বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫ | ১১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সিসি ক্যামেরার আওতায় আসছে সব ট্রেন

ট্রেনে সিসি ক্যামেরা। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে হরতাল-অবরোধে ট্রেনে একের পর এক নাশকতার ঘটনায় নিহত হয়ছেন বেশ কয়েকজন যাত্রী। নাশকতা এড়াতে ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার আওতায় আনা হচ্ছে সরকারি বাহন ট্রেনকে। রেলওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, ইতোমধ্যে সিসি ক্যামেরা লাগানো শুরু হয়েছে।

প্রথম পর্যায়ে আন্তনগর ট্রেন এবং পরবর্তী সময়ে বাকি ট্রেনগুলোকেও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হবে। মূলত, যাত্রীদের কাছে যেসব ট্রেনের চাহিদা বেশি, সেসব আন্তনগর ট্রেনে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে।

রেলওয়ে পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিটি ট্রেনের সামনে-পেছনে এবং গুরুত্বপূর্ণ সব স্থানে সিসি ক্যামেরা বসানো থাকবে। প্রথমে যাত্রীদের কাছে যেসব ট্রেনের চাহিদা বেশি সেসব আন্তনগর ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। সে অনুযায়ী ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটই প্রাধান্য পাচ্ছে প্রাথমিক অবস্থায়।

রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, গত ১৬ নভেম্বর রাতে টাঙ্গাইল স্টেশনে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের কোচে আগুন দেয় দূর্বৃত্তরা। ওই ঘটনায় ট্রেনটির দুটি কোচ পুড়ে যায়। দুদিন যেতে না যেতেই ১৯ নভেম্বর আরেকটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে জামালপুরের সরিষাবাড়ী স্টেশনে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনে। এ ঘটনায় ট্রেনটির দুটি কোচ পুরোপুরি পুড়ে যায়; ক্ষতিগ্রস্ত হয় আরও একটি কোচ। ৭২ ঘণ্টার ব্যবধানে সিলেট রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা ঢাকাগামী উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি কোচে আগুন ধরিয়ে দেয় দূর্বৃত্তরা।

এরপর ১৩ ডিসেম্বর রেলওয়ের ভাওয়াল গাজীপুর এবং রাজেন্দ্রপুর সেকশনে ২০ ফুট রেললাইন কেটে ফেলা হয়। কেটে ফেলা ওই রেললাইনে দুর্ঘটনায় পড়ে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন। ট্রেনের ইঞ্জিন এবং ছয়টি কোচ লাইন থেকে ছিটকে পড়লে প্রাণ যায় এক যাত্রীর। আহত হন অনেকে। ১৯ ডিসেম্বর ঢাকার তেজগাঁও এলাকায় আবারও নাশকতার শিকার হয় মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস।সেদিন দূর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে জীবন্ত দগ্ধ হয় মা ও শিশু সন্তানসহ চার জন। আহত হয় আরও ৮ জন। সর্বশেষ ৫ জানুয়ারি রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। এ আগুনে দগ্ধ হয়ে চার যাত্রীর মৃত্যু হয়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দুদিন আগে এই ঘটনা নাড়া দেয় দেশবাসীসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষকে। নড়েচড়ে বসেছে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও।

চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী বলেন, হরতাল-অবরোধে সরকারি বাহন ট্রেনকে ঘিরে নাশকতার ঘটনা ঘটছে। এতে ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি মানুষের জানমালেরও ক্ষতি হচ্ছে। নাশকতা এড়াতে রেলওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ চলছে। প্রথমে কয়েকটি ট্রেনে ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব ট্রেন এর আওতায় আনা হবে।

তিনি আরও বলেন, সিসি ক্যামেরা থাকলে নাশকতার পাশাপাশি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপও রোধ করা যাবে। কেউ নাশকতা কিংবা পাথর নিক্ষেপের মতো ঘটনা ঘটালে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা সহজ হবে। প্রথম পর্যায়ে সিসিটিভি মনিটরিং করা হবে রেলওয়ে পুলিশ হেড কোয়ার্টার থেকে।

চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শহিদুল ইসলাম জানান, গত ১০ জানুয়ারি থেকে ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানো শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতী ও সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানো সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি ট্রেনে ১২টি করে ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি ট্রেনগুলোকেও ক্যামেরার আওতায় আনা হবে।

এ বিষয়ে ঢাকা রেলওয়ে পুলিশ সুপার (এসপি) আনোয়ার হোসেন বলেন, ঢাকা থেকে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস, হাওর এক্সপ্রেস নামে দুটি ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি ট্রেনগুলোতে সিসি ক্যামেরা লাগানো হবে।

আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, শুধু ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে তা নয়, পাশাপাশি যেসব স্টেশনে আগে থেকে সিসি ক্যামেরা নেই সেখানেও লাগানো হচ্ছে। বিশেষ করে, ঢাকার রেলওয়ে স্টেশনগুলো পুরোপুরি সিসি ক্যামেরার আওতায় আসছে। যেকোনও নাশকতা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে এটি। কেউ নাশকতা করার চেষ্টা করলে তাকে চিহ্নিত করা সহজ হবে।

Header Ad
Header Ad

টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ, বিপর্যস্ত জনজীবন

টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলায় টানা পাঁচদিন ধরে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি মাত্রার তাপপ্রবাহ। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন জেলার সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে খেটে খাওয়া দিনমজুর ও কৃষকরা। রোদের প্রচণ্ডতা ও গরমের তীব্রতায় একপ্রকার অচল হয়ে পড়েছে জনজীবন।

সকাল থেকেই সূর্যের তেজ বাড়তে থাকে এবং দুপুর গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তা চরমে পৌঁছায়। রাস্তাঘাটে দেখা যাচ্ছে ফাঁকা পরিবেশ, ছায়া বা ঠান্ডা জায়গা ছাড়া কেউই বের হচ্ছেন না প্রয়োজন ছাড়া। কর্মক্ষেত্রে বিশেষত খোলা আকাশের নিচে যাদের কাজ করতে হয়, তাদের কষ্ট যেন দ্বিগুণ হয়ে গেছে। রিকশাচালক, ভ্যানচালক, নির্মাণ শ্রমিকদের দিন কাটছে রোদ আর ঘামের সঙ্গে যুদ্ধ করে।

এদিকে, জেলায় চলছে আউশ ধান কাটার মৌসুম। কিন্তু তীব্র রোদ ও ভ্যাপসা গরমে মাঠে কাজ করতেও হিমশিম খাচ্ছেন কৃষকরা। দিনের বেলা কৃষিকাজ প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার ঊর্ধ্বগতি শুরু হয় ২১ এপ্রিল থেকে। ওই দিন ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২২ এপ্রিল বেড়ে দাঁড়ায় ৩৬.৩ ডিগ্রি, আর ২৩ এপ্রিল ছুঁয়ে ফেলে ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ২৪ এপ্রিল দুপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৫ ডিগ্রি, যা বিকেলে বেড়ে ৩৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে দাঁড়ায়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৪৬ শতাংশ, যা গরমের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে তোলে।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, আগামী তিন থেকে চার দিন এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। তবে ২৭ বা ২৮ এপ্রিলের দিকে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে, তখন কিছুটা স্বস্তি পেতে পারে অঞ্চলটি।

গরমজনিত অসুস্থতা এড়াতে স্বাস্থ্য বিভাগ সতর্কতা জারি করেছে। প্রচুর পানি পান, হালকা খাবার গ্রহণ এবং সূর্যের প্রখরতা কমার আগে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসাক দার। ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মির ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশ সফর স্থগিত করেছেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসাক দার। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে।

বার্তায় উল্লেখ করা হয়, অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির কারণে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী ২৭-২৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সফর করতে পারছেন না। পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সফরের নতুন তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।

সম্প্রতি কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারতের সঙ্গে সৃষ্ট উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এ মন্ত্রীর সফরটি স্থগিত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বন্দুকধারীদের গুলিতে কমপক্ষে ২৬ জন পর্যটক নিহত হন। এ ঘটনায় ভারত পাকিস্তানকে দোষারোপ করছে। তারা বলছে, পাকিস্তান থেকে আসা সন্ত্রাসীরা এ হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। যদিও পাকিস্তান হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে এজন্য ইসলামাবাদকে দোষারোপ করারও প্রতিবাদ করেছে।

পহেলগাঁওয়ের ঘটনাটির পর বুধবার (২৩ এপ্রিল) সিন্ধু নদীর পানি চুক্তি বাতিলসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বড়সড় পাঁচটি পদক্ষেপ নেয় দিল্লি। এর মধ্যে আছে পাকিস্তানের কোনো নাগরিককে ‘সার্ক ভিসা’ না দেওয়া; পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ওয়াঘা-আটারি সীমান্ত বন্ধ রাখা, পাকিস্তানে ভারতের হাইকমিশন থেকে কর্মকর্তাদের ফিরিয়ে নেওয়া; পাকিস্তানের নাগরিকদের দেওয়া ভারতের ভিসা বাতিল এবং তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়ার নির্দেশ।

এর প্রতিক্রিয়ায় বৃহস্পতিবার পাকিস্তানও ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে। এর মধ্যে আছে ১৯৭২ সালের সিমলা চুক্তি সাময়িক স্থগিত; ভারতীয় নাগরিকদের জন্য সার্ক ভিসা বাতিল (শিখ তীর্থযাত্রীরা এর বাইরে থাকবেন); ওয়াঘা সীমান্ত বন্ধ ঘোষণা; ৩০ এপ্রিলের মধ্যে ভারত থেকে আগতদের ফিরে যাওয়ার নির্দেশ; ভারতে পাকিস্তানি প্রতিরক্ষা, নৌ ও বিমান উপদেষ্টাদের ‘পারসনা নন গ্রাটা’ ঘোষণা; ইসলামাবাদে ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী সংখ্যা ত্রিশে নামিয়ে আনা; ভারতীয় এয়ারলাইনের জন্য পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ ও ভারতের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও তৃতীয় দেশের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের বাণিজ্য স্থগিত।

এমন উত্তেজনার মধ্যে সীমান্তে ভারতের অস্ত্রশস্ত্র জড়ো করা এবং দেশটির নৌবাহিনীর মিসাইল বিধ্বংসের পরীক্ষার খবরেও মিলছে গণমাধ্যমে।

Header Ad
Header Ad

আমাদের নিয়ত পরিষ্কার, যা কমিটমেন্ট করেছি তা বাস্তবায়ন করবো: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্র সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, দলের দেওয়া ৩১ দফা কর্মসূচি কোনো জাঁকজমকপূর্ণ রাজনৈতিক স্টান্ট নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সংস্কার-রোডম্যাপ, যা বাস্তবায়নে দলের সদিচ্ছা রয়েছে। আমাদের নিয়ত পরিষ্কার। আমরা যা যা কমিটমেন্ট করেছি তা বাস্তবায়ন করবো।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণে আয়োজিত ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি’ শীর্ষক ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এসব কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, “আমরা যখন ৩১ দফা দিয়েছি, তখন দলের মহাসচিব কারাগারে ছিলেন, চেয়ারপারসন ছিলেন বন্দি। সরকারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই আমরা এই রূপরেখা দিয়েছি। তাই এটা নিছক রাজনৈতিক বক্তব্য নয়, আমাদের অঙ্গীকার। আমাদের নিয়ত পরিষ্কার। যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, তা বাস্তবায়ন করবো।”

তিনি স্বীকার করেন, সবকিছু একসাথে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, তবে এটিকে তিনি একটি "চলমান সংস্কার প্রক্রিয়া" হিসেবে অভিহিত করেন। “যা পারবো করবো, যা এখন সম্ভব নয়, তা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম করবে” বলেও জানান তিনি।

রাজনৈতিক সহিংসতা প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, “আমরা যে সংগ্রামের জন্য রাজপথে নেমেছিলাম, তার জন্য বহু প্রাণ গেছে। যুদ্ধ ছাড়া শিশু হত্যা হয় না। তাই আমরা প্রতিজ্ঞা করছি—যেকোনো মূল্যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবো।”

তিনি নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেন ৩১ দফার বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে। শুধু সমর্থকদের মধ্যেই নয়, যারা বিএনপির আদর্শে বিশ্বাস করে না, তাদের মধ্যেও ৩১ দফার গুরুত্ব তুলে ধরার আহ্বান জানান।

শেষে তিনি বলেন, “সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে জনগণের পাশে যেতে হবে, জনগণকে পাশে রাখতে হবে। ভোট আনতে হলে মানুষের কাছে যেতে হবে। এই প্রতিজ্ঞা আজ সবাইকে নিতে হবে—জনগণের পাশে থাকবো, জনগণকেই আপন করে নেবো।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ, বিপর্যস্ত জনজীবন
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আমাদের নিয়ত পরিষ্কার, যা কমিটমেন্ট করেছি তা বাস্তবায়ন করবো: তারেক রহমান
টাইমস হায়ার এডুকেশন র‍্যাঙ্কিং: দেশের শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
অশ্লীলতা ছড়ানোর অভিযোগে ডা. জাহাঙ্গীর কবির-তাসনিম জারার বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ (ভিডিও)
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চলতি বছরে দেশে আরো ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
৮ দিন পর মুক্তি পেলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী
পাকিস্তানের সঙ্গে কখনও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না ভারত
৮ দিনের নোটিশে সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই
ভেঙে গেল সামিরা খান মাহির ৪ বছরের প্রেম
বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়ে রাবিতে বিক্ষোভ
কাশ্মিরে উগ্রপন্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ভারতীয় সেনা নিহত
সিঙ্গাপুর ম্যাচেই অভিষেক হতে পারে ফাহমিদুলের
বাবার ঠিকাদারি ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য
গোল্ডেন ভিসায় দুবাইয়ে সম্পদের পাহাড়, ৭০ জনকে চিহ্নিত করেছে দুদক
রাজধানীতে বাড়তে পারে তাপমাত্রা, বৃষ্টির সম্ভাবনা কম
গাজায় একদিনে আরও নিহত ৪৫, আহত শতাধিক