বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সড়ক দুর্ঘটনা/ মে মাসে প্রতিদিন গড়ে ২০.৬৭ জন নিহত

সড়ক দুর্ঘটনায় গত মে মাসে প্রতিদিন গড়ে ২০.৬৭ জন নিহত হয়েছে। এপ্রিল মাসে প্রতিদিন গড়ে যা ছিলো ১৮ জনে। এই হিসাবে এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে প্রাণহানি বেড়েছে ১৪.১৯ শতাংশ। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। যা সোমবার (৬ জুন) প্রকাশ করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত মে মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫২৮ টি। নিহত ৬৪১ জন এবং আহত ১৩৬৪ জন। নিহতের মধ্যে নারী ৮৪, শিশু ৯৭। ২৪৭ টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৯ জন, যা মোট নিহতের ৪৩.৫২ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৬.৭৮ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৯ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ১৮.৫৬ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৯১ জন, অর্থাৎ ১৪.১৯ শতাংশ।

এই সময়ে ৭টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছে এবং ২ জন নিখোঁজ রয়েছে। ১৩টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৭ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছে।

দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৭৯ জন (৪৩.৫২%), বাস যাত্রী ৫৭ জন (৮.৮৯%), ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি-ক্রেনগাড়ি আরোহী ৩৯ জন (৬.০৮%), মাইক্রোবাস-প্রাইভেটকার-অ্যাম্বুলেন্স-পুলিশ জীপ যাত্রী ২৩ জন (৩.৫৮%), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-অটোরিকশা-অটোভ্যান-টেম্পু-লেগুনা) ৯৪ জন (১৪.৬৬%), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-মাহিন্দ্র-টমটম)১৩ জন (২.০২%) এবং বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা-প্যাডেল ভ্যান আরোহী ১৭ জন (২.৬৫%) নিহত হয়েছে।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২১৭টি (৪১.০৯%) জাতীয় মহাসড়কে, ১৯১টি (৩৬.১৭%) আঞ্চলিক সড়কে, ৭৪টি (১৪%) গ্রামীণ সড়কে এবং ৪৬টি (৮.৭১%) শহরের সড়কে সংঘটিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনাসমূহের ১১১টি (২১.০২%) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২১৪টি (৪০.৫৩%) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১২৩টি (২৩.২৯%) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৬১টি (১১.৫৫%) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৯টি (৩.৫৯%) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের মধ্যে- ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ ২২.৯৭%, ট্রাক্টর-ট্রলি-লরি-তেলবাহী ট্যাঙ্কার ২.৯৫%, মাইক্রোবাস-প্রাইভেটকার-অ্যাম্বুলেন্স-জীপ-পুলিশ পিকআপ ৪.৫৯%, যাত্রীবাহী বাস ১৫.৯৭%, মোটরসাইকেল ২৯.২১%, থ্রি-হুইলার (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-লেগুনা-টেম্পু) ১৫.৭৫%, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন-(নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটম) ৩.৬১%, বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা-প্যাডেল ভ্যান ৩.৮২% এবং অন্যান্য (পাওয়ারটিলার-ধানমাড়াইয়ের মেশিন গাড়ি-ডাম্পার-ক্রেনগাড়ি-ট্রেন) ০.৯৮%।

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা ৯১৪ টি। (ট্রাক ১৫২, বাস ১৪৬, কাভার্ডভ্যান ১৯, পিকআপ ৩৯, ট্রলি ৮, লরি ৪, ট্রাক্টর ১৪, তেলবাহী ট্যাঙ্কার ১, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ময়লাবাহী ট্রাক ১, মাইক্রোবাস ১৮, প্রাইভেটকার ১৩, অ্যাম্বুলেন্স ৪, জীপ ৬, পুলিশ পিকআপ ১, মোটরসাইকেল ২৬৭, থ্রি-হুইলার ১৪৪ (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-টেগুনা-টেম্পু) স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন ৩৩ (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-মাহিন্দ্র-টমটম), বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা-প্যাডেল ভ্যান ৩৫ টি এবং অন্যান্য ৯ টি (পাওয়ারটিলার-ধানমাড়াইয়ের মেশিন গাড়ি-ডাম্পার-ক্রেনগাড়ি-ট্রেন)।

দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, দুর্ঘটনাসমূহ ঘটেছে ভোরে ৫.৩০%, সকালে ২৯.৩৫%, দুপুরে ২২.৫৩%, বিকালে ১৭.৮০%, সন্ধ্যায় ১১.১৭% এবং রাতে ১৩.৮২%।

দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ২৪.০৫%, প্রাণহানি ২৪.৮০%, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ১৬.০৯%, প্রাণহানি ১৮.০৯%, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ২১.৭৮%, প্রাণহানি ২০.১২%, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ১২.৫%, প্রাণহানি ১১.৭০%, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ৭.৯৫%, প্রাণহানি ৮.৭৩%, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ৪.১৬%, প্রাণহানি ৩.৫৮%, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ৭.৫৭%, প্রাণহানি ৭.৮০% এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ৫.৮৭%, প্রাণহানি ৫.১৪% ঘটেছে।

ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে, ১২৭ টি দুর্ঘটনায় ১৫৯ জন নিহত। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ২২ টি দুর্ঘটনায় ২৩ জন নিহত। একক জেলা হিসেবে ঢাকা জেলায় সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ৩২ টি দুর্ঘটনায় ৩৭ জন নিহত। সবচেয়ে কম ঝালকাঠি জেলায়। ৩ টি দুর্ঘটনায় ২ জন আহত হয়েছে, প্রাণহানি ঘটেনি।

রাজধানী ঢাকায় ২৩ টি দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত হয়েছে।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, নিহতদের মধ্যে পুলিশ সদস্য ৫ জন, বিমান বাহিনীর সদস্য ১ জন, নৌ-বাহিনীর সদস্য ১ জন, সাবেক সেনা সদস্য ১ জন, সাবেক বিডিআর সদস্য ১ জন, আনসার সদস্য ২ জন, স্কুল-কলেজ-মাদরাসার শিক্ষক ২৩ জন, চিকিৎসক ৪ জন, সাংবাদিক ৬ জন, আইনজীবী ৪ জন, প্রকৌশলী ৩ জন, স্থানীয় পর্যটক ৩ জন, বিভিন্ন ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী ১২ জন, এনজিও কর্মকর্তা-কর্মচারী ১৭ জন, ঔষধ ও বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী বিক্রয় প্রতিনিধি ২৯ জন, স্থানীয় পর্যায়ের বিভিন্ন ব্যবসায়ী ৩৭ জন, পোশাক শ্রমিক ৯ জন, বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মচারী ২ জন, রং মিস্ত্রি ২ জন, ধানকাটা শ্রমিক ১৩ জন, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ১৬ জন এবং দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০৭ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।

দুর্ঘটনায় ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী কর্মক্ষম মানুষ নিহত হয়েছেন ৪৮৯ জন, অর্থাৎ ৭৬.২৮ শতাংশ।

 

 

 

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ