বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ | ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদের

কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করেছেন তাকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে তার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ডিবি পরিচয়ে কোন একটি ‘রাষ্ট্রীয় বাহিনী’ তাকে তুলে নিয়ে যায় বলে তিনি অভিযোগ করেছেন। খবর বিবিসি বাংলার।

বিবিসি বাংলাকে তিনি বলেন, শারীরিক নির্যাতনের কারণে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, "আঘাতের কারণে আমার দুই কাঁধ ও বাম পায়ের রক্ত জমাট বেঁধে আছে। শুধু শারীরিক নয়, মানসিকভাবেও নির্যাতন করা হয়েছে আমাকে"।

নাহিদ আরও বলেন, “আন্দোলনে আমি যাতে নেতৃত্ব বা নির্দেশনা দিতে না পারি সে কারণেই হয়তো আমাকে তুলে নেয়া হয়েছিল”।

নাহিদ ইসলামের এই অভিযোগের বিষয়ে গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা জানায়, নাহিদ ইসলামকে আটক বা ছেড়ে দেওয়া সম্পর্কে তারা কিছু জানে না।

এ দিকে কোটা নিয়ে উচ্চ আদালতের রায়ের প্রতিক্রিয়া, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে সমন্বয় কিংবা ভবিষ্যত কর্মসূচি নিয়েও কথা বলেছেন নাহিদ ইসলাম।

গত ২০ই জুলাই শুক্রবার মধ্যরাতে নন্দীপাড়ার এক বন্ধুর বাসা থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেন তার বাবা বদরুল ইসলাম।

রোববার মুক্ত হওয়ার পর নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘তুলে নিয়ে যাওয়ায় সময় ওই বাসার নিচে পুলিশ ও বিজিবির গাড়িসহ তিন-চারটি গাড়ি ছিল। সেখানে থাকা একটি প্রাইভেট কার বা মাইক্রোতে তাকে ওঠানো হয়। সে সময় তিন থেকে চার স্তরের কাপড় দিয়ে আমার চোখ বাঁধা হয় এবং হ্যান্ডকাফ পড়ানো হয়। কিছু সময় পর গাড়ি থেকে নামিয়ে আমাকে একটি বাড়ির রুমে নেওয়া হয়। আমাকে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং পরবর্তীতে আমার ওপর মানসিক ও শারীরিক টর্চার শুরু করা হয়।’

তিনি বলেন, ‘এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এরপর আমার কোনো স্মৃতি নাই। রোববার ভোরে চারটা থেকে পাঁচটার দিকে পূর্বাচল এলাকায় আমার জ্ঞান ফেরে। পরে আলো ফুটলে কিছু দূর হেঁটে একটি সিএনজি নিয়ে বাসায় চলে আসি। রোববার দুপুর ১২টায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হই আমি।’

কোটা সংস্কার দাবিতে চলমান আন্দোলনের মধ্যে রোববার কোটা পুর্নবহালে হাইকোর্টের আদেশ বাতিল করে আপিল বিভাগ। এই রায়ে বলা হয়েছে, এখন থেকে সরকারি চাকরিতে ৯৩ শতাংশ নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে। বাকি সাত শতাংশের মধ্যে পাঁচ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা, এক শতাংশ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা আর এক শতাংশ প্রতিবন্ধী-তৃতীয় লিঙ্গ কোটা হিসেবে থাকবে। এতে সরকার চাইলে এই কোটার হার কম-বেশি করতে পারবে। অনতিবিলম্বে সরকারকে এই বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে বলেছে সুপ্রিম কোর্ট।

এই রায়ের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় রোববার নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘রায়ে আমরা দেখেছি সাত শতাংশ কোটার কথা বলা হয়েছে। তবে এটা এখনও আমাদের কাছে স্পষ্ট না যে, সকল গ্রেডে নাকি শুধুমাত্র প্রথম শ্রেণির চাকরির ক্ষেত্রে। এটা যদি সকল গ্রেডের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে সেটাকে আমরা ইতিবাচক মনে করি। আর সকল গ্রেডের না হলে আমাদের পূর্ণাঙ্গ দাবিকে প্রতিফলন করে না।’

Header Ad
Header Ad

যমুনায় যাওয়ার চেষ্টা, শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-লাঠিচার্জ

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-লাঠিচার্জ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর পুলিশ জলকামান ও লাঠিচার্জ করেছে। তৃতীয় ধাপে জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া এসব শিক্ষক প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে যমুনার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয় এবং মারমুখী হয়ে ওঠে। এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজন শিক্ষক আহত হয়েছেন।

বুধবার (১২ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ব্যানারে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান করছেন তারা। দীর্ঘদিনেও দাবি আদায়ের বিষয়ে ন্যূনতম আশ্বাস না পাওয়ায় তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে যাচ্ছিলেন। কিন্তু আগে থেকেই কদম ফোয়ারা মোড়ে সতর্ক অবস্থায় ছিল পুলিশ। বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের মিছিলটি কদম ফোয়ারা কাছাকাছি এলে পুলিশ তাদের বাধা দেয় এবং তাদের বোঝানোর চেষ্টা করে, এতজনকে একসঙ্গে নিয়ে বাসভবনের সামনে যাওয়া সুযোগ নেই। আপনারা চাইলে কয়েকজন প্রতিনিধি মিলে সেখানে যেতে পারেন। কিন্তু তারা রাজি হননি।

পরে বাধা উপেক্ষা করে তারা সামনের দিকে যেতে চাইলে পুলিশ তাদের ওপর জলকামান নিক্ষেপ করে। তাতেও ফেরানো যায়নি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের। পরে পুলিশ বাধ্য হয়ে তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। এই ঘটনায় অন্তত পাঁচজন বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

এর আগে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. ফিরোজ উদ্দিন বলেন, বৈষম্যের শিকার হচ্ছে সারা বাংলাদেশের তৃতীয় ধাপে জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া চলমান যোগ্য বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো। গত ৩ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো চিঠির দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে আমরা অবস্থান করছি। ২০১৩ সালে সারা বাংলাদেশের ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করলেও সমযোগ্যতা থাকার পরেও শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে সারা বাংলাদেশের চলমান যোগ্য ৪ হাজারের অধিক বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়ে যায়। এরই সঙ্গে প্রায় ৮ লক্ষাধিক শিক্ষার্থী তাদের মৌলিক অধিকার হতে বঞ্চিত হয়েছে।

তিনি বলেন, ২০১৫ সাল থেকে আমরা জাতীয়করণের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ২০১৮ সালে ১৮ দিন, ২০১৯ সালে ৫৬ দিন, ২০২৪ সালে ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর এবং সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৫ জানুয়ারি থেকে ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেছি। ২৫ থেকে ২৭ জানুয়ারি আন্দোলনের ফলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে একটি চিঠি মন্ত্রণালয়ের ইস্যু করা হয়। এই চিঠি দ্রুত বাস্তবায়নের জোর দাবি জানাচ্ছি।

Header Ad
Header Ad

পাঁচ দফা দাবিতে দেশজুড়ে ধর্মঘটে চিকিৎসকরা, রোগীদের ভোগান্তি

পাঁচ দফা দাবিতে দেশজুড়ে ধর্মঘটে চিকিৎসকরা। ছবি: সংগৃহীত

সারা দেশের সরকারি হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবি আদায়ে কর্মবিরতিতে নেমেছেন চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার ‘সর্বস্তরের চিকিৎসক ও চিকিৎসা শিক্ষার্থীদের’ ব্যানারে দিনভর কর্মসূচি পালনের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সংবাদ সম্মেলনে কর্মবিরতির ঘোষণা দেওয়া হয়।

পাঁচ দাবিতে নতুন এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসক নাদিম হোসাইন।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বুধবার সারা দেশের মেডিকেল ও ডেন্টাল শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন কর্মসূচি পালন করবে। সরকারি, বেসরকারি সব হাসপাতালের ইনডোর ও আউটডোর সেবা এবং বৈকালিক চেম্বার বন্ধ থাকবে। মানবিক বিবেচনায় আইসিইউ, সিসিইউ, ক্যাজুয়ালটি, লেবার রুমের কার্যক্রম চলমান থাকবে।

বুধবার কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশের ডাক দেওয়া হল। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সব শিক্ষার্থীরা বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সমবেত হবেন। সেখান থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অভিমুখে লংমার্চ করবেন তারা।

তবে এই কর্মসূচিতে হাসপাতালের বহির্বিভাগ ও অন্তবিভাগের সেবা কার্যক্রম বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হলেও, ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটাল এবং শিশু হাসপাতালসহ আরও কয়েকটিতে দেরিতে হলেও কোনো কোনো বিভাগের বহির্বিভাগে রোগী দেখা শুরু হয়েছে।

এদিকে আবার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে বহির্বিভাগ পুরোপুরি বন্ধ আছে। চিকিৎসকদের কর্মসূচির কথা জানা না থাকায় সেখানে সকাল থেকে রোগীদের ভিড় দেখা গেছে। অনেকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে চলে যাচ্ছেন, অনেকে আবার সেখানেই ঘোরাঘুরি করছেন। তবে আইসিইউ, সিসিইউসহ জরুরি চিকিৎসা বিভাগ চালু আছে।

ঢাকার ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটালে সকাল ৯টা থেকে বহির্বিভাগে রোগী দেখা শুরু করার কথা ছিল। সেখানে চিকিৎসকরা রোগী দেখতে শুরু করেছেন পৌনে ১০টা থেকে। ফলে বহির্বিভাগের সামনে রোগীদের ভিড় তৈরি হয়।

বহির্বিভাগের একটি কক্ষের সামনে দায়িত্বরত একজন কর্মচারী বলেন, ‘সকালে স্যারেরা এসেছেন কিন্তু রোগী দেখেননি। পরে সবাই পরিচালক স্যারের রুমে যান, এরপর আউটডোরে রোগী দেখা শুরু হয়েছে।’

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান নিটোরে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানেও বহির্বিভাগে রোগী দেখছেন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের একজন চিকিৎসক বলেন, আমাদের এখানে কার্যক্রম চলছে। আউটডোর খোলা। আসলে আমি আজকের কর্মসূচি সম্পর্কে জানি না।

বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের বহির্বিভাগে রোগী দেখছেন চিকিৎসকরা। আবার রোগী দেখা বন্ধ আছে শহিদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে বহির্বিভাগে। সেখানে রোগীদের জটলা তৈরি হয়েছে সকাল থেকেই, চিকিৎসা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে।

Header Ad
Header Ad

৩ দিন পর গুলিতে নিহত যুবকের মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

রাতের আঁধারে বিএসএফের গুলিতে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে ভারত। মঙ্গলবার রাত ৯টার পর জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ি সীমান্তের জিরো পয়েন্ট দিয়ে তার মরদেহ ফেরত দেওয়া হয়।

বিজিবি ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের আওতাধীন পঞ্চগড়ের ভিতরগড় সীমান্ত মেইন পিলার ৭৪৪ এর ৭নং সাব পিলার এলাকায় ভারতের অভ্যন্তরে আবালুপাড়া এলাকায় আল আমিনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। গত ৮ মার্চ ভোরে ভারতের ৪৬ ভাটপাড়া বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্যদের গুলিতে নিহত হন আল আমিন।

এ ঘটনায় মরদেহ ফেরতসহ প্রতিবাদ জানাতে সোমবার বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে ভারতের রাজগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তরের পর মঙ্গলবার রাতে নিহতের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।

এসময় ভারতের রাজগঞ্জ থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর অনুপম মজুমদার ও বাংলাদেশের তেঁতুলিয়া থানা পুলিশের এসআই নরেশ চন্দ্র দাস, বিজিবি-বিএসএফ সদস্য ও নিহত আল আমিনের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

তেঁতুলিয়া থানা পুলিশের এসআই নরেশ চন্দ্র দাস বলেন, ভারতে নিহতের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। তিনদিন পর মঙ্গলবার রাতে বিজিবি ও বিএসএফ সদস্যদের উপস্থিতিতে আল আমিনের মরদেহ ফেরত দেয় ভারতীয় পুলিশ। পরে সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য শামসুদ্দিন এবং শফিকুল ইসলামের মাধ্যমে নিহতের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় যাওয়ার চেষ্টা, শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-লাঠিচার্জ
পাঁচ দফা দাবিতে দেশজুড়ে ধর্মঘটে চিকিৎসকরা, রোগীদের ভোগান্তি
৩ দিন পর গুলিতে নিহত যুবকের মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান-আতিকুল-মহিবুল
আজ ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর অনেক এলাকায়
এমবিবিএস-বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া নামের আগে 'ডাক্তার' লেখা যাবে না: হাইকোর্ট
মাগুরার শিশুটির অবস্থার আবারও অবনতি, দুবার বন্ধ হয়েছে হৃৎস্পন্দন
খাদ্য অধিদপ্তরে ১৭৯১ জনের বিশাল নিয়োগ, এসএসসি পাসেও আবেদনের সুযোগ
বিরামপুরে দুই শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একজন আটক
ট্রাকচাপায় কারখানা শ্রমিক নিহত, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
বঙ্গবন্ধু হলের নাম বদল নিয়ে পোস্ট করায় ইবি শিক্ষককে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া  
বাংলাদেশ ফুটবল দলে হামজা ছাড়াও আরেক চমক ইতালিয়ান প্রবাসী ফাহামিদুল
একটি রাজনৈতিক দল ফ্যাসিবাদের দোসদেরকে প্রশ্রয় দিচ্ছে: আযম খান
গুম, খুন, আয়নাঘরের বৈধতা দিয়েছিল শাহবাগ : হাসনাত আব্দুল্লাহ  
ফিতরা হিসাব করবেন কিভাবে?    
স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা ভালো রাখার ১০ উপায়  
জেমস লাইভ ইন ডালাস; যুক্তরাষ্ট্রে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন জেমস  
এসিস্টের পর ইফতার, এসেই গোল, রোজা রেখে দুর্দান্ত লামিন ইয়ামাল  
পাকিস্তানে ট্রেনে জিম্মি ১০৪ জন যাত্রীকে উদ্ধার, ১৬ জঙ্গি নিহত  
গণজাগরণ মঞ্চের লাকিকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে শাহবাগে ঢাবি শিক্ষার্থীরা