রবিবার, ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ১২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিভক্তি নয় ঐক্যই হোক এ জাতির সৌন্দর্য ও সমৃদ্ধি: ডা. শফিকুর রহমান

সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ সমাজ গড়ে তোলার চেষ্টা করি। কোনো বিভক্তি নয়, ঐক্যই হোক এ জাতির সৌন্দর্য ও সমৃদ্ধি। শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে চুয়াডাঙ্গায় স্থানীয় একটি হোটেলে জামায়াতের দায়িত্বশীল সমাবেশে কেন্দ্রীয় আমীর ডা. শফিকুর রহমান এমন মন্তব্য করেন।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ঐক্যমতের ভিত্তিতে দেশবাসী মিলে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছি। তারা যদি ভালো কিছু করে দেশবাসী উপকৃত হবে, আমি উপকৃত হবো, আপনি উপকৃত হবেন। কিন্তু তারা যদি কোন ভুল করে, আমরা তাদেরকে ধরিয়ে দিব সংশোধন করে দিবো। কিছু বিষয় আমাদের দৃষ্টিতে এসেছে, আমরা পরামর্শ দিয়েছি,  ইতিবাচক ফল পেয়েছি। মানুষ হিসেবে তাদের জন্য দোয়া করা উচিত। তারা যেন জাতির প্রত্যাশা এবং বিবেকের বাইরে গিয়ে কোন কাজ না করেন।

জামায়াতের চুয়াডাঙ্গা জেলা আমীর রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় আমির ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, ভারত যেমন একটি দেশ আমরা একটি দেশ। ভারত ছাড়াও আমাদের প্রতিবেশী আছে। বিশ্বসভায় আরো অনেকগুলো দেশ আছে। সবার প্রতি আমাদের একই কথা বিশ্বসভার সমস্ত সদস্যরা আমরা মিলেমিশে পারস্পরিক মর্যাদা ও সমতার ভিত্তিতে সামনে এগিয়ে নেব।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত-আহত প্রতিটি ব্যক্তি ও পরিবারের পাশে দাঁড়াতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন জামায়াতের আমীর। জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি এ্যাড. আসাদুজ্জামানের সঞ্চালনায় দায়িত্বশীল সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, মেহেরপুর জেলা আমীর মওলানা তাজউদ্দিন।

হাফেজ আব্দুল খালেকের কোরআন থেকে তেলওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া জেলা আমীর অধ্যাপক আবুল হাশেম, চুয়াডাঙ্গা জেলা নায়েবে আমির মওলানা আজিজুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি এ্যাড. মাসুদ পারভেজ রাসেল, আব্দুল কাদের, জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর আনোয়ারুল হক মালিক প্রমুখ। অনুষ্ঠানে চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার জামায়াতের দায়িত্বশীল সদস্যরা অংশ নেয়।

Header Ad
Header Ad

হাসিনা পতনের খবরে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন জাগে তারিফুলের, ১৬ বছর পর কারামুক্তি

পরিবারের সঙ্গে তারিফুল ইসলাম। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অপরাধ না করেও মিথ্যা মামলায় ১৬ বছর কেটেছে কাশিমপুর কারাগারে কেটেছে তারিফুল ইসলামের। ২ মাসের সন্তান মোবিন ইসলাম এখন ৯ম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। হারিয়েছেন শ্বশুর-শ্বাশুরিসহ অনেক আত্মীয়স্বজন। শেষবারের মতো দেখার সৌভাগ্য হয়নি তাদের মুখ। কারাগারের বন্দিজীবনে বাইরে আলো দেখার আশা ছেড়েই দিয়ে ছিলাম। মাঝে মধ্যে আন্দোলন হতো তখন আশা জাগতো। কিন্তু স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার তা দমন করে দিলে আশা ভেস্তে যায়।

সস্প্রতি গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাসিনার পতনের খবরে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন জাগে। আজ যাদের জন্য বাইরের আলো দেখা সেই ছাত্র-জনতার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও মহান আল্লাহ তা’আলার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। পুনরায় চাকরিতে যোগদানের আশাবাদ ব্যক্ত করছেন সীমান্তের অতন্দ্র এ প্রহরী।

তারিফুল ইসলামের বাড়ি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার ফসলান্দি গ্রামে। আলম ও খোদেজা দম্পত্তির ছেলে। ২০০৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ১০ রাইফেল ব্যাটালিয়নে যোগ দেন তিনি। গত ২৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে বেলা দুপুর ২ টায় নিজ বাড়ির আঙ্গিনায় পা রাখেন তারিফুল ইসলাম। এ সময় তাকে জড়িয়ে ধরে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন পরিবারের সদস্যরা। সৃষ্টি হয় আবেগঘন পরিবেশের।

পরিবার সূত্র জানায়, ২০০৮ সালের জানুয়ারিতে তিনি মির্জা লিমাকে বিয়ে করেন। ওই বছরেরই ২২ ডিসেম্বর মোবিন নামে এক পুত্র সন্তানের বাবা হন। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী বিডিআর বিদ্রোহের আগের দিন কর্মস্থল বান্দরবান থেকে ঢাকার পিল খানায় খেলাধুলার প্রশিক্ষণের জন্য যান সৈনিক তারিফুল। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সকালে গুলির শব্দ পান। ভিতরে গিয়ে দেখতে পান অস্ত্রধারীদের। তাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করতে বলে বিডিআর সদস্যদের।

পরিবারের সঙ্গে তারিফুল ইসলাম। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এরপর যোগ দিতে বলে অপারেশনে, হুমকি দেওয়া হয় প্রাণে মেরে ফেলার। অস্ত্রধারী অধিকাংশই ছিলো কম উচ্চতার। আবার কেউ কেউ ছিলো অধিক উচ্চতা সম্পন্ন। তাদের মুখে কাপড় বাঁধা ছিল। তারা বিডিআর সদস্য ছিল না। আমরা যে অস্ত্র ব্যবহার করতাম অপারেশন অপারেশনে অংশ নেয়া সন্ত্রাসীদের সে ধরণের অস্ত্র ছিল না।

তারিফুল ইসলামের একমাত্র সন্তান ১৬ বছর বয়সী মোবিন জানায়, আমার ২ মাস বয়স থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের মিথ্যা মামলায় আব্বু কারাগারে ছিলেন। এতো বছর পর আব্বুকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরতে পেরে কি যে আনন্দ লাগছে তা ভাষায় করতে পারব না। আব্বুর হারানো চাকরিটা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

স্ত্রী মির্জা লিমা জানান, বিয়ের ১ বছর পরেই বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিনা দোষে কারাগারে যেতে হয়েছে আমার স্বামীকে। দীর্ঘ ১৬ বছর কি যে যন্ত্রণায় কেটেছে তা বলতে পারবো না। মেয়ের জামাইয়ের শোকে শেষ পর্যন্ত আমার মা-বাবা মারাই গেলেন। অপরাধ না করেও বিনা দোষে কারাগারের ১৬টি বছর কে ফিরিয়ে দিবে?।

তারিফুলের বাবা শাহ আলম ও মা খোদেজা জানান, ছেলেকে যে এভাবে পাবো তা ভাবিনি। মহান আল্লাহ তাআলা ওকে (তারিফুলকে) বুকে ফিরিয়ে দেয়ায় মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেন। এদিকে, তারিফুলকে দেখতে বাড়িতে ভিড় করছেন তার আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসী। তাকে দেখে অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন। তারা বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার আসল রহস্য উন্মোচন করে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি দাবি করেন।

Header Ad
Header Ad

শাহবাগে মাদরাসা শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ। ছবি: সংগৃহীত

চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা অভিমুখে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষকদের পদযাত্রা পুলিশি বাধায় পণ্ড হয়ে গেছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে শুরু হওয়া এই পদযাত্রা শাহবাগে আসার পরে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অবস্থান নেওয়া ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। রোববার (২৬ জানুয়ারি) দুপুর ১২টা ৪০ এর দিকে শাহবাগ থামার সামনে এ ঘটনা ঘটে। এখনো উভয়পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান রয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সুপারিশের আলোকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের ঘোষণাসহ ছয় দফা দাবিতে সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান নেয় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট।

অবস্থান কর্মসূচি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণাও দেন তারা। এরপর তারা জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ জলকামান নিক্ষেপ করে। এরপর দুটি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়।

জাতীয়করণ ছাড়া অন্যান্য দাবির মাঝে রয়েছে-

১. স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা নিবন্ধন স্থগিতাদেশ ২০০৮ প্রত্যাহার করা
২. রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত কোড বিহীন মাদরাসাগুলো মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক কোড নম্বরে অন্তর্ভুক্তকরণ
৩. স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার আলাদা নীতিমালা
৪. পাঠদানের অনুমতি, স্বীকৃতি, বেতন-ভাতা, নীতিমালা-২০২৫ অনুমোদন
৫. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো অফিস সহায়ক নিয়োগের ব্যবস্থা নেওয়া
৬. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি খোলা অনুমোদনের ব্যবস্থা নেওয়া।

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি, শুনানি পেছাল    

সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি। ছবিঃ সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের অভিযোগে করা মানহানির অভিযোগে করা মামলায় সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি জামিন পেয়েছেন। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানি পিছিয়ে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহের আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন। এদিন সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে তিনি আদালতে হাজির হন।

এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য সময় চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করে নতুন দিন ধার্য করেন। এ ছাড়া তার জামিন চেয়ে আরেকটি আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

এর আগে গত ৮ অক্টোবর শহীদ আবু সাঈদসহ অন্য শহিদদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মানহানির মামলার আবেদন করেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ।

এরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেনের আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড এবং পর্যালোচনা শেষে ২৮ নভেম্বর তাকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন।

ওই দিন তিনি আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত পাঁচ শ টাকা মুচলেকায় তার জামিন নামঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৫ অক্টোবর আসামি ঊর্মি শুধু শহীদ আবু সাঈদ নয়, সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকা সত্ত্বেও ছাত্র-গণআন্দোলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকার ও সরকারপ্রধান নোবেল বিজয়ী প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধেও অবমাননাকর বক্তব্য ফেসবুকে লেখেন।

যার মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেফারেন্সের ভিত্তিতে সংবিধানসম্মতভাবে গঠিত একটি সরকারপ্রধান সম্পর্কে বিষোদগার করা হয়েছে এবং সরকার উৎখাতের হুমকি দিয়ে জনমনে ভীতি সৃষ্টি করা হয়েছে।

গত ৬ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়। পরে ৭ অক্টোবর তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনা পতনের খবরে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন জাগে তারিফুলের, ১৬ বছর পর কারামুক্তি
শাহবাগে মাদরাসা শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি, শুনানি পেছাল    
ভ্যাট বাড়িয়ে আমি অনেক গালি খাচ্ছি : অর্থ উপদেষ্টা
দাদিকে কাছে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা তারেককন্যা জাইমা রহমান
পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
দেশের প্রথম সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ মারা গেছেন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট চালুর ঘোষণা  
১৪ যুগ্ম জেলা জজকে পদোন্নতি  
নওগাঁয় আকাশে ঝলমলে রোদ, তবুও তাপমাত্রা সর্বনিম্ন
১৯৭১ সালের আগে জন্মালে আমাকেও রাজাকার উপাধি দিতো: আজহারী  
মেসে মিলল জবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ পুলিশের ধরণা আত্মহত্যা  
যুদ্ধ বাধিয়ে অস্ত্র বিক্রিতে যুক্তরাষ্ট্রের রেকর্ড  
আজ গুলশান ২, যে কারণে এড়িয়ে চলবেন  
সুদানের হাসপাতালে ড্রোন হামলা, নিহত ৬৭  
বিপিএলের মাঝপথে অস্ট্রেলিয়ান 'হোস্ট' নিয়োগ দিলো ঢাকা  
ধর্মের দোহাই দিয়ে কি প্রমাণ করতে চায় তারা: পরীমণি  
১৪ আদিবাসী জুম্ম জাতি নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে : সন্তু লারমা  
কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত    
বছরের প্রথম উন্মুক্ত কনসার্টে গাইবেন জেমসসহ ৭ ব্যান্ড