রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘খুনিদের নির্বাচনে আনতে হবে এত আহ্লাদ কেন’

জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিকে অংশ নিতে অনুরোধ করার বিষয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা মানুষ খুন করেছে তাদের নির্বাচনে আনতে হবে- এত আহ্লাদ কেন আমি বুঝি না।’

তিনি বলেন, ‘অপারেশন ক্লিনহাটের নামে যারা আমাদের নেতাদের হত্যা করেছে, আগুন সন্ত্রাস করে যারা মানুষ খুন করেছে, হত্যা, খুন এটাই তো ওদের চরিত্র। তাদের সঙ্গে বসতে হবে? তাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে, তাদের খাতির করতে হবে? তাদের নির্বাচনে আনতে হবে? এত আহ্লাদ কেন আমি তো বুঝি না। বাংলাদেশে কী মানুষ নেই?’

রবিবার (২১ আগস্ট) সকালে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। দীর্ঘ কয়েক বছর পর তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করলেন। তার আগে সকালে একুশে আগস্ট শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।

বিরোধী দলের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদেশিদের কাছে কান্নাকাটি। সেখানে গিয়ে তারা অনুরোধ করে কোনোরকম তাদের একটু জায়গা দেওয়া যায় কি-না! জায়গা দেবে কি দেবে না সেটা ভাববে জনগণ। সে সিদ্ধান্ত দেবে বাংলাদেশের জনগণ। বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত নিতে হবে আবার কি সন্ত্রাসীর যুগে ফেরত যাবে? নাকি আজকে যে বাংলাদেশে উন্নয়ন হচ্ছে সেই উন্নয়নের যুগে থাকবে। এই সিদ্ধান্ত তো জনগণকে নিতে হবে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর একটা কথা বলার মতো অধিকার তারা দেয়নি। মাত্র ১৫ দিন আগে রেহেনা আর আমি দেশ থেকে গেলাম। কিছুতেই যাব না, কারণ ১৫ তারিখে আব্বা ইউনিভার্সিটিতে আসবে। আমি ইউনিভার্সিটির ছাত্রী। এটা আমার জন্য কতটা গৌরবের ছিল কিন্তু চলে যাই।‌ ওয়াজেদ (শেখ হাসিনার স্বামী) সাহেবকে যখন ফোন করে বললাম তিনি ভীষণ রাগ করলেন। তখন আব্বা বললেন ঠিক আছে তুমি যাও। আমার মনটা পড়েছিল এখানেই। হত্যাকাণ্ডের আগের দিন ১৪ তারিখেও কথা হলো আব্বা আম্মার সঙ্গে। পরদিন শুনতে পেলাম আমাদের কেউ বেঁচে নেই।

সেই সময়ের বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জার্মানিতে ছিলাম। সেখানে সানাউল হক সাহেব আগের দিন রাতে আমাদের ডিনার করালেন। যখন খবর এল আমার আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে তিনি (সানাউল হক সাহেব) হুমায়ুন রশীদ সাহেবকে ফোন করে বললেন আমার কাছে যে আপদ রেখেছেন নিয়ে যান। আমরা তার কাছে আপদ ছিলাম। এই ব্যবহারটা তখন করেছেন। তিনি তো ডিপ্লোম্যাট ছিলেন না, তিনি একজন সুশীল মানুষ। তার কাছ থেকে পেলাম আমরা এই ব্যবহার। হুমায়ূন রশিদ সাহেবের ক্যারিয়ার ডিপ্লোম্যাট।

তিনি বলেন, তাদের সঙ্গে আমাদের পারিবারিক কোনো পরিচয় ছিল না। জার্মানিতে যেয়ে পরিচয় হয়, কিন্তু তিনি আমাদের আশ্রয় দিয়েছেন। সব রকম সহযোগিতা করেছেন। ১৬ তারিখ সকালে কামাল হোসেনের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। তিনি গিয়েছিলেন জার্মানির বন শহরে হুমায়ন রশীদ সাহেবের বাসায়। রেহেনা তার হাত চেপে ধরেছিল, বলছিল আপনি একটি প্রতিবাদ করেন।‌ আপনি তো ফরেন মিনিস্টার, তিনি কিন্তু তা করেননি। এমনকি আমরা পরবর্তীতে কোথায় কী অবস্থায় আছি সে খোঁজটাও কামাল হোসেন নেননি। এরপর ১৯৮০ সালের দিকে রেহেনা তাকে খুঁজে পায় একটা মিষ্টির দোকানে, তিনি (কামাল হোসেন) মিষ্টি কিনছিলেন তখন রেহেনা তাকে ধরে। তাকে বলে আপনারা থাকতেও একবারও প্রতিবাদ হয়নি কেন? এরকম চড়াই উৎতরাই পার হয়ে যখন বাংলাদেশে এসেছি। প্রতি পদে পদেই তো বাধা। তারপরেও ক্ষমতায় আসতে পেরেছি, দেশের উন্নয়নে কাজ করতে পেরেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, প্রথম পাঁচ বছর কাজ করার পর পরবর্তী সাত বছর আসতে পারিনি। বিএনপির অপকর্মের কারণে জরুরি অবস্থা হলো। সবার আগে আমি গ্রেপ্তার হলাম। ক্ষমতায় ছিল খালেদা জিয়া কিন্তু আমাকে গ্রেপ্তার করা হলো সর্বপ্রথম। মামলা দেওয়া হলো একটার পর একটা। আমাকে প্রথমে দেশে আসতে দেবে না আমি জোর করে এলাম। আমি তো জোর করে বার বার এসেছি। এসে তো আমি কাজ করে যাচ্ছি। ২০০৮ নির্বাচনে জয়ী হয়েছি। জনগণ আমাদের উপর বিশ্বাস রেখেছে, আস্থা রেখেছে। ২০১৪ তে আমরা নির্বাচনে জিতেছি। ২০১৮ এর নির্বাচনে আমরা জয়ী হয়েছি। জনগণ আমাদের ভোট দিয়েছে। সেই নির্বাচনগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। যারা নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় তাদের বেশিদূর যাওয়া লাগবে না, জিয়াউর রহমান, এরশাদ তারা কীভাবে নির্বাচনকে কলুষিত করেছে? আমি বেশিদূর যাব না ২০০১ সালের নির্বাচন খোঁজ করে দেখেন না, কেমন নির্বাচন হয়েছিল? কতজন মানুষ ভোট দিতে পেরেছিল। তারপরও তো আমরা ভোট বেশি পেয়েছিলাম আমাদের সিট পেতে দেওয়া হয়নি। ২০০৮ সালে নির্বাচনে আমরা জয়ী হয়ে আসি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি।

বিএনপিকে উদ্দেশে করে বলেন, তারা নির্বাচন করবে কীভাবে? যে দলের নেতাই নেই, সাজাপ্রাপ্ত অথবা ফিউজিটিভ বা পলাতক তারা নির্বাচন করবে কীভাবে? জনগণ ভোট দেবে কীভাবে? ভোট কাকে দেখে দেবে এটাই তো প্রশ্ন। তারপরও অনেক চক্রান্ত আছে। এখনো নানারকম চক্রান্ত। নির্বাচন এলেই চক্রান্ত শুরু হয়। কিন্তু আমার এদেশের মানুষের ওপর বিশ্বাস আছে, আস্থা আছে। উন্নয়নটা করে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করতে পেরেছি। হয়তো এটাই বড় অপরাধ। ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্যন্ত অত্যন্ত সফলভাবে দেশ চালিয়ে মানুষের হৃদয়ে আস্থা অর্জন করেছিলাম সেজন্যই তো একুশে আগস্টের ঘটনা আমাকে শেষ করার পরিকল্পনা। আল্লাহ আমাদের বাঁচিয়ে দিয়েছে সেজন্য আমরা বেঁচে গিয়েছিলাম।

তিনি আরও বলেন, আজ ২০২২। ২০০৪ থেকে ২০২২ ১৮ বছর হয়ে গেল। যারা এখনো স্প্লিন্টার নিয়ে বেঁচে আছেন প্রত্যেকে কিন্তু কষ্ট ভোগ করছেন। যত বয়স বাড়ছে ততই তাদের শরীরে যন্ত্রণাটা বাড়ছে। আমি সবার খোঁজ রাখি। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বারবার আঘাতের শিকার হয়েছে। ‌আমরা সরকারে এসে তো কাউকে নির্যাতন করতে যাইনি। আমরা তো ওদের ঘরবাড়িও দখল করিনি। হাতুড়ি দিয়ে পিটিও মারিনি। ‌ কারাগারেও রাখিনি, কিছুই করিনি। যে মামলাগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিয়েছিল সেই মামলাগুলি চলছে। অগ্নি সন্ত্রাস করে মানুষ হত্যা করেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা। খুন খারাপি করে দেশ থেকে পালিয়েছে। একুশে আগস্ট যারা হত্যা করেছে তারা দেশ থেকে পালিয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত তাদের যারা দেশে ছিলেন তাদের সাজা কার্যকর করছি; বাকিরা পালিয়েছে। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার সময় কর্নেল রশিদ ও ডালিম বাংলাদেশ ছিল। এই চক্রান্তের সঙ্গে খালেদা জিয়া ছিল। খালেদা জিয়া কর্নেল রশীদ ও মেজর ডালিমকে যেভাবেই হোক দেশ থেকে চলে যেতে সাহায্য করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আঘাত আসবে আবার। আমি জানি আমার তো পথে পথে বাধা। খালেদা জিয়ার সেই সময়কার বক্তব্য স্মরণ করবেন। যখন কোটালীপাড়ায় বোমা পুতে রাখা হলো ঠিক তার আগে খালেদা জিয়া বক্তব্য দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ শত বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামার আগে খালেদা জিয়ার বক্তৃতায় বলেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী তো দূরের কথা বিরোধী দলের নেতাও কোনোদিন হতে পারবে না। সেই বক্তব্য সে আগাম দিল কীভাবে? তার মানে আমাকে হত্যা করবে। ‌সেই পরিকল্পনা তারা নিয়ে ফেলেছে।

এসএম/এসএন

Header Ad
Header Ad

আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ভারত নাকি পাকিস্তান! চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উত্তাপ আজ দ্বিগুণ, কারণ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান! রাজনৈতিক বৈরিতার ছায়া পড়েছে ক্রিকেটেও, ভারত পাকিস্তানে না খেলে দুবাইয়ে নিজেদের ম্যাচ আয়োজন করায় টুর্নামেন্ট পেয়েছে নতুন মাত্রা, বাড়িয়েছে উত্তেজনা।

দুবাইয়ে বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় ম্যাচ মাঠে গড়াবে। ম্যাচ শুরুর আগেই শুরু হয়েছে কথার লড়াই। প্রথম ম্যাচে জিতে এগিয়ে ভারত। পরাজয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে ব্যাকফুটে পাকিস্তান।

ভারত-পাকিস্তান মানেই বারতি উত্তেজনা। এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তান স্বাগতিক। তবে পাকিস্তানের মাঠে খেলতে অস্বিকৃতি জানানোয় ভারতের ম্যাচগুলো হচ্ছে দুবাইয়ে। স্বাগতিক হয়েও এই ম্যাচে পাকিস্তান অতিথি। হোম ভেন্যুর স্বাদ নিচ্ছে ভারত। ম্যাচ নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ সিমাহীন।
প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে কোনঠাসা পাকিস্তান। রিজওয়ানদের জন্য ডু অর ডাই ম্যাচ। আইসিসি ইভেন্টে ভারতের বিপক্ষে রেকর্ডটাও পক্ষে নেই। অনুপ্রেরণা শুধু সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা হাতে তোলা। যদিও সেই দলের দুই নায়ক ফখর জামান ও মোহাম্মদ আমির নেই এবার।

তুলনায় অনেকটাই নির্ভার ভারত। পুরো টুর্নামেন্ট এই ভেন্যুতেই খেলবে ব্লু শার্টরা। বাংলাদেশের বিপক্ষে বড় জয়ে আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া। শুভমান গিল সেঞ্চুরি পেয়েছেন, বোলিংয়ে পাঁচ উইকেট মোহাম্মদ শামির। কথার লড়াইয়ে ঢিলের জবাব পাটকেল ছুড়ছে টিম ইন্ডিয়া।

অনেকটা এগিয়ে থেকেই চিরপ্রতিদ্ব্ন্দ্বীর মোকাবেলা করবে টিম ইন্ডিয়া।

 

 

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  

ছবিঃ সংগৃহীত

দেশের ১৪ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা