শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘খুনিদের নির্বাচনে আনতে হবে এত আহ্লাদ কেন’

জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিকে অংশ নিতে অনুরোধ করার বিষয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা মানুষ খুন করেছে তাদের নির্বাচনে আনতে হবে- এত আহ্লাদ কেন আমি বুঝি না।’

তিনি বলেন, ‘অপারেশন ক্লিনহাটের নামে যারা আমাদের নেতাদের হত্যা করেছে, আগুন সন্ত্রাস করে যারা মানুষ খুন করেছে, হত্যা, খুন এটাই তো ওদের চরিত্র। তাদের সঙ্গে বসতে হবে? তাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে, তাদের খাতির করতে হবে? তাদের নির্বাচনে আনতে হবে? এত আহ্লাদ কেন আমি তো বুঝি না। বাংলাদেশে কী মানুষ নেই?’

রবিবার (২১ আগস্ট) সকালে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। দীর্ঘ কয়েক বছর পর তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করলেন। তার আগে সকালে একুশে আগস্ট শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।

বিরোধী দলের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদেশিদের কাছে কান্নাকাটি। সেখানে গিয়ে তারা অনুরোধ করে কোনোরকম তাদের একটু জায়গা দেওয়া যায় কি-না! জায়গা দেবে কি দেবে না সেটা ভাববে জনগণ। সে সিদ্ধান্ত দেবে বাংলাদেশের জনগণ। বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত নিতে হবে আবার কি সন্ত্রাসীর যুগে ফেরত যাবে? নাকি আজকে যে বাংলাদেশে উন্নয়ন হচ্ছে সেই উন্নয়নের যুগে থাকবে। এই সিদ্ধান্ত তো জনগণকে নিতে হবে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর একটা কথা বলার মতো অধিকার তারা দেয়নি। মাত্র ১৫ দিন আগে রেহেনা আর আমি দেশ থেকে গেলাম। কিছুতেই যাব না, কারণ ১৫ তারিখে আব্বা ইউনিভার্সিটিতে আসবে। আমি ইউনিভার্সিটির ছাত্রী। এটা আমার জন্য কতটা গৌরবের ছিল কিন্তু চলে যাই।‌ ওয়াজেদ (শেখ হাসিনার স্বামী) সাহেবকে যখন ফোন করে বললাম তিনি ভীষণ রাগ করলেন। তখন আব্বা বললেন ঠিক আছে তুমি যাও। আমার মনটা পড়েছিল এখানেই। হত্যাকাণ্ডের আগের দিন ১৪ তারিখেও কথা হলো আব্বা আম্মার সঙ্গে। পরদিন শুনতে পেলাম আমাদের কেউ বেঁচে নেই।

সেই সময়ের বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জার্মানিতে ছিলাম। সেখানে সানাউল হক সাহেব আগের দিন রাতে আমাদের ডিনার করালেন। যখন খবর এল আমার আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে তিনি (সানাউল হক সাহেব) হুমায়ুন রশীদ সাহেবকে ফোন করে বললেন আমার কাছে যে আপদ রেখেছেন নিয়ে যান। আমরা তার কাছে আপদ ছিলাম। এই ব্যবহারটা তখন করেছেন। তিনি তো ডিপ্লোম্যাট ছিলেন না, তিনি একজন সুশীল মানুষ। তার কাছ থেকে পেলাম আমরা এই ব্যবহার। হুমায়ূন রশিদ সাহেবের ক্যারিয়ার ডিপ্লোম্যাট।

তিনি বলেন, তাদের সঙ্গে আমাদের পারিবারিক কোনো পরিচয় ছিল না। জার্মানিতে যেয়ে পরিচয় হয়, কিন্তু তিনি আমাদের আশ্রয় দিয়েছেন। সব রকম সহযোগিতা করেছেন। ১৬ তারিখ সকালে কামাল হোসেনের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। তিনি গিয়েছিলেন জার্মানির বন শহরে হুমায়ন রশীদ সাহেবের বাসায়। রেহেনা তার হাত চেপে ধরেছিল, বলছিল আপনি একটি প্রতিবাদ করেন।‌ আপনি তো ফরেন মিনিস্টার, তিনি কিন্তু তা করেননি। এমনকি আমরা পরবর্তীতে কোথায় কী অবস্থায় আছি সে খোঁজটাও কামাল হোসেন নেননি। এরপর ১৯৮০ সালের দিকে রেহেনা তাকে খুঁজে পায় একটা মিষ্টির দোকানে, তিনি (কামাল হোসেন) মিষ্টি কিনছিলেন তখন রেহেনা তাকে ধরে। তাকে বলে আপনারা থাকতেও একবারও প্রতিবাদ হয়নি কেন? এরকম চড়াই উৎতরাই পার হয়ে যখন বাংলাদেশে এসেছি। প্রতি পদে পদেই তো বাধা। তারপরেও ক্ষমতায় আসতে পেরেছি, দেশের উন্নয়নে কাজ করতে পেরেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, প্রথম পাঁচ বছর কাজ করার পর পরবর্তী সাত বছর আসতে পারিনি। বিএনপির অপকর্মের কারণে জরুরি অবস্থা হলো। সবার আগে আমি গ্রেপ্তার হলাম। ক্ষমতায় ছিল খালেদা জিয়া কিন্তু আমাকে গ্রেপ্তার করা হলো সর্বপ্রথম। মামলা দেওয়া হলো একটার পর একটা। আমাকে প্রথমে দেশে আসতে দেবে না আমি জোর করে এলাম। আমি তো জোর করে বার বার এসেছি। এসে তো আমি কাজ করে যাচ্ছি। ২০০৮ নির্বাচনে জয়ী হয়েছি। জনগণ আমাদের উপর বিশ্বাস রেখেছে, আস্থা রেখেছে। ২০১৪ তে আমরা নির্বাচনে জিতেছি। ২০১৮ এর নির্বাচনে আমরা জয়ী হয়েছি। জনগণ আমাদের ভোট দিয়েছে। সেই নির্বাচনগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। যারা নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় তাদের বেশিদূর যাওয়া লাগবে না, জিয়াউর রহমান, এরশাদ তারা কীভাবে নির্বাচনকে কলুষিত করেছে? আমি বেশিদূর যাব না ২০০১ সালের নির্বাচন খোঁজ করে দেখেন না, কেমন নির্বাচন হয়েছিল? কতজন মানুষ ভোট দিতে পেরেছিল। তারপরও তো আমরা ভোট বেশি পেয়েছিলাম আমাদের সিট পেতে দেওয়া হয়নি। ২০০৮ সালে নির্বাচনে আমরা জয়ী হয়ে আসি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি।

বিএনপিকে উদ্দেশে করে বলেন, তারা নির্বাচন করবে কীভাবে? যে দলের নেতাই নেই, সাজাপ্রাপ্ত অথবা ফিউজিটিভ বা পলাতক তারা নির্বাচন করবে কীভাবে? জনগণ ভোট দেবে কীভাবে? ভোট কাকে দেখে দেবে এটাই তো প্রশ্ন। তারপরও অনেক চক্রান্ত আছে। এখনো নানারকম চক্রান্ত। নির্বাচন এলেই চক্রান্ত শুরু হয়। কিন্তু আমার এদেশের মানুষের ওপর বিশ্বাস আছে, আস্থা আছে। উন্নয়নটা করে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করতে পেরেছি। হয়তো এটাই বড় অপরাধ। ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্যন্ত অত্যন্ত সফলভাবে দেশ চালিয়ে মানুষের হৃদয়ে আস্থা অর্জন করেছিলাম সেজন্যই তো একুশে আগস্টের ঘটনা আমাকে শেষ করার পরিকল্পনা। আল্লাহ আমাদের বাঁচিয়ে দিয়েছে সেজন্য আমরা বেঁচে গিয়েছিলাম।

তিনি আরও বলেন, আজ ২০২২। ২০০৪ থেকে ২০২২ ১৮ বছর হয়ে গেল। যারা এখনো স্প্লিন্টার নিয়ে বেঁচে আছেন প্রত্যেকে কিন্তু কষ্ট ভোগ করছেন। যত বয়স বাড়ছে ততই তাদের শরীরে যন্ত্রণাটা বাড়ছে। আমি সবার খোঁজ রাখি। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বারবার আঘাতের শিকার হয়েছে। ‌আমরা সরকারে এসে তো কাউকে নির্যাতন করতে যাইনি। আমরা তো ওদের ঘরবাড়িও দখল করিনি। হাতুড়ি দিয়ে পিটিও মারিনি। ‌ কারাগারেও রাখিনি, কিছুই করিনি। যে মামলাগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিয়েছিল সেই মামলাগুলি চলছে। অগ্নি সন্ত্রাস করে মানুষ হত্যা করেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা। খুন খারাপি করে দেশ থেকে পালিয়েছে। একুশে আগস্ট যারা হত্যা করেছে তারা দেশ থেকে পালিয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত তাদের যারা দেশে ছিলেন তাদের সাজা কার্যকর করছি; বাকিরা পালিয়েছে। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার সময় কর্নেল রশিদ ও ডালিম বাংলাদেশ ছিল। এই চক্রান্তের সঙ্গে খালেদা জিয়া ছিল। খালেদা জিয়া কর্নেল রশীদ ও মেজর ডালিমকে যেভাবেই হোক দেশ থেকে চলে যেতে সাহায্য করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আঘাত আসবে আবার। আমি জানি আমার তো পথে পথে বাধা। খালেদা জিয়ার সেই সময়কার বক্তব্য স্মরণ করবেন। যখন কোটালীপাড়ায় বোমা পুতে রাখা হলো ঠিক তার আগে খালেদা জিয়া বক্তব্য দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ শত বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামার আগে খালেদা জিয়ার বক্তৃতায় বলেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী তো দূরের কথা বিরোধী দলের নেতাও কোনোদিন হতে পারবে না। সেই বক্তব্য সে আগাম দিল কীভাবে? তার মানে আমাকে হত্যা করবে। ‌সেই পরিকল্পনা তারা নিয়ে ফেলেছে।

এসএম/এসএন

Header Ad

বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে ৮৯৫ বোতল ভারতের তৈরি ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। এসময় কোনো মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের পুটখালী গ্রামের পশ্চিমপাড়া থেকে ফেনসিডিলের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ খুরশীদ আনোয়ার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পুটখালী সীমান্তের পশ্চিমপাড়া নামক স্থান দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ভারত হতে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলের চালান বাংলাদেশ সীমান্তে এনে মজুদ করছে। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সেখানে অভিযান চালালে ফেনসিডিল ব্যবসায়ীরা তাদের সাথে থাকা কয়েকটি বস্তা ফেলে ইছামতি নদী পার হয়ে ভারতের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহল দলের বিজিবি সদস্যরা বস্তাগুলি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ৮৯৫ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার করে।

তিনি আরও জানান, দেশের সীমান্ত এলাকায় মাদক পাচারকারীসহ যে কোনো প্রকার চোরাচালান বন্ধে বিজিবি’র অভিযান অব্যাহত থাকবে।মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা হবে।

Header Ad

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।

কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানান, জুরান এলাকায় ব্যাটারি চালিত রিকশা চালকরা বেলা ১১টা থেকে রেললাইন দখল করে অবরোধ শুরু করেছেন। ফলে ১১টা থেকে আমরা ওই লাইনে কোনো ট্রেন চলাচল করতে পারছে না। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ও ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জের রেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবুজ সংকেত না দেওয়া পর্যন্ত পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল করবে না বলেও জানান আনোয়ার হোসেন।

ঢাকা থেকে ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনাগামী অনেক যাত্রী এখন কমলাপুর শহরতলি স্টেশনে অপেক্ষা করছেন বলে জানা গেছে৷

শ্যামপুর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুন নাহার বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা জুরাইন এলাকায় রেললাইন দখল করে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক রয়েছে।

Header Ad

ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২

ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি সাবমেরিনের সঙ্গে দেশটির একটি মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় মাছ ধরা নৌকার দুই জেলে নিখোঁজ রয়েছেন।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দেশটির গোয়া উপকূলে এ ঘটনা ঘটে এবং সাবমেরিনে ১৩ জন ক্রু ছিল। তাদের মধ্যে ১১ জন ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনার পরই ভারতীয় নৌবাহিনী ব্যাপক আকারে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। উদ্ধার অভিযানে ছয়টি জাহাজ এবং বিমান মোতায়েন করা হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় মাছ ধরা নৌকার দুই জেলে নিখোঁজ রয়েছে। অন্যদিকে সাবমেরিন থেকে ১১ জন ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, গোয়া উপকূল থেকে ৭০ নটিক্যার মাইল দূরে মাছ ধরা নৌকা মারথমার সঙ্গে সাবমেরিনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিখোঁজ দুই জেলের সন্ধানে মেরিটাইম রেসকিউ কোঅর্ডিনেশন সেন্টার মুম্বাইয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে। এছাড়া ওই এলাকায় কোস্টাগার্ডও মোতায়েন করা হয়েছে। তবে কীভাবে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে তার কারণ উদঘাটনে তদন্তের কথা জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার