বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রকৃতিভিত্তিক নীতি বাস্তবায়নের আহ্বান

পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান নীতি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রবিবার (৫ জুন) গণভবন থেকে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

দিবসটি উপলক্ষে পরিবেশ মেলা ও জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান এবং বৃক্ষমেলার আয়োজন করা হয়েছে। ৫ জুন থেকে ১১ জুন পর্যন্ত পরিবেশ মেলা ও ৫ জুন থেকে ৪ জুলাই পর্যন্ত জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা ২০২২-এর উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়।

বিশ্ব পরিবেশ দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘অনলি ওয়ান আর্থ: লিভিং সাস্টেইনেবিলি ইন হারমনি উইথ নেচার’ অর্থাৎ ‘একটাই পৃথিবী: প্রকৃতির ঐকতানে টেকসই জীবন।’

আর জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘বৃক্ষ-প্রাণে প্রকৃতি প্রতিবেশ, আগামী প্রজন্মের টেকসই বাংলাদেশ।

পরিবেশ রক্ষায় আওয়ামী লীগের পাশাপাশি তার সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। যার ফলে আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে ২২ দশমিক ৫০ ভাগ বনায়ন বেড়েছে বলে জানান তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা যত উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেই। প্রত্যেকটা উন্নয়ন প্রকল্পে কিন্তু একটা শর্ত থাকে যে কোথাও যদি বৃক্ষ নিধন হয়, তার থেকে ৫ গুণ বেশি বৃক্ষ পরে লাগাতে হবে। সেটা কিন্তু মানা হয় না। আমাদের উন্নয়ন করতে হবে। আমাদের জনসংখ্যা বাড়ছে। বাংলাদেশের মানুষ যাতে উন্নত জীবনযাপন করতে পারে, তারা নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে, তাদের জীবনমান যাতে উন্নত হয় সেটাও আমাদের করতে হবে।

আসলে বাংলাদেশ ভৌগোলিক সীমারেখায় অত্যন্ত ছোট, জনসংখ্যার দিক থেকে বিশেষ বড়। সেখানে মানুষের আবাসনের ব্যবস্থাসহ সার্বিক উন্নয়নের ব্যবস্থা, এগুলো তো আমাদের করতেই হবে। কিন্তু প্রত্যেকটা প্রকল্পের সঙ্গে এটা নিশ্চিত থাকে যদি গাছ কাটতে হয় তাহলে সমপরিমাণ বা তার অধিক গাছ লাগাতে হবে বা সেই জায়গার পরিবেশ যাতে রক্ষা হয় তার ব্যবস্থা করতে হবে। সেইভাবেই আমরা পরিকল্পনা করি।

পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়ন করা না হলে সেটি কখনও টেকসই হয় না জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমরা ইতোমধ্যে ন্যাচার বেজড সলূশনের দিকে ধাবিত হতে হবে। প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান নীতি মেনে চলা একান্ত দরকার।

পরিবেশ অধিদপ্তরকে আরও শক্তিশালী করতে পরিবেশ অধিদপ্তরের জনবল ২৬৫ থেকে ১ হাজার ১৩৩ উন্নীত করা হয়েছে। বর্তমানে ৫০টি জেলায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অফিস স্থাপন করা হয়েছে এবং বাকি জেলাগুলোতে অফিস স্থাপন কর্মকাণ্ড চলছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কথা আসছে। সেখানে বাংলাদেশ কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনে কোনো ভূমিকা রাখে না বা আমরা কোনো ক্ষতি সাধন করি না।কিন্তু বিশ্বব্যাপী উন্নত দেশগুলো নিজেদের উন্নয়ন তারা করে ফেলেছে। তারাই বিশ্বে পরিবেশের ক্ষতি সাধন করে। আমরা বাংলাদেশ সব সময় এব্যাপারে সচেতন এবং সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সবথেকে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। কাজেই এখানে বনায়ন সংরক্ষণ একটা কঠিন কাজ। আপনারা জানেন যে আমাদের দেশে প্রায় ১০ লাখের মতো রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি উখিয়ায়। আমার ছোট বেলায় দেখা এ উখিয়া ছিল যেখানে বাঘের ডাকও শোনা যেত। হাতির পায়ের ছাপ দেখা যেত। কিন্তু এখন আর সেই বনের কোনো অস্তিত্ব নেই। আর যেটুকু ছিল রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার পর থেকে পরিবেশটা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। এটা বাস্তব।

বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, আমাদের নদীগুলো বাঁচিয়ে রাখতে পারলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকেও কিন্তু মুক্তি পাবে, লবণাক্ততা থেকেও মুক্তি পাবে এবং আমাদের মৎস্য সম্পদ বা জলজ সম্পদ সেটাও বাড়বে। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। আমরা চাই আমাদের দেশটা এগিয়ে যাক।

করোনা ভাইরাস বিশ্ব অর্থনীতিতে যথেষ্ট ক্ষতি করেছে। এরপর এসেছে আবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। ফলে আমদানিনির্ভর খাদ্যপণ্যগুলো কেনা কষ্টকর হয়ে গেছে। কিন্তু বাংলাদেশের জমি উর্বর, আমাদের জমি আছে। আমাদের নিজের ফসল ফলাতে হবে। আমাদের নিজের খাদ্য নিজে উৎপাদন করতে হবে। এতে আমাদের প্রকৃতি পরিবেশও রক্ষা পাবে। পাশাপাশি আমরা পরনির্ভরশীলতাও কাটিয়ে উঠতে পারব। সেদিকে লক্ষ্য রেখে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

এসএন

 

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ