বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপি মুখোমুখি

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ১৬ মাস। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। সরকারি দল আওয়ামী লীগ এবং বিরোধী বিএনপি ও তার মিত্ররা মুখোমুখি।

বিএনপি ও তাদের মিত্র দলগুলো স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে তারা আগামী নির্বাচনে যাবে না।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগও নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে এক চুলও ছাড় দিতে নারাজ। তারা সংবিধানের বাইরে যাবে না। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা বলে দিয়েছেন নির্বাচন করতে হলে সংবিধান মেনে বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচনে আসতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের অনড় অবস্থানের কারণে রাজনীতি সচেতন মহলেও চলছে তুমুল বিতর্ক।

বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিদ্যমান ব্যবস্থায় ভোট করতে এগুচ্ছে। সংবিধান অনুযায়ী যে সরকার দেশ পরিচালনায় থাকবে সেই সরকারের অধীনেই নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন। সম্প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের সময় বিভিন্ন দল বিদ্যমান সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন চাইলেও সংবিধানের পথেই হাঁটতে চায় ইসি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে নয়, কমিশন নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন করবে। যে সরকারই থাকুক আমরা তাদের কাছে যে সাহায্য চাইবো সেটি দিতে হবে।’

অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে, সরকারের অধীনে নয়, সরকার শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করবে।’

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, জাতীয় সরকারের কথা আমরা বলিনি। আমরা বলেছি নির্দলীয় সরকার। জাতীয় সরকার নিয়ে আমরা আন্দোলনটা করতে চাই না। আমাদের আন্দোলন হচ্ছে একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ অবস্থান তৈরি করে নির্বাচন করা।’

সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি বলছে, আনুপাতিক হারে বিজয়ী ঘোষণা করা হোক। এজন্য দলটির মহাসচিব নির্বাচন কমিশনে একটি প্রস্তাবও দিয়েছেন। আনুপাতিক হারে নির্বাচন ব্যবস্থা প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, ‘বিদ্যমান ব্যবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। এই পদ্ধতিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার যদি ভালো মানুষও হোন, তিনি মন থেকেও যদি চান তবুও তিনি সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন না। তাকে তো সরকারের হেল্প নিতে হবে। সেই হেল্প করার মতো মানসিকতা কোনো সরকারেরই নেই। কারণ, যখন সরকার মনে করবে হেরে যাবে তখন নির্বাচন কমিশনকে সেভাবে সাহায্য করবে বলে আমরা মনে করি না। তাই বলছি আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্বকারী নির্বাচন করলে ফেয়ার করা সম্ভব।’

তিনি বলেন, দল হিসেবে জাতীয় পার্টি কখনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিশ্বাসী না। চুন্নু বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যে আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে বাতিল হয়েছে, সেই ব্যবস্থা তারা আবার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে বলে মনে করেন না রাজনীতিবিদরা। তাছাড়া সংবিধান সংশোধন করতে হলেও সরকারের সদিচ্ছা থাকতে হবে। যেহেতু বর্তমানে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, তাই তাদের আমলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃবহালের সম্ভবনা ক্ষীণ।

তিনি আরও বলেন, অন্যদিকে বিএনপি যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার দাবি করেছে তাদের কাছেও গ্রহণযোগ্য সমাধান নেই। কারণ প্রথমে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেছিলেন তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তিনি বলেছিলেন, ‘একমাত্র পাগল ও শিশু ছাড়া কোনো মানুষের পক্ষে নিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়।’

১৯৯৬ সালে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের মুখে ওই বছরের ২৬শে মার্চ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিল সংসদে পাস করে বিএনপি। এরপর যে নির্বাচন হয় সেই নির্বাচনে বিএনপি পরাজিত হয়। পরাজয়ের পর বিএনপি নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলেছিল। পাঁচ বছর পর আওয়ামী লীগ যখন পরাজিত হয় তখনও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছিল। তাই কোনো দলই এই সরকার ব্যবস্থার উপর পূর্ণ আস্থা রাখতে পারেনি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন সুপ্রিম কোর্ট। সেই থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়।

এরপর গত দুটি নির্বাচন ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনেই হয়। সেই দুটি নির্বাচনের একটিতে ২০১৪ সালে বিএনপি অংশ নেয়নি। আর ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা মাত্র ছয়টি আসনে জয়ী হয়। তারপর থেকে আওয়ামী লীগ সরকার বিদ্যমান রেখে নির্বাচন করার পদ্ধতির সমালোচনা করে আসছে বিএনপি। তারা নির্বাচনকালীন সরকারের পরিবর্তন চায়। সেই দাবিতে দলটি আন্দোলনেরও হুমকি দিচ্ছে এবং নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।

এসএম/এমএইচ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতি-লুটপাট, গ্রেফতার ৪

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

শিক্ষা সফরে যাওয়ার পথে টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে ৪টি বাসে ডাকাতি ও লুটপাটের ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন। 

এর আগে গত বুধবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছেন, আব্দুল আলেকের ছেলে আয়নাল হক (৩৭), মিন্নত আলীর ছেলে ফজলু (৪১), মৃত বছির উদ্দিনের ছেলে আয়নাল হক (৩৭) ও আরফান আলীর ছেলে নাসির (৩৫)। তারা সকলেই উপজেলার সাগরদীঘি ও আশে পাশের এলাকার বাসিন্দা।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জেলা পুলিশ সুপার জানান, গত মঙ্গলবার রাতে মামলার পর আসামিদের গ্রেফতার অভিযানে নামে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত চার জনের কাছ থেকে ১০টি মোবাইল ফোন, ৩টি টর্চ লাইট, ২টি স্বর্ণের আংটি, হাতুড়ি, প্লায়ার্সসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার শেষ রাতে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার সোয়াইতপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪ টি বাস নিয়ে নাটোরের একটি পিকনিক স্পটের দিকে রওনা করেন। প্রায় ২০ জন শিক্ষক কর্মচারি, প্রায় ৪০ জন অভিভাবকসহ ১৮০ জন শিক্ষার্থীদের বহনকৃত বাসগুলো টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার ঘাটাইল-সাগরদীঘি সড়কের ফুলমালির চালা এলাকায় পৌঁছলে সড়কের মাঝে গাছ ফেলে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বাসে উঠে ডাকাতি করে ১০/১২ জন ডাকাত। এ সময় নগদ টাকা দেড় লাখ টাকা, স্বর্ণ দেড় ভরি ও ১০ টা স্মার্টফোন লুটপাট করে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় মারধরের শিকার হয়েছেন ওই বিদ্যালয়ের কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর সাখাওয়াত হোসাইন রবিন (২৫) ও অভিভাবক শহিদুল্লাহ তালুকদার (৩৯)। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন করার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ আসলে ডাকাত দল দ্রুত পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে এ ঘটনায় ঘাটাইল থানায় একটি মামলা হয়।

Header Ad
Header Ad

সবার জন্য উন্মুক্ত কনসার্ট, জেমসসহ গাইবেন আরও পাঁচ ব্যান্ড

সবার জন্য উন্মুক্ত কনসার্ট, জেমসসহ গাইবেন আরও পাঁচ ব্যান্ড। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

তারুণ্যের রকস্টার জেমস, যার গানে মেতে ওঠে যুবক মন, আবার কখনো প্রেমিকের আর্তনাদে হয়ে ওঠেন এক নদী যমুনা। এবার নগর বাউল জেমস ছয় ব্যান্ড নিয়ে ‘রিদম অব ইউথ’ শিরোনামে একটি উন্মুক্ত কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে।

বসুন্ধরা টগি ক্লাব মাঠে শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) এই উন্মুক্ত কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে। এতে নগর বাউলের সঙ্গে মঞ্চ মাতাবে আর্টসেল, শিরোনামহীন, এভয়েড রাফা, মেঘদল এবং অ্যাঞ্জেল নুর অ্যান্ড ব্যান্ড।

কনসার্টি আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য তরুণ সমাজকে সংগীত ও খেলাধুলার প্রতি আগ্রহী করা। যার জন্যই এমন ওপেন কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে।

আয়োজকরা মনে করছেন, এটি একটি স্মরণীয় কনসার্ট হয়ে থাকবে। ‘রিদম অব ইউথ’ উন্মুক্ত কনসার্টটি শুরু হবে দুপুর ২টায়। চলবে মাঝ রাত পর্যন্ত।

Header Ad
Header Ad

বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন এমন সংবাদ দিয়ে ছেলেকে অপহরণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন এমন সংবাদ দিয়ে এক কিশোরকে অপহরণের চেষ্টা করে একদল দুষ্কৃতিকারী। বিষয়টি জানতে পেরে তাদের ধাওয়া দিয়ে ভুক্তভোগীকে কিশোরকে উদ্ধারসহ দুই দুষ্কৃতিকারীকে আটক করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার(২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ঘাটকৈর এলাকা থেকে তরুণকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার সময় রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার হাটরা এলাকায় ওই দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

আটক ব্যক্তিরা হলেন, রাজশাহীর মতিহার থানার বিনোদপুর এলাকার সেলিম রেজার ছেলে সজল (৩৩) ও একই এলাকার শামসুল হকের ছেলে মেহেদী হাসান (৩৫)।

অপহরণ চেষ্টার শিকার ওই তরুণের নাম সাজ্জাদ হোসেন সৈকত (১৮)। তিনি মান্দা সদর ইউনিয়নের ঘাটকৈর গ্রামের নুরুজ্জামান মন্ডলের ছেলে।

সাজ্জাদ হোসেন জানান, ‘তাঁর বাবা নিয়ামতপুরে মাটি কাটার কাজে যাওয়ার কথা বলে বৃহস্পতিবার ভোরে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে আসা দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি তাঁদের বাড়ি এসে জানায়, তাঁর বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা মোটরসাইকেলে সাজ্জাদকে তুলে নিয়ে আহত বাবাকে দেখতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে রাজশাহীর দিকে যেতে থাকে। মোটরসাইকেল কুসুম্বা এলাকায় পৌঁছালে সাজ্জাদ অপহরণকারীদের জিজ্ঞেস করলে তাঁর মুখ চেপে ধরে এবং আরও দ্রুত মোটরসাইকেল চালাতে থাকে। মোটরসাইকেল রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কের রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার হাটরা এলাকায় পৌঁছালে সাজ্জাদ কৌশলে মোটরসাইকেলে পেছনে বসা অপহরণকারীর মোবাইল ফেলে দেয়। এতে মোটরসাইকেল থামানোর চেষ্টা করে এবং এ সময় সাজ্জাদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন তাঁদেরকে ধাওয়া করে আটক করে। পরে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে জনতা আটক অপহরণকারীদের পুুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

এ প্রসঙ্গে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, সাজ্জাদ হোসেন নামের এক তরুণকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এমন সংবাদে দুষ্কৃতিকারীদের পেছনে ধাওয়া করে মান্দা থানা পুলিশের একটি দল। পরে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার হাটরা এলাকায় স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় দুই দুষ্কৃতিকারীকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

এদিকে এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নওগাঁ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাফিউল সারোয়ার তাঁর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান, এহসানুর রহমান ভূইয়া, নওগাঁ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম সিদ্দিকী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতি-লুটপাট, গ্রেফতার ৪
সবার জন্য উন্মুক্ত কনসার্ট, জেমসসহ গাইবেন আরও পাঁচ ব্যান্ড
বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন এমন সংবাদ দিয়ে ছেলেকে অপহরণ
রামপুরায় গাড়িচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত, বাসে আগুন
একযোগে পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫৩ জন কর্মকর্তাকে রদবদল
‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা
নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন
বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত
বেক্সিমকোর শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ শুরু ৯ মার্চ, সরকারের ব্যয় ৫২৫ কোটি টাকা
চা দোকানির ছেলে হলেন বিচারক
টাঙ্গাইলে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঝরে গেল চালকের প্রাণ
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে ২৭১ পদে বিশাল নিয়োগ
বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী ঢাকা: প্রধান উপদেষ্টা
কোন বয়সী পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন নারীরা?
এসএসসি পাসে পুলিশে চাকরি, আবেদন ফি ৪০ টাকা
সেনাবাহিনীর সব সদস্যকে সর্বোচ্চ দায়িত্বপালনে প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাপ্রধান
দেশ ও জাতির স্বার্থে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে: খালেদা জিয়া
নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা পাচ্ছি না: মির্জা ফখরুল