বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এমপি আনারকে হত্যার বিষয়ে যা জানালেন মাস্টারমাইন্ড শাহীন

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় পরিকল্পিত ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে। এ ঘটনার মাস্টারমাইন্ড হিসেবে ডিবি দাবি করছে এমপি আনারের বাল্যবন্ধু এবং ব্যবসায়িক পার্টনার আক্তারুজ্জামান শাহীনকে। তবে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত শাহীন। তাকে ফাঁসানো হয়েছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) একটি গণমাধ্যমে মোবাইল ফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ দাবি জানান।

শাহিন বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি সেখানে ছিলাম না, আমি ভারতেও ছিলাম না। আমি আমার আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছে কারও সাথে কথা না বলতে। মানুষ বাংলাদেশে অনেক কথাই বলেন। তাদের কাছে যদি কোনো প্রমাণ থাকে, তাহলে তাদের দেখাতে বলেন। পুলিশের কাছে যদি কোনো তথ্য-প্রমাণ থাকে তাহলে তারা দেখাক। আমাকে বলা হচ্ছে এই ঘটনার মাস্টারমাইন্ড। এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।’

‘কলকাতার নিউটাউনের সঞ্জীবা গার্ডেনের বি-ইউ ব্লকের ৫৬ নম্বর ফ্ল্যাটটি যেটিতে এমপি আনার খুন হয়েছেন সেটি আপনি ভাড়া নিয়েছেন’ এই অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ভাড়া নিয়ে আমার ফ্ল্যাটে এ ধরনের কাজ করব! আমি এতই স্টুপিড যে এই ধরনের কাজ করলে আমার ফ্ল্যাটে করব?’

‘এমপি আনারকে হত্যা করতে আপনি খুনিদের ৫ কোটি টাকা দিয়েছেন কি না?’ প্রশ্নের জবাবে শাহীন বলেন, ‘আমার পাসপোর্টের রেকর্ড দেখুন... যে আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না। আমাকে বলা হচ্ছে আমি নাকি ৫ কোটি টাকা দিয়েছি। কোথায় পেলাম আমি ৫ কোট টাকা? আমি কীভাবে টাকা দিয়েছি? এখন এসব কথা শোনা ছাড়া আমার আর কী করার আছে। ঘটনা যখন ঘটে, আমি তখন বাংলাদেশে ছিলাম। আমি পেপারে এই ঘটনা দেখেছি।’

এদিকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) জানিয়েছে, দুই থেকে তিন মাস আগে ঢাকার গুলশান ও বসুন্ধরায় এমপি আনারকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। গত ৩০ এপ্রিল কিলিং মিশন পরিকল্পনা পরখ করতে কলকাতায় যান শাহীন, সিয়াম ও জিহাদ।

কলকাতা পুলিশের বরাত দিয়ে ডিবি জানায়, চাল ও ডাবুর পণ্য নিয়ে ব্যবসার কাজের কথা বলে ২৫ এপ্রিল ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন আক্তারুজ্জামান। ৩০ এপ্রিল বিকেলে ফ্ল্যাটের চাবি বুঝে নেন তিনি। পরদিন ১ মে ভাড়াটিয়া ফরম পূরণ করেন শাহীন। ১১ মাস ওই ফ্ল্যাটে থাকার ঘোষণা দিয়ে ভাড়াটিয়া ফর্মে স্বাক্ষরও করেন তিনি। তার সঙ্গে আমানুল্লাহ সাইদ ও শিলাস্তি রহমান থাকবেন বলেও উল্লেখ করা হয় ভাড়াটিয়া তথ্য ফর্মে। এটি ভাড়া নিতে সহযোগিতা করেন বিরেন ভদ্র নামে এক ব্যক্তি। এরপর গত ১০ মে ঢাকায় ফেরেন শাহীন।

ডিবি জানায়, কলকাতা পুলিশ সিসিটিভির ফুটেজ, পারিপার্শ্বিক তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে শাহীনসহ কিলিং মিশনে সাতজনের প্রাথমিক সম্পৃক্ততা পেয়েছে।

শুক্রবার (২৪ মে) এমপি আনারের হত্যায় জড়িত আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের সময় থাকা একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা খুনের দুইটি মোটিভের কথা জানিয়েছেন। সেগুলো হচ্ছে- চরমপন্থীদের পোষা রাগ, স্বর্ণ চোরাচালানের আধিপত্য নেওয়া।

এমপি আনোয়ারুল আজিম ওই অঞ্চলের চরমপন্থীদের বিভিন্ন সময় ক্রসফায়ারসহ নানাভাবে ‘শায়েস্তা’ করিয়েছেন। এমপির ওপর পোষা রাগ ছিল চরমপন্থীদের। আর এমপি আনার হত্যার প্রধান খুনি শিমুল ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্লাহ চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল-জনযুদ্ধ) অন্যতম শীর্ষ নেতা। এ ছাড়া কলকাতায় স্বর্ণ চোরাচালানের আধিপত্য ছিল সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিমের। তাকে সরিয়ে না দিলে স্বর্ণ চোরাচালানের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারছিলেন না শাহীন। তাই কলকাতায় স্বর্ণ চোরাচালানের আধিপত্য নিতেই এমপিকে হত্যা করান শাহীন। কলকাতার বড় একটা স্বর্ণ পার্টির সঙ্গে মিটিং করানো হবে এই কথা বলে শিমুল, এমপি আনারকে কলকাতা নিয়ে যান। একজনের কাছে অনেক স্বর্ণের বিস্কুট আছে এ কথা বললেই এমপি আনার সেখানে যেতে রাজি হন। অন্যদিকে, শাহীন এমপি আনারের কাছে ৫০ কোটি টাকা পেতেন। সেই টাকা এমপি আনার দিচ্ছিলেন না।

অন্যদিকে, ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর পৌরসভায় শাহীনের অবৈধ সাম্রাজ্যের সন্ধান পাওয়া গেছে। হুন্ডি ও স্বর্ণ চোরাচালান করে কোটচাঁদপুরে এ সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তিনি। কোটচাঁদপুর উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামে চল্লিশ বিঘা জমির ওপর শাহীনের একটি রিসোর্ট আছে। ঠিকাদারি কাজে প্রতিবছর দেশে এসে ৬ মাস অবস্থান করেন তিনি, থাকেন এই রিসোর্টেই। রিসোর্টের ভিতরে সুইমিং পুল, চা বাগান, গরু-ছাগলের ফার্ম, জার্মান শেফার্ড, গলফ কোর্স ও বিভিন্ন ফলের বাগান রয়েছে। আছে কঠোর নিরাপত্তা, সিসি ক্যামরাসহ তারকাঁটা বেষ্টনি। শাহীন দেশে অবস্থানকালে এই রিসোর্টে সুন্দরী নারীদের আনাগোনা দেখা যায়। এ সময় রিসোর্টে ভিআইপি ও ভিভিআইপিরা সময় কাটাতে আসেন। এই রিসোর্টে সাধারণ মানুষের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশ ও প্রবাসীদের কল্যাণে ভবিষ্যতে নজর দেওয়া হবে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা শেখ হাসিনার পতনের আগেই ৩১ দফা এবং সাত বছর আগে ভিশন-২০৩০ ঘোষণা করেছি, যা বাস্তবায়নে আমরা জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

আমীর খসরু বলেন, সরকারকে সহযোগিতা করছি, যাতে দেশ যত দ্রুত সম্ভব একটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এর বিকল্প নেই। এর বাইরে অন্য কোনো রাজনৈতিক প্রক্রিয়া করতে গেলে মানুষের মনে সন্দেহ ও ভিন্ন ধারণা তৈরি হবে। সেটা হবে অগণতান্ত্রিক।

তিনি বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলন ড্রাইভ করেছে বিএনপি। এই আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তি ছিলো তারেক রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া।

তিনি আরও বলেন, আজকে অনেকেই এই আন্দোলনের ক্রেডিট নিতে চায়। অথচ তারা আন্দোলন শুরুর অনেক পরে এসেছে। তারা জানে না বিদেশে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে। লন্ডন, ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে তারা জানে না।

এ সময় আন্দোলনে প্রবাসীদের ভূমিকাকে ডকুমেন্টস বা বই আকারে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ইতিহাস সংরক্ষণ না করলে তা ভবিষ্যৎ ইতিহাসে জায়গা পাবে না। তাই প্রবাসীদের এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ বই বা ডকুমেন্ট করে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় বিএনপি সর্বোচ্চ সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি।

আলোচনা সভায় প্রবাসীরা জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রী সভায় তাদের প্রতিনিধিত্বের দাবি তুলে ধরেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, গিয়াস আহমেদ, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ জুলি, সুইডেন বিএনপির সাবেক সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ, ফ্লোরিডা বিএনপির সভাপতি এমরান হক চাকলাদার, আব্দুল খান হারুন, অস্ট্রেলিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতিব মুসলেমউদ্দীন হাওলাদার আরিফ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস

অপু বিশ্বাস। ছবি: সংগৃহীত

ঢালিউড কুইন’খ্যাত অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। শোবিজে তার পথচলা দুই যুগেরও বেশি। ভক্ত-দর্শকদের তিনি উপহার দিয়েছেন অসংখ্য ব্যবসাসফল সিনেমা।

সাবলীল অভিনয় ও সৌন্দর্য দিয়ে সিনেমাপ্রেমীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা। দীর্ঘ এই পথচলায় কারণে-অকারণে অসংখ্য খবরের শিরোনাম হয়েছেন তিনি। কাজের পাশাপাশি উঠে এসেছে নায়িকার ব্যক্তিজীবনও।

দীর্ঘ এই পথচলায় অপ্রকাশিত এক সত্য এবার প্রকাশ্যে আনলেন অপু বিশ্বাস। জানালেন, নায়িকার জন্মের সময় তার বাবা-মা দ্বিধায় ছিলেন। তারা চাননি আর কোনো সন্তানের জন্ম দিতে। দেবাশীষ বিশ্বাসের উপস্থাপনায় ‘বিশ্বাসে মেলায় বন্ধু’তে হাজির হয়ে এসব কথা বলেন অপু।

অপু বিশ্বাস

নায়িকার কথায়, ‘বাবা মা ওই সময় তো এত বুঝতেন না। যতটুকু মার মুখে শোনা- পাঁচ মাস পর হওয়ার পর জানতে পেরেছেন যে, আমি আসছি। তখন মা-বাবা চাচ্ছিলেন না…। যেহেতু আমার তিন ভাই-বোন অলরেডি ছিলেন।’

বাবার চেয়ে কাকা ছিলেন অপুর সবচেয়ে কাছের মানুষ। সে কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কাকা আমার সবকিছু। একদম স্কুল থেকে সবকিছু। বাবাও অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু আমার সমস্ত আবদার ছিল কাকার কাছে।’

Header Ad
Header Ad

৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

চার দফা দাবিতে ‘সাধারণ ম্যাটস শিক্ষার্থী ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে আজ বুধবার রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ম্যাটস শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভের কারণে শাহবাগ মোড় এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

আজ সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ম্যাটস শিক্ষার্থীরা প্রথমে কারওয়ান বাজার এলাকায় মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে মূল সড়কের এক পাশে বিক্ষোভ শুরু করেন। বেলা সোয়া ১১টার দিকে তাঁরা শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে গিয়ে সমাবেশ করেন এবং দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে অবরোধ শুরু করেন।

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তিন মাস ধরে আন্দোলন করেও তাঁদের দাবি পূরণ হয়নি। তাঁদের চার দফা দাবি হলো:

১. দশম গ্রেডে শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
২. কোর্স কারিকুলাম সংশোধন এবং প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করে মেডিকেল ইনস্টিটিউট করা।
৩. ‘অ্যালাইড-হেলথ প্রফেশনাল বোর্ড’ বাতিল করে স্বতন্ত্র ‘মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ’ গঠন।
৪. আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের ক্লিনিক্যাল বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ প্রদান।

শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে সরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে, তবে তাঁরা এখনও কথা শুনছেন না।

আন্দোলনের ফলে শাহবাগ এলাকার যানবাহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে, যা আশপাশের এলাকায়ও প্রভাব ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা