শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দোকানে দোকানে দালাল!

‘রিনু (রিনিউ) নাকি নতুন?’, ফরম ফিলআপ করবেন?’ বা ‘ফটোকপি লাগব?’ ছোটখাটো এমন প্রশ্নে সম্ভাব্য খদ্দেরদের মনোযোগ আকর্ষণ করছিলেন মোহাম্মদ সবুজ। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পাসপোর্ট অধিদপ্তর সংলগ্ন সংস্কারাধীন মূল সড়কের পাশে তার অস্থায়ী দোকান।

পাসপোর্ট সংক্রান্ত সম্ভাব্য সেবাগ্রহীতা সেজে এই প্রতিবেদক জবাব দিলেন তার প্রশ্নের। বললেন, নতুন পাসপোর্ট করাব। সবুজ জানালেন, কত বছর মেয়াদের বা কত পৃষ্ঠার পাসপোর্ট করতে সরকারি খরচ কত। নির্দিষ্ট ফরম ফিলআপ করে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে।

তবে ২০০ টাকা দিলে তিনিই ফর্ম ফিলআপ করে দেবেন। আরও ২০০ টাকা দিলে তিনি টাকা জমার ব্যবস্থাও করে দেবেন। ব্যাংকে যেতে হবে না। তিনি জমার স্লিপ দিয়ে দেবেন।

আনুষঙ্গিক আরও প্রশ্ন করে সবুজ নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করলেন সত্যিকারের খদ্দেরের সঙ্গে কথা বলছেন কিনা। ইতিবাচক ভেবে কথা আরেকটু এগোলেন। বললেন, তাড়াতাড়ি পাসপোর্ট পেতে চাইলে বাড়তি টাকা লাগবে। জানতে চাইলে বললেন, এটা সরকারি ফি না, তাই স্লিপ পাওয়া যাবে না। অধিদপ্তর ভবনের দিকে দেখিয়ে বললেন, এটা বড় স্যারদের জন্য।

কিন্তু বড় স্যাররা কি আর যারতার কাছ থেকে টাকা নেবেন? এই কথার জবাবে সবুজ বললেন, তিনিই স্যারদের হাতে টাকা পৌঁছে দেবেন। তিনি নিয়মিতই তাই করেন।

প্রতিবেদক এবং তার স্ত্রী ও দুই সন্তান মিলে চারটি পাসপোর্টের সরকারি ফি, ফরম ফিলআপ এবং ব্যাংকে জমার চার্জ ছাড়াও বড় স্যারদের জন্য ১১ হাজার টাকা বাড়তি দিলে ২১ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট হাতে পৌঁছে দেবেন বলে নিশ্চয়তা দেন সবুজ। টাকা-পয়সার জোগাড় করে ফোন (০১৭৬৫৭২৬১৫৩) দিতে বলে বিদায় দেন তিনি।

তবে সবুজ একা নন। সংস্কারাধীন সড়কের দুই পাশেই সারি সারি এসব দোকানে ফরম ফিলআপ করা বা ফটোকপির দোকানের নামে ওঁত পেতে থাকে দালালরা। তাদের আরেকজন এনায়েত হোসেন। কথাবার্তার এক পর্যায়ে বললেন, ব্যাংক জমার স্লিপ ও সব কাগজ-পত্র জমা দেওয়ার পর ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়ার জন্য একটা তারিখ দেওয়া হবে।

ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়ার পর ২১ দিন গণনা করা হয়। ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য তারিখ পেতেই মূলত মাসের পর মাস কেটে যায়। তবে দেড় হাজার টাকা দিলে তিনি ২/৩ দিনের মধ্যেই ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়ার জন্য তারিখ এনে দেবেন। চারটি পাসপোর্টের সব মিলে খরচের একটা ধারণা দিয়ে আর্থিক প্রস্তুতি নিয়ে ফোন (০১৭১৮৯৭৭৭২২) দিতে বলেন তিনি।

আরেক দালাল ফজলুল হাসান ফোন নাম্বার (০১৬৭২১৯৮০৮০) দিয়ে বললেন, আপনার যেহেতু একসাথে চারটি পাসপোর্ট। তাই খরচ কমিয়ে নেব। যখন পাসপোর্ট করাবেন, তখন দেখব।

তাদের আরেকজন ইব্রাহিম খলিল ফোন নাম্বার (০১৬৮৪৪০৪৯৩৩) দিয়ে বললেন, সব জিনিসেরই দাম বেশি। তাই খরচ একটু বেশি নিচ্ছেন। উপরে নিচে সব জায়গায় দিয়ে, তার আর তেমন কিছু থাকে না। তবে যখন কাজ করাবে, তখন আরও কমিয়ে নেবেন।

০১৭৭৯৯৪১৪৬৯ নাম্বারটি দিয়ে সায়েদুল্লাহ সারি বাঁধা দোকানগুলোর আশপাশে পায়চারিরত সেনা ও আনসার সদস্যদের দিকে ইশারা করে বললেন, সবাইকেই তো খরচ দিতে হয়, এদের মাধ্যমে উপরের স্যারদের কাছে টাকা-পয়সা পাঠাই, তাই এদেরও তো ঠিক রাখতে হয়, সবমিলে খরচ অনেক। তাই একটু বেশি নিতে হয়।

তবে এসব দালালের খপ্পরে পড়ে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছরও ঘুরতে হয় ভূক্তভোগীদের। ভূক্তভোগেীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নানা ছুঁতায় বারবার খরচ দিতে হয়। কিন্তু সমস্যার সমাধান সময়মতো হয় না। আবার দালালকে এড়িয়ে চলার সুযোগও থাকে না ভূক্তভোগীদের।

তাদের একজন তেজগাঁওয়ের ব্যবসায়ী ইকবাল হোসেন। তিনি বললেন, প্রায় এক বছর হয়ে গেল দালাল আমার পাসপোর্ট দিচ্ছে না। আমার পুরোনো পাসপোর্টসহ বিভিন্ন কাগজ-পত্র তার কাছে। এখন তার কাছ থেকে সরতেও পারছি না।

তিনি জানান, দালালের পেছনে ঘুরতে ঘুরতে আরও অনেক ভূক্তভোগীর সঙ্গে কথা হয়েছে তার। বললেন, এরা ফর্ম ফিলআপ করার সময়ই ইচ্ছাকৃত কিছু ভুল করে রাখে। যেন পরে এটা সংশোধনের ছুঁতায় বারবার টাকা নিতে পারে।

এমএ/এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত