সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রনির হলফনামায় পটুয়াখালীতে উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. গোলাম মাওলা রনির সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না তার হলফনামাতে। প্রশাসন এই স্থাপনাকে অবৈধ স্থাপনা বললেও তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে।’

আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাবেক এই সংসদ সদস্য সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন। দুই নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন কার্যালয়ে জমা দেয়া দুইটি হলফনামার কোনটিতেই পটুয়াখালীতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া এই ভবনের উল্লেখ নেই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে পটুয়াখালী–৩ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করেন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর পটুয়াখালী নির্বাচনী কার্যালয়ে যে হলফনামা জমা দেন তিনি তাতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া পটুয়াখালীর ভবনের উল্লেখ নেই।

হলফনামায় তার স্থাবর সম্পদের কলামে ‘দালান (আবাসিক বা বানিজ্যিক) সংখ্যা, অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন কিছু লিখেননি তিনি। ‘বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর কলামে লেখা আছে ‘৩টি, ৭৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা’। আর ‘অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’ লেখা আছে ‘২টি প্লট মোট–৬৯ লাখ পাঁচ হাজার সাতশ টাকা’। এসব বিষয়ে তার স্ত্রী বা নির্ভরশীলদের জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন লেখা নেই।

এছাড়া ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ওই বছরের ২০ নভেম্বর স্থানীয় নির্বাচন অফিসে হলফনামা দাখিল করেন তিনি। হলফনামার ফর্মে ‘স্থাবর সম্পদ’-এর কলামে তিনি ‘দালান, আবাসিক/বানিজ্যিক সংখ্যা অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’–এর ঘরে তিনি লিখেছেন ‘বানিজ্যিক ২টি, ৬ কোটি টাকা’। বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জন কালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ লিখেছেন ‘আবাসিক ৬০ লাখ টাকা’।

আর ’অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ উল্লেখ করেন ‘দশমিক ৩৩ শতাংশ, মূল্য ১৮ লাখ’ টাকা।

উল্লেখ্য, বুধবার (২০ জুলাই) পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার উলানিয়া বন্দরে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি, তার স্ত্রী-শ্যালকসহ পরিবারের সদস্যদের আটটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে জেলা প্রশাসন। একই এলাকায় আগের দিন মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) গোলাম মাওলা রনির বাসভবন গুঁড়িয়ে দেয় স্থানীয় প্রশাসন।

এর কারণ হিসেবে স্থানীয় ইউএনও আশিষ কুমার গণমাধ্যমকে বলেছেন, এই অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে ফেলতে তাকে কয়েকবার নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। কিন্তু একাধিকবার নোটিশ পেয়েও সাবেক এই সংসদ সদস্য সরকারি জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেননি। এ জন্য সেখানে উচ্ছেদ অভিযান চালায় প্রশাসন।

মঙ্গলবারের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গোলাম মাওলা রনি গণমাধ্যমকে বলেন, এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে। এ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দাখিল করা হয়েছে। এরপরও কীভাবে তারা আমার বাবার বাড়িঘর উচ্ছেদ করছে তা আমি জানি না। আমি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করব।

আদালতকে অবহিত করেছেন কিনা, এসব বিষয়ে জানতে চাইলে গোলাম মাওলা রনি বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেছি। তবে আইনি বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। কোনো ফলাফল না আসা পর্যন্ত কোনো কিছু বলতে পারছি না বা বলা ঠিক হবে না।

হলফনামায় এই স্থাপনার উল্লেখ না থাকা বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০০৮ সালে যখন আমি সংসদ সদস্য হই, তখন আমার বাবা ছিলেন এই ভবনের মালিক। তাই হলফনামায় তা উল্লেখ করা হয়নি।

২০১৮ সালের হলফনামায়ও এই স্থাপনার উল্লেখ নেই কেন? এই প্রশ্নের জবাবে, গোলাম মাওলা রনি বলেন, হলফনামায় উল্লেখ করতে হয় বড় মাপের সম্পত্তিগুলো। এটা তেমন বড় মাপের কিছু না।

 

এমএ/

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন