মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রনির হলফনামায় পটুয়াখালীতে উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. গোলাম মাওলা রনির সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না তার হলফনামাতে। প্রশাসন এই স্থাপনাকে অবৈধ স্থাপনা বললেও তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে।’

আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাবেক এই সংসদ সদস্য সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন। দুই নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন কার্যালয়ে জমা দেয়া দুইটি হলফনামার কোনটিতেই পটুয়াখালীতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া এই ভবনের উল্লেখ নেই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে পটুয়াখালী–৩ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করেন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর পটুয়াখালী নির্বাচনী কার্যালয়ে যে হলফনামা জমা দেন তিনি তাতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া পটুয়াখালীর ভবনের উল্লেখ নেই।

হলফনামায় তার স্থাবর সম্পদের কলামে ‘দালান (আবাসিক বা বানিজ্যিক) সংখ্যা, অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন কিছু লিখেননি তিনি। ‘বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর কলামে লেখা আছে ‘৩টি, ৭৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা’। আর ‘অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’ লেখা আছে ‘২টি প্লট মোট–৬৯ লাখ পাঁচ হাজার সাতশ টাকা’। এসব বিষয়ে তার স্ত্রী বা নির্ভরশীলদের জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন লেখা নেই।

এছাড়া ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ওই বছরের ২০ নভেম্বর স্থানীয় নির্বাচন অফিসে হলফনামা দাখিল করেন তিনি। হলফনামার ফর্মে ‘স্থাবর সম্পদ’-এর কলামে তিনি ‘দালান, আবাসিক/বানিজ্যিক সংখ্যা অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’–এর ঘরে তিনি লিখেছেন ‘বানিজ্যিক ২টি, ৬ কোটি টাকা’। বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জন কালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ লিখেছেন ‘আবাসিক ৬০ লাখ টাকা’।

আর ’অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ উল্লেখ করেন ‘দশমিক ৩৩ শতাংশ, মূল্য ১৮ লাখ’ টাকা।

উল্লেখ্য, বুধবার (২০ জুলাই) পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার উলানিয়া বন্দরে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি, তার স্ত্রী-শ্যালকসহ পরিবারের সদস্যদের আটটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে জেলা প্রশাসন। একই এলাকায় আগের দিন মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) গোলাম মাওলা রনির বাসভবন গুঁড়িয়ে দেয় স্থানীয় প্রশাসন।

এর কারণ হিসেবে স্থানীয় ইউএনও আশিষ কুমার গণমাধ্যমকে বলেছেন, এই অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে ফেলতে তাকে কয়েকবার নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। কিন্তু একাধিকবার নোটিশ পেয়েও সাবেক এই সংসদ সদস্য সরকারি জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেননি। এ জন্য সেখানে উচ্ছেদ অভিযান চালায় প্রশাসন।

মঙ্গলবারের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গোলাম মাওলা রনি গণমাধ্যমকে বলেন, এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে। এ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দাখিল করা হয়েছে। এরপরও কীভাবে তারা আমার বাবার বাড়িঘর উচ্ছেদ করছে তা আমি জানি না। আমি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করব।

আদালতকে অবহিত করেছেন কিনা, এসব বিষয়ে জানতে চাইলে গোলাম মাওলা রনি বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেছি। তবে আইনি বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। কোনো ফলাফল না আসা পর্যন্ত কোনো কিছু বলতে পারছি না বা বলা ঠিক হবে না।

হলফনামায় এই স্থাপনার উল্লেখ না থাকা বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০০৮ সালে যখন আমি সংসদ সদস্য হই, তখন আমার বাবা ছিলেন এই ভবনের মালিক। তাই হলফনামায় তা উল্লেখ করা হয়নি।

২০১৮ সালের হলফনামায়ও এই স্থাপনার উল্লেখ নেই কেন? এই প্রশ্নের জবাবে, গোলাম মাওলা রনি বলেন, হলফনামায় উল্লেখ করতে হয় বড় মাপের সম্পত্তিগুলো। এটা তেমন বড় মাপের কিছু না।

 

এমএ/

 

Header Ad
Header Ad

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা। ছবি: সংগৃহীত

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের হাতে ধরা পড়েছেন আবুল হাসনাত আদনান নামে এক ছাত্রলীগ নেতা।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরের রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের ওয়াটারফল রেস্টুরেন্ট থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে আটক হন তিনি।

আটক আবুল হাসনাত আদনান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনান।

জানা যায়, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এই নেতা রেস্টুরেন্টে বিয়ে খেতে এসেছে এমন খবর পেয়ে সেখান থেকেই তাকে ধরেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তারা। খবর পেয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জানান, সে জুলাই হামলায় জড়িত ছিল এবং আন্দোলনের সময় হামলার বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ তার মোবাইলে পাওয়া যায়৷ আন্দোলনের সময় গুলি করেছে বলেও জানান শিক্ষার্থীরা। তার মোবাইলে শিক্ষার্থী হত্যার আলামত পাওয়া গেছে এবং বর্তমানে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন গুজব ছড়ানোর আলামত পাওয়া যায় বলেও জানান তারা।

Header Ad
Header Ad

মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় জামায়াতের ২ সমর্থক বহিষ্কার

বাংলাদেশ জামাত-ই ইসলাম তাদের ফেইজবুক পেইজে এক বিবৃতিতে এসব জানায়। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদের বহিষ্কার করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ঘটনায় নিন্দাও জানিয়ে জড়িতদের শাস্তির দাবি করা হয় দলটির পক্ষ থেকে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা জামায়াতে ইসলামীর প্রচার সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার আমির অ্যাডভোকেট মু. শাহজাহান, জেলা সেক্রেটারি ড. সরওয়ার উদ্দিন ছিদ্দিকী, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আমির মু. মাহফুজুর রহমান ও উপজেলা সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন যৌথভাবে বলেন, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে লাঞ্ছিত করার ঘটনা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা ছাড়াও দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হেনস্তা করা সমর্থন করে না। আমরা এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাই।

নেতৃবৃন্দ বলেন, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা জামায়াতে ইসলামীর কোনো পর্যায়ের নেতা বা কর্মী নয়। জামায়াতের কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বিষয়টি সমর্থন করে না। স্থানীয়ভাবে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, আবদুল হাই কানু তার এলাকায় হত্যা মামলাসহ ৯টি মামলার আসামি। আমরা মনে করি, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

তারা আরও বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ঢাকায় থাকা আবুল হাশেম এবং দুবাই ফেরত অহিদুর রহমানের শাস্তি দাবি করছি। পাশাপাশি আমরা সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি, আইন নিজের হাতে নেওয়ার কোনো অধিকার কারো নেই। আমরা আবুল হাশেম, অহিদুর রহমানসহ এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকলের শাস্তি দাবি করছি এবং শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে সমর্থক হওয়া সত্ত্বেও তাদের জামায়াতে ইসলামী থেকে বহিষ্কার ঘোষণা করছি।

প্রসঙ্গত, গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা করেন স্থানীয় কয়েকজন। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ওই এলাকার জামায়াতের সমর্থক প্রবাসী আবুল হাসেমের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একদল দুর্বৃত্ত এ ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটান। এ ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানু লুদিয়ারা এলাকার বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের রোষানলে পড়ে দীর্ঘ ৮ বছর এলাকা ছাড়া ছিলেন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর বেশ কয়েকবার তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়।

Header Ad
Header Ad

নকল সিগারেট ব্র্যান্ডের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। ছবি: সংগৃহীত

বিদেশী ব্র্যান্ডের নকল সিগারেট এবং নকল ব্র্যান্ড রোল লাগিয়ে বিক্রির ব্যবসায় জড়িত সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)’র সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন এনবিআর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান বরাবর জমা দিয়েছে বলে জানা গেছে।

এনবিআরের প্রতিবেদন বলছে, নকল সিগারেট তৈরি এবং ব্যান্ডরোল তৈরির সঙ্গে জড়িত ২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিজয় ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো এবং তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো অন্যতম বৃহৎ।

এ দুই প্রতিষ্ঠান মিথ্যা ঘোষণায় কাঁচামাল আমদানি করে এবং কিশোরগঞ্জ ও চট্টগ্রামের চকোরিয়ার কারখানায় নকল সিগারেট তৈরি করে। পরে নকল সিগারেট দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হয়। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের তামাক ব্যবসায় বিনিয়োগ রয়েছে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের। এ ব্যবসার আয়ের একটি অংশ প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসেবে জমা দেয়া হতো। নওফেল এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেদন এনবিআর এ জমা দেয়া হয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ এনবিআর’ই গ্রহণ করবে।’

একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের মালিকানাধীন দুই প্রতিষ্ঠান বিজয় ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো এবং তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো নকল সিগারেট তৈরি এবং নকল ‘ব্যান্ড রোল’ লাগিয়ে বিদেশী বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সিগারেট তৈরির হোতা।

জানা গেছে, বিজয় ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির ৪০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের। বিজয় ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো এবং তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো প্রতিষ্ঠার পর থেকে কমপক্ষে ১০ হাজার টন সিগারেট তৈরির কাঁচামাল সংগ্রহ করেছে সিগারেটের কাঁচামাল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে। যা দিয়ে ৫ কোটি সিগারেটের শলাকা তৈরি সম্ভব। এখানে সরকার ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক ও অন্যান্য খাত বাবদ রাজস্ব হারিয়েছে কমপক্ষে পাঁচ হাজার কোটি টাকা।

গত ৮ অক্টোবর এই বিষয়ে একটি গণমাধ্যম ‘৫ হাজার কোটি লোপাটে এক জুটি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা
মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় জামায়াতের ২ সমর্থক বহিষ্কার
নকল সিগারেট ব্র্যান্ডের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী
২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি
‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন
হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের