রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪ | ১৭ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। লন্ডন-ভিত্তিক আইনি সংস্থা ‘থ্রি বোল্ট কোর্ট চেম্বার্স’ থেকে ব্যারিস্টার মো. আশরাফুল আরেফিন এই মামলাটি দায়ের করেছেন। তিনি অভিযোগ এনেছেন, চলতি বছরের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।

মামলায় বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও প্রভাবশালী সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে একটি স্বাধীন তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে। শুক্রবার (১ নভেম্বর) লন্ডন-বাংলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মামলার বাদী ব্যারিস্টার আশরাফুল আরেফিন জানান, তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) রোম স্ট্যাটিউটের ১৫ অনুচ্ছেদের অধীনে মামলাটি দাখিল করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার সারাহ ফোরে ও ব্যারিস্টার এমিল লিক্সান্দ্রু।

ব্যারিস্টার আরেফিন সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। এটি "বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন" নামে পরিচিতি লাভ করে। আন্দোলনকারীরা সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটার পুনর্বহাল ও নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর জন্য ৫৬ শতাংশ পদ সংরক্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় নামে। আন্দোলনটি মূলত কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে শুরু হলেও পুলিশের গুলিতে এক ছাত্রের মৃত্যুর পর দ্রুত একটি বৃহত্তর গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এর পর শিক্ষার্থীরা কেবল কোটা সংস্কার নয়, বরং প্রশাসনিক দুর্নীতি, অর্থনৈতিক সংকট এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবিতে সরব হন।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ছাত্রদের এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কঠোরভাবে দমন করতে সরকার পুলিশ, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) এবং আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগকে মোতায়েন করে। ছাত্রদের ওপর নির্বিচারে গুলি, রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড, এবং প্রাণঘাতী অস্ত্র-যেমন বার্ডশট প্লেট এবং তাজা গুলি-ব্যবহার করে তাদের দমন করা হয়। এই বর্বরতার ফলে ১৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হন এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হন, যাদের মধ্যে অনেকে স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ব বরণ করেন।

মামলায় উল্লেখ করা হয়, এই সহিংস দমন এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের উদাহরণ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা নিরপেক্ষ তদন্ত করতে সক্ষম কি না, সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে। কারণ, বেশিরভাগ কর্মকর্তাই পূর্ববর্তী সরকার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত এবং রাজনৈতিক স্বার্থ এই ধরনের তদন্তকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।

আইসিসিতে এই মামলা দায়েরের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার মন্ত্রিপরিষদ এবং অন্যান্য প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে স্বাধীন তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে। মামলার অভিযোগে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, গোপন বন্দিশালায় নির্যাতন, চলাচল ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর নিষেধাজ্ঞা, এবং গণহত্যার মতো গুরুতর অপরাধ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যদি এই মামলায় আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়, তবে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনা যেতে পারে।

মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে নিয়মিত জানানো হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়।

Header Ad

সরকার কেন জানি চোরাবালির পথে যাচ্ছে: রাজিব আহসান

ছবি: সংগৃহীত

অন্তবর্তীকালীন সরকারের উদ্যেশ্যে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান বলেছেন- কাঙ্খিত সংস্কার করে রাষ্ট্রকে নির্বাচনের দিকে ধাবিত করুন। আমরাও সংস্কার চাই জনগনের প্রত্যাশা পুরন করুন। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মুল্যের দাম যেভাবে লাফিয়ে বাড়ছে। বিগত সরকারের সময় সিন্ডিকেট ছিল।

কোথাও সিন্ডিকেট হচ্ছে আমরা সহযোগীতা করবো। কিন্তু কেন সিন্ডিকেট ভাঙতে উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে না। সরকার কেন জানি চোরাবালির পথে যাচ্ছে। আমরা সরকারকে সহযোগীতা করতে চাই। যারা এর সাথে জড়িত তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।

শনিবার (২ নভেম্বর) বিকেলে নওগাঁয় যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের সমন্বয়ে যৌথ কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজিব আহসান আরো বলেন- আমরা ইতোমধ্যে সংগঠন থেকে ৫০০ জনকে বহিস্কার করেছি। সরকারের মধ্যে লুকিয়ে থাকা শেখ হাসিনার অনেক লোক আছে। তাদেরকে খুজে বের করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।আমরা চাই অন্তবর্তীকালীন সরকার সফল হোক।

এসময় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান। প্রধান আলোচক যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি রেজাউল করিম পল, বিশেষ আলোচক সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সাধারন সাধারন সম্পাদক মাহমুদ হাসান রঞ্জু সহ জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মাসুদ হায়দার টিপু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শামীম আহমেদ, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মামুন বিন ইসলাম দোহা সহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।

এতে নওগাঁ জেলার ১১টি উপজেলার ১৪টি ইউনিটের যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

কয়লা সংকটের কারণে মাতারবাড়ি কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ

ছবি: সংগৃহীত

কয়লা সংকটের কারণে কক্সবাজারের মহেশখালী মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) থেকে এ দুটি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। তবে আগামী মাসে আবারও চালুর আশা সংশ্লিষ্টদের।

পুরোপুরি আমদানিনির্ভর ১২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার এ বিদ্যুৎকেন্দ্রে অনিয়ম-দুর্নীতি ও মামলার বেড়াজালে পড়ে বেহাল দশা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে করা ঋণনির্ভর এ মেগা প্রকল্পটির। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, চলতি নভেম্বরের শেষদিকে বিদেশ থেকে কয়লা এলে এ সংকট নিরসন হবে।

চুক্তি অনুযায়ী সুমিতমো করপোরেশন কয়লার সর্বশেষ সরবরাহ দেয় গত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুলাই ও অপরটি একই বছরের ডিসেম্বরে চালু হয়।

যেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এখন পর্যন্ত জাপানের সুমিতমো করপোরেশনের মাধ্যমে আনা হয় ২২ লাখ ৫ হাজার টন কয়লা। সেই মজুত পুরোপুরি শেষ হয়ে গেছে।

প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিন বছর কয়লা সরবরাহের জন্য কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে। কিন্তু সাবেক প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ একটি প্রতিষ্ঠানকে বেআইনি সুবিধা দিতে দরপত্র আহ্বান প্রক্রিয়ায় ১০ মাস দেরি করে বলে অভিযোগ ওঠে। ওই অনিয়মের অভিযোগ তুলে আদালতে অপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট কয়লা আমদানিতে ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা দেয় গত জুলাইয়ে। সেই আদেশটি পরে উচ্চ আদালতে স্থগিত করা হলেও দীর্ঘমেয়াদে কয়লা আমদানি অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে।

কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের এ প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিচালন) মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, কিছু মেনটেন্যান্সের কাজ চলছে, আর কয়লা সংকট- এ দুটি কারণে গত বৃহস্পতিবার থেকে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে সংকট কাটাতে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আশা করছি আগামী মাসে আবার চালু হবে।

Header Ad

বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয়: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, দলটি কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয়।

আজ শনিবার বিকেলে রাজধানী মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে প্রয়াত সাবিহ উদ্দিন আহমেদে দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা শেষে জাতীয় পার্টি ইস্যুতে এক প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। প্রয়াত কূটনীতিকের পরিবারের পক্ষ থেকে স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। ২০২২ সালের ৩১ অক্টোবর গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সাবিহউদ্দিন আহমেদ। ২০০১ সালে খালেদা জিয়ার শাসনামলে সাবিহউদ্দিন আহমেদ যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার ছিলেন।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, যেটা কোনো ইস্যুই নয়, সেই ইস্যুকে সামনে এনে নতুন করে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, সাবিহসহ আমরা যারা ছাত্ররাজনীতি শুরু করেছিলাম; আমাদের একটা লক্ষ্য ছিলো- এই সমাজটাকে পরিবর্তন করব, আমরা বদলে দেবো। সেটা সেই সময় সম্ভব হয়নি। সরকারি চাকরিতে গেলেও সাবিহ কখনো সেই লক্ষ্য থেকে সরে যায়নি। সাবিহ যেখানেই ছিল সেখানেই দেশের জন্য কাজ করেছে, জনগণের জন্য কাজ করেছে। সবচেয়ে বেশি আমার মনে পড়ে যে, যখন তিনি খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাজ করেছেন। তখন দেখেছি যে, তিনি সবচেয়ে বেশি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করেছেন।

শেখ হাসিনার শাসনমালে সাবিহ উদ্দিন সরকারের রোষানলে নির্যাতিত হওয়ার ঘটনা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ওই সময়ে তার ওপরে প্রচণ্ড আক্রমণও হয়েছিলো, রিয়াজ রহমানের গুলি লেগেছিলো, সাবিহ উদ্দিন আহমেদের গাড়িটা পুড়িয়ে দিয়েছিলো, আক্রমণ হয়েছিলো। এই সময়গুলো আমরা পার করেছি। বহুবারই বিভিন্ন গ্রেপ্তার হওয়ার মুহুর্ত থেকে বেরিয়ে এসেছে। সে ভিকটিম হওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু হয়নি। তার চলে যাওয়াটা আমাদের জন্য কষ্টকর। আমরা যারা একসঙ্গে ছিলাম তাদের কাছে এটা বেদনার। সাবিহ‘র ছবিটা এখানে দেখে আতকে উঠলাম।

সভায় অর্থ উপদেষ্টা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সাবিহ উদ্দিন ছিলেন প্রকৃত জাতীয়তাবাদী। দেশ ও জনগণের প্রশ্নের কোনো আপোস করেন নেই। এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। আমরা হারিয়েছি, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম সবুজসহ আরও অনেককে। তাদের মধ্যে সাবিহ অনন্য। আমরা তার পরিবারের জন্য দোয়া করি।

অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ বলেন, সাবিহ শেষ দিন পর্যন্ত দেশের কথা ভেবেছেন, দশের কথা ভেবেছেন। তার মধ্যে স্বার্থপরতা ছিলো। দেশপ্রেমের প্রশ্নের কোনো আপোষ তিনি করেননি।

প্রয়াত সাবিহ উদ্দিন বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ওপরে স্মৃতিচারণ করেন প্রবীণ সম্পাদক শফিক রেহমান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ এনাম, প্রয়াত সাবিহ উদ্দিন আহমেদর ছোট ভাই সালাহ উদ্দিন আহমেদসহ অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিক, ব্যাংকার, অর্থনীতিবিদসহ বিভিন্ন পেশার নাগরিকরা। প্রয়াত সাবিহ উদ্দিনের সহধর্মিনী রওনক আহমেদ, ছেলে সাইয়াব আহমেদ, বিএনপি মহাসচিবের সহধর্মিনী রাহাত আরা বেগমসহ নিকট স্বজনরাও ছিলেন স্মরণ সভায়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকার কেন জানি চোরাবালির পথে যাচ্ছে: রাজিব আহসান
কয়লা সংকটের কারণে মাতারবাড়ি কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ
বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয়: মির্জা ফখরুল
চবির ছাত্রী হলে গোপনে ভিডিও ধারণের সময় বহিরাগত যুবক আটক
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৬৬
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রতি বছর ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার: টিআইবি
ইসরায়েলি সামরিক ঘাঁটিতে হিজবুল্লাহর ড্রোন ও রকেট হামলা
গণভবনকে জাদুঘরে রূপান্তর, জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি সংরক্ষণে কমিটি গঠন
সমবায় আন্দোলনের মূল শক্তি একতা, বিভাজন নয়: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিনে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু, স্বস্তি ফিরেছে দ্বীপবাসীর মাঝে
ঊনষাটেও সবুজ বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান
ভারত-পাকিস্তানকে হারাতে হিন্দি-উর্দু শিখছেন অজি ক্রিকেটাররা !
বাংলাদেশকে নিয়ে ট্রাম্পের টুইটের জবাব দিলেন রাষ্ট্রদূত মুশফিক
শহীদ পরিবারের অন্তত একজনকে চাকরির ব্যবস্থা করা হবে: সারজিস আলম
গণভবন স্মৃতি জাদুঘর জনগণের ‘পেইন ও গ্লোরি’ ধারণ করবে: মাহফুজ আলম
আফগানিস্তান সিরিজ খেলতে সন্ধ্যায় দেশ ছাড়ছেন শান্ত-মিরাজরা
‘যেই পথে গেছে আপা, সেই পথে যাবে জাপা': হাসনাত আব্দুল্লাহ
প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা পেলেন সাফজয়ীরা
পরবর্তী সিনেমা নিয়ে যে বার্তা দিলেন আফরান নিশো