শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রশাসনে আতঙ্ক, গোয়েন্দা নজরদারিতে আওয়ামী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ আমলারা

ছবি: সংগৃহীত

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের তিন মেয়াদে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ওপর চলছে কড়া গোয়েন্দা নজরদারি। বিশেষ করে, ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) থাকা কর্মকর্তারাও এই পর্যবেক্ষণের বাইরে নন। তাদের অনেকেই বাধ্যতামূলক অবসরের শঙ্কায় রয়েছেন।

প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি) এবং সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তারা মূলত নজরদারিতে রয়েছেন। এসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ৬৫ জন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে বা ওএসডি করেছে।

সরকারি তথ্যানুসারে, চাকরির ২৫ বছর পূর্ণ হওয়া ২২ জন সাবেক ডিসিকে (বর্তমানে সচিব, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব ও উপসচিব) বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি, ৩৩ জন সাবেক ডিসিকে ওএসডি করা হয়েছে। এর আগে আরও ১২ জন সাবেক ডিসিকে ওএসডি করা হয়েছিল। কয়েকজন সচিবকেও একই ধরনের সিদ্ধান্তের আওতায় আনা হয়েছে।

বাংলাদেশ সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সাবেক ডিসি, এসপি এবং সচিবদের ওএসডি করা ও বাধ্যতামূলক অবসরের সিদ্ধান্তের ফলে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও বিভিন্ন মন্ত্রীদের ব্যক্তিগত সচিব হিসেবে কাজ করা কর্মকর্তারা বেশি উদ্বেগের মধ্যে আছেন।

অন্যদিকে, গত ১৭ বছর ধরে পদোন্নতি না পাওয়া বিএনপিপন্থি কর্মকর্তারা এখনও বঞ্চিত রয়েছেন। তবে, প্রশাসনের গতিশীলতা ফেরাতে পদোন্নতি ও বদলির বিষয়ে নতুন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

সরকারি সূত্র জানিয়েছে, যারা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ গড়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি অবসরে যাওয়া কর্মকর্তারাও নজরদারির বাইরে থাকছেন না।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারের উপদেষ্টা কমিটি আরও অনেক কর্মকর্তার তালিকা তৈরি করেছে, যারা বিগত ১৭ বছরে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরগুলোতে কাজ করেছেন। এমনকি, আওয়ামী লীগের তিন মেয়াদে মন্ত্রিসভার সদস্যদের ব্যক্তিগত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করা অনেককেই ইতোমধ্যে ওএসডি করা হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সরকার প্রশাসনের কাঠামো ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছে। ডিসি, সচিব ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদে নতুন কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রশাসনের শূন্যপদ পূরণের জন্য নিয়মিত কর্মকর্তাদেরই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

বিএনপি আমলে পদোন্নতি থেকে বঞ্চিতদের জন্যও বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাবেক অর্থ সচিব জাকির আহমেদ খানকে প্রধান করে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার মাধ্যমে ৭৬৪ জন কর্মকর্তাকে ব্যাকডেটেড পদোন্নতি ও আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১৯ জন সচিব, ৫২৮ জন অতিরিক্ত সচিব, ৪১ জন গ্রেড-১ কর্মকর্তা, ৭২ জন যুগ্ম সচিব ও ৪ জন উপসচিব পদোন্নতি পেয়েছেন।

জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদেও বড় পরিবর্তন আসছে। বিসিএস ২৪তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হবে। বিতর্কিত কর্মকর্তাদের সরিয়ে নতুনদের দিয়ে প্রশাসন ঢেলে সাজানো হবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান জানিয়েছেন, "২০২৪ সালের নির্বাচনে যারা ডিসি হিসেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তদন্ত করছে। আমরা গোয়েন্দা সংস্থাকে পুরো তালিকা দিয়েছি এবং তাদের প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাদের চাকরির বয়স ২৫ বছরের কম, তারা ওএসডি হবেন, আর যাদের ২৫ বছরের বেশি, তারা বাধ্যতামূলক অবসরে যাবেন।"

তিনি আরও বলেন, "২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ডিসিদের মধ্য থেকে যাদের বিরুদ্ধে আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে। অবসরে যাওয়ার পরও দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নেই। দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) মামলা দেওয়া হবে।"

সরকার আশ্বস্ত করেছে, কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে অন্যায় বা পক্ষপাতমূলক আচরণ করা হবে না। তবে প্রশাসনে শৃঙ্খলা ফেরাতে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

এদিকে, প্রশাসনে এমন অস্থিরতার মধ্যে বদলির পরবর্তী ধাপে আরও বড় পরিবর্তন আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র: ইউএনবি

Header Ad
Header Ad

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত এক কনসার্টে মার্কিন পপ তারকা জেনিফার লোপেজের পারফরম্যান্স ঘিরে তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মক্কা থেকে মাত্র ৮০ কিলোমিটার দূরে জেদ্দায় এই কনসার্ট আয়োজন করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মুসল্লিরা।

গত সপ্তাহে ‘সৌদি অ্যারাবিয়ান গ্র্যান্ড প্রিক্স’ উপলক্ষে এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এটি সৌদি সরকারের ভিশন ২০৩০ প্রকল্পের অংশ হিসেবে বিনোদন শিল্পে বৈচিত্র্য আনার প্রয়াসেরই অংশ বলে জানানো হয়েছে। তবে পবিত্র নগরী মক্কার এত কাছে পশ্চিমা স্টাইলের কনসার্ট হওয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

দ্য নিউ আরব-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কনসার্টের ভিডিও সামনে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। অনেকেই একে ‘ইসলামের অবমাননা’ বলে মন্তব্য করেছেন।

এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “মক্কার এত কাছে খোলামেলা পোশাকে পপ কনসার্ট করা চরম অসম্মানজনক। সৌদির উচিত মনে রাখা, তারা ইসলামের পবিত্রতম স্থানগুলোর রক্ষক।”

এর আগেও ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, রিয়াদে একটি ফ্যাশন শোর অংশ হিসেবে গান পরিবেশন করেছিলেন জেনিফার লোপেজ, যা নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি আরব এখন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলচ্চিত্র উৎসব, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট এবং বিদেশি শিল্পীদের আমন্ত্রণ—সবই দেশটির সামাজিক কাঠামোতে এক বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত। যদিও এর ফলে একদল তরুণ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, ধার্মিক মুসলিম সম্প্রদায় এই ঘটনাগুলোকে ইসলামবিরোধী বলেই দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ভারত-শাসিত কাশ্মিরের পেহেলগামে প্রাণঘাতী হামলার পর পাকিস্তান ও ভারতকে “সর্বোচ্চ সংযম” দেখাতে বলেছে জাতিসংঘ। মূলত হামলার পর দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কূটনৈতিক পদক্ষেপের প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই আহ্বান জানিয়েছেন।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

হামলার ঘটনাটি ঘটেছে ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মিরের পেহেলগামে- যা গ্রীষ্মকালে হাজার হাজার পর্যটকের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্র। বন্দুকধারীদের গুলিতে সেখানে কমপক্ষে ২৬ জন নিহত হন, যাদের প্রায় সবাই ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের বাসিন্দা এবং একজন নেপালের নাগরিক। আহত হন আরও অন্তত ১৭ জন।

এই ঘটনায় পাকিস্তানের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে ভারত। তবে ভারতের দাবি প্রত্যাখ্যান করে কাশ্মিরের এই হামলাকে সাজানো ঘটনা বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। দেশটি বলেছে, এটি ছিল একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন—অর্থাৎ নিজেরাই ঘটিয়ে অন্যের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা।

হামলার এই ঘটনার পর উভয় দেশই উভয়ের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছে এবং এতে করে উভয় দেশের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।

এমন অবস্থায় নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টেফান ডুজারিক বলেন, “মহাসচিব এই পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং এতে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা ভারত ও পাকিস্তান – উভয় দেশের সরকারকে সংযম বজায় রাখার জন্য জোরালোভাবে আহ্বান জানাচ্ছি, যেন পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে না যায়।”

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, মহাসচিব এখন পর্যন্ত পাকিস্তান বা ভারতের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করেননি। ডুজারিক আরও বলেন, “আমাদের বিশ্বাস, পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যকার যেকোনও সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে এবং পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হওয়া উচিত।”

ভারতের একতরফাভাবে ১৯৬০ সালের সিন্ধু নদের পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মুখপাত্র বলেন, “আমরা এমন কোনও পদক্ষেপ সমর্থন করি না যা পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করতে পারে। তাই আমরা সংযম বজায় রাখার আহ্বানই পুনর্ব্যক্ত করছি।”

তবে জাতিসংঘের এই আহ্বানের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি)-এ ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। আজাদ কাশ্মির সরকারের কর্মকর্তা সৈয়দ আশফাক গিলানি এএফপি-কে বলেন, “সীমান্তে সেনারা গুলি বিনিময় করেছে। তবে বেসামরিক জনগণের ওপর কোনও হামলা হয়নি।”

Header Ad
Header Ad

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ। ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িয়েছে দুই পক্ষ। এতে অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত উপজেলার জলসুখা ইউনিয়নের নোয়াগড় গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

সংঘর্ষে আহতদের পার্শ্ববর্তী বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুতর পাঁচজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিক আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ওই গ্রামের বিএনপি নেতা আক্তার মিয়ার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা শাজাহান মিয়া ওরফে শাজাহান মেম্বারের লোকজনের বিরোধ চলে আসছিল।

মঙ্গলবার শাজাহান মেম্বারের পক্ষের একজনের পারিবারিক ঝগড়া থামাতে যান আক্তার মিয়ার পক্ষের একজন। এ সময় শাজাহান মেম্বারের লোকজন আক্তার মিয়ার পক্ষের ওই ব্যক্তিকে মারধর করেন। এ নিয়ে দুইদিন ধরে উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

এরই জেরে শুক্রবার সকালে উভয়পক্ষের লোকজন দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ।

আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি এ বি এম মাঈদুল হাছান বলেন, বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত
ঝিনাইদহে ট্রেন থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ
অপরাধী আ.লীগ নেতাদের জামাই আদরে আদালতে হাজির করা হচ্ছে
জুমার নামাজের ফজিলত, গুরুত্ব ও হাদিস
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি (ভিডিও)
এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের জামাতাকে অবসরে পাঠালো সরকার
পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার
আমাদের মধ্যে হিংসা নেই, আমরা আওয়ামী লীগ নই: রুমিন ফারহানা
পাকিস্তানে ঢুকে আটক বিএসএফ জওয়ান, দু’দেশের সীমান্তে ফের উত্তেজনা