শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪ | ২৪ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চট্টগ্রাম বন্দর গত ১৫ বছরে আন্তর্জাতিক বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

‘চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্পসহ মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণ সংক্রান্ত চট্টগ্রাম বন্দর ও আবুধাবী পোর্টস গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা স্মারকপত্র (এমওইউ) স্বাক্ষর’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি বলেছেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশী বন্দর পরিচালনাকারিরা বিনিয়োগ করছে। আমি সম্ভাবনা ও স্বপ্ন দেখি, একটি সময় আসবে চট্টগ্রাম বন্দর পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এর কার্যক্রম পরিচালনা করবে। চট্টগ্রাম বন্দর গত ১৫ বছরে আন্তর্জাতিক বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ঢাকায় হোটেল ওয়েস্টিনে ‘চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্পসহ মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণ সংক্রান্ত চট্টগ্রাম বন্দর ও আবুধাবী পোর্টস গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা স্মারকপত্র (এমওইউ) স্বাক্ষর’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নৌপ্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লা আলী আব্দুল্লা কাসিফ আল মৌদি (Abdulla Ali Abdulla Kaseif Al Hmoudi), আবুধাবী পোর্টস গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল অফিসের রিজিওনাল চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমেদ আল মুতায়া (Ahmed Al Mutawa)‌।

সমঝোতা স্মারকপত্রে স্বাক্ষর করেন চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল এবং আবুধাবী পোর্টস গ্রুপের চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সাইফ আল মাজরুই (Saif Al Mazurouei)। স্মারকপত্র অনুযায়ি আরব আমিরাতের আবুধাবী পোর্টস গ্রুপ বে-টার্মিনাল প্রকল্পসহ মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণে বিনিয়োগ করবে। তারা অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি যন্ত্রপাতিও সংগ্রহ করবে।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে মেরিটাইম সেক্টরে আমাদের যে যাত্রা সেটিকে পুনর্জীবিত ও উজ্জীবিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সময়ে সমুদ্র ও পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত তৈরি হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর গত ১৫ বছরে আন্তর্জাতিক বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে। মংলা বন্দরের আপগ্রেডেশন হচ্ছে। মংলা বন্দর চট্টগ্রাম বন্দরের মতো সক্ষমতা অর্জন করবে। পায়রা বন্দরে নির্মাণাধীন জেটিতে ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজ ভিড়েছে। এটা একটা নতুন অনুভূতি। আগে মাদার ভেসেলে পণ্য পরিবহনের জন্য আমাদের কলম্বো ও সিঙ্গাপুর বন্দরের উপর নির্ভরশীল হতে হতো। বর্তমানে মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মিত হচ্ছে। এতে করে নির্ভরশীলতা কমে যাবে। মাতারবাড়ি বন্দর আঞ্চলিক 'হাব' এ পরিণত হবে।

চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার জন্য সৌদিআরবের রেড সী গেটওয়ে টার্মিনালের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। খুব শীঘ্রই এর কার্যক্রম শুরু হবে। বে টার্মিনাল নির্মিত হলে ২৪ ঘন্টা জাহাজ আসা যাওয়া করবে। জোয়ার ভাটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। চট্টগ্রাম বন্দর অন্য ধরনের উচ্চতায় চলে যাবে। বে টারমিনালের সাথে রোড, রেলওয়ে কানেক্টিভিটি থাকবে। পণ্য পরিবহন সহজলভ্য হবে। শুধুমাত্র আবুধাবী বন্দরের জন্য নয়, আমাদের জানালা খোলা আছে। দেশের যে কোন বন্দরে বিনিয়োগের জন্য সব ধরনের সুযোগ সুবিধা দিব। বেটার্মিনাল বাংলাদেশের সমুদ্র পরিবহনের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। অল্প সময়ের মধ্যেই টার্মিনালের মাল্টিপারপাস টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু করতে চাই।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতার বৃদ্ধির লক্ষ্যে চট্টগ্রাম শহরের দক্ষিণ পাশে বঙ্গোপসাগরের তীরে ‘বে- টার্মিনাল’ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ‘বে- টার্মিনাল’ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণের পর সেখানে ফিজিবিলিটি স্টাডির জন্য ২০১৭ সালে কনসালটেন্ট নিয়োগ করা হয়। কনসালটেন্ট প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ফিজিবিলিটি স্টাডি ও মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করা হয়। গতবছরের ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক চূড়ান্ত মাস্টার প্ল্যান এর মোড়ক উন্মোচিত হয়। সমীক্ষা অনুযায়ি মাস্টার প্ল্যানের ১,২২৫ মিটার দীর্ঘ দুটি কন্টেইনার টার্মিনাল এবং ১,৫০০ মিটার দীর্ঘ একটি মাল্টিপারপাস টার্মিনালসহ মোট তিনটি টার্মিনাল রয়েছে। তিনটি টার্মিনালের দৈর্ঘ্য ৪.৯৫ কিলোমিটার। মাস্টার প্ল্যানে মোট ১১টি জেটি রাখার প্রস্তাব করা হয়। চ্যানেলে যথোপযুক্ত নাব্যতা থাকায় সেখানে ১২ মিটার ড্রাফটের এবং ৩০০ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজ ভিড়ানো সম্ভব হবে। আবহাওয়া এবং সাগরের বড় বড় ঢেউ থেকে রক্ষা করতে একটি ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ ব্রেক ওয়াটার বা ঢেউনিরোধক বাঁধ নির্মাণ করা হবে। বে- টার্মিনাল থেকে বহিঃনোঙ্গরের দুরত্ব এক কিলোমিটার।

মাল্টিপারপাস টার্মিনালটি চট্টগ্রাম বন্দর এবং আবুধাবী পোর্টস গ্রুপ যৌথভাবে নির্মাণ করবে। ১,২২৫ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি কন্টেইনার টার্মিনাল পিএসএ, সিঙ্গাপুর এবং অপরটি ডিপি ওয়ার্ল্ড, দুবাই অর্থায়ন করার সম্ভাবনা রয়েছে। ৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ব্রেক ওয়াটার ও এক্সেস চ্যানেল ড্রেজিং করবে বিশ্বব্যাংক। বে টার্মিনাল প্রকল্পের জন্য ৬৬.৮৫ একর ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি ইতোমধ্যে অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে এবং ৫০০.৬৯ একর সরকারি খাস জমি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। ব্রেক ওয়াটার নির্মাণের জন্য বিশ্ব ব্যাংক এর বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে। বছরে ৫০ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ২০২৬ সালে অপারেশনে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Header Ad

বাংলাদেশিদের জন্য ভারতে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন তিনি: অমিত শাহ

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ছবি: সংগৃহীত

জেএমএম নেতৃত্বাধীন জোট বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য রাজ্যে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের সরকারকে উদ্দেশ্যে করে এসব কথা বলেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, ৮১ সদস্যের ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন এই মাসেই অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে প্রচারে ব্যস্ত সব দলের নেতারা। তাতে আসছেন কেন্দ্রীয় নেতারাও। আগামী ১৩ ও ২০ নভেম্বর এই ভোট হবে। গণনা করা হবে আগামী ২৩ নভেম্বর।

শনিবার (৯ নভেম্বর) নির্বাচনী প্রচারে এসে ঝাড়খণ্ডের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের সরকারকে এক হাত নিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি অভিযোগ করে বলেন, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য ভারতে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন হেমন্ত সরেনের সরকার। বিজেপি ক্ষমতায় এলে এসব অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়িত করবে।

পটকা এলাকার র‍্যালিতে অমিত শাহ বলেন, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) জোট সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছে। আর তারা এসে এখানে স্থায়ী হয়ে জায়গা-জমি দখল করে নিচ্ছে। এ ছাড়া চাকরিও নিয়ে নিচ্ছে তারা। আর করে যাচ্ছে সরকারবিরোধী সব কার্যক্রম। বিজেপিকে ক্ষমতায় আসতে দিন। এদের সবাইকে তাড়িয়ে দেব। সীমান্ত দিয়ে একটি পাখিও আসতে পারবে না।

ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) জোট সরকারকে দুর্নীতিগ্রস্ত বলেও মন্তব্য করেন অমিত শাহ।

Header Ad

আ.লীগ প্রতিরোধে একই স্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পাল্টা কর্মসূচি

ছবি: সংগৃহীত

গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচির ঘোষণার পর, এবার সেই কর্মসূচির প্রতিবাদ ও স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে একইস্থানে পাল্টা গণজমায়েতের ঘোষণা দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত ৮টার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসানাত আব্দুল্লাহ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

তিনি ফেইসবুকে লিখেছেন, রোববার (১০ নভেম্বর) পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে গুলিস্তান জিরোপয়েন্ট গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগকে ইঙ্গিত করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে লিখেছেন, গণহত্যাকারী / নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ কর্মসূচি করার চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নিবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও। তিনি বলেছেন, দেশের ভেতর আওয়ামী লীগের সভা, সমাবেশ এমনকি কোনো ধরনের মিছিল করার কোনো সুযোগ নেই।

Header Ad

ষড়যন্ত্র রুখতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র থেমে নেই। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে না পারলে ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া যাবে না। জবাবদিহি নিশ্চিত করতে না পারলে ভালো কিছু সম্ভব না। ভোট যাতে হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। মানুষ যাকে খুশি তাকে ভোট দেবে। ষড়যন্ত্র রুখতে হলে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

শনিবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে কৃষক দলের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

১০ নভেম্বর থেকে আগামী তিন মাস প্রতিটি ইউনিয়নে কৃষক সমাবেশের ঘোষণা দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তারেক রহমান বলেন, কৃষক দলকে কৃষকনির্ভর করে গড়ে তুলতে হবে। কৃষক সমাবেশে কৃষকদের সমস্যা শুনতে হবে। তারপর সেই সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কৃষকদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবে।

তিনি বলেন, ক্ষমতায় গেলে শহীদ জিয়াউর রহমানের খাল খনন কর্মসূচি পুনরায় শুরু করা হবে। আমাদের দেশে অনেক জায়গা আছে যেখানে কৃষক প্রয়োজনীয় পানি পাযন না। ফসল উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়। খাল খননের মাধ্যমে শহীদ জিয়া পানির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। যেখানে একটি ফসল হতো সেখানে পানির কারণে দুটি হয়েছিল, দুটি ফসলের জায়গায় তিনটি ফসল হয়েছিল।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের নারীদের বড় একটা অংশ কৃষির সঙ্গে জড়িত। তাই কৃষির প্রতি নজর দিতে হবে। আমরা প্রতিবার চেষ্টা করেছি কৃষি সমস্যার প্রতি নজর দিতে। খালেদা জিয়ার সময়ে ৫ হাজার পর্যন্ত কৃষি ঋণ মওকুফ করে দিয়েছিলেন। ফসলের মৌসুমে বিদ্যুৎ বিল সরকার বহন করত। যার মধ্য দিয়ে কৃষকদের কিছু সমস্যার সমাধান হয়েছে।

কৃষকের বীজের সমস্যার সমাধান করা যায়নি উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, বিভিন্ন সময় ফসল নষ্ট হয়, সেজন্য আমরা কৃষি বিমার কথা চিন্তা করেছি। অনেক সময় মহাজন থেকে ঋণ নেয়, যা কৃষকের ওপর চাপ সৃষ্টি করে, সেখান থেকে আমরা যদি এটা করতে পারি তাহলে এই সমস্যাটা আর হবে না।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মতে, ২০ কোটি মানুষের জন্য খাদ্য উৎপাদন করতে হলে কৃষির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এত মানুষের জন্য খাদ্য আমদানি সম্ভব নয়। তাই যেগুলো মৌলিক খাদ্য, সেগুলো দেশেই উৎপাদন করতে হবে। তাই কীভাবে কৃষিজমি বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে চিন্তা করতে হবে। কিছু পদক্ষেপ আছে যেগুলো নিলে কৃষিজমি বাড়ানো যায়, এটা একমাত্র সম্ভব বিএনপি ক্ষমতায় গেলে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশিদের জন্য ভারতে লালগালিচা বিছিয়ে রেখেছেন তিনি: অমিত শাহ
আ.লীগ প্রতিরোধে একই স্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পাল্টা কর্মসূচি
ষড়যন্ত্র রুখতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: তারেক রহমান
ডেঙ্গুতে একদিনে ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৩৪
আফগানিস্তানকে ২৫৩ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
গাইবান্ধায় জিইউকে রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ উদ্বোধন
তারেক রহমানের ৩১ দফা অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালিত হবে: টুকু
তৌহিদ আফ্রিদির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন দীঘি
‘নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের হাতে নিহত ৮৬ জন’
সাফ চ্যাম্পিয়নদের দেড় কোটি টাকা পুরস্কার ঘোষণা বাফুফের
নওগাঁয় যুবদলের র‌্যালিতে নেতাকর্মীদের ঢল
আ.লীগের তৈরি জঞ্জাল সরিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ব: মির্জা ফখরুল
মুশফিকের চোট নিয়ে আরও এক দুঃসংবাদ পেল বাংলাদেশ
আ. লীগ সমাবেশ করার চেষ্টা করলে কঠোর হাতে দমন করা হবে: শফিকুল আলম
রিমান্ড শেষে কারাগারে পলক, ইনু ও মেনন
টাঙ্গাইলে সাদপন্থীদের ৩ দিনব্যাপি ইজতেমা শুরু
একই সাথে মঞ্চ মাতাবেন জেমস, হাসান, মাইলস ও দলছুট
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ সমবেত হওয়ার ডাক আওয়ামী লীগের
আজ সিরিজ বাঁচানোর লড়াই বাংলাদেশের, দেখে নিন সম্ভাব্য একাদশ
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৪০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনল আদানি পাওয়ার