রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি

হেলিকপ্টার থেকে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেনি

ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘাত ও সহিংসতার প্রেক্ষাপটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় হেলিকপ্টার থেকে কোন গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সরকারি এই সংস্থাটি বলছে,; মূলত নজরদারি, নির্দিষ্ট স্থানে আটকা পড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মীদের উদ্ধার এবং জরুরি পরিস্থিতিতে অগ্নিনির্বাপক সুবিধা দেওয়ার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার।

রোববার (২৮ জুলাই) রাতে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও সহিংসতার ঘটনায় নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ও কিছু আন্তর্জাতিক অংশীদারের উদ্বেগ প্রকাশের বিষয়টি লক্ষ্য করেছে সরকার। বিশেষ করে প্রোপাগান্ডা, অপতথ্য ও গুজব প্রচারের প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যে অকুণ্ঠ সমর্থন ও পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্যক ধারণার জন্য সরকার কৃতজ্ঞ। সরকার সব আন্তর্জাতিক অংশীদারদের আশ্বস্ত করতে চায় যে, সরকার এবং জনগণের সময়োপযোগী এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে সামগ্রিকভাবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে শুরু করেছে।

নিহতদের পরিবারের জন্য সরকার সহায়তার হাত বাড়িয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, প্রাণহানির জন্য ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন প্রধানমন্ত্রী। নিহতদের পরিবারের সদস্যদের চাকরির নিশ্চয়তা দিয়েছেন তিনি। ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের যে ভোগান্তি হচ্ছে, তা সুরাহায় অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার। এটা খুবই পরিষ্কার যে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের ছাত্র সংগঠনগুলো এ আন্দোলনের ওপর চেপে বসে সন্ত্রাসের রাজত্ব ছড়িয়েছে। পাশাপাশি তারা ব্যাপক প্রোপাগান্ডা ও অপতথ্য ছড়িয়েছে।

গত ৫ জুন কোটাপ্রথা পুনর্বহালে হাইকোর্টের রায়ের পর কয়েক সপ্তাহ ধরে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন শিক্ষার্থীরা। তারা সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবি জানিয়ে এ আন্দোলন করে আসছিলেন। ২০১৮ সালে সরকারি চাকরিতে কোটাপ্রথা সম্পূর্ণভাবে বাতিল করে দেয় সরকার। সরকারের সুস্পষ্ট নির্দেশনা পেয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ছাত্রদের আশ্বস্ত করেছিল যে তারা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে পারবেন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা উপভোগ করবেন। এ সময়ে রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি দিতে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করেছিল সরকার। একটি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এ ঘটনায় দায়ীদের জবাবদিহিতায় নিয়ে আসতে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার। এরই মধ্যে হাইকোর্টের এক বিচারকের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিশনও গঠন করা হয়েছে।

অব্যাহত প্রোপাগান্ডার মুখে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সরকার কিছু বিষয়গুলো তুলে ধরতে চায় উল্লেখ করে এতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ ও সুনির্দিষ্ট আন্দোলনকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করার কোনো সুযোগ নেই। নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে হত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পর নিরাপত্তা বাহিনীর মাধ্যমে ‘দেখামাত্র গুলি’ করার একটি ঘটনাও ঘটেনি।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় হেলিকপ্টার থেকে গুলির ঘটনাও ঘটেনি। আইন প্রয়োগকারী অভিযানের সময় হেলিকপ্টার থেকে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেনি। মূলত নজরদারি, নির্দিষ্ট স্থানে আটকা পড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মীদের উদ্ধার এবং জরুরি পরিস্থিতিতে অগ্নিনির্বাপক সুবিধা দেওয়ার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়েছে। একটি সাঁজোয়া যান সাবধানতাবশত মোতায়েন করার পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। সেটিতে জাতিসংঘের লোগো ঢেকে দেওয়ার জন্য রঙের ব্যবহার হলেও তা দৃশ্যমান ছিল। যদিও প্রশ্নবিদ্ধ যানটি দ্রুত সেবা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।

ব্রডব্যান্ড এবং মোবাইল ইন্টারনেট–সংযোগ এখন পুরোপুরি চালু হয়েছে। অস্থিরতা ও সহিংসতার পুরো সময়কালে ভূমিভিত্তিক এবং মোবাইল টেলিযোগাযোগসহ যোগাযোগের অন্যান্য মাধ্যমগুলো কার্যকর ছিল।

প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলো কারফিউ ঘণ্টার সময় অন্যান্য জরুরি পরিষেবা প্রদানকারীদের সঙ্গে মিডিয়া কর্মীদের জন্য ছাড়ের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সরকার যে কোনো মূল্যে জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকারকে সমুন্নত রেখেছে এবং অব্যাহত রাখবে।

 

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  

ছবিঃ সংগৃহীত

দেশের ১৪ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  

ছবিঃ সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, খুন ও ডাকাতি প্রতিরোধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাবও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে বলে জানান, র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে র‍্যাবের টহল ও চেকপোস্ট পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় র‍্যাব মহাপরিচালক আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে কতিপয় দুষ্কৃতকারী ও স্বার্থান্বেষী মহল হামলা ও নাশকতার মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ সাধারণ মানুষের ওপর নৃশংস কায়দায় হামলা ও আক্রমণ চালাচ্ছে। এসব অপরাধ দমনে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাব ফোর্সেসও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে।

তিনি বলেন, এরইমধ্যে র‌্যাবের সব ব্যাটালিয়ন তাদের নিজস্ব দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় রোবাস্ট প্যাট্রোলিং পরিচালনা করছে। ঝুঁকিপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিরতিহীনভাবে অতিরিক্ত টহল মোতায়েনের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

র‍্যাব মহাপরিচালক বলেন, ব্যাটালিয়নগুলোতে নিজস্ব কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে ঢাকাসহ সারাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। দেশব্যাপী বিভিন্ন জায়গায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশির মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পাশাপাশি যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য র‌্যাব বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব মেট্রোপলিটন শহর, জেলা শহর ও উপজেলা পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট স্থাপন, পর্যাপ্ত সংখ্যক টহল মোতায়েন এবং সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান মহাপরিচালক।

তিনি বলেন, সব মেট্রোপলিটন শহর ও গুরুত্বপূর্ণ জেলা শহরগুলোতে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফোর্স রিজার্ভ রাখা হয়েছে। গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত রাজধানী থেকে ৪০ জন, ময়মনসিংহে ২৫ জন, রাজশাহী থেকে ২৪ জন, সিলেট থেকে ১৭ জন, নারায়ণগঞ্জ থেকে ১৫ জনসহ মোট ১৮০ জন আসামিকে গ্রেফতার এবং অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব। এছাড়া সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে র‌্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

র‍্যাব ডিজি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের খুন, হত্যাচেষ্টা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক কারবারি এবং চাঞ্চল্যকর সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়। এসব গ্রুপের সন্ত্রাসীরা নিজেদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে এক গ্রুপ অপর গ্রুপের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে মারামারি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে জখম করার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য মোহাম্মদপুরের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী কবজি কাটা গ্রুপের প্রধান আনোয়ার ওরফে শুটার আনোয়ার ওরফে কবজি কাটা আনোয়ার, জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ সন্ত্রাসী বুনিয়া সোহেল এবং জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি সেলিম আশরাফি ওরফে চুয়া সেলিমসহ তাদের সহযোগীদের গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার