বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আরও ১৬ টি সংসদীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের তৃতীয় কার্যদিবসে (সোমবার) আরও ১৬টি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৪টি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত এবং দুটি সংসদ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি।

সোমবার মাগরিবের নামাজের বিরতির পর সংসদের বৈঠক শুরু হলে জাতীয় পার্টির দুই সদস্য অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নেন।

এরপর স্পিকার সংসদীয় স্থায়ী কমিটির গঠনের জন্য চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীকে ফ্লোর দেন। চিফ হুইপের প্রস্তাব অনুযায়ী মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত ১৪টি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি কণ্ঠভোটে পাস হয়।

পরে স্পিকার তার ক্ষমতাবলে সংসদ সম্পর্কিত দুটি কমিটি মনোনয়ন দেন।

এ নিয়ে দুই দিনে মোট ২৮ টি সংসদীয় কমিটি গঠন করা হলো।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি-সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ও নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬); সদস্য-ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীপ্রতিমন্ত্রী (মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম (ঢাকা-৮), আবদুল মজিদ (কুমিল্লা-২), আহমদ হোসেন (নেত্রকোনা-৫), বিপ্লব হাসান পলাশ (কুড়্রিগ্রাম-৪), আবদুল মালেক সরকার (ময়মনসিংহ- ৬), আজিজুল ইসলাম (যশোর-৬)।

ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি

সভাপতি স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মাওলানা হুসামুদ্দীন চৌধুরী (সিলেট-৫); সদস্য - ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (ফরিদুল হক খান), এইচ এম ইব্রাহীম (নোয়াখালী-১), রশিদুজ্জামান (খুলনা-৬), বীর বাহাদুর উশৈসিং (বান্দরবান), রেজাউল হক চৌধুরী (কুষ্টিয়া-১), ননী গোপাল মণ্ডল (খুলনা-১), আবু জাফর মো. শফিউদ্দিন (কুমিল্লা-৮), মোহাম্মদ ফয়সাল (মুন্সীগঞ্জ-৩), আমানুর রহমান খান রানা (টাঙ্গাইল-৩)।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২); সদস্য- মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (নাজমুল হাসান), মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা (নড়াইল-২), শফিকুল ইসলাম শিমুল (নাটোর-২), মাইনুল হোসেন খান (ঢাকা-১৪), আব্দুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), সাকিব আল হাসান (মাগুরা-১), সোলায়মান সেলিম (ঢাকা-৭) ও মহিউদ্দিন মহারাজ (পিরোজপুর-২)।

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২); সদস্য- মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী, চয়ন ইসলাম (সিরাজগঞ্জ-৬), ফেরদৌস আহমেদ (ঢাকা-১০), মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেল (নীলফামারী-৩), জান্নাত আরা হেনরি ((সিরাজগঞ্জ-২), নাঈমুজ্জামান ভূইঁয়া (পঞ্চগড়-১), কামরুল আরেফিন (কুষ্টিয়া-২) ও সৈয়দ সায়েদুল হক (হবিগঞ্জ-৪)।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- শেখ ফজলুল করিম সেলিম (গোপালগঞ্জ-২); সদস্য- মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী, আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), জাহিদ মালেক (মানিকগঞ্জ-৩), সৈয়দা জাকিয়া নূর (কিশোরগঞ্জ-১), ডা. সামির উদ্দিন আহমেদ শিমুল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১), আব্দুল আজিজ (সিরাজগঞ্জ-৩), মো. তৌহিদুজ্জামান, (যশোর-২) ও হামিদুল হক খন্দকার (কুড়িগ্রাম-২)।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- সাগুফতা ইয়াসমিন (মুন্সিগঞ্জ-২); সদস্য- মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (সিমিন হোসেন রিমি), আব্দুল আজিজ (সিরাজগঞ্জ-৩), সৈয়দা জাকিয়া নূর (কিশোরগঞ্জ-১), খাদিজাতুল আনোয়ার (চট্টগ্রাম-২), তাহমিনা বেগম (মাদারীপুর-৩) ও জিল্লুর রহমান (মৌলভীবাজার-৩)।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- রফিকুল ইসলাম (চাদঁপুর-৫); সদস্য- মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (আ ক ম মোজোম্মেল হক), শাহাজান খান (মাদারীপুর-২), রাজি উদ্দিন আহমেদ (নরসিংদী-৫), নজরুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১৪), মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (চাদঁপুর-২), গোলাম দস্তগীর গাজী (নারায়ণগঞ্জ-১), ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) ও আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী (টাঙ্গাইল-৪)।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারী-১); সদস্য- মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (রুমানা আলী), আহমেদ ফিরোজ কবির (পাবনা-২), আবুল কালাম (নাটোর-১), এস এম সাহাজাদা (পটুয়াখালী-৩), এইচ এম বদিউজ্জামান (বাগেরহাট-৪), নিলুফার আনজুম (ময়মনসিংহ-৩), আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী (হবিগঞ্জ-১) ও গোলাম সারোয়ার টুকু (বরগুনা-১)।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- এইচএম ইব্রাহীম (নোয়াখালী-১); সদস্য- ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী, শাজাহান খান (মাদারীপুর-২), শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), এস এম আল মামুন (চট্টগ্রাম-৪), এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ (নওগাঁ-৪), আসাদুজ্জামান (রংপুর-১) ও মো. আবদুল্লাহ (লক্ষ্মীপুর-৪)।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি

সভাপতি-সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি (রংপুর-৪); সদস্য - ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (আহসানুল ইসলাম টিটু), আ ক ম বাহিউদ্দিন বাহার (কুমিল্লা-৬), শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেরহাট-১), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (বগুড়া-২), শাহজাহান ওমর (ঝালকাঠি-১), মাহমুদ হাসান সুমন (ময়মনসিংহ-৮), সুলতানা নাদিরা (বরগুনা-২)

মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি

সভাপতি-সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর-১); সদস্য- ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (আবদুর রহমান), আশরাফ আলী খান খসরু (নেত্রকোণা-২), বিএম কবিরুল হক মুক্তি (নড়াইল-১), ছোট মনির (টাঙ্গাইল-২), নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন (লক্ষ্মীপুর-২), রশিদুজ্জামান (খুলনা-৬), মোস্তাক আহমেদ রুহি (নেত্রকোনা-১), মশিউর রহমান মোল্লা সজল (ঢাকা-৫)।

কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি

সভাপতি-সাবেক মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১); সদস্য- ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (আবদুস শহীদ), ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), মামুনুর রশিদ কিরণ (নোয়াখালী-৩), উম্মে কুলছুম স্মৃতি (গাইবান্ধা-৩), এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন (বগুড়া-৪), এম এ জাহের (কুমিল্লা-৫), জাকির হোসেন সরকার (রংপুর-৫), দেওয়ান জাহিদ আহমেদ (মানিকগঞ্জ-২)।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি

সভাপতি- রাঙামাটির সংসদ সদস্য দীপঙ্কর তালুকদার; সদস্য- ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (সাবের হোসেন চৌধুরী), আ স ম ফিরোজ (পটুয়াখালী-২), শাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), আবদুল ওদুদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), তানভীর শাকিল জয় (সিরাজগঞ্জ-১), গালিবুর রহমান শরীফ (পাবনা-৪), এস এম আতাউল হক (সাতক্ষীরা-৪), ছানোয়ার হোসেন ছানু (শেরপুর-১)।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি

সভাপতি- আ স ম ফিরোজ (পটুয়াখালী-২)। সদস্য-ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী (মুহিব্বুর রহমান), সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (চুয়াডাঙ্গ-১), মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (ফেনী-৩), শাহিন আক্তার (কক্সবাজার-৪), মোস্তাক আহমেদ রুহি (নেত্রকোণা-১), মজিবুর রহমান চৌধুরী (ফরিদপুর-৪), সালাহউদ্দিন মাহমুদ (মানিকগঞ্জ-১), আবদুর রশিদ (জামালপুর-৪)।

পিটিশন কমিটি

সভাপতি- স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী (রংপুর-৬); শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), আ স ম ফিরোজ (পটুয়াখালী-২), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ (ঠাকুরগাঁও-৩), আখতার উজ্জামান (গাজীপুর-৫), আবদুল মজিদ (কুমিল্লা-২), উম্মে কুলসুম স্মৃতি (গাইবান্ধা-৩) ও নজরুল ইসলাম (ময়মনসিংহ-৫)।

লাইব্রেরি কমিটি

সভাপতি- ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), শফিকুর রহমান (চাদঁপুর-৪), আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারী-১), আহমেদ ফিরোজ কবির (পাবনা-২), শামসুল আলম দুদু (জয়পুরহাট-১), সাহাদারা মান্নান (বগুড়া-১), আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী (হবিগঞ্জ-১) ও আব্দুল কাদের আজাদ (ফরিদপুর ৩)।

রোববার গঠন করা হয়েছিল ১২টি কমিটি, যার মধ্যে এর মধ্যে ছয়টি সংসদ সম্পর্কিত এবং বাকিগুলো মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

কার্য উপদেষ্টা কমিটি:
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী কার্য উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি হয়েছেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদের, রাশেদ খান মেনন, বিরোধী দলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের, আনিসুল হক, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী , শামসুল হক টুকু, ডা. দীপু মনি, নূর-ই-আলম চৌধুরী, এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন।

সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের জাতীয় পার্টি হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, কুমিল্লা-১০ আসনের আহম মুস্তাফা কামাল, দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, ঢাকা-২ কামরুল ইসলাম, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবুল হক চুন্নু, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক স্বপন, নওগাঁ-৩ সুরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ, গাজীপুর-৫ আখতারউজ্জামান এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ এস এ কে একরামুজ্জামান।

সরকারি প্রতিষ্ঠান কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন জামালপুর-৫ আসনের আবুল কালাম আজাদ। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- নেয়াখালী-২ মোরশেদ আলম, নেত্রকোনা-২ আশরাফ আলী খান খসরু, কক্সবাজার-১ সৈয়দ মুহম্মদ ইবরাহিম, ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ, নাটোর-৪ সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী ও নরসিংহী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান।

অনুমিত হিসাব কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী, ঢাকা-১ সালমান ফজলুর রহমান, কুষ্টিয়া-৩ মাহবুবউল আলম হানিফ, খুলনা-৪ রশীদুজ্জামান, নরসিংদী-১ মো: নজরুল ইসলাম, কুমিল্লা-৭ প্রাণ গোপাল দত্ত, রাজশাহী-৫ আব্দুল ওয়াদুদ ও রাজশাহী-৬ শাহরিয়ার আলম।

সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন সুনামগঞ্জ-৫ আসনের মহিবুর রহমান মানিক। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, কুমিল্লা-১১ মুজিবুল হক, চাদঁপুর-৫ রফিকুল ইসলাম, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, চাদঁপুর-৪ শফিকুর রহমান, রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী ও কুড়িগ্রাম-১ কে এম এম মোস্তাফিজুর রহমান।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সুনামগঞ্জ- ৪ আসনের ড. মোহাম্মদ সাদিক। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মাগুরা-২ বীরেন সিদকার, ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ, চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর, রাজশাহী-৩ আসাদুজ্জামান আসাদ ও গাইবান্ধা-২ শাহ সারোয়ার কবীর।

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের গোলাম দস্তগীর গাজী। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঝিনাইদহ-৪ আনোয়ারুল আজিম আনার, নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান, সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মোমিন মন্ডল, ঢাকা-১১ ওয়াকিল উদ্দিন, টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ, বগুড়া-৬ রাগিবুল আহসান রিপু ও ঝিনাইদহ-২ মো: নাসের শাহরিয়ার জাহেদী।

বেসামিরক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন নেত্রকোনা-৪ আসনের সাজ্জাদুল হাসান। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, মন্ত্রী মুহম্মদ ফারুক খান, কক্সবাজার-২ আশেকুল্লাহ রফিক, লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন খান, বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়, চট্টগ্রাম-১০ মহিউদ্দিন বাচ্চু, মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান ও ঢাকা-১৯ খসরু চৌধুরী।

শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন ঝালকাঠী-২ আসনের সদস্য আমির হোসেন আমু। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আবদুদ ওদুদ, টাঙ্গাইল-৪ আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, ময়মনসিংহ-৪ মুহিতুর রহমান ও ময়মনসিংহ-৭ আসনের এবিএম আনিসুজ্জামান।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি সিরাজগঞ্জ-৪ আসনের শফিকুল ইসলাম। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, বরিশাল-১ আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, ঢাকা-৬ সাঈদ খোকন, টাঙ্গাইল-৫ ছানোয়ার হোসেন, লালমনিরহাট-৩ মতিয়ার রহমান, ময়মনসিংহ-২ ইকবাল হোসেন, কুষ্টিয়া-১ রেজাউল হক চৌধুরী ও নোয়াখালী-৬ আসনের মোহাম্মদ আলী।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন মাদারীপুর-২ আসনের শাজাহান খান। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, পাবনা-৩ মকবুল হোসেন, ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বগুড়া-৭ মোস্তফা আলম, রংপুর-২ আবুল কালাম মো. আহসানুল আলম, খুলনা-৩ এস এম কামাল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের এ কে একরামুজ্জামান ও বগুড়া-৩ আসনের খান মো. সাইফুল্লাহ আল মেহেদি।

সংসদ কমিটি:
এই কমিটির সভাপতি হয়েছেন চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী। সদস্য হিসাবে রয়েছেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র আ ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, হবিগঞ্জ-৩ আবু জাহির, কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, টাঙ্গাইল-৫ ছানোয়ার হোসেন, নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান, পটুয়াখালী-৩ এস এম শাহজাদা ও কুড়িগ্রাম-১ এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান।

আগামী দুইদিনের মধ্যে সবগুলো কমিটি গঠন সম্পন্ন হতে পারে।

রোববারই কমিটির নাম প্রস্তাবের আগে চিফ হুইপ বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা ৫০টি কমিটির সবগুলোই নিজ হাতে লিখে তৈরি করে দিয়েছেন।

Header Ad

আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি চট্টগ্রামের আদালত চত্বরে ঘটে যাওয়া হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায় ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) কাজী মোহাম্মদ তারেক আজিজ।

তিনি বলেন, যৌথবাহিনীর অভিযানে ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই চলছে। দুটি মামলা প্রক্রিয়াধীন। যাচাই-বাছাই শেষে এসব মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হবে।

এ দিকে আইনজীবী হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর বিভিন্ন স্থানে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। সেনাবাহিনী, র‍্যাব, বিজিবি ও পুলিশের যৌথ দল নগরীর চেরাগী পাহাড় মোড় ও আন্দরকিল্লাসহ কয়েকটি স্থানে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।

এর আগে, গত সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মঙ্গলবার তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আটকে দেয় তার অনুসারীরা। তাদের সরিয়ে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে কারাগারে নেওয়ার পথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় সাইফুল ইসলাম আলিফ নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন।

Header Ad

বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়

ফাইল ছবি

এখনও পর্যন্ত প্রাক্তন স্বামীর বিয়ে নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি সামান্থা। তবে সম্প্রতি দক্ষিনি সিনেমার অভিনেতা নাগা চৈতন্যের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর কি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে, সে বিষয়েই একটি সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু।

এমনকি তালাকপ্রাপ্ত মহিলা হওয়ার জন্য লোক তাকে কি নামে ডাকে, সেটাও আনলেন সামনে। যা কোনো মহিলার জন্যই সম্মানহানিকর।

গালাটা ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সামান্থাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বিয়ের গাউন পরিবর্তন করে, সেটি দিয়ে ড্রেস বানানোর পিছনে তার কী ভাবনা কাজ করেছিল।

জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন কোনও মহিলা বিবাহ বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে যান, তখন তার সঙ্গে অনেক লজ্জা এবং কলঙ্ক জড়িয়ে যায়। ‘সেকেন্ড হ্যান্ড, ইউজড (ব্যবহৃত), ওয়েস্টড লাইফ (জীবন নষ্ট)’ বলে প্রচুর কমেন্ট পাই।’

সামান্থা বলেন, ‘আপনাকে এমন একটি কোণে ঠেলে দেওয়া হয়, যেখানে আপনার সবসময় নিজেকে ব্যর্থ মনে হতে থাকে। আপনি অপরাধবোধের মধ্যে দিয়ে যান। লজ্জা কাজ করে যে, আপনি একসময় বিবাহিত ছিলেন, এখন আর নেই। যেসব পরিবার ও মেয়েরা এর মধ্য দিয়ে গেছে, তাদের জন্য এটা সত্যিই কঠিন পরিস্থিতি।’

এরপর গাউন কেটে ড্রেস বানানো প্রসঙ্গে সামান্থা বলেন, ‘প্রথমে খুব কষ্ট হয়েছিল। তারপর ঠিক করলাম, বদলে দেব। আমি এর মালিক। আমি এখন আলাদা হয়ে গেছি। ডিভোর্স হয়ে গেছে। সবসময় তো আর সব গল্প রূপকথা হয় না। তবে তার মানে এই নয় যে, কোনায় বসে কেঁদেই যাব। এটা হয়েছিল ঠিকই, তবে আমার জীবন শেষ হয়ে যায়নি। আমি খুশি, ভালো কিছু কাজ করছি, ভালো মানুষদের সঙ্গে মিশেছি।’

সামান্থা ২০১০ সালে নাগার্জুনার পুত্র এবং অভিনেতা নাগা চৈতন্যেরর সঙ্গে প্রথম কাজ করেন। এরপরই তারা ডেটিং শুরু করেন। ২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর ঐতিহ্যবাহী হিন্দু রীতি অনুসারে গোয়ায় এবং তারপরে ৭ অক্টোবর ২০১৭ সালে খ্রিস্টান রীতিনীতি অনুসারে বিয়ে করেন।

২০২১ সালের জুলাই মাসে, অভিনেত্রী তার সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আক্কিনেনি উপাধিটি সরিয়ে ফেলেন, এরপরই বিচ্ছেদের গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তার কয়েক মাসের ব্যবধানে এই দম্পতি তাদের চতুর্থ বিবাহবার্ষিকীর কয়েকদিন আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে অফিসিয়ালি বিচ্ছেদের ঘোষণা করেন।

Header Ad

ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম আদালত চত্বরে নৃশংস হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ, তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমান কাল ধরে হিন্দু-মুসলিমসহ সকল ধর্মের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে এ দেশে বসবাস করে আসছে। তবে এই শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র চলছে দীর্ঘদিন ধরে। বিশেষ করে গত ৫ আগস্ট সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার অপচেষ্টা এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পুনর্বাসন করতে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন ধারাবাহিকভাবে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।

সম্প্রতি সনাতনী জাগরণ মঞ্চ তথা ইসকনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদের ইসকন সন্ত্রাসীরা আজ চট্টগ্রাম আদালত চত্বরে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। শুধু তাই নয়, তারা আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থিত মসজিদেও হামলা চালিয়ে দেশের ধর্মীয় সহাবস্থান ও সহমর্মিতার পরিবেশকে চরমভাবে আঘাত করেছে। আমরা এই জঘন্য হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই।’

নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ‘ইসকন সন্ত্রাসীদের এই ন্যাক্কারজনক হামলা শুধু একটি নিরপরাধ মানুষের জীবনই কেড়ে নেয়নি; বরং দেশের বিচারব্যবস্থা, আইনের শাসন এবং যুগ যুগ ধরে চলে আসা ধর্মীয় সহাবস্থানের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করারই একটি অপপ্রয়াস।

আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ইসকন কোনো ধর্মীয় সংগঠন নয়, তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করে না। তাদের সকল কর্মকাণ্ড দেশবিরোধী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডেরই অংশ। আজকের নির্মম হত্যাকাণ্ড তার আরেকটি জঘন্য প্রমাণ।’

নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আমরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকল সন্ত্রাসীকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের দাবি জানাই। সেই সঙ্গে এ ধরনের দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানাই।’

নেতৃবৃন্দ ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীসহ দেশবাসীকে কোনো প্রকার উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার আহ্বান জানান।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২
স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে, তারা ষড়যন্ত্র করছে: তারেক রহমান
সহজেই বাংলাদেশকে হারাল উইন্ডিজ
আইনজীবী হত্যায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান
এ আর রহমান আমার বাবার মতো: মোহিনী দে
ইসকন আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান
কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান
চট্টগ্রামে চিন্ময়ের অনুসারীদের হামলায় আইনজীবী নিহত
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি