সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দোকানে দোকানে দালাল!

‘রিনু (রিনিউ) নাকি নতুন?’, ফরম ফিলআপ করবেন?’ বা ‘ফটোকপি লাগব?’ ছোটখাটো এমন প্রশ্নে সম্ভাব্য খদ্দেরদের মনোযোগ আকর্ষণ করছিলেন মোহাম্মদ সবুজ। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পাসপোর্ট অধিদপ্তর সংলগ্ন সংস্কারাধীন মূল সড়কের পাশে তার অস্থায়ী দোকান।

পাসপোর্ট সংক্রান্ত সম্ভাব্য সেবাগ্রহীতা সেজে এই প্রতিবেদক জবাব দিলেন তার প্রশ্নের। বললেন, নতুন পাসপোর্ট করাব। সবুজ জানালেন, কত বছর মেয়াদের বা কত পৃষ্ঠার পাসপোর্ট করতে সরকারি খরচ কত। নির্দিষ্ট ফরম ফিলআপ করে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে।

তবে ২০০ টাকা দিলে তিনিই ফর্ম ফিলআপ করে দেবেন। আরও ২০০ টাকা দিলে তিনি টাকা জমার ব্যবস্থাও করে দেবেন। ব্যাংকে যেতে হবে না। তিনি জমার স্লিপ দিয়ে দেবেন।

আনুষঙ্গিক আরও প্রশ্ন করে সবুজ নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করলেন সত্যিকারের খদ্দেরের সঙ্গে কথা বলছেন কিনা। ইতিবাচক ভেবে কথা আরেকটু এগোলেন। বললেন, তাড়াতাড়ি পাসপোর্ট পেতে চাইলে বাড়তি টাকা লাগবে। জানতে চাইলে বললেন, এটা সরকারি ফি না, তাই স্লিপ পাওয়া যাবে না। অধিদপ্তর ভবনের দিকে দেখিয়ে বললেন, এটা বড় স্যারদের জন্য।

কিন্তু বড় স্যাররা কি আর যারতার কাছ থেকে টাকা নেবেন? এই কথার জবাবে সবুজ বললেন, তিনিই স্যারদের হাতে টাকা পৌঁছে দেবেন। তিনি নিয়মিতই তাই করেন।

প্রতিবেদক এবং তার স্ত্রী ও দুই সন্তান মিলে চারটি পাসপোর্টের সরকারি ফি, ফরম ফিলআপ এবং ব্যাংকে জমার চার্জ ছাড়াও বড় স্যারদের জন্য ১১ হাজার টাকা বাড়তি দিলে ২১ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট হাতে পৌঁছে দেবেন বলে নিশ্চয়তা দেন সবুজ। টাকা-পয়সার জোগাড় করে ফোন (০১৭৬৫৭২৬১৫৩) দিতে বলে বিদায় দেন তিনি।

তবে সবুজ একা নন। সংস্কারাধীন সড়কের দুই পাশেই সারি সারি এসব দোকানে ফরম ফিলআপ করা বা ফটোকপির দোকানের নামে ওঁত পেতে থাকে দালালরা। তাদের আরেকজন এনায়েত হোসেন। কথাবার্তার এক পর্যায়ে বললেন, ব্যাংক জমার স্লিপ ও সব কাগজ-পত্র জমা দেওয়ার পর ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়ার জন্য একটা তারিখ দেওয়া হবে।

ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়ার পর ২১ দিন গণনা করা হয়। ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য তারিখ পেতেই মূলত মাসের পর মাস কেটে যায়। তবে দেড় হাজার টাকা দিলে তিনি ২/৩ দিনের মধ্যেই ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়ার জন্য তারিখ এনে দেবেন। চারটি পাসপোর্টের সব মিলে খরচের একটা ধারণা দিয়ে আর্থিক প্রস্তুতি নিয়ে ফোন (০১৭১৮৯৭৭৭২২) দিতে বলেন তিনি।

আরেক দালাল ফজলুল হাসান ফোন নাম্বার (০১৬৭২১৯৮০৮০) দিয়ে বললেন, আপনার যেহেতু একসাথে চারটি পাসপোর্ট। তাই খরচ কমিয়ে নেব। যখন পাসপোর্ট করাবেন, তখন দেখব।

তাদের আরেকজন ইব্রাহিম খলিল ফোন নাম্বার (০১৬৮৪৪০৪৯৩৩) দিয়ে বললেন, সব জিনিসেরই দাম বেশি। তাই খরচ একটু বেশি নিচ্ছেন। উপরে নিচে সব জায়গায় দিয়ে, তার আর তেমন কিছু থাকে না। তবে যখন কাজ করাবে, তখন আরও কমিয়ে নেবেন।

০১৭৭৯৯৪১৪৬৯ নাম্বারটি দিয়ে সায়েদুল্লাহ সারি বাঁধা দোকানগুলোর আশপাশে পায়চারিরত সেনা ও আনসার সদস্যদের দিকে ইশারা করে বললেন, সবাইকেই তো খরচ দিতে হয়, এদের মাধ্যমে উপরের স্যারদের কাছে টাকা-পয়সা পাঠাই, তাই এদেরও তো ঠিক রাখতে হয়, সবমিলে খরচ অনেক। তাই একটু বেশি নিতে হয়।

তবে এসব দালালের খপ্পরে পড়ে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছরও ঘুরতে হয় ভূক্তভোগীদের। ভূক্তভোগেীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নানা ছুঁতায় বারবার খরচ দিতে হয়। কিন্তু সমস্যার সমাধান সময়মতো হয় না। আবার দালালকে এড়িয়ে চলার সুযোগও থাকে না ভূক্তভোগীদের।

তাদের একজন তেজগাঁওয়ের ব্যবসায়ী ইকবাল হোসেন। তিনি বললেন, প্রায় এক বছর হয়ে গেল দালাল আমার পাসপোর্ট দিচ্ছে না। আমার পুরোনো পাসপোর্টসহ বিভিন্ন কাগজ-পত্র তার কাছে। এখন তার কাছ থেকে সরতেও পারছি না।

তিনি জানান, দালালের পেছনে ঘুরতে ঘুরতে আরও অনেক ভূক্তভোগীর সঙ্গে কথা হয়েছে তার। বললেন, এরা ফর্ম ফিলআপ করার সময়ই ইচ্ছাকৃত কিছু ভুল করে রাখে। যেন পরে এটা সংশোধনের ছুঁতায় বারবার টাকা নিতে পারে।

এমএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে সাড়ে ৬ হাজার প্রার্থীর নিয়োগ বাতিল করে হাই কোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ফলে ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা থাকলো না।

সোমবার (৩ মার্চ) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আবেদনের প্রেক্ষিতে চেম্বার বিচারপতি মো.রেজাউল হক ২ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানির জন্য দিন রেখেছিলেন।

ওইদিন আদালতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মুনতাসীর উদ্দিন আহমেদ। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া।

গত ৬ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই রায় দেন। রায়ের দিন আবেদনকারীদের আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছয় হাজার ৫৩১ জনের তৃতীয় পর্যায়ের যে নিয়োগ ছিল সেটা ২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশনের পরিপন্থী। এ কারণে যারা বঞ্চিত হয়েছেন তাদের মধ্য থেকে ১৫৩ জন রিট করেছিলেন। হাইকোর্ট বিভাগ সেই রিট পিটিশনে জারি করা রুল শুনানি শেষে রায় ঘোষণা করেছেন। রায়ে উত্তীর্ণদের যে ফল ঘোষণা করেছে সেটাকে ২৩ জুলাইয়ের পরিপন্থি এবং আপিল বিভাগের ২১ জুলাইয়ের রায়ের পরিপন্থি বলেছেন।

রায়ের উপসংহার হিসেবে হাইকোর্ট বলেছেন, ৩১ অক্টোবরের যে ফলাফল সেটা বাতিল হবে। নতুন করে মেধার ভিত্তিতে ২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশন ফলো করে ফলাফল প্রকাশ করতে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশনে মেধার যে ৯৩ শতাংশ নির্ধারণ করা ছিল সেটা ফলো করতে বলা হয়েছে। সেখানে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছিল ৫ শতাংশ। এছাড়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জন্য ১ শতাংশ এবং প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটা ছিল।

২০২৩ সালের ১৪ জুন ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে গত ৩১ অক্টোবর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৩১ অক্টোবরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসরণ করে উপজেলাভিত্তিক মেধাক্রম অনুযায়ী নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে প্রার্থী নির্বাচন করে তালিকা প্রণয়ন করা হয়।

১১ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়োগ আদেশ সংবলিত নির্দেশনা জারি করে। এ সংক্রান্ত আদেশ অনুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের অনুকূলে ২০ নভেম্বর নিয়োগপত্র ইস্যু করার কথা ছিল। ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিতরা হাইকোর্টে রিটটি করেন।

রুলে ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ বিষয়ে ১১ নভেম্বরের নির্দেশনা সংবলিত স্মারক কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

এ রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন। আদেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। ফলে ছয় হাজার ৫৩১ জন উত্তীর্ণ প্রার্থীর নিয়োগ আটকে যায়। গত ৬ ফেব্রুয়ারি সেই রুলের ওপর রায় দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম

ছবি: সংগৃহীত

ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমানো হয়েছে। মার্চ মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ২৮ টাকা কমিয়ে ১,৪৫০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। সোমবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে।

বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ জানান, ফেব্রুয়ারিতে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ১,৪৭৮ টাকা ছিল, যা মার্চ মাসের জন্য কমিয়ে ১,৪৫০ টাকা করা হয়েছে। একইসঙ্গে অটোগ্যাসের দামও সমন্বয় করা হয়েছে। ১ টাকা ৩১ পয়সা কমিয়ে প্রতি লিটার অটোগ্যাসের নতুন দাম ৬৬ টাকা ৪৩ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিইআরসি জানিয়েছে, সৌদি আরামকোর ঘোষিত প্রোপেন ও বিউটেনের মূল্য পরিবর্তনের কারণে এই দাম সমন্বয় করা হয়েছে। সৌদি সিপি অনুযায়ী, প্রোপেনের মূল্য প্রতি মেট্রিক টন ৬১৫ মার্কিন ডলার এবং বিউটেনের মূল্য ৬০৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

২০২৪ সালে এখন পর্যন্ত এলপিজির দাম চার দফা কমানো হয়েছে, সাত দফা বাড়ানো হয়েছে এবং একবার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। দাম কমায় ভোক্তারা কিছুটা স্বস্তি পেলেও, গত কয়েক মাসে একাধিকবার মূল্য বৃদ্ধির কারণে বাজারে এর প্রকৃত প্রভাব কেমন হবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে না পারলে কী করবেন?

ছবিঃ সংগৃহীত

ইসলামে রোজা একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত, যা শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলিমের জন্য বাধ্যতামূলক। তবে, যারা অতিশয় বৃদ্ধ হয়ে পড়েছেন অথবা দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতায় ভুগছেন, যাদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা নেই, তাদের জন্য শরিয়ত সহজ বিধান রেখেছে। এই ধরনের ব্যক্তি রোজা রাখতে বাধ্য নন এবং তাদের জন্য বিকল্প হিসেবে ফিদিয়া প্রদানের সুযোগ রাখা হয়েছে।

আল্লাহ সুবহানাহু তা‘আলা কুরআনে বলেছেন: "হে মুমিনগণ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেভাবে ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর। তবে তোমাদের মধ্যে কেউ যদি অসুস্থ হয় অথবা সফরে থাকে, তাহলে অন্য দিনে এ সংখ্যা পূরণ করবে। আর যাদের জন্য রোজা কষ্টদায়ক, তারা প্রতিদিন একজন দরিদ্রকে খাবার প্রদান করবে।" (সূরা বাকারা: ১৮৩-১৮৪)

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় ইবনে আব্বাস (রা.) বলেছেন, এটি বিশেষভাবে অতি বৃদ্ধ নর ও নারীদের জন্য প্রযোজ্য, যারা রোজা পালনে অক্ষম। তাদের জন্য প্রতিদিনের পরিবর্তে একজন দরিদ্রকে খাবার খাওয়ানোর বিধান রয়েছে (বুখারী: ৪৫০৫)।

ফিদিয়া আদায়ের নিয়ম:
যে ব্যক্তি রোজা রাখতে অক্ষম, তিনি প্রতিদিনের জন্য একজন দরিদ্রকে সদকায়ে ফিতরের পরিমাণ খাবার প্রদান করবেন অথবা সকাল-বিকেল পেট ভরে খাবার খাওয়াবেন। তবে, যদি কেউ স্বেচ্ছায় বেশি দান করতে চান, তা তার জন্য কল্যাণকর হবে।

ইসলাম একটি সহজ ও সহনশীল ধর্ম। যারা বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে অক্ষম, তাদের ওপর আল্লাহ কোনো কঠোরতা চাপিয়ে দেননি। তাদের জন্য রোজার পরিবর্তে ফিদিয়া দেওয়া যথেষ্ট, যা ইসলামিক বিধানের সহজ ও বাস্তবসম্মত দিককে প্রতিফলিত করে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ
ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম
বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে না পারলে কী করবেন?
শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতির ঘটনায় আরও ২ জন গ্রেফতার, লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার
মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস
সাদিক এগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার  
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন
মিঠাপুকুরে স্কুলের লিজকৃত জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  
ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস
যাদের হাতে উঠল এবারের অস্কার  
মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন আবরার ফাহাদ