বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে পুরো জাতি অপেক্ষায় রয়েছে, আমিও একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এর সুষ্ঠু বিচারের প্রত্যাশা করি।

মঙ্গলবার সংস্কারকৃত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মূল ভবন ও এজলাস কক্ষের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় এ মন্তব্য করেন তিনি। প্রধান বিচারপতি জানান, এই ট্রাইব্যুনালের উদ্বোধনের মাধ্যমে নতুন যুগের সূচনা হলো। বিচারিক স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচারের নীতিগুলো অনুসরণ করে এই বিচার কাজ পরিচালিত হবে।

তিনি আরও বলেন, "এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি বিচার বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পুরো জাতির নৈতিক সমর্থনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল যে দায়িত্ব পালন করছে, তা প্রশংসার দাবিদার।"

অনুষ্ঠানে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনের পর প্রধান বিচারপতি নতুন ভবনের এজলাস কক্ষ, হাজতখানা এবং অন্যান্য স্থাপনা ঘুরে দেখেন।

চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, "নতুন ভবনে বিচারকাজ দ্রুত ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। এর মাধ্যমে বিচার প্রক্রিয়ায় আরও গতি আসবে।" অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান উল্লেখ করেন, "জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন, সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।"

উল্লেখ্য, ১৯০৫ সালে নির্মিত পুরাতন হাইকোর্ট ভবনটি পাকিস্তান আমলে ঢাকা হাইকোর্ট এবং পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ভবনটির ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা বিবেচনায় এটি সংস্কার করা হয়েছে। নতুনভাবে সজ্জিত এই ভবনেই জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া পরিচালিত হবে।

২০১০ সালের ২৫ মার্চ একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৫৬টি মামলার রায় দেওয়া হয়েছে। নতুন ট্রাইব্যুনাল ভবনটি এই বিচারের ধারাবাহিকতায় আরও কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ব্রাজিল থেকে এলো না ৪৯৫ টাকা কেজি মাংস

সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাওলো ফার্নান্দো দিয়াস ফেরেস। ছবি: সংগৃহীত

বেশ কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশে সস্তায় গরুর মাংস রফতানিতে আগ্রহ দেখিয়ে আসছিল ব্রাজিল। তবে শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে শেষ পর্যন্ত গরুর মাংস রফতানি করা সম্ভব হয়নি।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর বারিধারায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাওলো ফার্নান্দো দিয়াস ফেরেস।

সর্বশেষ গত এপ্রিলে লাতিন আমেরিকার দেশটি প্রতি কেজি গরুর মাংস সাড়ে চার মার্কিন ডলারে (তখনকার বিনিময় হারে ৪৯৫ টাকা) বাংলাদেশে রফতানি করতে প্রস্তাব দিয়েছিল। ওই মাসে ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েরা দুই দিনের সফরে ঢাকায় এলে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা জানিয়েছিল কূটনীতিক সূত্রগুলো।

ব্রাজিল যখন বাংলাদেশে গরুর মাংস রফতানির প্রস্তাব দেয়, তখন ঢাকার বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস কমবেশি ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল। রাজধানীর বাজারে এখন গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত জানান, ব্রাজিল বিশ্বের সব চেয়ে বড় গরু ও পোলট্রি মাংস উৎপাদনকারী দেশ। বিশ্বের অনেক মুসলিমপ্রধান দেশেই ব্রাজিল থেকে গরুর মাংস আমদানির অনুমতি রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এই অনুমতি নেই। ওই অনুমতি পাওয়ার জন্যই ব্রাজিল চেষ্টা করছিল বলে রাষ্ট্রদূত জানান।

তিনি জানান, সার্টিফিকেশন পাওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ করেও লাভ হয়নি। প্রথমে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলেন এ বিষয়ে আলোচনা করার জন্য। সেখান থেকে তাঁকে বলা হয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যেতে। এরপর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যান ব্রাজিলের প্রতিনিধিরা।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘(তৎকালীন) মন্ত্রীর কাছে যাওয়ার পর মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বাংলায় লেখা কাগজপত্র দেখিয়ে নানা ধরনের নীতিমালার কথা জানান। তবে আমি এত নীতিমালা বুঝিনি। এককথায় যেটা বুঝেছি তা হলো, তারা অনুমতি দেননি। তবে বিষয়টি এখনো প্রক্রিয়াধীন। আশা করছি শেষ পর্যন্ত অনুমতি পাওয়া যাবে।’

শুধু দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য নয়, ব্রাজিল বাংলাদেশে নতুন বিনিয়োগ করতে চায় বলেও জানান পাওলো ফার্নান্দো দিয়াস ফেরেস। কৃষি, ওষুধশিল্প, নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ নানা খাতে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্রাজিল ও বাংলাদেশ পরস্পরের সঙ্গে কাজ করতে পারে বলে জানান তিনি।

ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত বলেন, কৃষি–বাণিজ্যে তাঁর দেশের অবস্থান অনেকটা পাওয়ার হাউস বা শক্তিকেন্দ্রের মতো। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ব্রাজিল থেকে অভিজ্ঞতা নিতে পারে। তিনি জানান, ব্রাজিলের মানুষেরা বছরে মাথাপিছু ১০০ কেজি গরুর মাংস খায়। বাংলাদেশে এ হার অনেক কম। ব্রাজিলে একটি গরুর থেকে দিনে গড়ে ৪৫ কেজি দুধ পাওয়া যায়; বাংলাদেশে পাওয়া যায় সাত-আট কেজির মতো।

Header Ad
Header Ad

এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি শুরু: শিক্ষা উপদেষ্টা

রিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের স্বয়ংক্রিয় বদলি কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে। এই প্রক্রিয়ায় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নারী-পুরুষ বিবেচনা, পারিবারিক সুবিধা ও বাসস্থান ইত্যাদি বিষয় গুরুত্ব পাবে। তিনি আরও বলেন, "ইতোমধ্যে ৫৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ দিয়ে শিক্ষাঙ্গনে স্থিতিশীলতা আনা হয়েছে, যা ছিল একটি বড় চ্যালেঞ্জ।"

তিনি শিক্ষা খাতে করোনা ও গণঅভ্যুত্থানের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, "বর্তমানে জনসংখ্যার বয়স কাঠামো আমাদের জন্য সুবিধাজনক হলেও, ১০ বছর পর এটি আর থাকবে না। তখন বয়স্ক মানুষের চিকিৎসা ব্যয় বেড়ে যাবে। তবে সুশাসিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণ ঘটাতে পারলে এই ক্ষতি সামলানো সম্ভব।"

দেশের অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি জানান, রপ্তানি খাতে গতি ফিরে এসেছে এবং রেমিট্যান্সও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে মূল্যস্ফীতি এখনো উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে, যা দিনমজুর ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।

তিনি বলেন, "শিক্ষা খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে কাজ চলছে। অতীতে বছরের শুরুতে পাঠ্যবই বিতরণ নিয়ে জটিলতা ছিল। তবে বর্তমানে দ্রুত বই বিতরণ সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি ইতিহাসের বিতর্কিত বিষয়গুলো সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।"

দেশের নদী ব্যবস্থাপনা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে কাজের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, "জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। যদিও ডেল্টা প্ল্যান দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হিসেবে রয়েছে, তবে শত বছরের ভবিষ্যৎ অনুমান করা কঠিন।"

তিনি আরও বলেন, সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

Header Ad
Header Ad

কানাডাকে যুক্ত করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করলেন ট্রাম্প

কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের মানচিত্রে যুক্ত করে একটি ম্যাপ শেয়ার করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের মানচিত্রে যুক্ত করে একটি ম্যাপ শেয়ার করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মানচিত্রের ছবি প্রকাশ করে নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথে তিনি লিখেছেন, 'ওহ কানাডা'। বুধবার (৮ জানুয়ারি) হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, কানাডাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হিসেবে যুক্ত করে সামাজিক মাধ্যমে একটি মানচিত্র প্রকাশ করেছে নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পোস্টটি করার কয়েক ঘণ্টা আগেই, তিনি কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্যে পরিণত করার প্রস্তাব দেন এবং এটি বাস্তবায়নের জন্য ‘অর্থনৈতিক শক্তি’ ব্যবহার করার হুমকিও দেন।

এর আগে এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছিলেন, 'আপনি কৃত্রিম সীমান্ত থেকে মুক্তি নিন। এরপর দেখুন বিষয়টি দেখতে কেমন লাগে। বিষয়টি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অনেক ভালো হবে।'

ট্রাম্প আরও বলেন, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে হলে সেটি অসাধারণ কিছু হবে। পাশাপাশি, তিনি কানাডার সামরিক ব্যয় নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

ট্রাম্পের মতে কানাডার সামরিক ছোট এবং তারা মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপর নির্ভরশীল। তাই ট্রাম্প কানাডাকে সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হয় যে কানাডাকে নিয়ন্ত্রণে তিনি সামরিক শক্তি ব্যবহার করবেন কিনা, তিনি সরাসরি বলেন, 'না, অর্থনৈতিক শক্তি।'

এদিকে ট্রাম্পের এ ধরনের মন্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে কানাডার প্রেসিডেন্ট জাস্টিন ট্রুডো। কানাডা কখনো যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা একে অপরকে সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক ও নিরাপত্তা সহযোগী। এতে দুই দেশের কর্মী ও সমাজ উপকৃত হচ্ছে। কানাডা কখনো যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে না।

উল্লেখ্য, দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরই কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য বানানোর মতো কথা বলে আসছেন ট্রাম্প।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্রাজিল থেকে এলো না ৪৯৫ টাকা কেজি মাংস
এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি শুরু: শিক্ষা উপদেষ্টা
কানাডাকে যুক্ত করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করলেন ট্রাম্প
জ্বিনের মাধ্যমে গর্ভধারণের আশ্বাস, ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আলামিন
শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ানো ভালোভাবে নেয়নি জনগণ: রিজভী
হাসিনার নির্ঘুমের কারণ ছিল কুমিল্লা : হাসনাত আবদুল্লাহ
সৌদি আরবে ভয়াবহ বন্যা, হাই রেড অ্যালার্ট জারি
নওগাঁয় সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা
এতো বড় বড় সংস্কার দরকার নেই, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
ঢাকা-১০ আসনের সাবেক এমপি মহিউদ্দিন গ্রেফতার
খেজুর গুড়ে ভেজাল না মেশানোর শপথ নিলেন গাছিরা
বঙ্গমাতার পরিবর্তে আবু সাঈদের নামে বিএসএমএমইউ কনভেনশন সেন্টার
ফাজলামি পাইছেন, ২ তালায় বলে ৪ তালায় তুলছেন: সাবেক খাদ্যমন্ত্রী
লন্ডনে খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানালেন তারেক রহমান ও পুত্রবধূ জুবাইদা
গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানা ৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা সরকারের
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, ফেসবুকে গুজব ছড়ানোর অভিযোগ
অস্কারের ‘সেরা ছবি’ ক্যাটাগরিতে জায়গা পেল বাংলা সিনেমা
পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, সাত দাবি নিয়ে যমুনায় গেলেন ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল
লন্ডন পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া
রামুর স্টেশন মাস্টারকে ছুরিকাঘাত, টাকা ছিনতাই