, কোথায় মেহেদী; যারা আমার অফিস তছনছ করে আমাদেরকে গ্রেফতার করেছে। এখন কেন তদন্ত করে ব্যবস্থা করা হবে! খুনীদেরকে কেন এখনো বিভিন্ন মিডিয়াতে বসতে দেওয়া হয়। কেন আবার শেখ মুজিবের প্রেতাত্মারা ষড়যন্ত্র করে আপনার বিরুদ্ধে কথা বলবে এই সুযোগ কেন আপনি দিবেন?

সভাপতির বক্তব্যে এনপিপি'র চেয়ারম্যান এবং জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ অন্তর্বর্তীকালিন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশ্যে বলেন, ড. ইউনূস অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তি। শেখ হাসিনার প্রেতাত্মারা এখনো প্রত্যেকটা জায়গায় রয়েছে। এ সরকারের উচিত তাদেরকে বের করে দেওয়া। দ্রব্যমূল্যের ক্রয় ক্ষমতা মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। দ্রব্যমূল্যের দাম কমাতে হবে। এগুলো না করলে আপনার জনপ্রিয়তা আসতে আসতে কমে যাবে। আওয়ামী লীগকেও নিষিদ্ধ করতে হবে।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমানসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ।

Header Ad

মতিয়া চৌধুরী

কট্টর আওয়ামী লীগবিরোধী থেকে শেখ হাসিনার ‘একনিষ্ঠ সমর্থক’ হওয়ার গল্প

মতিয়া চৌধুরী এবং শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

মতিয়া চৌধুরী। পাকিস্তান আমলে নিজের তারুণ্যে বক্তৃতার দক্ষতার জন্য ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে দেশজুড়ে পরিচিতি পান তিনি। মন্ত্রিত্বসহ প্রায় ছয় দশকের রাজনৈতিক জীবনে বরাবরই সাদামাটা জীবনযাপনের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রশংসা কুড়িয়েছেন মতিয়া চৌধুরী। বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন এই অগ্নিকন্যা।

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মতিয়া চৌধুরী আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন এবং শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বাতিল হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদের উপনেতা ছিলেন। ‘কট্টর আওয়ামী লীগ বিরোধী’ থেকে সময়ের পরিক্রমায় মতিয়া চৌধুরী হয়ে উঠেছিলেন দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনার ‘ঘনিষ্ঠ অনুসারী ও একনিষ্ঠ সমর্থক’। শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত হিসেবে দলীয় পরিমণ্ডলে শক্ত অবস্থান করে নিয়ে কয়েক দফায় তার মন্ত্রিসভার সদস্য ও সংসদের উপনেতা হয়েছিলেন।

গবেষক, লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমেদের ভাষ্য, মতিয়া চৌধুরীকে ছাত্রনেতা হিসেবে ষাটের দশকে মানুষ এক নামে চিনতো। তিনি ঝড়ের গতিতে এসে তখন তরুণদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ দিকে শেখ হাসিনাকে বেপরোয়া শাসক হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে তার নিরঙ্কুশ সমর্থনও ভূমিকা রেখেছে।

স্কুলজীবন শেষে ইডেন কলেজে এইচএসসিতে ভর্তি হন এবং এর মধ্যে ছাত্র ইউনিয়নের মাধ্যমে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। পরে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৬৪ সালে ছাত্র ইউনিয়ন থেকেই তিনি ডাকসুর জিএস নির্বাচিত হয়েছিলেন।ওই বছরেই তিনি সাংবাদিক বজলুর রহমানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। প্রয়াত বজলুর রহমান পরবর্তীকালে দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ছিলেন।

ষাটের দশকে পাকিস্তানি সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যে তুমুল আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তাতে মতিয়া চৌধুরী সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন। সে সময় কয়েক দফায় কারাগারে যেতে হয়েছে এবং এর মধ্যে একবার টানা দুবছর জেলে ছিলেন তিনি।

ষাটের দশকেই দেশজুড়ে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে পরিচিত পান এবং তিনি গুরুত্বপূর্ণ ছাত্রনেতা হিসেবে আবির্ভূত হন। এক পর্যায়ে ছাত্র ইউনিয়ন দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে- তার ও রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বে।তখন আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগের সঙ্গে না থাকলেও ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের ঘোষিত ছয় দফার সমর্থনে ব্যাপক সক্রিয় ছিলেন মতিয়া চৌধুরী।

ছাত্রজীবন শেষ হওয়ার পর ১৯৬৭ সালে তিনি যোগ দিয়েছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টিতে। এ সময় রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন।

১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে সামরিক শাসক আইয়ুব খানের পতনের পর আরও অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে তিনিও জেল থেকে ছাড়া পেয়ে আবার রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন।

মুক্তিযুদ্ধেও তিনি সক্রিয় ছিলেন। কমিউনিস্ট পার্টি ও ছাত্র ইউনিয়ন যে গেরিলা বাহিনী গঠন করেছিল, তাতেও তিনি সংগঠক ছিলেন।

তবে মুক্তিযুদ্ধের পর আবার ন্যাপের রাজনীতি শুরু করেন। সে সময় তিনি আওয়ামী লীগের কট্টর সমালোচক হিসেবে আলোচিত ছিলেন।

মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সমালোচক ছিলেন। পরে ১৯৭৯ সালে আওয়ামী লীগেই যোগ দিয়ে শেখ হাসিনার আস্থাভাজন হয়ে উঠেছিলেন। মূলত শেখ হাসিনার বিষয়ে কট্টর ছিলেন তিনি। শেখ হাসিনাকে যারা ঘিরে ছিলেন এবং পরে তাকে বেপরোয়া হয়ে উঠতেও সাহায্য করেছেন- মতিয়া চৌধুরীও ছিলেন তাদের একজন।’

২০০৭ সালে বাংলাদেশে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা দলটিতে সংস্কার আনার পক্ষে অবস্থান নেন। এর বিপরীতে মতিয়া চৌধুরীসহ অন্যরা শেখ হাসিনার পক্ষে তাদের দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করেন।পরে শেখ হাসিনা কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন এবং ২০০৯ সালের নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় গেলে মতিয়া চৌধুরীর অবস্থান দলে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে।

মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু বলেন, মুক্তিযুদ্ধসহ জাতীয় জীবনের নানা উত্থান পতনে মতিয়া চৌধুরীর নেতৃত্ব তারা দেখেছেন।ষাটের দশকের বর্ণাঢ্য যুগে যে কয়জন ছাত্রনেতার নাম শুনেছি তার মধ্যে একজন মতিয়া চৌধুরী। তবে দীর্ঘ বাম রাজনীতির অভিজ্ঞতা ও ব্যক্তিত্বের প্রখরতা নিয়ে তিনি হয়ে গেলেন শেখ হাসিনার অনুসারী। দলকে ইতিবাচক ধারায় রাখতে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারেননি তিনি।’

তবে তিনি মনে করেন, মতিয়া চৌধুরীর ব্যক্তিগত আত্মত্যাগ ও দেশপ্রেম তাকে অনেকটা সময় রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক করে রাখবে।এমন দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগ খুব বেশি দেখা যায় না। মন্ত্রী হিসেবেও তার খুব একটা সমালোচনা নেই।

মতিয়া চৌধুরী শেরপুর-১ আসন থেকে বেশ কয়েকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬, ২০০৯ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন।

এরপর ২০২৪ সালের নির্বাচনের পর জাতীয় সংসদের উপনেতা করা হয়েছিল তাকে। মন্ত্রিসভায় মতিয়া চৌধুরীর সহকর্মী সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, সততা ও সাদামাটা জীবনযাপন মতিয়া চৌধুরীকে গণমানুষের নেতায় পরিণত করেছিল।তিনি ছিলেন আমাদের ছাত্রজীবনের আইকন। সব প্রগতিশীল আন্দোলনে ছিলেন সামনের সাড়িতে। মন্ত্রী হিসেবেও প্রশংসা কুড়িয়েছেন। সততা ও নিষ্ঠার প্রশ্নে কখনো তাকে আপস করতে দেখিনি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

Header Ad

শরীয়তপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় জামায়াত নেতা নিহত

নিহত সিরাজুল ইসলাম মাঝি। ছবি: সংগৃহীত

শরীয়তপুরের ডামুড্যায় জমিজমার বিরোধের জের ধরে সিরাজুল ইসলাম মাঝি (৫৫) নামে এক জামায়াত নেতাকে মারধর করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকালে উপজেলার সিড্যা ইউনিয়নের মধ্য সিড্যা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সিরাজুল ইসলাম মাঝি সিড্যা ইউনিয়ন জামায়াতের বাইতুলমাল সম্পাদক ও মৃত নুরু বক্স মাঝির ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জামায়াত নেতা সিরাজুল ইসলাম মাঝির সঙ্গে তার ভাতিজা জাহাঙ্গীর মাঝির জমি সংক্রান্ত বিরোধ দীর্ঘদিনের। বুধবার সকালে বিষয়টি নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি ও পরবর্তীতে মারামারির সৃষ্টি হয়। এসময় জাহাঙ্গীর মাঝির ছেলে শরীফ মাঝি লোহার রড নিয়ে সিরাজুল মাঝির ওপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ। একপর্যায়ে সিরাজুল মাঝি মাটিতে পড়ে গেলে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে উদ্ধার করে ভেদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে ডামুড্যা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান মানিক জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Header Ad

বিপিএলে চিটাগং কিংসের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর শহীদ আফ্রিদি

চিটাগং কিংসের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর শহীদ আফ্রিদি। ছবি: সংগৃহীত

প্লেয়ার্স ড্রাফটের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে গেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) একাদশ আসরের রোমাঞ্চ। নিজেদের পছন্দ মতো দল গোছানোর পর এবার ব্র্যান্ডিংয়ে মনযোগ দিচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। যার অংশ হিসেবে পাকিস্তানি কিংবদন্তি শহীদ আফ্রিদিকে দলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর করছে চিটাগাং কিংস।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে চিটাগং কিংস জানায়, ‘আমরা ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত যে "বুম বুম" শহীদ আফ্রিদি আমাদের ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ হিসেবে চিটাগং কিংসে যোগ দিচ্ছেন।’

বিপিএলে শহীদ আফ্রিদি প্রথম যুক্ত হন ২০১২ সালে। সেবার ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের হয়ে মাঠ মাতিয়েছিলেন তিনি। সবমিলিয়ে ৫টি ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছিলেন তিনি। ৪৫ ম্যাচের ৩৫ ইনিংসে ১৫০.৯৮ স্ট্রাইক রেটে মোট ৫৩৯ রান সংগ্রহে রয়েছে তার। বল হাতে তিনি ৪৫ ম্যাচে নেন ৫৭টি উইকেট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কট্টর আওয়ামী লীগবিরোধী থেকে শেখ হাসিনার ‘একনিষ্ঠ সমর্থক’ হওয়ার গল্প
শরীয়তপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় জামায়াত নেতা নিহত
বিপিএলে চিটাগং কিংসের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর শহীদ আফ্রিদি
ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম গ্রেফতার
ডাক বিভাগের সাবেক ডিজি শুধাংশু শেখর ভদ্র গ্রেপ্তার
পালিয়ে থাকা শিল্পীদের প্রকাশ্যে আসার আহ্বান ওমর সানীর
জাতীয় ৮ দিবস বাতিলের প্রতিবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগের বিবৃতি
‘আগে যারা আব্বু আম্মুকে কটু কথা বলতো, তারাই এখন এসে ভালো কথা বলে’
বিদায়ী টেস্ট খেলতে আগামীকাল দেশে ফিরছেন সাকিব
গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য পেনশন স্কিম চালু করা হবে: শ্রম উপদেষ্টা
খুনিদের বিচার করতে ড. ইউনূসকে সরকারে বসানো হয়েছে: ফারুক
ইংল্যান্ডের নতুন কোচ হলেন টমাস টুখেল
ক্যারিবীয়দের ৮৯ রানে গুটিয়ে দিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল শ্রীলঙ্কা
৬ বছর পর মুখ্যমন্ত্রী পেল জম্মু-কাশ্মীর, শপথ নিলেন ওমর আবদুল্লাহ
মাওলানা ভাসানীর অবদান অস্বীকার করেছে আওয়ামী লীগ: তথ্য উপদেষ্টা
কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর দেহাবশেষ
অভিযোগ ওঠা ১২ বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত
আ. লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন
এইচএসসি’তে জিপিএ-৫ পেলেন তিশা, ‌‘অভিনন্দন হুররাম’ বললেন মুশতাক
বাচ্চা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন দীপিকা