সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রনির হলফনামায় পটুয়াখালীতে উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. গোলাম মাওলা রনির সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার উল্লেখ ছিল না তার হলফনামাতে। প্রশাসন এই স্থাপনাকে অবৈধ স্থাপনা বললেও তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে।’

আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাবেক এই সংসদ সদস্য সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন। দুই নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন কার্যালয়ে জমা দেয়া দুইটি হলফনামার কোনটিতেই পটুয়াখালীতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া এই ভবনের উল্লেখ নেই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে পটুয়াখালী–৩ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করেন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর পটুয়াখালী নির্বাচনী কার্যালয়ে যে হলফনামা জমা দেন তিনি তাতে সম্প্রতি উচ্ছেদ হওয়া পটুয়াখালীর ভবনের উল্লেখ নেই।

হলফনামায় তার স্থাবর সম্পদের কলামে ‘দালান (আবাসিক বা বানিজ্যিক) সংখ্যা, অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন কিছু লিখেননি তিনি। ‘বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’–এর কলামে লেখা আছে ‘৩টি, ৭৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা’। আর ‘অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ে আর্থিক মূল্য’ লেখা আছে ‘২টি প্লট মোট–৬৯ লাখ পাঁচ হাজার সাতশ টাকা’। এসব বিষয়ে তার স্ত্রী বা নির্ভরশীলদের জন্য নির্ধারিত ঘরে কোন লেখা নেই।

এছাড়া ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. গোলাম মাওলা রনি। নির্বাচনকে সামনে রেখে ওই বছরের ২০ নভেম্বর স্থানীয় নির্বাচন অফিসে হলফনামা দাখিল করেন তিনি। হলফনামার ফর্মে ‘স্থাবর সম্পদ’-এর কলামে তিনি ‘দালান, আবাসিক/বানিজ্যিক সংখ্যা অবস্থান ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’–এর ঘরে তিনি লিখেছেন ‘বানিজ্যিক ২টি, ৬ কোটি টাকা’। বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ও অর্জন কালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ লিখেছেন ‘আবাসিক ৬০ লাখ টাকা’।

আর ’অকৃষি জমি ও অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য’ উল্লেখ করেন ‘দশমিক ৩৩ শতাংশ, মূল্য ১৮ লাখ’ টাকা।

উল্লেখ্য, বুধবার (২০ জুলাই) পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার উলানিয়া বন্দরে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি, তার স্ত্রী-শ্যালকসহ পরিবারের সদস্যদের আটটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে জেলা প্রশাসন। একই এলাকায় আগের দিন মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) গোলাম মাওলা রনির বাসভবন গুঁড়িয়ে দেয় স্থানীয় প্রশাসন।

এর কারণ হিসেবে স্থানীয় ইউএনও আশিষ কুমার গণমাধ্যমকে বলেছেন, এই অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে ফেলতে তাকে কয়েকবার নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। কিন্তু একাধিকবার নোটিশ পেয়েও সাবেক এই সংসদ সদস্য সরকারি জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেননি। এ জন্য সেখানে উচ্ছেদ অভিযান চালায় প্রশাসন।

মঙ্গলবারের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গোলাম মাওলা রনি গণমাধ্যমকে বলেন, এটা মূলত আমার পৈত্রিক বাড়ি। ১৯৬০ সাল থেকে আমার বাবা এখানে বসবাস করে আসছে। এ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দাখিল করা হয়েছে। এরপরও কীভাবে তারা আমার বাবার বাড়িঘর উচ্ছেদ করছে তা আমি জানি না। আমি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করব।

আদালতকে অবহিত করেছেন কিনা, এসব বিষয়ে জানতে চাইলে গোলাম মাওলা রনি বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেছি। তবে আইনি বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। কোনো ফলাফল না আসা পর্যন্ত কোনো কিছু বলতে পারছি না বা বলা ঠিক হবে না।

হলফনামায় এই স্থাপনার উল্লেখ না থাকা বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০০৮ সালে যখন আমি সংসদ সদস্য হই, তখন আমার বাবা ছিলেন এই ভবনের মালিক। তাই হলফনামায় তা উল্লেখ করা হয়নি।

২০১৮ সালের হলফনামায়ও এই স্থাপনার উল্লেখ নেই কেন? এই প্রশ্নের জবাবে, গোলাম মাওলা রনি বলেন, হলফনামায় উল্লেখ করতে হয় বড় মাপের সম্পত্তিগুলো। এটা তেমন বড় মাপের কিছু না।

 

এমএ/

 

Header Ad
Header Ad

প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে সাড়ে ৬ হাজার প্রার্থীর নিয়োগ বাতিল করে হাই কোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ফলে ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা থাকলো না।

সোমবার (৩ মার্চ) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আবেদনের প্রেক্ষিতে চেম্বার বিচারপতি মো.রেজাউল হক ২ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানির জন্য দিন রেখেছিলেন।

ওইদিন আদালতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মুনতাসীর উদ্দিন আহমেদ। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া।

গত ৬ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই রায় দেন। রায়ের দিন আবেদনকারীদের আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছয় হাজার ৫৩১ জনের তৃতীয় পর্যায়ের যে নিয়োগ ছিল সেটা ২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশনের পরিপন্থী। এ কারণে যারা বঞ্চিত হয়েছেন তাদের মধ্য থেকে ১৫৩ জন রিট করেছিলেন। হাইকোর্ট বিভাগ সেই রিট পিটিশনে জারি করা রুল শুনানি শেষে রায় ঘোষণা করেছেন। রায়ে উত্তীর্ণদের যে ফল ঘোষণা করেছে সেটাকে ২৩ জুলাইয়ের পরিপন্থি এবং আপিল বিভাগের ২১ জুলাইয়ের রায়ের পরিপন্থি বলেছেন।

রায়ের উপসংহার হিসেবে হাইকোর্ট বলেছেন, ৩১ অক্টোবরের যে ফলাফল সেটা বাতিল হবে। নতুন করে মেধার ভিত্তিতে ২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশন ফলো করে ফলাফল প্রকাশ করতে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

২৩ জুলাইয়ের নোটিফিকেশনে মেধার যে ৯৩ শতাংশ নির্ধারণ করা ছিল সেটা ফলো করতে বলা হয়েছে। সেখানে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছিল ৫ শতাংশ। এছাড়া ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জন্য ১ শতাংশ এবং প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটা ছিল।

২০২৩ সালের ১৪ জুন ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে গত ৩১ অক্টোবর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৩১ অক্টোবরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসরণ করে উপজেলাভিত্তিক মেধাক্রম অনুযায়ী নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে প্রার্থী নির্বাচন করে তালিকা প্রণয়ন করা হয়।

১১ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়োগ আদেশ সংবলিত নির্দেশনা জারি করে। এ সংক্রান্ত আদেশ অনুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের অনুকূলে ২০ নভেম্বর নিয়োগপত্র ইস্যু করার কথা ছিল। ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিতরা হাইকোর্টে রিটটি করেন।

রুলে ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ বিষয়ে ১১ নভেম্বরের নির্দেশনা সংবলিত স্মারক কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

এ রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন। আদেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। ফলে ছয় হাজার ৫৩১ জন উত্তীর্ণ প্রার্থীর নিয়োগ আটকে যায়। গত ৬ ফেব্রুয়ারি সেই রুলের ওপর রায় দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম

ছবি: সংগৃহীত

ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমানো হয়েছে। মার্চ মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ২৮ টাকা কমিয়ে ১,৪৫০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। সোমবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে।

বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ জানান, ফেব্রুয়ারিতে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ১,৪৭৮ টাকা ছিল, যা মার্চ মাসের জন্য কমিয়ে ১,৪৫০ টাকা করা হয়েছে। একইসঙ্গে অটোগ্যাসের দামও সমন্বয় করা হয়েছে। ১ টাকা ৩১ পয়সা কমিয়ে প্রতি লিটার অটোগ্যাসের নতুন দাম ৬৬ টাকা ৪৩ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিইআরসি জানিয়েছে, সৌদি আরামকোর ঘোষিত প্রোপেন ও বিউটেনের মূল্য পরিবর্তনের কারণে এই দাম সমন্বয় করা হয়েছে। সৌদি সিপি অনুযায়ী, প্রোপেনের মূল্য প্রতি মেট্রিক টন ৬১৫ মার্কিন ডলার এবং বিউটেনের মূল্য ৬০৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

২০২৪ সালে এখন পর্যন্ত এলপিজির দাম চার দফা কমানো হয়েছে, সাত দফা বাড়ানো হয়েছে এবং একবার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। দাম কমায় ভোক্তারা কিছুটা স্বস্তি পেলেও, গত কয়েক মাসে একাধিকবার মূল্য বৃদ্ধির কারণে বাজারে এর প্রকৃত প্রভাব কেমন হবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে না পারলে কী করবেন?

ছবিঃ সংগৃহীত

ইসলামে রোজা একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত, যা শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলিমের জন্য বাধ্যতামূলক। তবে, যারা অতিশয় বৃদ্ধ হয়ে পড়েছেন অথবা দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতায় ভুগছেন, যাদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা নেই, তাদের জন্য শরিয়ত সহজ বিধান রেখেছে। এই ধরনের ব্যক্তি রোজা রাখতে বাধ্য নন এবং তাদের জন্য বিকল্প হিসেবে ফিদিয়া প্রদানের সুযোগ রাখা হয়েছে।

আল্লাহ সুবহানাহু তা‘আলা কুরআনে বলেছেন: "হে মুমিনগণ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেভাবে ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর। তবে তোমাদের মধ্যে কেউ যদি অসুস্থ হয় অথবা সফরে থাকে, তাহলে অন্য দিনে এ সংখ্যা পূরণ করবে। আর যাদের জন্য রোজা কষ্টদায়ক, তারা প্রতিদিন একজন দরিদ্রকে খাবার প্রদান করবে।" (সূরা বাকারা: ১৮৩-১৮৪)

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় ইবনে আব্বাস (রা.) বলেছেন, এটি বিশেষভাবে অতি বৃদ্ধ নর ও নারীদের জন্য প্রযোজ্য, যারা রোজা পালনে অক্ষম। তাদের জন্য প্রতিদিনের পরিবর্তে একজন দরিদ্রকে খাবার খাওয়ানোর বিধান রয়েছে (বুখারী: ৪৫০৫)।

ফিদিয়া আদায়ের নিয়ম:
যে ব্যক্তি রোজা রাখতে অক্ষম, তিনি প্রতিদিনের জন্য একজন দরিদ্রকে সদকায়ে ফিতরের পরিমাণ খাবার প্রদান করবেন অথবা সকাল-বিকেল পেট ভরে খাবার খাওয়াবেন। তবে, যদি কেউ স্বেচ্ছায় বেশি দান করতে চান, তা তার জন্য কল্যাণকর হবে।

ইসলাম একটি সহজ ও সহনশীল ধর্ম। যারা বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে অক্ষম, তাদের ওপর আল্লাহ কোনো কঠোরতা চাপিয়ে দেননি। তাদের জন্য রোজার পরিবর্তে ফিদিয়া দেওয়া যথেষ্ট, যা ইসলামিক বিধানের সহজ ও বাস্তবসম্মত দিককে প্রতিফলিত করে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ
ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম
বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে না পারলে কী করবেন?
শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতির ঘটনায় আরও ২ জন গ্রেফতার, লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার
মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস
সাদিক এগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান গ্রেপ্তার  
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন
মিঠাপুকুরে স্কুলের লিজকৃত জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  
ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস
যাদের হাতে উঠল এবারের অস্কার  
মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন আবরার ফাহাদ