বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫ | ২০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘কূটনৈতিক দুর্বলতাই সীমান্ত হত্যার জন্য দায়ী’

সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে না পারার পেছনে সরকারের কূটনৈতিক দুর্বলতা অনেককাংশে দায়ী বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ ন্যাপ।

বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, সীমান্ত হত্যা বন্ধে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ। এ বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত। বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশকে সীমান্ত হত্যা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে একেবারে গোড়া থেকে কাজ শুরু করতে হবে।

৭ জানুয়ারি ফেলানী দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তারা।

দুই নেতা বলেন, সীমান্ত হত্যার সংখ্যা শূন্যতে আনা এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার বন্ধের বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশই সম্মত হয়েছে কয়েক বছর আগে। তারপরও সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয়নি। বরং বেড়েছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষের মতে বিএসএফ আত্মরক্ষার জন্য হত্যা করে। কিন্তু, বাস্তবতা তা প্রমাণ করে না।

ফেলানী দিবস উপলক্ষে নেতারা বলেন, ফেলানী হত্যার ফলে বাংলাদেশে এবং ভারতেরও বিভিন্ন মহলে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিল। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে ফলাও করে প্রচার হয় ফেলানীর ঝুলন্ত দেহের ছবি। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া ও ন্যায় বিচারের দাবি থাকলেও সে বিচার আজও সমাপ্ত হয়নি। ফেলানীর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নির্দেশও আমলে নেওয়া হয়নি। যা অত্যান্ত দুঃখজনক।

তারা বলেন, ভালো প্রতিবেশী দেশ সীমান্তে চলাচলকারীদের সঙ্গে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী আচরণ করে। ভারত সরকারের এটা নিশ্চিত করা উচিত যে তার সীমান্ত রক্ষী বাহিনী মানুষের মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান করছে এবং আইনের শাসন অনুসরণ করছে। বিএসএফ ও অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারে জাতিসংঘের সাধারণ নীতিমালা মেনে চলার জন্য প্রকাশ্যে আদেশ দেওয়া উচিত। বিএসএফের নিজস্ব বিচার ব্যবস্থা এখনো পর্যন্ত তার সদস্যদের বিচার করতে পারেনি। ভারত সরকার বেসামরিক কর্তৃপক্ষকে নির্যাতনের মামলাগুলো তদন্তের অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে।

নেতারা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের নাগরিক অধিকার নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলোর উচিত একটি নিরপেক্ষ কমিশন গঠনের জন্য দাবি তোলা। সেখানে এ জাতীয় ঘটনার জন্য ভারত ও বাংলাদেশ উভয়েই অভিযোগ জমা দিতে পারবে। প্রয়োজনীয় প্রমাণও জমা দেবে উভয় পক্ষ। এই কমিশনটি হবে স্বতন্ত্র ও নিরপেক্ষ।

এই দুই নেতা আরও বলেন, বছরের পর বছর ধরে সীমান্তে হত্যা বন্ধ করতে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কোনো অর্থবহ ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হওয়া বাংলাদেশের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর। এটি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে চাপ বাড়িয়ে বাংলাদেশ সরকারকে একটি কঠিন পরিস্থিতিতে নিয়ে এসেছে। এধরনের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্তে আসার জন্য এখনই নয়াদিল্লির নীতিনির্ধারকদের পদক্ষেপ নেওয়ার সময়।

তারা বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতায় টিকে থাকা এবং ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তোষণনীতির কারণেই সীমান্তহত্যা ও নির্যাতন বন্ধ হচ্ছে না। সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের হত্যা-নির্যাতনের ঘটনায় বাংলাদেশের সরকারগুলোর অবস্থান সকল সময়ই নতজানু। জাতীয় স্বার্থে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর অনৈক্যই বিজাতীয় আগ্রাসনকে তীব্র করছে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

স্কাই নিউজকে ড. ইউনূস

‘মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে’

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস (ইনসটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা)। ছবি: সংগৃহীত

মানবতাবিরোধী অপরাধী হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

স্কাই নিউজ বুধবার (৫ মার্চ) সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করে। এতে ড. ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার বিচার হবে। তিনি বাংলাদেশে উপস্থিত থাকুন বা অনুপস্থিত থাকুন না কেন তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য বিচারের মুখোমুখি হবেন।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তার সরকারে থাকাকালীন জোরপূর্বক গুমের ব্যবস্থা তত্ত্বাবধান করেছিলেন। সেই সাথে গত বছরের জুলাই ও আগস্টে বিক্ষোভকারীদের গণহত্যার ঘটনাও তার তত্ত্বাবধানে হয়েছে।

স্কাই নিউজের সাথে কথা বলতে গিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বিচার হবে। কেবল তারই (শেখ হাসিনা) নয়, বরং তার সাথে যুক্ত সবার, তার পরিবারের সদস্য, তার মক্কেল বা সহযোগীদেরও বিচার হবে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে বর্তমানে ভারতে পালিয়ে আছেন শেখ হাসিনা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি গোপন আটক কেন্দ্রের একটি নেটওয়ার্ক তত্ত্বাবধান করেছিলেন। যেখানে রাজনৈতিক বিরোধীদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধরে আনা হতো, নির্যাতন করা হতো এবং কয়েকজনকে হত্যা করা হয়েছিল। এ সবই হাসিনা করতেন ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ এর ব্যানারে।

বাংলাদেশ হাসিনার বিরুদ্ধে দুটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ হাসিনার গ্রেপ্তারের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠিয়েছে কিন্তু নয়াদিল্লি থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাননি।

স্কাই নিউজের এশিয়া সংবাদদাতা কর্ডেলিয়া লিঞ্চকে সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশে শারীরিকভাবে উপস্থিত হয়ে অথবা ভারতে অনুপস্থিতিতে আদালতের মুখোমুখি হবেন।

অধ্যাপক ইউনূস সম্প্রতি আয়নাঘর নামে পরিচিত কুখ্যাত গোপন কারাগারগুলোর মধ্যে একটি পরিদর্শন করেছেন। দরিদ্রদের ব্যাংকার হিসেবে পরিচিত এবং বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অর্থনীতির এই অধ্যাপক বলেন, তিনি যা দেখেছেন তাতে তিনি হতবাক। ‘এটি সবচেয়ে কুৎসিত জিনিস; যা আপনি দেখতে পাচ্ছেন। অনুভব করতে পারছেন, অথবা আপনি পর্যবেক্ষণ করতে পারছেন।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তিনি তার নিরাপত্তা বাহিনী এবং পুলিশকে ব্যবহার করে শত শত অ্যাক্টিভিস্টকে অপহরণ, নির্যাতন এবং হত্যা তদারকি করছেন।

যদিও হাসিনা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং বলেছেন, তাকে রাজনৈতিকভাবে নির্যাতিত করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা ৮০০টিরও বেশি গোপন কারাগারের নেটওয়ার্ক তদারকির অভিযোগে অভিযুক্ত। যাদের অনেকেই বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছেন।অধ্যাপক ইউনূস বলেন, অপরাধের সাথে জড়িতদের সংখ্যা এবং পরিসর নিয়ে কাজ করতে সময় লাগছে।

ড. ইউনূস বলেন, সবাই এতে জড়িত ছিল। পুরো সরকার (হাসিনার সরকার) এতে জড়িত ছিল। তাই আপনি পার্থক্য করতে পারবেন না কে সত্যিই এবং উৎসাহের সাথে এটি করছিল। কে আদেশে এটি করছিল এবং কে এসব সমর্থন করত না কিন্তু এই ধরণের কাজগুলো বাধ্য হয়ে করেছিল।

তিনি আরও বলেন, কিছু লোককে শাস্তি দেওয়া হবে। কিছু লোক তদন্তাধীন থাকবে। কিছু লোককে শনাক্ত করা যাবে না।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের সেনানিবাসে দুই আত্মঘাতী বোমা হামলা, নিহত ২১

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খান জেলার একটি সেনানিবাসে জোড়া আত্মঘাতী বোমা হামলা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন হামলাকারীসহ মোট ২১ জন।

নিহতদের মধ্যে হামলাকারী ৬ জন, বাকিরা বেসামরিক এবং হামলার শিকার। এই বেসামরিকদের মধ্যে ৪ জন শিশু ও ২ জন নারী রয়েছেন। যে ৬ হামলাকারী নিহত হয়েছেন, তাদেরকেও শনাক্ত করা হয়েছে। নিহত এই ৬ জন পাকিস্তানের নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল তেহরিক ই তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) সদস্য ছিলেন।

পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (৪ মার্চ) পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খান জেলার একটি সেনানিবাসে জোড়া এই হামলার ঘটনা ঘটে।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এক সেনা কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রোজা ভাঙার সময় সেনা নিবাসের ওই এলাকায় দু’টি বিস্ফোরকভর্তি গাড়ি ঢুকে পড়ে। তার পরপরই ঘটে বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের ধাক্কায় নিকটবর্তী একটি মসজিদ এবং একটি বাড়ির ছাদ ভেঙে পড়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

হামলায় হতাহতদের নিকটবর্তী ডিস্ট্রিক্ট হেডকোয়ার্টার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালের একজন মুখপাত্র পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজকে জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে ১৫ জনই বেসামরিক। এছাড়া এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৫ জন।

গতকাল সোমবার (৪ মার্চ) খাইবার পাখতুনখোয়ার একটি মাদ্রাসায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় ঘটেছিল। এতে স্থানীয় শীর্ষ তালেবান নেতাসহ নিহত হয়েছিলেন ৬ জন।

Header Ad
Header Ad

এস আলমসহ পরিবারের ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এস আলমসহ পরিবার। ছবি: সংগৃহীত

বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলাম) ও তার পরিবারের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১১ ব্যক্তির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত অন্যরা হলেন- বেলাল আহমেদ, ফসিহল আলম, সাজেদা বেগম, মাহমুদুল আলম, মো. মোস্তান বিল্লাহ আদিল, আতিকুর নেতা জেনি, লুৎফুন নাহার, চেমন আরা বেগম, মায়মুনা খানম, বদরুননেসা আলম ও শারমিন ফাতেমা।

দুদক জানায়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুর, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, সাইপ্রাস ও অন্যান্য দেশে ১০০ কোটি ডলার পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানকালে জানা যায় যে কোনো সময় দেশ হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পালিয়ে বিদেশে অবস্থান নিবেন। তাদের বিদেশ গমন রহিত করা আবশ্যক।

এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি এস আলম পরিবারের নামে থাকা ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকার ১৭৫ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া গত ১৪ জানুয়ারি তাদের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন একই আদালত। এরপর ১৬ জানুয়ারি এস আলম পরিবারের ২৪টি কোম্পানিতে ৩২ কোটি ১০ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার জব্দ করা হয়। যার মূল্য ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার ৩০০ টাকা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে’
পাকিস্তানের সেনানিবাসে দুই আত্মঘাতী বোমা হামলা, নিহত ২১
এস আলমসহ পরিবারের ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সিআইডি প্রধানসহ ১৮ কর্মকর্তাকে বদলি ও ৪ পুলিশ সুপার ওএসডি
নির্বাচন পেছানোর কোনো অজুহাত জনগণ গ্রহণ করবে না: মির্জা আব্বাস
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারত
বিরামপুরে ট্রেন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাশেদকে সমন্বয়ক হিসেবে নয়, যোগ্যতা বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে: রাবি উপাচার্য
স্ত্রী ও সন্তানসহ ১৭ মার্চ বাংলাদেশে আসছেন ফুটবলার হামজা চৌধুরী
অ্যাটলির ৬০০ কোটি বাজেটের সিনেমায় সালমানের পরিবর্তে আল্লু অর্জুন!
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা বাতিল
‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা বহিষ্কার
চোরাচালান ও জালিয়াতি করে ১৩৩ কোটি টাকা আয় করেছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান: সিআইডি
সারা দেশে ৫ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
নারী হাজতখানায় শ্রমিক লীগ নেতা তুফান, স্ত্রী-শাশুড়িসহ গ্রেফতার ৫
চুয়াডাঙ্গায় পূর্বাশা পরিবহনের বাসে তল্লাশি, ৩ কোটি টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক
যুবলীগ নেতা সাদ্দাম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে যেতে প্রস্তুত ইসরায়েল, শর্ত জিম্মি মুক্তি ও নিরস্ত্রীকরণ
'গে অ্যাক্টিভিস্ট' অভিযোগের বিষয়ে যা বললেন তাসনিম জারা  
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী