মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নব আনন্দে জাগার আহ্বানে ছায়ানটের বৈশাখ আবাহন

রমনার বটমূলে শান্ত ছায়াসুনিবিড় পরিবেশ। বিরাজ করছে ভোরের মুগ্ধতা। তখনও সূর্যকিরণ এসে পৌঁছায়নি। কয়েক স্তরে বিন্যস্ত বিশাল অনুষ্ঠান মঞ্চ। শুভ্র আর সবুজ পোশাক পরিহিত নানা বয়সি ৯০জন শিল্পী প্রস্তুত। ঘড়ির কাটায় ঠিক সোয়া ৬টা। রাগ সংগীতের সুরের মূর্ছনায় শুরু হলো ছায়ানটের বৈশাখ আবাহন। বাংলা নবষর্ষ ১৪২৯ বঙ্গাব্দকে বরণ অনুষ্ঠান।

দুই বছর পর প্রাণ ফিরল রমনার বটমূলে। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে ঐতিহ্যবাহী এ অনুষ্ঠান গত দুই বছর অনুষ্ঠিত হয়নি। ১৯৬৭ সালে (১৩৭৪ বঙ্গাব্দে) পাকিস্তানি সাম্প্রদায়িকতার আবহে শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠান দেশের বাংলা বর্ষবরণের সবচেয়ে বড় সর্বজনীন অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এর আগে কেবল একবার এ অনুষ্ঠান হতে পারেনি। সেটি ছিল মুক্তিযুদ্ধকালে, বাঙালির স্বাধীনতার সংগ্রামের কালে। ২০০৪ সালে এ অনুষ্ঠানে সাম্প্রদায়িক জঙ্গি হামলার পর দেশের মানুষ আরও বেশি আপন করে নিয়েছে এ অনুষ্ঠানকে।

১৪২৯ বঙ্গাব্দকে বরণ করতে রমনার বটমূলে প্রাণের উচ্ছ্বাসে যোগ দেয় হাজার-হাজার মানুষ। রমনাপার্কের প্রতিটি প্রবেশমুখে কঠোর নিরাপত্তা তল্লাশির পর ঢুকতে দেওয়া হয় দর্শনার্থীদের। অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদসহ বিশিষ্টজনরাও যোগ দেন।

শুরুতেই আলাপ ‘রাগ রামকেলী’ পরিবেশন করে সুরের ইন্দ্রজাল ছড়িয়ে দেন শ্রাবন্তী ধর। এর পরপর পরিবেশন করা হয় রবীন্দ্রনাথের রাগাশ্রয়ী গান ‘মন, জাগা মঙ্গললোকে’, সেতারে আলাপ ‘রাগ অহীর ভৈরব’, নজরুলের রাগাশ্রয়ী ‘অরুণকান্তি কে গো যোগী ভিখারি’ ও আলাপ ‘রাগ টোড়ি’।

‘জাগো জাগো খোলো গো আঁখি’ সুস্মিতা দেবনাথ শুচির কণ্ঠে এ নজরুলসংগীত দিয়ে শুরু হয় ছায়ানটের কণ্ঠ শিল্পীদের পরিবেশনা। কখনো একক, কখনো সম্মিলিত গানে সোয়া দুই ঘণ্টা দর্শক-শ্রোতাদের মাতিয়ে রাখেন শিল্পীরা। এ ছাড়াও ছিল ভাস্বর বন্দোপাধ্যায় ও ডালিয়া আহমেদের আবৃত্তি।

অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রসংগীত ‘এ কী সুগন্ধহিল্লোল বহিল’ সত্যম কুমার দেবনাথ, ‘গাও বীণা, বীণা গাও রে’ লাইসা আহমেদ লিসা, ‘বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি’ অভয়া দত্ত, ‘কেন বাণী তব নাহি শুনি নাথ হে’ তাহমিদ ওয়াসিফ ঋভু, ‘ক্ষত যত ক্ষতি যত মিছে হতে মিছে’ তানিয়া মান্নান, ‘প্রাণে খুশির তুফান উঠেছে’ এ টি এম জাহাঙ্গীর গেয়ে শোনান।

নজরুলসংগীত ‘আনো আনো অমৃত বারি’ খায়রুল আনাম শাকিল, ‘জাগো অরুণ-ভৈরব জাগো হে’ মাকসুদুর রহমান খান মোহিত, ‘অন্তরে তুমি আছ চিরদিন’ শাহীন সামাদ, ‘আজ সকালে সূর্য ওঠা সফল হল মম’ কানিজ হুসনা আহম্মদী গেয়ে শোনান।

রজনীকান্ত সেনের ‘এত আলো বিশ্বমাঝে’ পরিবেশন করেন সুতপা সাহা। অতুলপ্রসাদ সেনের ‘আপন কাজে অচল হলে’ সেমন্তী মঞ্জুরী ও ‘যদি তোর হৃদযমুনা’ শারমিন সাথী ইসলাম গেয়ে শোনান।

সুমন মজুমদার গাইলেন দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ‘আজি গাও মহাগীত’। লালন সাঁই-এর ‘মানুষ গুরু নিষ্ঠা যার’ গাইলেন বিমান চন্দ্র বিশ্বাস।

একঝাঁক শিল্পীর সম্মেলক কণ্ঠে গাওয়া হয় নজরুলসংগীত ‘প্রভাত বীণা তব বাজে হে’, ‘ঝড় এসেছে ঝড় এসেছে কাহারা যেন ডাকে’ ও ‘নবীন আশা জাগল যে রে আজ’, রবীন্দ্রসংগীত ‘নূতন প্রাণ দাও, প্রাণসখা’, ‘বিপদে মোরে রক্ষা করো’ ও ‘পারবি না কি যোগ দিতে’, গুরু সদয় দত্তের ‘বাংলাভূমির প্রেমে আমার’ এবং গিরীন চক্রবর্তীর ‘নাও ছাড়িয়া দে, পাল উড়াইয়া দে’ গানগুলো।

এবারে আসরের বড় চমক ছিল অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে ছায়ানট সভাপতি সংগীতজ্ঞ সনজীদা খাতুনের কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথের ‘নব আনন্দে জাগো’ পরিবেশনা। এবারের আয়োজনের মূল প্রতিপাদ্য হিসেবে এই গানের বাণীকে ধারণ করা হয়। প্রতিবারের আয়োজনে তিনি মূল কথন প্রদান করলেও এবার তিনি গান গাইলেন। আর ছায়ানটের কথন পাঠ করলেন মুক্তিযোদ্ধা-সংগঠক ডা. সারওয়ার আলী। কথনে তিনি হৃদয়ে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে মানবিক সমাজ গঠনের আহ্বান জানান। আহবান জানান দুঃসময় পেরিয়ে নব আনন্দে জাগ্রত হওয়ার।

সবশেষে শিল্পী-দর্শক-শ্রোতা সবাই একসঙ্গে জাতীয়সংগীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে শেষ হয় সুর ও বাণীও সোয়া দুই ঘণ্টার মিলনমেলা।

ছায়ানটের বৈশাখ কথন:
নব আনন্দে জাগো
ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালির প্রাণের উৎসব, নতুন বর্ষবরণ। এই প্রভাতে, সকলে নবজীবনের অঙ্গীকারে নতুন করে আবদ্ধ হোক। বৈশাখ এসেছে, সেই প্রতিশ্রুতি নিয়ে।

“বৈশাখ হে, মৌনী তাপস, কোন্ অতলের বাণী
এমন কোথায় খুঁজে পেলে।
তপ্ত ভালের দীপ্তি ঢাকি মন্থর মেঘখানি
এল গভীর ছায়া ফেলে৷
রুদ্রতপের সিদ্ধি এ কি ওই-যে তোমার বক্ষে দেখি,
ওরই লাগি আসন পাতো হোমহুতাশন জ্বেলে৷
নিঠুর, তুমি তাকিয়েছিলে মৃত্যুক্ষুধার মতো
তোমার রক্তনয়ন মেলে।
ভীষণ, তোমার প্রলয়সাধন প্রাণের বাঁধন যত
যেন হানবে অবহেলে।
হঠাৎ তোমার কণ্ঠে এ যে আশার ভাষা উঠল বেজে,
দিলে তরুণ শ্যামল রূপে করুণ সুধা ঢেলে৷”

হৃদয়ে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে মানবিক সমাজ গঠনে আমাদের প্রাণিত করে বাংলা নববর্ষ। এই প্রত্যয় অর্জনে অর্ধশতাধিক বছর ধরে সুর ও বাণীর আবহে রমনার বটমূলে আয়োজিত হচ্ছে বাঙালির মিলনমেলা। অতিমারির কারণে গত দুটিবছর আর্থিক ও সামাজিক বিপর্যয় এবং স্বজনহারানোর বেদনা নিয়ে আমরা গৃহবন্দি ছিলাম। দুঃসময় পেরিয়ে এবার নব আনন্দে জাগ্রত হওয়ার আয়োজন।

‘নব আনন্দে জাগো আজি রবিকিরণে
শুভ্র সুন্দর প্রীতি-উজ্জ্বল নির্মল জীবনে।
নব আনন্দে জাগো ....”

সকল লোভ- বিদ্বেষ- অসহিষ্ণুতা কাটিয়ে সকলের জীবনে নুতন বছর মঙ্গল বার্তা বয়ে আনুক, দেশের উন্নয়নে গতি সঞ্চার করুক।

শুভ নববর্ষ

এপি/টিটি/

Header Ad
Header Ad

শীতের মধ্যে দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস

ছবিঃ সংগৃহীত

রংপুর ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) হালকা ও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) দেওয়া আবহাওয়ার সবশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি/গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।

আগামী পাঁচদিনের মধ্যে রাতের তাপমাত্রা আরও কমে যেতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

সোমবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল যশোরে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সীতাকুণ্ডে। ঢাকায় ছিল ২৯.৫ এবং ১৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Header Ad
Header Ad

বিডিআরে বিদ্রোহ হয়নি, ‘ওটা সেনা হত্যার ষড়যন্ত্র’: তদন্ত কমিশনের প্রধান

মহাখালীতে এক মতবিনিময় সভা করে তদন্ত কমিশন। ছবিঃ সংগৃহীত

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’

গতকাল সোমবার ( ০৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া কমপ্লেক্সে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ অভিমত দেন।

২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ‘জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন’ এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (রাওয়া) প্রতিনিধি, হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তিদের স্বজন, পিলখানায় থাকা বেঁচে যাওয়া কর্মকর্তা এবং সেনাবাহিনীর তৎকালীন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তদন্ত কমিশনের প্রধান আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যাঁদের সন্দেহ করি, বিশেষ করে শেখ হাসিনা, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। আমরা ভারতীয় হাইকমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে হয় তাঁকে প্রত্যর্পণ করতে বলব কিংবা আমাদের দল সেখানে গিয়ে তাঁর সাক্ষাৎকার নেবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বা সরাসরি, যেটা আমাদের জন্য আইনসিদ্ধ হয়, সেটা করব।’

বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার প্রতিটি শহীদ পরিবারের কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় যেসব কর্মকর্তা বেঁচে ফিরেছেন, নিগৃহীত হয়েছেন, চাকরিচ্যুত হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও আমরা বসব, কথা বলব। আমরা কোনো জিনিস গোপন রেখে কিছু করতে চাই না। গণমাধ্যমের মাধ্যমে সব বিষয় আমরা জাতিকে জানাব।’

তিন মাসের মধ্যেই তদন্ত শেষ করার চেষ্টা করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই তদন্তের দুটি অংশ আছে। একটি আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আরেকটি বহির্দেশের। তদন্তের অভ্যন্তরীণ বিষয়টিকে আমরা দুই মাসের মধ্যে শেষ করতে চাই।’

বিডিআরের এই সাবেক মহাপরিচালক বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত, অন্যান্য জেনারেল জড়িত। শুধু বললে হবে না, তার পক্ষে প্রমাণ হাজির করতে হবে। আমরা চাইব আপনারা প্রমাণ দিন। ছোট, বড়, গুরুত্বপূর্ণ বা অগুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ যা আছে, আমাদেরকে দিন।’

সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমি মনে করি না এটা বিডিআর বিদ্রোহ ছিল বা কোনো দাবির জন্য সৈনিকেরা নির্মমভাবে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করতে পারে। একজন কর্মকর্তা ৭ দিন, ১০ দিন, ১৫ দিন বা এক মাস আগে গিয়ে কী এমন করতে পারেন যে তাঁকে মেরে ফেলতে হবে! এটা কোনো বিদ্রোহ নয়, এটি কর্মকর্তাদের হত্যার ষড়যন্ত্র ছিল।’

 

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে ভূ-কম্পন অনুভূত  

ছবিঃ সংগৃহীত

চার দিনের মাথায় ফের বাংলাদেশে ভূ-কম্পন অনুভূত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এতে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৭টা ৫ মিনিটে এ ভূ-কম্পন অনুভূত হয়।

মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল নেপালের লেবুচি থেকে ৯৩ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৭.১। ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল, ভারত, ভুটান এবং চীনে ভূ-কম্পন অনুভূত হয়েছে। এর উৎপত্তিস্থল তিব্বত বলে জানিয়েছে ভলকানো ডিসকভারি।

এর আগে গত ৩ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকা-সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শীতের মধ্যে দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস
বিডিআরে বিদ্রোহ হয়নি, ‘ওটা সেনা হত্যার ষড়যন্ত্র’: তদন্ত কমিশনের প্রধান
বাংলাদেশে ভূ-কম্পন অনুভূত  
পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল
লন্ডন যাত্রায় খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হচ্ছেন যারা
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতি দিল এনবিআর
কলকাতায় বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি চালু হবে ই-পাসপোর্ট
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল
চট্টগ্রামে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসিকে মারধর, পুলিশে সোপর্দ
বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
বিদেশে পালানোর সময় চট্টগ্রামের শিল্পপতি গ্রেপ্তার
এবার সুখবর দিলেন মিথিলা
মাওবাদী হামলায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ৯ সদস্য নিহত
মেজর ডালিমের এক হাতে একটি আঙুল নেই কেন? কী ঘটেছিল?
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে উত্তাল রাঙ্গামাটি বিশ্ববিদ্যালয়
আমার ছেলে দেশের জন্য অনেক কষ্ট করে: পিনাকী ভট্টাচার্যের মা
হেলসের বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে রংপুরের দাপুটে জয়