শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪ | ২৪ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হাসিনাকে ভারতে চুপ থাকতে হবে : ড. ইউনূস

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর ভারতে বসে দেশ সম্পর্কে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বক্তব্য-বিবৃতিকে অবন্ধুসুলভ আচরণ বলে বর্ণনা করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বাংলাদেশে তাকে প্রত্যর্পণ না করা পর্যন্ত হাসিনাকে ভারতে চুপ থাকতে হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস এই মন্তব্য করেন।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছে পিটিআই।

বুধবার পিটিআইকে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে ইউনূস আরও ইঙ্গিত দিয়েছেন, হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে বাংলাদেশ অনুরোধ না করা পর্যন্ত ভারত যদি হাসিনাকে নিজের দেশে রাখতে চায়, তাহলে তাকে (হাসিনাকে) আরও মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

এছাড়া হাসিনা ছাড়া সবাইকে ইসলামপন্থি হিসেবে তুলে ধরার জন্য তিনি ভারতের সমালোচনাও করেন।

হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ঢাকায় নিজের সরকারি বাসভবনে পিটিআই-কে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে ইউনূস জোর দিয়ে বলেন, ভারতের সাথে শক্তিশালী সম্পর্ককে বাংলাদেশ সম্মান করে এবং এই কারণে নয়াদিল্লিকে অবশ্যই এমন ধারণা বাইরে যেতে হবে যেটাতে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য সব রাজনৈতিক দলকে ইসলামপন্থি হিসেবে চিত্রিত করে এবং শেখ হাসিনা ছাড়া দেশ আফগানিস্তানে পরিণত হবে বলে মনে করা হয়।

ড. ইউনূস বলেন, ‘ভারতে হাসিনা অবস্থান করায় কেউই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। কারণ বিচার করার জন্য আমরা তাকে ফেরত আনতে চাই। তিনি (হাসিনা) ভারতে রয়েছেন এবং সেখান থেকেই মাঝে মাঝে তিনি কথা বলছেন, এটি সমস্যা তৈরি করছে। যদি তিনি চুপ থাকতেন, তাহলে আমরা ভুলে যেতাম; মানুষও এটা ভুলে যেত যদি তিনি তার নিজের জগতেই থাকতেন, কিন্তু তিনি ভারতে বসে কথা বলছেন এবং দিক-নির্দেশনা দিচ্ছেন, কেউই এটা পছন্দ করছে না।’

এই মন্তব্যের মাধ্যমে ড. ইউনূস স্পষ্টতই গত ১৩ আগস্ট হাসিনার বক্তব্যের কথাই উল্লেখ করেন। সেসময় হাসিনা ‘ন্যায়বিচার’ দাবি করেছিলেন এবং বলেছিলেন, সাম্প্রতিক ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’, হত্যা ও ভাঙচুরের সাথে জড়িতদের অবশ্যই তদন্ত, চিহ্নিত এবং শাস্তি দিতে হবে।

ড. ইউনূস পিটিআইকে বলেন, ‘এটা আমাদের বা ভারতের জন্য ভালো নয়। এটি নিয়ে অস্বস্তি রয়েছে।’

পিটিআই বলছে, ছাত্র-জনতা অভূতপূর্ব সরকার বিরোধী বিক্ষোভের মুখে গত ৫ আগস্ট হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং ভারতে পালিয়ে যান। এরপর প্রায় চার সপ্তাহ ধরে ভারতে তার উপস্থিতি বাংলাদেশে অনেক জল্পনাকেই উসকে দিয়েছে।

হাসিনার চুপ থাকার বিষয়ে বাংলাদেশ তার অবস্থান ভারতের কাছে জানিয়ে দিয়েছে কি না জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, মৌখিকভাবে এবং বেশ দৃঢ়ভাবে জানানো হয়েছে যে– তার চুপ থাকা উচিত।

নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘সবাই এটা বোঝে। আমরা বেশ দৃঢ়ভাবে বলেছি যে– তার চুপ থাকা উচিত। এটি আমাদের প্রতি অবন্ধুসুলভ অঙ্গভঙ্গি; তাকে সেখানে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে এবং সেখান থেকে তিনি প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি যে স্বাভাবিক নিয়মেই সেখানে (ভারতে) গেছেন তা নয়। জনগণের অভ্যুত্থান এবং জনরোষের কারণে তিনি পালিয়ে গেছেন।’

ইউনূস বলেন, (হাসিনা সরকারের আমলে হওয়া) নৃশংসতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ন্যায়বিচারের জন্যই তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন।’

তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘হ্যাঁ, তাকে (হাসিনাকে) ফিরিয়ে আনতে হবে, তা না হলে বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে থাকবে না। হাসিনা যে ধরনের নৃশংসতা করেছেন, তাকে এখানে সবার সামনে বিচার করতে হবে।’

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ভবিষ্যত নিয়ে কথা বলার সময় ড. ইউনূস ভারতের সাথে সুসম্পর্কের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেন। কিন্তু তিনি জোর দিয়ে বলেন, নয়াদিল্লিকে এই মনোভাব ত্যাগ করতে হবে যে শুধুমাত্র হাসিনার নেতৃত্বই বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘(বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার উপায় হচ্ছে) ভারতের তাদের নিজেদের আখ্যান থেকে বেরিয়ে আসা। আখ্যানটি হলো– (বাংলাদেশে) সবাই ইসলামপন্থি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ইসলামপন্থি এবং বাকি সবাই ইসলামপন্থি এবং এই দেশকে তারা আফগানিস্তানে পরিণত করবে। আর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নিরাপদ থাকবে। এই আখ্যানে ভারত বিমোহিত। ভারতকে এই আখ্যান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও তাদের আরেকটি প্রতিবেশী।’

Header Ad

বাংলাদেশিদের জন্য ভারতে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন তিনি: অমিত শাহ

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ছবি: সংগৃহীত

জেএমএম নেতৃত্বাধীন জোট বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য রাজ্যে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের সরকারকে উদ্দেশ্যে করে এসব কথা বলেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, ৮১ সদস্যের ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন এই মাসেই অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে প্রচারে ব্যস্ত সব দলের নেতারা। তাতে আসছেন কেন্দ্রীয় নেতারাও। আগামী ১৩ ও ২০ নভেম্বর এই ভোট হবে। গণনা করা হবে আগামী ২৩ নভেম্বর।

শনিবার (৯ নভেম্বর) নির্বাচনী প্রচারে এসে ঝাড়খণ্ডের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের সরকারকে এক হাত নিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি অভিযোগ করে বলেন, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য ভারতে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন হেমন্ত সরেনের সরকার। বিজেপি ক্ষমতায় এলে এসব অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়িত করবে।

পটকা এলাকার র‍্যালিতে অমিত শাহ বলেন, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) জোট সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছে। আর তারা এসে এখানে স্থায়ী হয়ে জায়গা-জমি দখল করে নিচ্ছে। এ ছাড়া চাকরিও নিয়ে নিচ্ছে তারা। আর করে যাচ্ছে সরকারবিরোধী সব কার্যক্রম। বিজেপিকে ক্ষমতায় আসতে দিন। এদের সবাইকে তাড়িয়ে দেব। সীমান্ত দিয়ে একটি পাখিও আসতে পারবে না।

ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) জোট সরকারকে দুর্নীতিগ্রস্ত বলেও মন্তব্য করেন অমিত শাহ।

Header Ad

আ.লীগ প্রতিরোধে একই স্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পাল্টা কর্মসূচি

ছবি: সংগৃহীত

গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচির ঘোষণার পর, এবার সেই কর্মসূচির প্রতিবাদ ও স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে একইস্থানে পাল্টা গণজমায়েতের ঘোষণা দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত ৮টার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসানাত আব্দুল্লাহ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

তিনি ফেইসবুকে লিখেছেন, রোববার (১০ নভেম্বর) পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে গুলিস্তান জিরোপয়েন্ট গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগকে ইঙ্গিত করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে লিখেছেন, গণহত্যাকারী / নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ কর্মসূচি করার চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নিবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও। তিনি বলেছেন, দেশের ভেতর আওয়ামী লীগের সভা, সমাবেশ এমনকি কোনো ধরনের মিছিল করার কোনো সুযোগ নেই।

Header Ad

ষড়যন্ত্র রুখতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র থেমে নেই। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে না পারলে ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া যাবে না। জবাবদিহি নিশ্চিত করতে না পারলে ভালো কিছু সম্ভব না। ভোট যাতে হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। মানুষ যাকে খুশি তাকে ভোট দেবে। ষড়যন্ত্র রুখতে হলে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

শনিবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে কৃষক দলের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

১০ নভেম্বর থেকে আগামী তিন মাস প্রতিটি ইউনিয়নে কৃষক সমাবেশের ঘোষণা দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তারেক রহমান বলেন, কৃষক দলকে কৃষকনির্ভর করে গড়ে তুলতে হবে। কৃষক সমাবেশে কৃষকদের সমস্যা শুনতে হবে। তারপর সেই সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কৃষকদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবে।

তিনি বলেন, ক্ষমতায় গেলে শহীদ জিয়াউর রহমানের খাল খনন কর্মসূচি পুনরায় শুরু করা হবে। আমাদের দেশে অনেক জায়গা আছে যেখানে কৃষক প্রয়োজনীয় পানি পাযন না। ফসল উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়। খাল খননের মাধ্যমে শহীদ জিয়া পানির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। যেখানে একটি ফসল হতো সেখানে পানির কারণে দুটি হয়েছিল, দুটি ফসলের জায়গায় তিনটি ফসল হয়েছিল।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের নারীদের বড় একটা অংশ কৃষির সঙ্গে জড়িত। তাই কৃষির প্রতি নজর দিতে হবে। আমরা প্রতিবার চেষ্টা করেছি কৃষি সমস্যার প্রতি নজর দিতে। খালেদা জিয়ার সময়ে ৫ হাজার পর্যন্ত কৃষি ঋণ মওকুফ করে দিয়েছিলেন। ফসলের মৌসুমে বিদ্যুৎ বিল সরকার বহন করত। যার মধ্য দিয়ে কৃষকদের কিছু সমস্যার সমাধান হয়েছে।

কৃষকের বীজের সমস্যার সমাধান করা যায়নি উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, বিভিন্ন সময় ফসল নষ্ট হয়, সেজন্য আমরা কৃষি বিমার কথা চিন্তা করেছি। অনেক সময় মহাজন থেকে ঋণ নেয়, যা কৃষকের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, সেখান থেকে আমরা যদি এটা করতে পারি তাহলে এই সমস্যাটা আর হবে না।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মতে, ২০ কোটি মানুষের জন্য খাদ্য উৎপাদন করতে হলে কৃষির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এত মানুষের জন্য খাদ্য আমদানি সম্ভব নয়। তাই যেগুলো মৌলিক খাদ্য, সেগুলো দেশেই উৎপাদন করতে হবে। তাই কীভাবে কৃষিজমি বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে চিন্তা করতে হবে। কিছু পদক্ষেপ আছে যেগুলো নিলে কৃষিজমি বাড়ানো যায়, এটা একমাত্র সম্ভব বিএনপি ক্ষমতায় গেলে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশিদের জন্য ভারতে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন তিনি: অমিত শাহ
আ.লীগ প্রতিরোধে একই স্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পাল্টা কর্মসূচি
ষড়যন্ত্র রুখতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: তারেক রহমান
ডেঙ্গুতে একদিনে ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৩৪
আফগানিস্তানকে ২৫৩ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
গাইবান্ধায় জিইউকে রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ উদ্বোধন
তারেক রহমানের ৩১ দফা অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালিত হবে: টুকু
তৌহিদ আফ্রিদির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন দীঘি
‘নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের হাতে নিহত ৮৬ জন’
সাফ চ্যাম্পিয়নদের দেড় কোটি টাকা পুরস্কার ঘোষণা বাফুফের
নওগাঁয় যুবদলের র‌্যালিতে নেতাকর্মীদের ঢল
আ.লীগের তৈরি জঞ্জাল সরিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ব: মির্জা ফখরুল
মুশফিকের চোট নিয়ে আরও এক দুঃসংবাদ পেল বাংলাদেশ
আ. লীগ সমাবেশ করার চেষ্টা করলে কঠোর হাতে দমন করা হবে: শফিকুল আলম
রিমান্ড শেষে কারাগারে পলক, ইনু ও মেনন
টাঙ্গাইলে সাদপন্থীদের ৩ দিনব্যাপি ইজতেমা শুরু
একই সাথে মঞ্চ মাতাবেন জেমস, হাসান, মাইলস ও দলছুট
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ সমবেত হওয়ার ডাক আওয়ামী লীগের
আজ সিরিজ বাঁচানোর লড়াই বাংলাদেশের, দেখে নিন সম্ভাব্য একাদশ
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৪০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনল আদানি পাওয়ার