বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নড়াইলের সহিংসতায় দায়ী স্থানীয় আওয়ামী লীগ: নিতাই রায়

নড়াইলের দিঘলীয়ার সাহাপাড়ায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর, দোকান-পাট, মন্দির ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনার সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের গ্রুপিংকেই দায়ী করেছে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে নড়াইলের ঘটনা সরেজমিন পরিদর্শন করে আসা দলীয় তদন্ত টিমের আহবায়ক অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী এই অভিযোগ করেন।

তিনি বলেন, ‘তদন্ত টিম সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে আক্রান্ত পরিবার এবং স্থানীয় জনসাধারণের বক্তব্যের পরিপেক্ষিতে এই সিদ্ধান্তে উপনীতি হয়েছে যে, ঘটনাটি নিশ্চিতরুপে স্থানীয় আওয়ামী লীগের গ্রুপিয়ের নগ্ন বহির্প্রকাশ। তাদের হীন রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্যেই সংখ্যালঘুদের একটি সহজ উপাদান হিসেবে করা হয়। যেটা অন্যান্যা জায়গার মতো নড়াইলেও ঘটেছে।'

‘নড়াইল আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ‍সুভাষ বসু-তিনি ২/৩দিন পরে ওখানে যান। ওখানের উপজেলা চেয়ারম্যান তিনিও সম্ভবত যান নাই। প্রশাসন নির্লিপ্ত এবং এটা সম্পূর্ণ সুপরিকল্পিত একটি সাম্প্রদায়িক ঘটনা। আমরা সেখানে গিয়ে তা সরেজমিন দেখে, ক্ষতিগ্রস্তসহ সাধারণ মানুষের কথা বলে এটা প্রত্যক্ষ করেছি।'

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মহানবী হয়রত মুহাম্মদ (সা) কে কটুক্তি করে পোস্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে গত ১৫ জুলাই সকালে নড়াইলের দিঘলীয়ায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর-মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরীকে আহ্বায়ক করে ৭ সদস্যের তদন্ত টিম গঠন করার সিদ্ধান্ত হয়। পরে ২৩ জুলাই তদন্ত টিম নড়াইলের দিঘলীয়া সাহাপাড়া গ্রামে গিয়ে সরজমিন তদন্ত করে।

তদন্ত প্রতিবেদন তুলে ধরে নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, ‘১৫ তারিখ হঠাত করে মাগরেবের নামাজের পরে প্রায় দুই-তিন‘শ উতশৃঙ্খল লোকজন সাম্প্রদায়িক শ্লোগান দিয়ে সাহাপাড়াতে প্রবেশ করে। সেখানে ১০/১২ বাড়ি ঘর ভেঙে নচনচ করে, সেখানে বাড়ি-ঘর ভাংচুর করা হয়, আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়। মন্দিরে আগুন জ্বালিয়ে দেয়, মন্দিরের প্রতিমা ভাঙে। তার অদূরেই পুলিশ সেখানে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু তারা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। পুলিশের নাকের ঠগার উপরে এই ঘটনাটা ঘটলো।'

‘ওই গ্রামের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান। এই ঘটনায় বাড়িঘর ভাংচুর হচ্ছে, দরজা ভেঙে ফেলছে, বাড়িতে আগুন দিয়েছে অথচ এরা(আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান) নির্বিকার। কারণ যে চেয়ারম্যান হয়েছে তিনি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। আর পাশের গ্রামের আওয়ামী লীগের যে প্রার্থী সে পরাজিত হয় বিদ্রোহী প্রার্থীর কাছে। এখন দ্বন্দ্বটা শুরু হয় বিদ্রোহী(স্বতন্ত্র) প্রার্থী পাস করলো কিভাবে? দিঘলীয়া গ্রামের ৭০% ভোট হিন্দু ভোট। হিন্দুরা ভোট দিয়েছে সেই প্রার্থীকে। কেনো দিলো ভোট? এখান থেকে ঘটনার সূত্রপাত।'

বর্তমানে নড়াইলের দিঘলীয়া গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এখানে ৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে এই অঞ্চলটাই ছিলো যশোর-নড়াইল-বগুড়া মুক্তাঞ্চল।ওই সময়েও এখানে এরকম ঘটনা ঘটে নাই। সেই গ্রামের ওপরে এরকম নির্মমতা সেখানকার লোকজন মর্মবেদনায় ভুগছেন।'

‘আমরা পার্টির তরফ থেকে সেখানে কিছু সাহায্য দেয়ার প্রস্তাব করলে তারা(ক্ষতিগ্রস্থরা) বলেন, আমরা কোনো সাহায্য্ চাই না। আমাদেরকে অনেক সাহায্য দিতে এসেছে আমরা সেই টাকা ফিরিয়ে দিয়েছি। কারণটা হচ্ছে যে, সাহায্য দিয়ে হয়ত আমাদের ঘরটা মেরামত হতে পারে কিন্তু হৃদয়ের মনে যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে সেই ক্ষত মুছে যাবে কিভাবে। সেখানে এখন ভয়াবহ আতঙ্ক, শশ্মানের আতঙ্ক বিরাজ করছে। মানে একাত্তর সালে যুদ্ধের সময়ে যেরকম আতঙ্ক বিরাজ করেছে এখন সেরকম আতঙ্ক বিরাজ করছে।'

সংবাদ সম্মেলনে নড়াইলের ঘটনার তদন্ত টিমের সদস্য অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জয়ন্ত কুমার কুন্ডু অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নি, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, অমলেন্দু দাস অপু ও অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

এমএইচ/এএস

Header Ad
Header Ad

‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের বড়াইগ্রামে চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনায় গণমাধ্যমে প্রকাশিত ধর্ষণের সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা দাবি করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী নারী। তিনি বলেছেন, তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে কেউ কথা বলেননি, অথচ তার নামে ভিত্তিহীন খবর ছড়ানো হয়েছে। এই গুজব তাঁকে সামাজিকভাবে হেয় করেছে এবং মানসিকভাবে ভেঙে দিয়েছে।

গতকাল বুধবার ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার টাকা-পয়সা–গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি। আমার সমাজের কাছে মুখ দেখানো কঠিন হয়ে গেছে। আমার শ্বশুরবাড়ির লোকজন আমাকে সন্দেহের চোখে দেখছে। এমন পরিস্থিতিতে আমি কীভাবে সমাজে টিকে থাকব?’

ওই নারী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তাঁর স্বামী দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় পা ভেঙে শয্যাশায়ী, অথচ মিডিয়ায় বলা হয়েছে, বাস ডাকাতির সময় তাঁর স্বামী সঙ্গে ছিলেন এবং তাঁকে মারধর করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাস্তবে আমার স্বামী এক বছর ধরে বিছানায় পড়ে আছে। অথচ মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। এটা কি ন্যায়সঙ্গত?’

নিজের জীবনসংগ্রামের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, স্বামী অসুস্থ থাকায় সংসারের খরচ চালাতে গান করেন ও কীর্তন করেন। বড় বোনের স্বামীও লিভার ক্যানসারে মারা গেছেন, তাই পরিবার চালানোর জন্য তাঁর গানই একমাত্র সম্বল। তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব হতে পারি, কিন্তু আমাদের সম্মানটাই সবচেয়ে বড়। এখন যদি সেটাই না থাকে, তাহলে বেঁচে থাকার আর কী মানে থাকে?’

১৭ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের বড়াইগ্রামে চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ওই নারী জানান, ডাকাতেরা বাসে উঠে সকল যাত্রীর টাকা-পয়সা ও গয়না ছিনিয়ে নেয়। তাঁর হাতে থাকা সিটি গোল্ডের চুড়ি ছিনিয়ে নেওয়ার সময় তিনি চিৎকার করেন ও কান্নাকাটি করেন। কিন্তু গণমাধ্যম এই ঘটনাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমার জানা মতে, কেউ ধর্ষণের শিকার হয়নি। মেয়েদের ওপর নির্যাতন হয়েছে, তল্লাশি করা হয়েছে, কিন্তু ধর্ষণ হয়নি। অথচ মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এখন সবাই বলছে, মিডিয়ায় এসেছে মানে কিছু তো ঘটেছে! কিন্তু আমার কথার কি কোনো মূল্য নেই? যারা আমার সঙ্গে বাসে ছিল, তারা তো জানে আসল ঘটনা। তবুও সবাই মিডিয়ার মিথ্যা খবরকেই সত্য বলে ধরে নিচ্ছে!’

সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একজন নারীর সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে কি না, তা যাচাই না করে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করবেন না। আগে সত্যিটা জেনে নিন। মিডিয়ার উচিত নারীর সম্মানহানিকর ভুল তথ্য প্রচার না করা।’

এই বিভ্রান্তিকর সংবাদের কারণে ওই নারী চরম মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে রয়েছেন। তিনি চান, সমাজ তাঁকে ভুল না বোঝে এবং সবাই তাঁর পাশে দাঁড়ায়।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা

বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র ও নাগরিকদের নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। দলটির নেতৃত্বে থাকবেন নাহিদ ইসলাম, যিনি তথ্য উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তিনি একদফা আন্দোলনের ঘোষক এবং জুলাই আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়ক হিসেবে পরিচিত।

দলের সদস্য সচিব পদে দায়িত্ব পালন করবেন আখতার হোসেন, যিনি ঢাকসুর সাবেক নেতা এবং গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সাবেক আহ্বায়ক। উল্লেখ্য, এই ছাত্র সংগঠনের মহাসচিব ছিলেন নাহিদ ইসলামও।

জাতীয় নাগরিক পার্টির মূখ্য সংগঠক হিসেবে থাকবেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, যিনি বর্তমানে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক। এছাড়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহকে দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক এবং সারজিস আলমকে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।

দলটির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের পর সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে একটি জমায়েতের মাধ্যমে হবে। প্রথমে ১৫১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে, যেখানে অন্তত ১১০ জন সদস্য আসবেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে। কমিটিতে যোগ দেবেন কয়েকজন পেশাজীবীও।

Header Ad
Header Ad

নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়

ছবি: সংগৃহীত

নিরাপদ খাবার ও ব্যবহারযোগ্য পানি প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার—এমন ঘোষণা দিয়ে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বিশুদ্ধ পানির নিশ্চয়তা দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন। এর আগে ২০২০ সালে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন।

আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব জানান, ২০২০ সালে হাইকোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে একটি রুল জারি করে জানতে চেয়েছিল—বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি সরবরাহ করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব কি না এবং এটি মৌলিক অধিকার হিসেবে ঘোষণা করা হবে কি না। সেই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ আদালত ঐতিহাসিক এই রায় ঘোষণা করেন।

হাইকোর্ট এই রায়ে নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন—

১. এক বছরের মধ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান, যেমন—আদালত, ধর্মীয় উপাসনালয়, হাসপাতাল, রেল স্টেশন, হাট-বাজার ও বিমানবন্দরে সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি নিশ্চিত করতে হবে।

২. আগামী ১০ বছরের মধ্যে দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী মূল্যের পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

৩. ২০২৬ সালের মধ্যে পাবলিক প্লেসে বিনামূল্যে নিরাপদ পানি সরবরাহের পরিকল্পনা কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, সে বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

আইনজীবী পল্লব আরও জানান, হাইকোর্টের এই রায় একটি চলমান আদেশ হিসেবে কার্যকর থাকবে। আদালত ইতোমধ্যে তুরাগ নদী, সোনারগাঁ এবং হাতিরঝিল সংক্রান্ত রায়ের নির্দেশনাগুলোকেও এই রায়ের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এছাড়া, দেশের সব পানির উৎস যাতে ক্ষয়িষ্ণু না হয়, দূষিত না হয় এবং অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা পায়—তা নিশ্চিত করতে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এই রায়ের মাধ্যমে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নিরাপদ পানির বিষয়টি নতুন মাত্রা পেল এবং সরকারকে এ বিষয়ে দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা
নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন
বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত
বেক্সিমকোর শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ শুরু ৯ মার্চ, সরকারের ব্যয় ৫২৫ কোটি টাকা
চা দোকানির ছেলে হলেন বিচারক
টাঙ্গাইলে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঝরে গেল চালকের প্রাণ
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে ২৭১ পদে বিশাল নিয়োগ
বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী ঢাকা: প্রধান উপদেষ্টা
কোন বয়সী পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন নারীরা?
এসএসসি পাসে পুলিশে চাকরি, আবেদন ফি ৪০ টাকা
সেনাবাহিনীর সব সদস্যকে সর্বোচ্চ দায়িত্বপালনে প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাপ্রধান
দেশ ও জাতির স্বার্থে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে: খালেদা জিয়া
নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা পাচ্ছি না: মির্জা ফখরুল  
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পেতে লাগবে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা
অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  
চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা
তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২৫ শতাংশ ট্যারিফ আরোপের প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের