রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪ | ২৩ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

কলঙ্কজনক জেলহত্যা দিবস আজ

ফাইল ছবি

আজ শুক্রবার (৩ নভেম্বর) জেলহত্যা দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি একটি কলঙ্কময় দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী বাংলাদেশের প্রথম সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এই চার নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট সপরিবারে হত্যার পর দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি। ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ডের তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে সামরিক বাহিনীর খুনি অফিসারেরা দেশকে রাজনৈতিক নেতৃত্বশূন্য করতে তাঁদের হত্যা করে। তারপরেই শুরু হয় ১৫ বছরের সামরিক স্বৈরশাসনের। এর আগে ১৫ আগস্টের পর জাতীয় চার নেতাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও জাতীয় চার নেতাকে যথাযথ শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মাধ্যমে দেশের ইতিহাসের অন্যতম বর্বরোচিত এই কালো অধ্যায়টি স্মরণ করবে। আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠনের উদ্যোগে সারা দেশে পালিত হবে শোকাবহ দিনটি।

বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার সবচেয়ে ঘৃণিত বিশ্বাসঘাতক সদস্য হিসেবে পরিচিত এবং তৎকালীন স্বঘোষিত রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমদ এবং বঙ্গবন্ধুর দুই খুনি কর্নেল (বরখাস্ত) সৈয়দ ফারুক রহমান এবং লে. কর্নেল (বরখাস্ত) খন্দকার আব্দুর রশীদ জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। এ কাজের জন্য তারা আগেভাগে একটি ঘাতক দলও গঠন করে। এ দলের প্রধান ছিল রিসালদার মুসলেহ উদ্দিন। সে ছিল ফারুকের সবচেয়ে আস্থাভাজন অফিসার। ১৫ আগস্ট শেখ মনির বাসভবনে যে ঘাতক দলটি হত্যাযজ্ঞ চালায় সেই দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিল মুসলেহ উদ্দিন।

প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস তার ‘বাংলাদেশ এ লিগ্যাসি অব ব্লাড’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পরপরই জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমনভাবে নেওয়া হয়েছিল, যাতে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সাথে সাথে আপনা আপনি এটি কার্যকর হয়। আর এ কাজের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি ঘাতক দলও গঠন করা হয়।

বঙ্গবন্ধুর আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণার পরপরই পাকিস্তানের সামরিক জান্তা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে জাতির জনককে তাঁর ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময় সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারের সমধিক পরিচিত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদ একটি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কোটি কোটি বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্নপূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বঙ্গবন্ধুর অপর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলী আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে নীতি ও কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্য এবং ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিহত জাতীয় চার নেতা হত্যার তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছিল লন্ডনে। এসব হত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইন ও বিচারের প্রক্রিয়াকে যে সমস্ত কারণ বাধাগ্রস্ত করেছে সেগুলোর তদন্ত করার জন্য ১৯৮০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এই তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়। তবে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সরকারের অসহযোগিতার কারণে এবং কমিশনের একজন সদস্যকে ভিসা না দেওয়ায় উদ্যোগটি সফল হতে পারেনি।

অধ্যাপক আবু সাইয়িদের ‘ফ্যাক্টস এন্ড ডুকমেন্টস: বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড’ গ্রন্থে এই কমিশন গঠনের বর্ণনা রয়েছে। এতে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা, মনসুর আলীর পুত্র মোহাম্মদ সেলিম এবং সৈয়দ নজরুল ইসলামের পুত্র সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের আবেদনক্রমে স্যার থমাস উইলিয়ামস, কিউ. সি. এমপি’র নেতৃত্বে এই কমিশন গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। বাংলাদেশ ও বিদেশে অনুষ্ঠিত জনসভাসমূহে আবেদনটি ব্যাপকভাবে সমর্থিত হয়।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতা হত্যায় যে ষড়যন্ত্র হয়েছিল, তা প্রমাণিত হয়েছে বলে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে বলা হয়েছে। জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলায় (জেল হত্যা) পলাতক দুই আসামি এলডি (দফাদার) আবুল হাসেম মৃধা ও দফাদার মারফত আলী শাহকে নিম্ন আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে আপিল বিভাগের দেওয়া ২৩৫ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় ২০১৫ সালের ২ ডিসেম্বর প্রকাশ করা হয়।

এর আগে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যার পরদিন তৎকালীন উপ-কারা মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) কাজী আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই ঘটনায় মামলা দায়েরের ২৩ বছর পর আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ১৯৯৮ সালের ১৫ অক্টোবর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০০৪ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. মতিউর রহমান রায় ঘোষণা করেন।

বিচারিক আদালত রায়ে রিসালদার মোসলেম উদ্দিন (পলাতক), দফাদার মারফত আলী শাহ (পলাতক) ও এল ডি (দফাদার) আবুল হাসেম মৃধাকে (পলাতক) মৃত্যুদণ্ড দেয়। এছাড়া বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান, বজলুল হুদা ও একেএম মহিউদ্দিন আহমেদসহ ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা কেএম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, নুরুল ইসলাম মঞ্জুর ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরকে খালাস দেওয়া হয়।

জেলহত্যা দিবসে আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্য রয়েছে- শুক্রবার সূর্য ওঠার সময়ে বঙ্গবন্ধু ভবন এবং কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে সংগঠনের সব স্তরের কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন। সকাল সাড়ে ৭টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ। এছাড়া ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনসহ মহানগরের প্রতিটি শাখার নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।

Header Ad

খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে ইউপি চেয়ারম্যান নিহত

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার শরাফপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবি (৪২) দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হয়েছেন।

গতকাল শনিবার (৬ জুলাই) রাত ১০টার দিকে ডুমুরিয়ার গুটুদিয়া ওয়াপদার মোড় নামক স্থানে তাকে গুলি করা হয়।

জানা গেছে, শনিবার বিকালে ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কর্মী সভায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। রাত ১০টার দিকে ডুমুরিয়া উপজেলা সদর থেকে মোটরসাইকেলযোগে খুলনার বাসায় ফিরছিলেন। পথে গুটুদিয়া এলাকায় ব্রিজের পূর্বপাশে পৌঁছালে কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। তিনটি গুলি তার পিঠে লাগে এবং তিনি ঘটনাস্থলেই পড়ে যান।

গুলির শব্দ শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে দুর্বৃত্তরা মোটরসাইকেলে দ্রুত পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ডুমুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। গুলিবিদ্ধ রবিউলকে দ্রুত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত রবিউল ইসলাম ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং তিনবারের নির্বাচিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন। এর আগে ২০১৫ সালে একবার তিনি সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হয়েছিলেন।

নিহতের শ্যালক মনির হোসেন জানান, তার দুলাভাই ডুমুরিয়া থেকে খুলনায় ফিরছিলো। পথে গুটুদিয়ায় পৌছালে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে সন্ত্রাসীরা। পরে তিনি মারাযান। এলাকায় খুবই জনপ্রিয় ছিলেন, যা তার মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ডুমুরিয়া থানার ওসি সুকান্ত সাহা বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং এ ঘটনায় কারা জড়িত থাকতে পারে সে বিষয়ে পুলিশের একটি টিম কাজ করছে।

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

কোটা আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি রেখে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

গত বৃহস্পতিবার কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক নাহিদ ইসলাম আজ রবিবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ছাত্র ধর্মঘট পালনের ঘোষণা দেন।

এরপর থেকেই বিভিন্ন ব্যাচের শ্রেণি প্রতিনিধিরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইংরেজি, বাংলা, প্রাণিবিদ্যা, শান্তি ও সংঘর্ষ, রসায়ন, ইসলামিক স্টাডিজ এবং গণিত বিভাগের চলমান সকল ব্যাচ কোটা আন্দোনের সাথে সংহতি জানিয়ে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন।

এছাড়া শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, আরবি, দর্শন, অর্থনীতি, পালি, মুদ্রণ ও প্রকাশনা, রসায়ন, পরিসংখ্যান, লোকপ্রশাসন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ম্যানেজমেন্ট, দর্শন, আরবি, সংস্কৃত, অপরাধবিজ্ঞান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি, সংগীত, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্সুরেন্স, সমাজবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, উন্নয়ন অধ্যয়ন, খাদ্য ও পুষ্টি ইনস্টিটিউট, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা, চীনা ভাষা ও সংস্কৃতি, মনোবিজ্ঞান, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম, উদ্ভিদবিজ্ঞান, ইতিহাস, লেদার ইনস্টিটিউটসহ একাধিক বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরিক্ষা বর্জনের তথ্য মিলেছে।

এদিকে আজ রবিবার ধর্মঘটের পাশাপাশি দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, মহাসড়ক ও রেললাইন ‌‘বাংলা ব্লকড’ (অবরোধ) করার ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। গতকাল বিকালে শাহবাগ চত্বর থেকে তারা এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালসহ ৪ দফা দাবি নিয়ে শিক্ষার্থীরা গত ১ জুলাই থেকে আন্দোলন করছেন।

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ১৯

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ১৯ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

রোববার (৭ জুলাই) সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকসহ তাদের গ্রেফতার করা হয়।

ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারের পাশাপাশি তাদের হেফাজত থেকে ২৮১ পিস ইয়াবা, ৩০ গ্রাম হেরোইন ও ২ কেজি ৫০০ গ্রাম ১৫০ পুরিয়া গাঁজা জব্দ করা হয়েছে।

গ্রেফতার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৪টি মামলা করা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে ইউপি চেয়ারম্যান নিহত
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ১৯
গাজায় স্কুলে ইসরায়েলের হামলা, নিহত অন্তত ১৬ জন
৬০ কি.মি বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস
কোপা আমেরিকা: টাইব্রেকারে ব্রাজিলকে হারিয়ে সেমিতে উরুগুয়ে
সরকারের নীতির ফলে টেকসই কৃষি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
টাইব্রেকারে সুইজারল্যান্ডের স্বপ্ন ভেঙে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
তুরস্ককে হারিয়ে ২০ বছর পর সেমিফাইনালে নেদারল্যান্ডস
নওগাঁর আত্রাইয়ে একাধিক স্থানে বাঁধ ধসে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল জিম্বাবুয়ে
১৭ জুলাই পবিত্র আশুরা
মেসির চোখে বিশ্বের সেরা গোলরক্ষক মার্তিনেজ
শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা, কাল থেকে ‘বাংলা ব্লকড’
শাকিব খানের পারিশ্রমিক এখন ২ কোটি !
রূপগঞ্জে বেনজীরের ডুপ্লেক্স বাংলো বাড়ি জব্দ, ঝুলানো হলো বিজ্ঞপ্তি
ব্রাজিল-উরুগুয়ে ম্যাচের দায়িত্ব পেলেন তিন আর্জেন্টাইন রেফারি
বিরামপুরে পিকআপ ভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
চুরি করে রাস্তা খনন করছে ওয়াসা ও তিতাস: মেয়র তাপস
কোটা ও পেনশন স্কিম বাতিলের আন্দোলনে বিএনপির সমর্থন আছে: মির্জা ফখরুল