শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রনির হলফনামায় পটুয়াখালীতে উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. গোলাম মাওলা রনির সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না তার হলফনামাতে। প্রশাসন এই স্থাপনাকে অবৈধ স্থাপনা বললেও তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে।’

আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাবেক এই সংসদ সদস্য সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন। দুই নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন কার্যালয়ে জমা দেয়া দুইটি হলফনামার কোনটিতেই পটুয়াখালীতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া এই ভবনের উল্লেখ নেই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে পটুয়াখালী–৩ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করেন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর পটুয়াখালী নির্বাচনী কার্যালয়ে যে হলফনামা জমা দেন তিনি তাতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া পটুয়াখালীর ভবনের উল্লেখ নেই।

হলফনামায় তার স্থাবর সম্পদের কলামে ‘দালান (আবাসিক বা বানিজ্যিক) সংখ্যা, অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন কিছু লিখেননি তিনি। ‘বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর কলামে লেখা আছে ‘৩টি, ৭৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা’। আর ‘অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’ লেখা আছে ‘২টি প্লট মোট–৬৯ লাখ পাঁচ হাজার সাতশ টাকা’। এসব বিষয়ে তার স্ত্রী বা নির্ভরশীলদের জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন লেখা নেই।

এছাড়া ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ওই বছরের ২০ নভেম্বর স্থানীয় নির্বাচন অফিসে হলফনামা দাখিল করেন তিনি। হলফনামার ফর্মে ‘স্থাবর সম্পদ’-এর কলামে তিনি ‘দালান, আবাসিক/বানিজ্যিক সংখ্যা অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’–এর ঘরে তিনি লিখেছেন ‘বানিজ্যিক ২টি, ৬ কোটি টাকা’। বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জন কালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ লিখেছেন ‘আবাসিক ৬০ লাখ টাকা’।

আর ’অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ উল্লেখ করেন ‘দশমিক ৩৩ শতাংশ, মূল্য ১৮ লাখ’ টাকা।

উল্লেখ্য, বুধবার (২০ জুলাই) পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার উলানিয়া বন্দরে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি, তার স্ত্রী-শ্যালকসহ পরিবারের সদস্যদের আটটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে জেলা প্রশাসন। একই এলাকায় আগের দিন মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) গোলাম মাওলা রনির বাসভবন গুঁড়িয়ে দেয় স্থানীয় প্রশাসন।

এর কারণ হিসেবে স্থানীয় ইউএনও আশিষ কুমার গণমাধ্যমকে বলেছেন, এই অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে ফেলতে তাকে কয়েকবার নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। কিন্তু একাধিকবার নোটিশ পেয়েও সাবেক এই সংসদ সদস্য সরকারি জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেননি। এ জন্য সেখানে উচ্ছেদ অভিযান চালায় প্রশাসন।

মঙ্গলবারের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গোলাম মাওলা রনি গণমাধ্যমকে বলেন, এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে। এ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দাখিল করা হয়েছে। এরপরও কীভাবে তারা আমার বাবার বাড়িঘর উচ্ছেদ করছে তা আমি জানি না। আমি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করব।

আদালতকে অবহিত করেছেন কিনা, এসব বিষয়ে জানতে চাইলে গোলাম মাওলা রনি বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেছি। তবে আইনি বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। কোনো ফলাফল না আসা পর্যন্ত কোনো কিছু বলতে পারছি না বা বলা ঠিক হবে না।

হলফনামায় এই স্থাপনার উল্লেখ না থাকা বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০০৮ সালে যখন আমি সংসদ সদস্য হই, তখন আমার বাবা ছিলেন এই ভবনের মালিক। তাই হলফনামায় তা উল্লেখ করা হয়নি।

২০১৮ সালের হলফনামায়ও এই স্থাপনার উল্লেখ নেই কেন? এই প্রশ্নের জবাবে, গোলাম মাওলা রনি বলেন, হলফনামায় উল্লেখ করতে হয় বড় মাপের সম্পত্তিগুলো। এটা তেমন বড় মাপের কিছু না।

 

এমএ/

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত