শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আঙ্গুর-খেজুর লাগবে কেন? বরই দিয়ে ইফতার করেন: শিল্পমন্ত্রী

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। ছবি: সংগৃহীত

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, আঙুর, খেজুরের পরিবর্তে বরই দিয়ে ইফতার করেন। প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন ইফতার পার্টি হবে না। দেশি ফল দিয়ে ইফতারের প্লেট সাজান।

সোমবার (৪ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, আমাদের অভাব অভিযোগ আছে। তাই বরই দিয়ে ইফতার করেন। আঙুর, খেজুর লাগবে কেন? পেয়ারা দেন না কেন? প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন এবারের রমজানে ইফতার পার্টি হবে না। দেশি ফল দিয়ে ইফতারের প্লেট সাজান।

নূরুল মজিদ বলেন, আজকে আমাদের সমস্যা হলো স্বাধীনতাটা কীভাবে হয়েছে সেটা ভুলে গেছি। এটা আমাদের স্বাধীনতার মাস। এ মাসটি আমাদের কাছে অনেক আবেগের। আজকে জেলা প্রশাসক যারা এখানে এসেছেন তারা সবাই এ প্রজন্মের সন্তান। তারা বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে এসেছে, তারা সমস্যাগুলো জানেন।

তিনি বলেন, ডিসি সম্মেলনে প্রত্যেক মন্ত্রী তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের অবস্থান জানিয়েছেন। জেলা প্রশাসকরা প্রত্যেকটি কাজ যেভাবে করেছেন তাতে আমরা আনন্দিত। তারা আইনশৃঙ্খলা থেকে শুরু করে মাঠে যেভাবে কাজ করছেন, আশা করি রমজানেও মানুষের পাশে থাকবেন।

শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্বের কাছে সবচেয়ে বড় জিআই হচ্ছে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুই এই ‘জিআই’ পরিচয় করে দিয়েছেন। লাল পতাকার চেয়ে বড় জিআই আর হয় না। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের পণ্যগুলোকে বাজারজাত করতে হবে। আমাদের পণ্যগুলো বিশ্বমানের করতে হবে। মন্ত্রণালয় কাজ করছে। আমরা আনন্দিত। জেলা প্রশাসকেরা গুরুত্বের সাথে কাজ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, এটা আমাদের স্বাধীনতার মাস৷ এ মাসটি আমাদের কাছে অনেক আবেগের৷ আজকে জেলা প্রশাসক যারা এখানে এসেছেন তারা সবাই এ প্রজন্মের সন্তান৷ তারা বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে এসেছে, তারা সমস্যাগুলো জানেন৷ বিশ্বের কাছে সবচেয়ে বড় জিআই হচ্ছে বাংলাদেশ৷ বঙ্গবন্ধুই এই 'জিআই' পরিচয় করে দিয়েছেন৷ লাল পতাকার চেয়ে বড় জিআই আর হয় না৷ বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের পণ্যগুলোকে বাজারজাত করতে হবে৷

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে গ্রামীণ ‘নারীদের রান্নার প্রতিযোগিতা’ 

গ্রামীণ নারীদোর রান্নার প্রতিযোগিতা।

সারি সারি বসানো হয়েছে চুলা। একটি, দুইটি বা তিনটি নয়, ১৯টি চুলাতে চলে রান্নার প্রতিযোগিতা। প্রতিটি চুলায় মাছ, মাংস, সবজি, ডাল ও বিভিন্ন ভর্তাসহ নানা ধরণের রান্নার এক কর্মযজ্ঞ শুরু হয়।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিকালে এমন এক ব্যতিক্রমী রান্না করার প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের ছত্রপুর দক্ষিণ পাড়া এলাকায়।

এই রান্না প্রতিযোগিতায় অংশ নেন স্থানীয় নারীরা। এতে রান্না করতে দেড় ঘণ্টা সময় বেঁধে দেয় আয়োজকরা। রান্না প্রতিযোগিতা দেখতে স্থানীয় শতশত উৎসুক জনতা ভিড় জমায়।

রান্না প্রতিযোগিতা দেখতে আসা স্থানীয় রওশন বেগম ও রিনা খাতুনসহ অনেকে জানান, জীবনে কখনো রান্না প্রতিযোগিতা দেখেনি। এই প্রথম দেখলাম। এখানে এসে ভালোই লাগল।

এ সময় ধনবাড়ী উপজেলা মডেল প্রেসক্লাবের শিক্ষা ও সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক রুবেল আহমেদ, স্থানীয় মোহাম্মদ খাদেম আলী, শাহজাহান আলী, সবুর আলী, মফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ছবি ও ক্যাপশন:

Header Ad
Header Ad

দেড় মাসে ৫০ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা ২৫ লাখ

মনিটরিং কমিটির সভাপতি তপন কুমার বিশ্বাস। ছবি: সংগৃহীত

দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গেল দেড় মাসে প্রায় ৫০ হাজার কেজি পলিথিন ব্যাগ জব্দের তথ্য দিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়।

পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার রোধে গঠিত মনিটরিং কমিটির সভাপতি তপন কুমার বিশ্বাসকে উদ্ধৃত করে শুক্রবার মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “গত ৩ নভেম্বর থেকে দেশে ১৯৯টি অভিযান চালানো হয়।

“এসব অভিযানে ৪১৪টি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ লাখ ৭২ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে ৫০ হাজার ৫৫৬ কেজি পলিথিন ব্যাগ।”

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নজরদারি চালাতে শুক্রবার কারওয়ান বাজারে যান মনিটরিং কমিটির সভাপতি ও সচিব তপন কুমার বিশ্বাস। পরে সেখানে তিনি ব্রিফ করেন।

তপন কুমার বিশ্বাস বলেন, “পরিবেশবান্ধব ব্যাগের ব্যবহার বাড়াতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি আইন প্রয়োগ আরও কঠোর করা হবে।

“এ উদ্যোগ (পলিথিন নিষিদ্ধ) সফল করতে মন্ত্রণালয় সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং দেশব্যাপী নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। দেশের পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে সরকারের এ উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।”

শুক্রবারের অভিযানে দোকানদার ও ক্রেতাদের চট বা কাপড়ের তৈরি কিংবা মোমের প্রলেপযুক্ত ব্রাউন পেপারের ব্যাগ ব্যবহার উৎসাহিত করা হয়।

বাংলাদেশে আইন করে সাধারণ পলিথিনের উৎপাদন, বিপণন ও বাজারজাত নিষিদ্ধ হয় ২০০২ সালে। কিন্তু সেই আইন কার্যকর করতে না পারায় পলিথিনের অতিব্যবহার পরিবেশের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত ৮ অগাস্ট অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পলিথিন নিষিদ্ধের আইন কঠোরভাবে প্রয়োগের ঘোষণা দেন। এর অংশ হিসেবে গত ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপে এই ব্যাগের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। আর ১ নভেম্বর থেকে কাঁচা বাজারেও পলিথিন ও পলিপ্রপাইলিনের ব্যাগ (টিস্যু ব্যাগ) ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়।

এরপর বিভিন্ন বাজার ও পলিথিন কারখানায় অভিযান চালানো শুরু করে পরিবেশ অধিদপ্তর।

Header Ad
Header Ad

খ্যাতনামা নির্মাতা সি বি জামান আর নেই

সি বি জামান । ছবি: সংগৃহীত

দেশের খ্যাতনামা নির্মাতা সি বি জামান আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় গত ১৪ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

এই প্রবীণ নির্মাতার মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন তার ছেলে সি এফ জামান।

জানা যায়, গত ১৩ ডিসেম্বর বেলা পৌনে ১১টার দিকে বাথরুমে পড়ে যান সি বি জামান। এর পরপরই তার কথাবার্তা অসংলগ্ন হয়ে পড়ে। সেদিন তিনটার দিকে তাকে মহাখালীর একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসকরা তাকে তাৎক্ষণিকভাবে আইসিইউতে নেন। সেসময় চিকিৎসকেরা ধারণা করেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন সি বি জামান।

পরে সি এফ জামান সামাজিক মাধ্যমে জানান, আব্বু হার্ট অ্যাটাক করেছেন। সেই সাথে তার ক্রনিক কিডনি ডিজিজ থাকায় তার হার্টের চারপাশে পানি জমেছে। ক্রিয়েটিনিন বেড়ে গেছে, হিমোগ্লোবিন কমে গেছে। আপাতত ব্লাড ম্যানেজ করে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানোর চেষ্টা চলছে, এরপর অন্য ট্রিটমেন্টে যাবে।

সি এফ জামান গণমাধ্যমকে জানান, তাদের পরিবারের সদস্যদের দাফন সিলেটের শাহ জালাল দরগাহ শরীফের কবরস্থানে হয়। সেভাবেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

চিত্রজগতে সি বি জামানের পথচলা শুরু পাকিস্তান আমলে। ১৯৬৬ সালে লাহোর ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সহকারি পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন সি বি জামান।

এরপর ১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সরাসরি সিনেমা পরিচালনায় সম্পৃক্ত ছিলেন তিনি। এ সময়ে তিনি নির্মাণ করেন ঝড়ের পাখি (১৯৭৩), উজান ভাটি (১৯৮২), পুরস্কার (১৯৮৩), শুভরাত্রি (১৯৮৫), হাসি (১৯৮৬), লাল গোলাপ (১৯৮৯) ও কুসুম কলির (১৯৯০) মতো কালজয়ী সব সিনেমা।

ব্যবসায়িকভাবে সফলতার পাশাপাশি ‘পুরস্কার’ সিনেমাটি ১৯৮৬ সালে ৬ শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পাশাপাশি ‘পুরস্কার’ চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিকভাবে ভারতের ‘গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’, ‘দিল্লী ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’ ও রাশিয়ার ‘তাশখান্দ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে’ প্রদর্শিত ও প্রশংসিত হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে গ্রামীণ ‘নারীদের রান্নার প্রতিযোগিতা’ 
দেড় মাসে ৫০ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা ২৫ লাখ
খ্যাতনামা নির্মাতা সি বি জামান আর নেই
হাসিনার শেষ ৫ বছরে ১৬ হাজারেরও বেশি হত্যাকাণ্ড
নদী থেকে ১০ রাউন্ড গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
নেপালকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে বাগিনীরা
জামদানি শাড়ির ফ্যাশনে নতুনত্ব তুলে ধরলেন জয়া আহসান
ভারতের আদালতে জামিন পেলেন পি কে হালদার
ট্রাম্পের সঙ্গে যেকোনো সময় আলোচনায় প্রস্তুত পুতিন
জামালপুরে জামাই মেলা জমে উঠেছে
৩ ঘন্টা পর নিয়ন্ত্রণে উত্তরার রেস্টুরেন্টের আগুন, উদ্ধার ৭
পূর্বাচলে বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু, সহপাঠীদের ৬ দফা দাবি
স্মৃতিস্তম্ভে হিরো আলমের টিকটক, সমালোচনার ঝড়
নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার  
সিলেটে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেটকার খাদে, নিহত ৩
বিশ্বব্যাংক থেকে ১৩ হাজার ৯২০ কোটি টাকা ঋণ পেয়েছে বাংলাদেশ
সরবরাহ বাড়ছে, সবজির দাম কমেছে মুরগীর দাম বাড়ছে
উত্তরায় রেস্টুরেন্টে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট
চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আ.লীগ নেতার রগ কর্তন