সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কোটা আন্দোলন ঘিরে গ্রেপ্তার প্রায় সাড়ে ১০ হাজার

ছবি: সংগৃহীত

দেশে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশব্যাপী সহিংসতা, নাশকতা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় এখনও গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আরও তিন শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের তথ্য পাওয়া গেছে। সোমবার (২৯ জুলাই) দুপুর থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের। এ নিয়ে গত ১৪ দিনে রাজধানীসহ সারা দেশে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার মানুষ গ্রেপ্তার হয়েছেন ।

সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটাপ্রথা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের টানা বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু হয় ১ জুলাই। গত ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে প্রায় সারা দেশে। এর পরদিন থেকে এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, সংঘর্ষ, নাশকতা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন জায়গায় এসব ঘটনায় মামলা হচ্ছে একের পর এক। তাল মিলিয়ে বাড়ছে গ্রেপ্তারের সংখ্যাও। সব মিলিয়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত ১৪ দিনে সারা দেশে মোট ১০ হাজার ৪৩১ জন গ্রেপ্তারের তথ্য পাওয়া গেছে।

ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের একটি বড় অংশ বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এবং দল দুটির অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী। এ ছাড়া বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বিভিন্ন দল ও সংগঠনের নেতাদেরও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তারদের মধ্যে বিশাল একটি অংশেরই পাওয়া যাচ্ছে না কোনো রাজনৈতিক পরিচয়।

ঢাকার আদালত সূত্রে জানা গেছে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ঢাকায় ২৭০টি মামলায় ২ হাজার ৮৯১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক হিসাব বলছে, গত সোমবার পর্যন্ত রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ২৪৩টি মামলায় মোট ২ হাজার ৬৩০ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ২৮৪ জনেরই কোনো রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি, যা মোট গ্রেপ্তারের ৮৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ। অর্থাৎ কোনো দলের সঙ্গে তাঁদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তাদের বেশির ভাগই শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষ।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে বিএনপির নেতা-কর্মী আছেন ২৬৯ জন, জামায়াতের ৬৩ এবং শিবিরের আছেন ১০ জন। এ ছাড়া গণ অধিকার পরিষদের ৩ এবং জেপির আছেন ১ জন, যা মোট গ্রেপ্তারের ১৩ দশমিক ১৬ শতাংশ।

পুলিশের পক্ষ থেকে অবশ্য দাবি করা হচ্ছে, যারা নাশকতা-সহিংসতার সঙ্গে জড়িত, শুধু তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

রাজধানীর বাইরে ঢাকার ধামরাই, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ ও দোহার থানায় গতকাল পর্যন্ত মামলা হয়েছে ২৩টি। এসব স্থানে গতকাল একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সব মিলে এসব থানার অধীন গ্রেপ্তার হয়েছেন ২৬৭ জন।

সোমবার দুপুর থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নারায়ণগঞ্জে আরও ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় সেখানে আরও একটি নতুন মামলা হয়েছে। এ নিয়ে ৩০টি মামলায় নারায়ণগঞ্জে মোট ৫৮৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গাজীপুরে অবশ্য নতুন করে কোনো মামলা হয়নি। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৪ জনকে। এ নিয়ে গাজীপুরে মোট ৪২টি মামলায় ৪৮৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলায় নতুন দুই মামলাসহ ৩৩ মামলায় গতকাল আরও ৪৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বেশিরভাগই বিএনপির নেতাকর্মী। এ নিয়ে মহানগর ও জেলায় মোট ১ হাজার ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে মামলা ও গ্রেপ্তার তুলনামূলক বেশি হচ্ছে রাজশাহী, রংপুর ও বগুড়ায়। এর মধ্যে রাজশাহী মহানগর ও জেলা মিলিয়ে এ পর্যন্ত ১৭টি মামলা হয়েছে। সেখানে নতুন করে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাজশাহীতে এ নিয়ে মোট গ্রেপ্তার ৪০৩ জন। বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ জেলায় ১৫টি মামলায় গতকাল পর্যন্ত ১৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রংপুরে নতুন করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৭ জনকে। রংপুর মহানগর ও জেলা মিলিয়ে গতকাল পর্যন্ত ২২টি মামলায় ২৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিলেটে ১১ মামলায় গতকাল পর্যন্ত মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৪৭ জন, এর মধ্যে শেষ ২৪ ঘণ্টায় চারজন।

এ ছাড়া খুলনা বিভাগের কোথাও কোটা আন্দোলন ঘিরে নতুন কোনো মামলার খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় বাগেরহাটে ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৫২ জন। যশোরে এ পর্যন্ত মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৩৭ জন। এর মধ্যে মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হয়েছেন ২২ জন।

Header Ad

পা‌কিস্তানের হাইক‌মিশনারের সেল‌ফিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

পা‌কিস্তানের হাইক‌মিশনারের সেল‌ফিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ সম্প্রতি সাক্ষাৎ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এর সঙ্গে।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সাক্ষাৎ শেষে, সৌজন্য হিসেবে পাকিস্তানের হাইকমিশনার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে একটি সেলফি তোলেন।

এর কিছুক্ষণ পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স (টুইটার)-এ সেই ছবি পোস্ট দেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ।

টুইটে হাইকমিশনার লিখে‌ন, আজকে যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ হয়েছে। এ সময় বিপিএলের (বাংলা‌দেশ প্রিমিয়ার লিগ) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি কিংবদন্তি গায়ক রাহাত ফতেহ আলী খানের পারফরম্যান্সসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো আলোচনায় উঠে এসেছে।

এর আগে শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকায় রিকশা চালিয়েছেন পাকিস্তানি হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। মূলত, ঢাকা শহরের দৃশ্যপটকে চিহ্নিত করতে হোটেল লা মেরেডিয়ানের লবিতে রাখা রিকশা দেখে তর সইতে পারেননি পাকিস্তান হাইকমিশনার। শেষ পর্যন্ত চালিয়ে দেখেছেনও। শুধু তাই নয়, রিকশাচালকদের প্রতি এই কঠিন কাজের জন্য শ্রদ্ধাও জানিয়েছেন তিনি।

সামাজিকমাধ্যমে এমন এক ভিডিও পোস্টও করেছেন তিনি। পোস্ট করা ভিডিওর ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘বলো কোথায় যাবে, বেগম?’

মুহূর্তেই ভিডিওটি নেটিজেনদের দৃষ্টি কেড়েছে। গত বছরের শেষ দিকে ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে জায়গা করে নেয় ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র। ঢাকার রিকশা যে কোনো বিদেশি পর্যটকের কাছে আকর্ষণীয় বিষয়।

পোস্টে তিনি লিখেন, লা মেরেডিয়ানের ১৪তম তলায় রিকশা টানা। জীবিকা অর্জনের জন্য প্রায় সব আবহাওয়ায় সারাদিন ধরে টানাটানি করা সত্যিই খুব কঠিন। রিকশাচালকদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। স্যালুট।

Header Ad

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হবে শহীদদের নামে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ভবিষ্যতে জনগণের সমর্থণে সরকার গঠনে সক্ষম হলে সারাদেশে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের নামে স্থান ও প্রতিষ্ঠানের নামকরণের প্রস্তাব করবে বলে জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে হুইল চেয়ার বিতরণ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা জানান। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্র-জনতা ও দুস্থদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ করে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’।

তারেক রহমান বলেন, সারাদেশে স্বৈরাচার বিদায় করতে যারা নিজেদের জীবন উৎসগ করেছেন, প্রতিটি মানুষের নাম যাতে হারিয়ে না যায় সেজন্য মহানগর, জেলা ও থানা পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থান শহীদদের নামে নামকরণ করার চিন্তা রয়েছে বিএনপির। এবং যারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন তাদের সহযোগিতার জন্য আমরা প্রচেষ্টা গ্রহণ করব।

তিনি বলেন, গত ১৭ বছর ধরে বিভিন্ন পর্যায়ে থেকে আমরা স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি। মানুষ তার কথা বলার অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য আন্দোলন করেছে। সেই আন্দোলনের খুব অল্প সংখ্যক মানুষের পাশে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা করছি। আজকের এই প্রচেষ্টা খুবই ক্ষুদ্র।

তিনি আরও বলেন, বিগত ১৭ বছরে স্বৈরাচার মুক্ত বর্তমান পরিস্থিতি তৈরি করতে গিয়ে বহু মানুষ দল-মত নির্বিশেষে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সবাইকে কতটুকু সাহায্য দরকার ব্যক্তিগতভাবে আমি জানি না। তবে যারা শহীদ হয়েছেন, যারা শারীরিকভাবে পঙ্গু বা আহত ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন তাদের পরিবারের পাশে কতটুকু দাঁড়ানো যাবে আমি বলতে পারব না। তবে আমাদের কর্তব্য ও দায়িত্ব- তাদের পাশে যতটুকু সম্ভব সাহায্য সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দাঁড়ানো। আমি করে করি, দলমত নির্বিশেষে এটা সবার দায়িত্ব।

‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমনের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, কোষাধ্যক্ষ ও বিএনপি পরিবারের উপদেষ্টা এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত প্রমুখ।

Header Ad

আবারও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হলেন হরিণী অমরাসুরিয়া

হরিণী অমরাসুরিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হরিণী অমরাসুরিয়াকে আবারও নিয়োগ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমার দিশানায়েকে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) তাকে নিয়োগ দেয়া হয়।

শ্রীলঙ্কার সাধারণ নির্বাচনে ২২৯ আসনের মধ্যে ১৫৯টি আসন পেয়েছে অনূঢ়ার বামপন্থী জোট। আজ সোমবার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে নতুন মন্ত্রীদের নাম ঘোষণা করেন অনূঢ়া কুমার দিশানায়েকে। সেখানেই আমারাসুরিয়াকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নিয়োগ দেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে প্রবীণ রাজনীতিক বিজিথা হেরাথকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তবে নতুন কোনো অর্থমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করেননি দিশানায়েকে। খবর রয়টার্স ও আল জাজিরা।

এ বিষয়ে তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট পদে জয়ের পর তিনি নিজে যেভাবে অর্থমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পরিচালনা করেছেন সেভাবেই পরিচালনা করবেন।

গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিশানায়েকে জয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে বছরের পর বছরে ধরে চলা পারিবারিক আধিপত্যের অবসান হয়েছে। সে সময় জয়ের পর দিশানায়েকে প্রধানমন্ত্রী পদে আমারাসুরিয়াকে নির্বাচিত করেন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করেন হেরাথকে। নতুন সরকারে তিনি তাদেরকেই পুনর্নিয়োগ দিলেন।

সেপ্টেম্বরে দিশানায়েকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দেশটির পার্লামেন্টে তার নির্বাচনী জোট এনপিপির আসন ছিল মাত্র তিনটি। আর তাই পার্লামেন্টে নিজ জোটের আসনসংখ্যা বাড়াতে তিনি আগাম নির্বাচন দেন। গত ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত আগাম নির্বাচনে তাঁর জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পা‌কিস্তানের হাইক‌মিশনারের সেল‌ফিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হবে শহীদদের নামে: তারেক রহমান
আবারও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হলেন হরিণী অমরাসুরিয়া
শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস, প্রবাসীদের নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র!
এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করবে ইসলামী ব্যাংক
অন্তর্বর্তী সরকার যত বেশি সময় নেবে, তত বেশি সমস্যা তৈরি হবে: মির্জা ফখরুল
ট্রেলারেই রেকর্ড গড়ল ‘পুষ্পা ২’
হাতজোড় করে দোয়া চাইলেন জুনাইদ আহমেদ পলক
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ, করলেন কবর জিয়ারত
ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
সরকার চাইলে তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্য
সৌদি আরবে কনসার্ট করবেন জেমস
৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য
গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
অগ্রাহায়নের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)