রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ

শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ। ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা ও আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ ১৬ জুলাই। তিনি ২০০৭ সালের আজকের দিনে ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে কারাবন্দি হন। প্রায় ১১ মাস কারাবন্দি থাকার পরে জামিনে মুক্তি পান শেখ হাসিনা।

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানকালে বিভিন্ন মিথ্যা-বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় গ্রেপ্তার হন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ওই সময় শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ ২৫ লাখ গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে জমা দেয়। বিভিন্ন দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারেআবার ফিরে আসে। যুগপৎভাবে বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের।

সেদিন ভোরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই সহস্রাধিক সদস্য সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে শেখ হাসিনার ধানমন্ডির বাসভবন সুধা সদন ঘেরাও করে। সে সময় শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করছিলেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা শেখ হাসিনাকে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে সুধা সদন থেকে বের করে নিয়ে আসে এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যরা বন্দি অবস্থায় তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নীলনকশা অনুযায়ী আদালতের কার্যক্রম শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময়ের প্রায় দুই ঘণ্টা আগেই আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জামিন আবেদন আইনবহির্ভূতভাবে নামঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।

শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে বাংলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে অবরুদ্ধ করার অপপ্রয়াস চালায় তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। শেখ হাসিনা আদালতের গেটে দাঁড়িয়ে প্রায় ৩৬ মিনিটের অগ্নিঝরা বক্তব্যের মাধ্যমে তৎকালীন সরকারের হীন-রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।

গ্রেপ্তারের পূর্বমুহূর্তে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশে একটি চিঠির মাধ্যমে দেশের জনগণ এবং আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গণতন্ত্র রক্ষায় মনোবল না হারিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।

আওয়ামী লীগসহ অন্য সহযোগী সংগঠন ও গণতন্ত্রপ্রত্যাশী দেশবাসীর ক্রমাগত প্রতিরোধ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুকন্যার আপসহীন ও দৃঢ় মনোভাব এবং দেশবাসীর অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ১১ জুন দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগের পর তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় পিতার মতো আপসহীন মনোভাব নিয়েই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে শেখ হাসিনার যাত্রা শুরু হয়।

জনগণের মুক্তি আন্দোলনে শেখ হাসিনাকে সহ্য করতে হয়েছে অনেক জেল-জুলুম ও অত্যাচার-নির্যাতন। অসংখ্যবার মৃত্যুর সম্মুখীন হতে হয়েছে। জনগণের ভালোবাসায় সব ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে অকুতোভয় নির্ভীক সেনানীর মতো নিরবচ্ছিন্নভাবে পথ চলেছেন তিনি। সব বাধা-বিপত্তি জয় করে আজ শুধু বাংলাদেশেই নয় বিশ্বদরবারেও স্বমহিমায় উজ্জ্বল জনগণের প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা।

Header Ad
Header Ad

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা দ্রুত সমাধান সম্ভব নয়: উপদেষ্টা আসিফ

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা উত্তর সিটি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ছয়টি খাল সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা আসিফ বলেন, ‘খালগুলো সংরক্ষণ করতে পারলে ঢাকা শহরের চিত্র ভিন্ন হত। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা এত দ্রুত শেষ করা সম্ভব নয়। তাই আমরা কিছু পরিকল্পনা দিয়ে যাচ্ছি।’

এসময় তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকা নর্থ মডেল পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে। যা হবে শহরের জন্য রোল মডেল।’

এছাড়া এদিন বর্ষার আগেই ছয়টি খালের খনন কাজ শুরু হবে উল্লেখ করে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আগে সমন্বয়ের অভাব ছিল। তবে এখন আন্তঃমন্ত্রণালয় এক হয়ে কাজ করছে। কাজটা শেষ করতে সময় লাগবে, তবে আমরা শুরু করে দিচ্ছি।’

প্রকল্পের অধীনে নয়, কর্মসূচির মাধ্যমে কাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘খাল খনন কাজ শুরু হবে আগে। এরপর পুনরুদ্ধার করা হবে। পুনরুদ্ধারের সময় অনেক বাধা আসবে, তা সবাইকে মিলে রুখতে হবে।

এ সময় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, ‘দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের অনেক ক্ষতি করা হয়েছে। তবে এখন থেকে আমরা তা পরিবর্তন করবো।’

Header Ad
Header Ad

গোপনে বাংলাদেশে এসে টিউলিপের তথ্য নিয়ে গেছে ব্রিটিশ গোয়েন্দারা

যুক্তরাজ্যের সাবেক সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে ও যুক্তরাজ্যের সাবেক সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের ব্যাপারে তথ্য নিতে গোপনে বাংলাদেশে এসেছিলেন দেশটির জাতীয় অপরাধ সংস্থার (এনসিএ) কর্মকর্তারা।

তারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বিরোধী তদন্তকারীদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছেন। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই বৈঠক করেন ব্রিটেনের গোয়েন্দাদের একটি দল। বাংলাদেশি কর্মকর্তারা তাদের জানিয়েছেন, তারা টিউলিপের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নতুন তথ্য যোগাড় করতে সমর্থ হয়েছেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ব্রিটিশ কর্মকর্তারা এখন টিউলিপ সিদ্দিকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যাচাই, ইমেইলের তথ্য যাচাই এমনকি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ডাকতে পারে।

টিউলিপ সিদ্দিক ও শেখ হাসিনা ছাড়াও তাদের পুরো পরিবারের বিরুদ্ধে পাবনার রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। ২০১৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে শেখ হাসিনা এ চুক্তি স্বাক্ষর করেন। তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিকও। বলা হচ্ছে, টিউলিপ এতে মধ্যস্থতা করে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।

গোপনে বাংলাদেশে এসে তথ্য নিয়ে গেছেন ব্রিটিশ গোয়েন্দারা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের একটি সূত্র সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছে, ব্রিটিশ গোয়েন্দা দলটি ব্রিটেনে বালাদেশি কর্মকর্তাদের দ্বারা টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ চুক্তির মাধ্যমে তদন্ত করার প্রস্তাব দিয়েছেন। এছাড়া তারা টিউলিপের বিরুদ্ধে হয়ত তদন্ত করতে পারে।

টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে সেগুলো প্রমাণিত হলে তার ১০ বছর বা তারও বেশি সময়ের জেল হতে পারে।

বাংলাদেশি এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যের এনসিএ-এর কর্মকর্তারাই এই গোপন বৈঠকটি আয়োজনের প্রস্তাব দেয়। এরপর ঢাকায় অবস্থিতি ব্রিটিশ হাইকমিশন এর আয়োজন করে।

এর আগেও এনসিএ-এর কর্মকর্তারা বাংলাদেশে এসেছিলেন। সেটি গত বছরের অক্টোবরে। সেবার তারা কথা দিয়ে গিয়েছিলেন, বাংলাদেশ থেকে যেসব অর্থ পাচার করা হয়েছে, সেগুলো ফেরত দিতে তারা সহায়তা করবেন। সূত্র: ডেইলি মেইল

Header Ad
Header Ad

শেফিল্ড অভিষেকেই আলো ছড়ালেন হামজা চৌধুরী, হলেন ম্যাচসেরাও

শেফিল্ড অভিষেকেই ম্যাচসেরা হামজা। ছবি: সংগৃহীত

ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপের ক্লাব শেফিল্ড ইউনাইটেডের জার্সিতে প্রথমবারের মতো খেলতে নেমেই আলো ছড়ালেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হামজা চৌধুরী। পেলেন ম্যাচসেরার স্বীকৃতিও।

ডার্বি কাউন্টির মাঠ প্রাইড পার্ক স্টেডিয়ামে কাল রাতে স্বাগতিকদের ১–০ ব্যবধানে হারিয়েছে শেফিল্ড। ৪৯ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেছেন চিলির ফরোয়ার্ড বেন ব্রেন্টন দিয়াজ। এ জয়ে পয়েন্ট তালিকার দুইয়েই রইল শেফিল্ড।

শেফিল্ড অভিষেকে হামজা কতটা দাপট দেখিয়েছেন,সেটা তাঁর পারফরম্যান্সের দিকে তাকালেই বোঝা যাবে। ম্যাচে বল স্পর্শ করেছেন ৬১ বার, ড্রিবলে শতভাগ সফল, নিখুঁত পাস বাড়িয়েছেন ৮০ শতাংশ, লম্বা করে বল বাড়ানোর চেষ্টায় সফল হয়েছেন চারবার, গ্রাউন্ড ডুয়েলে জিতেছেন পাঁচবার, প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়েছেন তিনবার, ইন্টারসেপশন (প্রতিপক্ষের পাস দেওয়া বল আটকে দেওয়া) করেছেন দুবার। বিপরীতে ডার্বি কাউন্টির কোনো খেলোয়াড় হামজাকে ট্যাকল বা ড্রিবল করতে পারেননি।

এমন পারফরম্যান্সের পর ম্যাচসেরার পুরস্কারটা প্রাপ্যই ছিল হামজার। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় বেছে নিতে শেফিল্ড ইউনাইটেডের এক্স পেজে ভোটও চাওয়া হয়েছিল। সেখানে ৭০.৫০ শতাংশ ভোট পড়েছে বাংলাদেশের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা হামজার পক্ষে। তাঁর বল নিয়ে ছোটার একটি ছবি পোস্ট করে শেফিল্ড লিখেছে, ‘অভিষেকেই পিওটিএম (প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ) পারফরম্যান্স।’

প্রথমবারের মতো খেলতে নেমেই আলো ছড়ালেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হামজা চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

এ ম্যাচে গুগল ইউজার্সের প্লেয়ার রেটিংয়েও ৫–এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৪.৬ পেয়েছেন হামজা। গোলদাতা ব্রেন্টন দিয়াজ পেয়েছেন ৪.৫।

ম্যাচ শেষে হামজাকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন কোচ ক্রিস ওয়াইল্ডার, ‘হামজা হামজার মতোই খেলেছে। বেশ কিছু ধরে সে কোনো ধরনের ফুটবল খেলেনি। এরপরও মাঠে প্রতিটি ভূমিকায় সে চেনা ছন্দে ছিল। আমি ওকে নিয়ে আলোচনা করছিলাম, ভেবেছিলাম ৭০ মিনিট পর তুলে নিব। কিন্তু ওই সময় সে এতটা ভালো খেলছিল যে সেটা আর করা হয়নি।’

ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপে ৩০ ম্যাচ শেষে শেফিল্ডের পয়েন্ট ৬১, শীর্ষে থাকা লিডস ইউনাইটেডের ৬৩। শেফিল্ডের পরের ম্যাচ আগামী শনিবার পোর্টসমাউথের বিপক্ষে।

চ্যাম্পিয়নশিপের শীর্ষ দুই দলের সরাসরি প্রিমিয়ার লিগে উত্তরণ হয়। তার মানে, এই অবস্থান ধরে রাখতে পারলে আগামী মৌসুমে আবারও প্রিমিয়ার লিগে খেলবে শেফিল্ড।

এ মৌসুমে লেস্টার সিটির হয়ে বেশির ভাগ সময় হামজাকে বেঞ্চে থাকতে হয়েছে। বদলি হিসেবেও খেলার সুযোগ পেয়েছেন কমই। সম্প্রতি তাঁকে শেফিল্ড ইউনাইটেডে ধারে খেলতে পাঠায় লেস্টার।

 

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা দ্রুত সমাধান সম্ভব নয়: উপদেষ্টা আসিফ
গোপনে বাংলাদেশে এসে টিউলিপের তথ্য নিয়ে গেছে ব্রিটিশ গোয়েন্দারা
শেফিল্ড অভিষেকেই আলো ছড়ালেন হামজা চৌধুরী, হলেন ম্যাচসেরাও
ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড
আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব
লিবিয়ার সৈকতে ২০ জনের গলিত লাশ, সবাই বাংলাদেশি
সরকারে থেকে দল গঠন করলে জনগণ মেনে নেবে না: মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের ‘দারিদ্র্য’ নিয়ে প্রতিবেদনে নিজ দেশেরই ছবি প্রকাশ করল ভারতীয় গণমাধ্যম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র‍্যালি’
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
প্রতিটি ডলারের পাল্টা জবাব দেওয়া হবে: ট্রাম্প শুল্ক নিয়ে কানাডার প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী  
সেই ইমনের ব্যাটে চড়েই কোয়ালিফায়ারে চিটাগাং
সুুষ্ঠু নির্বাচনে বাঁধা দিলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে: জামায়াতের নায়েবে আমির
নওগাঁয় বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর
বই ছাপানোর আগে বাংলা একাডেমি পড়তে দেয়া হাস্যকর : ফারুকী    
ঈদ পর্যন্ত মাকে নিজের কাছে রাখতে চান তারেক রহমান  
মোটরসাইকেলে ওড়না পেঁচিয়ে প্রাণ গেল এক তরুনীর দুলাভাই হাসপাতালে  
বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নেই, জানালো বিসিবি  
ইজতেমায় গেলেন হাসনাত আবদুল্লাহ, কুশল বিনিময় করলেন মামুনুল হকের সাথে  
ট্রাম্পের প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে যোগ দিতে কাল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ফখরুল-খসরু